সোমবার
চার দিন বিরতির পর সোমবার অফিস খুলেছে
সরকারি অফিস-আদালত, ব্যাংক, বিমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চার দিনের ছুটি শেষে সোমবার সকাল থেকে আবার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এর আগে দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) নির্বাহী আদেশে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দুর্গাপূজার একদিনের বর্ধিত এবং সাপ্তাহিক ছুটির দুটি নিয়মিত দিন যোগ হওয়ায় মানুষ একসঙ্গে ৪ দিন ছুটি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজার ছুটি: ১০ অক্টোবর সারাদেশে ব্যাংক বন্ধ
সাধারণত বিজয়া দশমীতে একদিনই সরকারি ছুটি থাকে। তবে এ বছর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সপ্তমীর দিন (বৃহস্পতিবার) অতিরিক্ত ছুটি ঘোষণা করে কর্মচারীদের শুক্র ও শনিবারসহ ৪ দিনের ছুটি দেয়।
দুর্গাপূজা, ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম, লক্ষ্মীপূজা ও প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে স্কুল-কলেজ। এর সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে মোট ১১ দিন পর্যন্ত ছুটি থাকবে।
আরও পড়ুন: আরও একদিন বাড়ল দুর্গাপূজার ছুটি
১ মাস আগে
সোমবার সকালে ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর
সোমবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
সকাল ৯টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১১৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান পঞ্চম।
পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও উজবেকিস্তানের তাসখন্দ যথাক্রমে ২০৯, ১৮১ ও ১৫৯ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
কণা দূষণের জন্য একিউআই মান ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে 'অস্বাস্থ্যকর', ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। এছাড়া ৩০১+ হলে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ দেশের ৮ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটায়, প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বৃদ্ধির কারণে।
আরও পড়ুন: রবিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
১ মাস আগে
সোমবার রাত ৮টা পর্যন্ত চিকিৎসকদের শাটডাউন স্থগিত
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসকদের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ২৪ ঘণ্টার আশ্বাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।
রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবনে এক ব্রিফিংয়ে এ আশ্বাস দেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: বন্যার্তদের জন্য তিন মাসব্যাপী বিশেষ ওএমএস কর্মসূচি গ্রহণ
তার আশ্বাসের পর সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টা পর্যন্ত শাটডাউন স্থগিতের ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) চিকিৎসকদের মারধর ও ভাঙচুরের ঘটনায় উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের হাসপাতালসহ দেশের সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে অনির্দিষ্টকালের জন্য কাজ বন্ধ ঘোষণা করেন চিকিৎসক, ইন্টার্ন ও মেডিকেল শিক্ষার্থীরা।
এদিকে চিকিৎসকদের ওপর হামলা, ভাঙচুর এবং চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আদালত চাইলে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শাটডাউন তুলে নিতে চিকিৎসকদের প্রতি অনুরোধ স্বাস্থ্য উপদেষ্টার
২ মাস আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারফিউ প্রত্যাখ্যান, লংমার্চ টু ঢাকা এগিয়ে সোমবার
রবিবার সরকারের জারি করা অনির্দিষ্টকালের কারফিউকে 'অকার্যকর' ঘোষণা করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কারীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এক দফা ঘোষণার পর তাদের কোনো আদেশ বৈধ নয়। তাই সন্ধ্যা ৬টা থেকে ঘোষিত কারফিউ অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: এক দফা দাবি: সারাদেশে সংঘর্ষে নিহত ২৭
ক্রমবর্ধমান সহিংসতার মধ্যে সরকার রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাজধানীসহ দেশের কয়েকটি স্থানে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করেছে।
ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব বিভাগীয় সদর, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, শিল্পাঞ্চল, জেলা ও উপজেলা সদরে কারফিউ জারি করা হয়।
এদিকে শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম 'লং মার্চ টু ঢাকা' কর্মসূচির মঙ্গলবার থেকে একদিন এগিয়ে সোমবার নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে তারা তাদের এক দফা দাবি আদায়ে মঙ্গলবারে পদযাত্রা কর্মসূচি এবং সোমবার বিক্ষোভ ও গণঅবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই প্ল্যাটফর্মের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম তাদের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তারা তাদের কর্মসূচি সফল করতে শিক্ষার্থী, নাগরিক ও শ্রমিকদের ঢাকায় আসার আহ্বান জানান।
এছাড়া সব এলাকা, গ্রাম, উপজেলা ও জেলায় শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে একটি করে 'সংগ্রাম কমিটি' গঠনের আহ্বান জানানো হয়।
আরও পড়ুন: সোমবার থেকে ৩ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা
সিলেটে গুলিতে ২ জন নিহত
৩ মাস আগে
সোমবার থেকে ৩ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবিকে কেন্দ্র করে সারাদেশে ব্যাপক সহিংসতার মধ্যে তিন দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।
রবিবার এক নির্বাহী আদেশে সোমবার, মঙ্গলবাল ও বুধবার তিন দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে গুলিতে ২ জন নিহত
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
তবে জরুরি পরিষেবা যেমন- হাসপাতাল, ওষুধ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ও অন্যান্য সেবা এর আওতার বাইরে থাকবে।
এর আগে সরকার এক নির্বাহী আদেশে ২১, ২২ ও ২৩ জুলাই সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। পরে তা আরও একদিন বাড়িয়ে করা হয় ২৪ জুলাই পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: এক দফা দাবি: সারাদেশে সংঘর্ষে নিহত ২৭
নরসিংদীতে আন্দোলনকারীদের উপর আ. লীগ কর্মীদের গুলি, পিটিয়ে ৬ কর্মীকে হত্যা, গুলিবিদ্ধ ৪
৩ মাস আগে
সোমবার সকাল ৬টা থেকে সিলেটে ১৫ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল
সিলেটে সোমবারও (২৭ জুলাই) কারফিউ চলবে, তবে সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ১৫ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকবে।
রবিবার (২৮ জুলাই) বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিলেট মহানগর পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফূল ইসলাম।
আরও পড়ুন: সিলেটে শনিবার সকাল ৮টা থেকে ১২ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার মধ্যে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে সারা দেশে কারফিউ ঘোষণা করে সরকার।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল সিলেট। গত ১৭, ১৮ ও ১৯ জুলাই পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়।
১৯ জুলাই রাত ১২টা থেকে সারা দেশের মতো সিলেটেও সেনা মোতায়েন ও কারফিউ ঘোষণা করা হয়। প্রথম দফায় ২০ জুলাই দুপুর ১২টা পর্যন্ত কারফিউ থাকলেও পরে ২ ঘণ্টা বিরতি দিয়ে দুপুর ২টা থেকে দ্বিতীয় দফায় এবং রবিবার বেলা ৩টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়।
তারপর থেকে নিয়মিত শিথিল করা হলেও শহরে কারফিউ চলছে।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ চার জেলায় কমলো কারফিউর সময়সীমা
কারফিউয়ের মধ্যে ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি
৩ মাস আগে
সোমবার ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
সোমবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে একিউআই স্কোর ৮০ নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১৬তম অবস্থানে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকা।
একিউআই সূচক অনুযায়ী আজকের বাতাসকে 'মাঝারি' মানের শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
একিউআই স্কোর ৫১ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: রবিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয় এবং ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
পাকিস্তানের লাহোর, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা ও চিলির সান্তিয়াগো যথাক্রমে ১৮৬, ১৬২ ও ১৫৩ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: শনিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
৪ মাস আগে
সোমবার ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
সোমবার (১ জুলাই) সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ৮২ নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৩তম।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসকে 'মাঝারি' শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। বর্ষার প্রভাবে গত কয়েকদিন ধরে অব্যাহত রয়েছে এ ধারা।
কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ হলে বাতাসের মান 'মাঝারি', ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে বায়ুর মান 'সংবেদনশীলদে জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে 'অস্বাস্থ্যকর' এবং ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে বিবেচিত হয়। এছাড়া একিউআই মান ৩০১+ হলে 'বিপজ্জনক' বলে মনে করা হয়; যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: রবিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
১৯৪, ১৭৪ ও ১৬২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা, উগান্ডার কাম্পালা ও ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন- এই পাঁচটি বিষয়ে দূষণের ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারণ করা হয়।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডাব্লুএইচও) এর মতে, বায়ু দূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটায়। প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
আরও পড়ুন: শনিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
৪ মাস আগে
সোমবার থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাবেন শাবিপ্রবির শিক্ষকরা
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষকরা সোমবার (১ জুলাই) থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাবেন।
এ সময় ক্লাস, পরীক্ষা সবকিছুই অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।
রবিবার (৩০ জুন) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটোরিয়ামে শিক্ষকদের মত বিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবির যে অধ্যাপক ‘মাদার অফ সোশ্যাল ওয়ার্ক’ হিসেবে পরিচিত
শিক্ষকদের জন্য সর্বজনীন পেনশন-সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের শিক্ষকদের প্রস্তাবিত সুপারগ্রেডে অন্তর্ভুক্তকরণ ও স্বতন্ত্র বেতন স্কেলের দাবিতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহ্বানে শাবিপ্রবি শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে যাবেন।
শাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর কবীর বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো আশ্বাস দেওয়া হয়নি। তাই বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে সোমবার থেকে আমরা সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করব। তবে সরকার আমাদের দাবি যতদিন না মানবে ততদিন সব বন্ধ থাকবে। সরকার দাবি মেনে নিলে আমরা ক্লাস, পরীক্ষায় ফিরে যাব।’
এদিকে ৩ দফা দাবি নিয়ে ৯ মে মানববন্ধন, ১১ মে কালোব্যাজ ধারণ ও ২৫ থেকে ২৭ জুন তিন দিন অর্ধদিবস কর্মবিরতিসহ নানা কর্মসূচি পালন করেন শাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি।
শিক্ষকদের দাবিদাওয়ার ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে ইতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শাবিপ্রবি শিক্ষকরা।
এ সভায় উপস্থিত ছিলেন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর কবীর, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধানসহ অন্যান্য শিক্ষকরা।
আরও পড়ুন: কয়েক দফা দাবিতে সোমবার থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করবে শাবিপ্রবির শিক্ষকরা
সাঁতার শিখতে এসে শাবিপ্রবির পুকুরে ডুবে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
৪ মাস আগে
কয়েক দফা দাবিতে সোমবার থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করবে শাবিপ্রবির শিক্ষকরা
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের জন্য সর্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, শিক্ষকদের প্রস্তাবিত সুপারগ্রেডে অন্তর্ভুক্তকরণ ও স্বতন্ত্র বেতন স্কেলের দাবিতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহ্বানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) শিক্ষকরা ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন। এ সময় ক্লাস, পরীক্ষা সবকিছুই অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।
রবিবার (৩০ জুন) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটোরিয়ামে সব শিক্ষকদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে শাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর কবীর, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধানসহ অন্যান্য শিক্ষকরা।
৩ দফা দাবি নিয়ে গত ৯ মে মানববন্ধন, ১১ মে কালো ব্যাজ ধারণ, ২৫-২৭ জুন ৩ দিন অর্ধদিবস কর্মবিরতিসহ নানা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করে আসলেও শিক্ষকদের দাবি-দাওয়ার ব্যাপারে এখনও সরকারের পক্ষ থেকে ইতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় সর্বাত্মক কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শাবিপ্রবি শিক্ষকরা।
শাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর কবীর জানান, টানা আন্দোলনে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আমাদেরকে কোনো আশ্বাস দেওয়া হয় নাই। তাই বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে আগামী সোমবার থেকে আমরা সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাব।
তিনি আরও বলেন, ‘১ জুলাই থেকে আমাদের সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হবে। তবে সরকার আমাদের দাবি যতদিন না মানবে ততোদিন সব বন্ধ থাকবে আর সরকার দাবি মেনে নিলে আমরা ক্লাস, পরীক্ষায় ফিরে যাব।’
৪ মাস আগে