মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতিকে স্বাগত জানাল জাতিসংঘ
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের অগ্রগতিকে স্বাগত জানিয়েছে আদিবাসী সংক্রান্ত জাতিসংঘের স্থায়ী ফোরাম।
নিউইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ১৭ থেকে ২৮ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২২তম অধিবেশনের প্রতিবেদনে এমন পর্যবেক্ষণ করেছে ফোরামটি।
অধিবেশন চলাকালে ফোরামের বিভিন্ন সভায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল তাদের বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকারের অর্জনগুলোকে তুলে ধরে।
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী সুশীল সমাজের সদস্য এবং অন্যন্য ব্যক্তিবর্গও এ ফোরামের বিভিন্ন সভায় অংশগ্রহণ করেন।
অধিবেশন শেষে ফোরামটি এ চুক্তি বাস্তবায়নের অগ্রগতি বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের উপস্থাপিত বিভিন্ন তথ্যকে স্বাগত জানায়।
একইসঙ্গে তারা পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা ও সহযোগিতার মাধ্যমে চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশকে আরও জোর প্রচেষ্টা চালানোর অনুরোধ করে।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘের নারীর মর্যাদাবিষয়ক কমিশনে সর্বসম্মতিক্রমে সদস্য নির্বাচিত বাংলাদেশ
১ বছর আগে
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা জাতিসংঘ মহাসচিবের
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশকে জাতিসংঘের বন্ধু হিসেবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতিসংঘের মর্যাদাপূর্ণ একটি সদস্যরাষ্ট্র হিসেবে বৈশ্বিক পরিমন্ডলে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।
মঙ্গলবার জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত জাতিসংঘ সদরদপ্তরে পরিচয়পত্র পেশ করার সময় জাতিসংঘ মহাসচিব এ মন্তব্য করেন।
এর আগে গত ২৮ জুলাই স্থায়ী মিশনের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন রাষ্ট্রদূত মুহিত।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে। মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত হচ্ছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের ১৬তম স্থায়ী প্রতিনিধি। বর্তমান কর্মস্থলে যোগদানের পূর্বে তিনি অস্ট্রিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
পড়ুন: পরমাণু অস্ত্রের হুমকি থেকে বিশ্বকে মুক্ত রাখার আহ্বান ঢাকার
২ বছর আগে