সাপ্তাহিক ছুটি
আগামীকাল থেকে শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল
আগামীকাল শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) থেকে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও (শুক্রবার) মেট্রোরেল চলাচল করবে।
এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া মেট্রো রেল স্টেশনও আগামীকাল থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় চালু হবে।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ।
আরও পড়ুন: যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আগারগাঁও-মতিঝিল রুটে মেট্রোরেল বন্ধ
ডিএমটিসিএলের শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া স্টেশনটি আগামীকাল থেকে সচল হবে। ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশনটি যত দ্রুত সম্ভব চালুর চেষ্টা করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন জানিয়ে তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশন মেরামত করতে ২০ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে।
তিনি বলেন, আগামীকাল থেকে সপ্তাহে সাত দিনই মেট্রো রেল চালু হবে। শুক্রবার প্রথমে বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল রুটে এবং বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকে রাত ৯টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত মতিঝিল-উত্তরা উত্তর রুটে ১২ মিনিট হেডওয়ে (দুটি ট্রেনের মধ্যে সময়) চলাচল করবে।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর (বুধবার) আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল বন্ধের কারণ সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, বিজয় সরণি ও ফার্মগেট মেট্রোরেল স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানে একটি ঘাট ও তার উপরের ভায়াডাক্টের মধ্যবর্তী বিয়ারিং প্যাড উপড়ে গেছে।
আরও পড়ুন: নতুন এমডি পেল মেট্রোরেলের অপারেটর ডিএমটিসিএল
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে বুধবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিট থেকে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল সেকশনে মেট্রো ট্রেন চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। পরে কারিগরি ত্রুটি ঠিক করে রাত ৮টা ২৫ মিনিট থেকে আবার তা শুরু হয়।
কারিগরি ত্রুটির কারণ অনুসন্ধান ও ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ৭ সদস্যের একটি কারিগরি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, মেট্রোরেল দিয়ে প্রতিদিন গড়ে তিন লাখ যাত্রী যাতায়াত করছে। চলতি মাসের ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৮ দিনে ডিএমটিসিএল প্রায় ২০ কোটি টাকা আয় করেছে।
আরও পড়ুন: শুক্রবারও মেট্রোরেল চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছি: ডিএমটিসিএল এমডি
২ মাস আগে
শাবিপ্রবিতে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও চলবে ক্লাস-পরীক্ষা
দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় একাডেমিক কার্যক্রমে স্থবিরতা রোধে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) বিভিন্ন বিভাগে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও (শুক্রবার ও শনিবার) ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এছাড়া যেদিন হরতাল-অবরোধ থাকবে না সেদিনও ক্লাস-পরীক্ষা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শাবিপ্রবির ১০ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কবির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে শুক্রবার ও শনিবারে অবরোধ না থাকায় এ দুইদিন বিভিন্ন বিভাগে সরাসরি ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, বাকি দিনগুলোতে অবরোধ না থাকলে সরাসরি শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা নেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে চলমান সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষা সম্পন্ন করতে হবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
জলজ খাদ্য, সম্পদ ও সম্প্রদায়ের কোভিড-১৯ এর প্রভাব নিরূপণে শাবিপ্রবির গবেষণা বিশ্বে মডেল
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু টানেল: প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিনে টোল আদায় ২৫ লাখ টাকা
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধনের পর প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শুক্রবার (৩ নভেম্বর) রের্কড গাড়ি পার হয়েছে। এদিন ৭ হাজার ছোট-বড় গাড়ি টানেল অতিক্রম করে। এতে প্রায় ২৫ লাখ টাকার টোল আদায় হয়েছে।
শুক্রবার রাতে বঙ্গবন্ধু টানেলের সহকারী প্রকৌশলী (টোল ও ট্রাফিক) তানভীর রিফাত ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন আজ শুক্রবার রাত ৮ টা পর্যন্ত ৭ হাজার গাড়ি টোল প্লাজায় এন্ট্রি হয়েছে। যেখান থেকে টোল আদায় হয়েছে। প্রায় ২৫ লাখ টাকা।’
এদিকে টানেল উদ্বোধনের পর প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় হাজার হাজার উৎসুক মানুষ ব্যক্তিগত গাড়ি ও ভাড়া গাড়িতে টানেল পরিদর্শন করেন। যানবাহনের চাপ বাড়ার ফলে বঙ্গবন্ধু টানেলের উভয় প্রান্ত, বাইরে ও ভেতরে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট।
আরও পড়ুন: হরতালের কারণে প্রথম দিনে বঙ্গবন্ধু টানেলে যান চলাচল কম
ঘুরতে যাওয়া ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, টোল প্লাজায় টোল নিতে সময় লাগায় এ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে সাড়ে তিন মিনিটের টানেল পাড় হতে সময় লেগেছে আধা ঘণ্টা থেকে ৪৫ মিনিট। টানেলের উভয় প্রান্তে অন্তত ৫ কিলোমিটার যানজট তৈরি হয়।
টানেলের টোল ম্যানেজার বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘ছুটির দিনে সবাই টানেল ও তার আশেপাশের এলাকা ঘুরতে এসেছেন। এতে স্বাভাবিক দিনের তুলনায় যান চলাচল বেড়েছে। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছি।’
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু টানেল: দ্বিতীয় দিনে টোল আদায় ৭.১ লাখ টাকা
১ বছর আগে
টানা তিনদিনের ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
সাপ্তাহিক ছুটি শুক্র ও শনিবার সঙ্গে যোগ হয়েছে খ্রিষ্টানদের বড়দিনের ছুটি। সব মিলিয়ে তিনদিনের টানা ছুটিতে পর্যটকের ঢল নেমেছে কক্সবাজারে।
আর তাদের নিরাপত্তায় কাজ করছে টুরিস্ট পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের বিচ কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশ্বের দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকতসহ কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটন স্পটে চলে এসেছেন হাজার হাজার মানুষ। টানা ছুটিতে ভ্রমণপিপাসুদের ভালো সাড়া পেয়েছেন কক্সবাজার হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীরা। ইতোপূর্বেই শতকরা ৯০ ভাগ হোটেল কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
২৩ ও ২৪ ডিসেম্বর সাপ্তাহিক ছুটি এবং ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনের ছুটিতে অগ্রিম হোটেলের কক্ষ বুকিং দিয়েছেন পর্যটকরা।
হোটেল মালিকরা জানান, বৃহস্পতিবার থেকে সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা তিন দিন সরকারি ছুটি শুরু হয়েছে। তাই বৃহস্পতিবার বিকাল থেকেই পর্যটকরা কক্সবাজার পৌঁছেছেন।
কয়েকটি হোটেল ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ হোটেল পর্যটকের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে। কক্ষ পেতে ব্যাগপত্র নিয়ে এক হোটেল থেকে অন্য হোটেলে ছোটাছুটি করতেও দেখা যায় বেশকিছু পর্যটককে।
অন্যদিকে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে হাজারো পর্যটককে ভীর করতে দেখা গেছে। কেউ বালিয়াড়িতে দৌঁড়ঝাপ, কেউ সমুদ্রস্নানে ব্যস্ত। পর্যটকরা যে যার মতো করে আনন্দে মেতেছেন।
আরও পড়ুন:কক্সবাজার সৈকতে মাছ কুড়ানোর উৎসব!
১ বছর আগে
জ্বালানি সংকট: শিল্পাঞ্চলসমূহে ভিন্ন ভিন্ন সাপ্তাহিক ছুটির দিন নির্ধারণ সরকারের
সারাদেশের শিল্পাঞ্চলসমূহে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বৃহস্পতিবার বিকালে ভিন্ন ভিন্ন দিনে সাপ্তাহিক ছুটির দিন নির্ধারণ করেছে সরকার।
এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর ১১৪(২) ধারার ক্ষমতাবলে সারা দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য জনস্বার্থে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা হলো।
পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত জনস্বার্থে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা হলো বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে সারা দেশে শিল্প প্রতিষ্ঠানের সাপ্তাহিক বন্ধের দিন, বৈদ্যুতিক এলাকা এবং এলাকার নাম উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে জনগণের কাছে যান, জ্বালানি বিভাগকে মন্ত্রিসভা
জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বিপিসি কার্যালয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
২ বছর আগে