বিএনপি-জামায়াত
সাম্প্রতিক তাণ্ডবের জন্য বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসররা দায়ী: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সারাদেশে সাম্প্রতিক তাণ্ডবের জন্য বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসররা দায়ী।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা শুধু নিজেদের দায় এড়াতে চাইছেন। ভয়াবহ সহিংসতার নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্তের জন্য বিএনপির পরামর্শকেও কটাক্ষ করেন তিনি।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল সাম্প্রতিক সহিংসতার আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করছেন, কারণ তারা দেশ ও জনগণের ওপর আস্থা রাখেন না।
তিনি আরও বলেন, ‘এবারও যেহেতু তাদের সন্ত্রাসী চরিত্র উন্মোচিত হয়েছে, তাই তারা এ দায় থেকে মুক্তি পেতে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদন্তের মাধ্যমে বিশেষ করে ১৬ জুলাই থেকে দেশে যে সহিংসতা হয়েছে তাতে বিএনপি-জামায়াতের সম্পৃক্ততা উদঘাটিত হচ্ছে।
কাদের দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘তাদের সরকার উৎখাতের অপচেষ্টা সফল হবে না। এই অশুভ চক্রান্ত ব্যর্থ হবে ইনশাল্লাহ।’
আরও পড়ুন: দেশকে অস্থিতিশীল করতে পর্দার আড়ালে এখনও ষড়যন্ত্র চলছে: কাদের
বিএনপি-জামায়াত একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদারদের কায়দায় লুটপাট ও হত্যা চালিয়েছিল। সরকার উৎখাতের চেষ্টায় দেশি-বিদেশি মহল এখনও তৎপর।
তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মৃত্যুই অনাকাঙ্ক্ষিত। প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে। সহিংসতায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কাদের বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের আন্দোলনকে ঘিরে যে সহিংসতা হয়েছে তা দেশের মানুষ মেনে নেবে না।
শিগগিরই দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি সহিংসতায় জড়িতদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তুলে ধরে সত্য জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাঁড় করানোর চেষ্টা সফল হবে না।’
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রতিটি হামলার বিচার হবে, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি করা হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৩ মাস আগে
অগ্নিসংযোগকারী ও 'রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের' রাজনীতিতে ঢুকতে দেওয়া উচিত নয়: হাছান মাহমুদ
বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যারা আগুন সন্ত্রাসে জড়িত ও ‘রাজনীতির নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করছে’ তাদের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার অধিকার থাকতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, ‘তারা রাজনীতিবিদ নয়। এরা রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত। এদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এসব কথা বলেন।
‘আগুন সন্ত্রাস করে মানুষ হত্যা করছে’ এমন রাজনীতিবিদদের যারা আর্থিকভাবে সমর্থন করছে তাদের সমালোচনা করেন হাছান।
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে বিভিন্ন সময় অগ্নিসন্ত্রাস হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি নেতারাই দিশেহারা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ড. হাছান আরও বলেন, ‘তারা এখনও সুযোগ খুঁজছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করতে হবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আধুনিক বার্ন ইউনিটের মাধ্যমে বাংলাদেশ তার ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে, যা ভুটানকে মুগ্ধ করেছে।
তিনি বলেন, কলকাতায় ব্যর্থ চেষ্টার পর দগ্ধ ভুটানের এক নাগরিককে বাংলাদেশে সফলভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
হাছান মাহমুদ জানান, বাংলাদেশ থিম্পুতে একটি বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট নির্মাণে সহায়তা করবে। এরই মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে এ বিষয়ে।
আরও পড়ুন: দেশকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনে কোনো কৃতিত্ব নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৬ মাস আগে
বিএনপি-জামায়াত মানুষ পুড়িয়ে ক্ষমতায় যেতে চায়: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি-জামায়াত জোটের কঠোর সমালোচনা করে বলেছেন, লাশের ওপর দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার অশুভ উদ্দেশ্য রয়েছে তাদের।
তিনি বলেন, 'শুধু ক্ষমতায় আসার জন্য আমি আর কোথাও এমন অমানবিকতা ও হত্যাকাণ্ড দেখিনি।’
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
কোনো রাজনৈতিক দলের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, যারা লাশের ওপর পা রেখে ক্ষমতায় আসার কথা ভাবে, তারা অমানুষ।
তিনি বলেন, 'আমার কাছে প্রশ্ন হলো, কেন মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে? আমি এখনও বুঝতে পারছি না, মানুষকে কেন পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে, বাস পোড়ানো হচ্ছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করা হচ্ছে।’
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, দেশ একের পর এক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভাষা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন,‘আমরা একের পর এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছি। উদাহরণস্বরূপ, কোভিড-১৯, আমরা এটি মোকাবিলা করেছি। এছাড়া প্রায়ই অগ্নিসন্ত্রাসের মতো নানা ধরনের ঝামেলা শুরু হয়।’
শান্তি প্রতিষ্ঠার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, শুধু দেশের মধ্যেই নয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিকভাবেও শান্তি চায় বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, 'আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হলো সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব,কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়।’
বাংলাদেশকে শান্তির দেশ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
১১ মাস আগে
বিএনপি-জামায়াতের সর্বশেষ অবরোধে সারা দেশে ১৫২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
বিএনপি, জামায়াত ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা সর্বশেষ ৪৮ ঘণ্টার দেশব্যাপী অবরোধ চলাকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারা দেশে ১৫২ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে।
বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআরও) শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রবিবার (১২ নভেম্বর) ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের প্রথম দিনে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোতে ২৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
তাছাড়া দেশের যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিপুল সংখ্যক বিজিবি সদস্যকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
পূর্ববর্তী অবরোধের মতো ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও আনসারের পাশাপাশি সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
উল্লেখ্য, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তাদের এক দফা দাবি আদায়ে চাপ তৈরি করতে চতুর্থবারের মতো সড়ক, রেললাইন ও নৌপথ অবরোধের ডাক দিয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ সমমনা বিরোধী দলগুলো।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সূত্রে জানা গেছে, শনিবার (১১ নভেম্বর) রাত ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সারা দেশে মোট ৯টি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে।
১১ মাস আগে
আইনশৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙে ফেলতেই পুলিশের উপর হামলা: সজীব ওয়াজেদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বিএনপি-জামায়াত জোটকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ আখ্যা দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, এসব হামলা আইনশৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙে ফেলার উদ্দেশ্যে।
সজীব ওয়াজেদ জয় সম্প্রতি বিএনপির এক নেতার প্রকাশ্যে মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন, যিনি ২৮ অক্টোবর বিএনপির ক্যাডারদের হাতে এক পুলিশ কর্মকর্তাকে নৃশংসভাবে হত্যার 'প্রকাশ্যে প্রশংসা' করেছিলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপিতে নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্র স্পষ্ট: সজীব ওয়াজেদ
সজীব ওয়াজেদ জয় ২৮ অক্টোবর বিএনপির ক্যাডারদের হাতে এক পুলিশ কর্মকর্তার হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং বিএনপির এক নেতা পুলিশ কর্মকর্তাকে নৃশংসভাবে হত্যার ‘প্রকাশ্যে প্রশংসা’ করে সাম্প্রতিক জনসমক্ষে দেওয়া মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন।
নিজের ভেরিফাইড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি লিখেছেন, ‘সন্ত্রাসী সংগঠনের মতো @বিএপি৭৮ (বিএনপির) ছাত্রসংগঠনের পিকেটাররা তাদের চলমান অবরোধ' সফল করতে পুলিশের একটি ভ্যানে ককটেল নিক্ষেপ করেছে।
তিনি লিখেছেন, কয়েকদিন আগে উচ্ছৃঙ্খল ক্যাডাররা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে পিটিয়ে হত্যা করে, একটি পুলিশ হাসপাতালে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং শতাধিক কর্মকর্তাকে আহত করে।
সজীব ওয়াজেদের টুইটে বলা হয়, ‘পুলিশ কর্মকর্তার নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে স্বাগত জানিয়ে বিএপির একজন জ্যেষ্ঠ নেতা প্রকাশ্যে দাবি করেছেন, এই হত্যাকাণ্ড তাদের অনুষ্ঠানকে সফল করেছে।’
পুলিশ কর্মকর্তাদের উপর নৃশংস হামলার সংবাদ সংকলন করে একটি সংক্ষিপ্ত ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করা হয়েছে।
সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আট মাস ধরে দেশব্যাপী অগ্নিসংযোগ ও অবরোধে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা অন্তত ৯০ জন পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: এই দুর্গাপূজা অশুভ শক্তির অবসান ঘটাক, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজে মানুষের সমৃদ্ধি হোক: সজীব ওয়াজেদ
বাংলার মানুষকে ১৫ আগস্টের নির্মম প্রতিদান দিয়েছে মোশতাক-জিয়াসহ অন্যান্যরা: সজীব ওয়াজেদ
১১ মাস আগে
বিএনপি-জামায়াত অগ্নিসংযোগ বন্ধ না করলে, আমরাই রুখে দেব: প্রধানমন্ত্রী
অগ্নিসন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে এবং প্রয়োজনে তাদের আগুনে নিক্ষেপ করে উচিত শিক্ষা দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বিএনপিকে অগ্নিসন্ত্রাসী আখ্যায়িত করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ঢাকা নগরবাসীসহ দেশবাসীকে এই অগ্নিসন্ত্রাসীদের প্রতিহত করার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রয়োজন হলে তাদের ধরে ওই আগুনে নিক্ষেপ করুন।’
তিনি বলেন, ‘যে হাত গাড়ি পোড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে, সেই হাত আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। তাহলে তারা কিছু শিক্ষা পাবে।’
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতৃত্বাধীন শক্তিকে প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে: কাদের
শনিবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর মতিঝিলের আরামবাগে আওয়ামী লীগ আয়োজিত ঢাকা বিভাগীয় জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।এর আগে মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশ এবং ২০ কিলোমিটার এমআরটি লাইন-৫ (উত্তর রুট) নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন তিনি।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, অগ্নিসংযোগ ও মানুষকে পুড়িয়ে ফেলা বিএনপি ও তার মিত্রদের জন্য উৎসবের মতো।
এটাই তাদের আসল চরিত্র বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: অগ্নিসংযোগ করে নির্বাচন থামানো যাবে না: সালমান এফ রহমান
তিনি বলেন, 'তাদের আন্দোলন মানেই অগ্নিসংযোগ, মানুষ হত্যা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলা এবং সবকিছু ধ্বংস করা।’
অবিলম্বে বিএনপি ও জামায়াতসহ তার শরিকদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড বন্ধের আহ্বান জানান তিনি।
শেখ হাসিনা সতর্ক করে বলেন, ‘যদি তারা এটা বন্ধ না করে, তাহলে আমরা খুব ভালো করেই জানি কীভাবে তাদের থামাতে হবে। হ্যাঁ আমরা তা জানি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম আতিক প্রমুখ।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফি।
আরও পড়ুন: অগ্নিসংযোগ বন্ধ করে নির্বাচনে অংশ নিতে বিএনপির প্রতি মোমেনের আহ্বান
১১ মাস আগে
বিএনপি-জামায়াতের অবরোধের প্রতিবাদে আ. লীগের মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
বিএনপি-জামায়াত ও সহযোগী দলগুলোর ডাকা ৭২ ঘণ্টার অবরোধের প্রতিবাদে রাস্তায় বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার সকাল ৮টায় রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নেন।
এছাড়া, যুবলীগ নগরীতে অবরোধবিরোধী প্রতিবাদ সভা ও মিছিল করছে।
বিরোধী দলের অবরোধের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের 'শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার' স্লোগান দিতে দেখা গেছে।
বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ ও 'সন্ত্রাস এবং নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড' প্রতিহত করতে ঢাকা-৫ আসনের বিভিন্ন এলাকায় নেতা-কর্মীদের নিয়ে সমাবেশের আয়োজন করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন।
আরও পড়ুন: দেশব্যাপী অবরোধ: খুলনা থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ
১ বছর আগে
বিএনপি-জামায়াতের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে আওয়ামী লীগকে ভোট দিন: ফরিদপুরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগকে আরেকবার দেশের সেবা করার সুযোগ দিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশকে ধ্বংস করবে এবং আমার দলই কেমল দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-মাওয়া অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত এক সূধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে সুধী সমাবেশে যোগদানের আগে নবনির্মিত ড. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়াম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, 'আমি আজ আপনাদের একটি উপহার দিচ্ছি, পদ্মা সেতুর পর পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ...। আমি আপনাদের সবাইকে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে আওয়ামী লীগ আবারও জনগণের সেবা করতে পারে।
আরও পড়ুন: মানুষের সেবা করার মানসিকতা গড়ে তুলুন: সরকারি চাকরিজীবীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
গত বছরের ২৫ জুন উদ্বোধন করা দেশের দীর্ঘতম পদ্মা সেতু দিয়ে রেল সেবা উদ্বোধনের পর বিশেষ ট্রেনে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা রওনা হন তিনি।
তিনি বলেন, বিএনপি লুটেরাদের দল এবং এর শীর্ষ নেতারা এতিমদের টাকা আত্মসাৎ, মানি লন্ডারিং ও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবসার দায়ে দণ্ডিত হয়েছেন।
তিনি বিএনপি নেতা তারেক রহমানের কথাও উল্লেখ করেন, যিনি রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে দেশ ত্যাগ করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির শরিক জামায়াতে ইসলামী যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত।
প্রধানমন্ত্রী জনগণকে অশুভ শক্তি থেকে দূরে থাকতে সতর্ক করেন। আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সবসময় মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছে।
তিনি বলেন, তাদের নির্বাচনী প্রতীক নৌকা দেশের স্বাধীনতা এনেছে, পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ নির্মাণ করেছে, হাজার হাজার কিলোমিটার সড়ক, স্কুল, কলেজ ও অবকাঠামো নির্মাণ করেছে এবং এভাবে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করেছে।
তিনি বলেন, রূপকল্প ২০২১ অনুযায়ী বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে এবং ২০২৬ সাল থেকে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার যাত্রা শুরু করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের জনগণ আওয়ামী লীগকে বারবার ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার ফলে বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে।
জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন বিএনপির এমন দাবির জবাবে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। আর আওয়ামী লীগ দেশে ভোট ও খাদ্যের পাশাপাশি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে।
ফরিদপুরের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে তিনি ফরিদপুরবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন, তারা যদি আবার ক্ষমতায় আসে তাহলে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি জানেন বাংলাদেশের মানুষ তার সঙ্গে আছে, যদিও অনেক বুদ্ধিজীবী নেই।
তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের জনগণ পাশে থাকলে যেকোনো অসম্ভবকে জয় করা সম্ভব, যা আমরা পদ্মা সেতু নির্মাণ এবং পদ্মা সেতুর মাধ্যমে রেল যোগাযোগ উদ্বোধনের মাধ্যমে প্রমাণ করেছি।’
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রেল সংযোগের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, অনেক ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত আছে, কিন্তু আমাদের একমাত্র ভরসা বাংলাদেশের জনগণ।
ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সহ সকল ধর্মের মানুষ স্বাধীনতা অর্জনের জন্য মুক্তিযুদ্ধে হাত মিলিয়ে লড়াই করেছে।
তিনি বলেন, সব ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগ করবে, তাদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করবে; এটা আমাদের নীতি এবং আমাদের ধর্ম ইসলাম আমাদের এটাই শিক্ষা দেয়।
এ প্রসঙ্গে তিনি অন্য ধর্মের মানুষের ওপর নৃশংসতা ও নির্যাতন চালানোর জন্য বিএনপির সমালোচনা করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্ত, আওয়ামী লীগ এই দেশকে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় গড়ে তুলতে চায় ।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, কোভিড-১৯ পরবর্তী এবং অন্যান্য বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষাপটে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে তিনি দেশবাসীকে নিজস্ব খাদ্য উৎপাদন এবং প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
একই সঙ্গে তিনি দেশবাসীকে বিদ্যুৎ ও পানি ব্যবহারে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফের সঞ্চালনায় সমাবেশে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
আ. লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দেশ আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে: প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দেশ আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দেশ আবার অন্ধকার যুগে ফিরে যাবে।’
বুধবার ওয়াশিংটনের হলিডে এক্সপ্রেস ইন হোটেলে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি, বাংলাদেশের মানুষ অন্ধকারে ফিরে যেতে চাইবে না।’
বিএনপি-জামায়াত সরকারের ২৯ বছরকে অন্ধকারযুগ আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সময়ে তারা নিজেদের ভাগ্য গড়ে তোলা ছাড়া মানুষের জন্য কিছুই করেনি।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত চক্র বাংলাদেশের মানুষের জীবন থেকে ২৯ বছর মুছে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত সারা দেশে ব্যাপক উন্নয়ন পরিচালনা করে এই বছরের ব্যবধান কমিয়েছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লিখিত রূপকল্প ২০৪১-এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ২০০৯ সাল থেকে দেশে অব্যাহত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও স্থিতিশীলতার পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে দেশ পরিচালনা করায় বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ২০২৬ সাল থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দেশের যাত্রা শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে যাত্রা সহজ করার উপায় খুঁজতে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমি জানি, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের যাত্রায় কোনো অসুবিধা হবে না।’
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনের উদ্দেশে নিউইয়র্ক ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী
আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য হবে: নিউইয়র্কে নাগরিক সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
বিএনপি-জামায়াত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি-জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার কোনো ইচ্ছা সরকারের নেই। তবে তারা কোনো ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি করলে ছাড় দেওয়া হবে না।
২০১৩-২০১৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের রাজনীতিতে বাধা দেব না এবং বাধা দিচ্ছি না। তবে তারা যদি আবার রেলে আগুন দেয় বা জনগণের কোনো ক্ষতি করে তবে তারা রেহাই পাবে না।’
বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) আখাউড়া-লাকসাম ডাবল লাইন রেলপথ প্রকল্পের আওতায় নবনির্মিত ৭২ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ ডাবল লাইনে ট্রেন চলাচলের উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতাদের পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনার চেষ্টা চলছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে কুমিল্লার লাকসামে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
নবনির্মিত ৭২ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ ডাবল লাইনের মাধ্যমে ৩২১ কিলোমিটার দীর্ঘ ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটটি ডাবল লাইনে পরিণত হয়েছে। এতে, এই রুটে ভ্রমণের সময় ৩০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টার সাশ্রয় হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, এই রুটের সর্বত্র ক্যামেরা থাকবে এবং যেকোনো ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের ক্ষেত্রে অপরাধীদের চিহ্নিত করে যথাযথ শাস্তি দেওয়া হবে।
বিএনপি ও জামায়াতকে সন্ত্রাসী দল আখ্যায়িত করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা ধ্বংস করতে জানে, কিন্তু তারা জানে না কীভাবে কিছু তৈরি করতে হয় বা জনগণের সেবা করতে হয়।
তিনি বলেন, ‘তারা জানে কীভাবে লুট করতে হয়, কীভাবে দুর্নীতি করতে হয় এবং নিজেদের লাভ করতে হয়।’
আরও পড়ুন: দুর্নীতি না করলে অসাধ্য সাধন করা যায়: সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামায়াতের হাত থেকে রক্ষা পেতে দেশের জনগণকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা চাই তাদের হাত থেকে দেশ রক্ষা পাক।’
লাকসাম থেকে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এদিকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম (লাকসাম-মনোহরগঞ্জের স্থানীয় সংসদ সদস্য), আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক (আখাউড়া-কাশবা আসনের স্থানীয় সংসদ সদস্য) এবং বাংলাদেশে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রেলপথ সচিব হুমায়ুন কবীর।
আরও পড়ুন: কলাগাছের তন্তু থেকে তৈরি কলাবতী শাড়ি গ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে