লাভজনক
পানগাঁও বন্দরকে দ্রুতই লাভজনক করা হবে: সালমান এফ রহমান
রাস্তার উপর চাপ কমাতে নদী পথে কার্গো আদান-প্রদানসহ পানগাঁও বন্দরকে আরও লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
শনিবার (১৬ মার্চ) পানগাঁও বন্দরের বর্তমান পরিস্থিতি দেখতে পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: ডলার সংকটে সৌদি আরবের কাছে মূল্য পরিশোধের বাড়তি সময় চেয়েছে বাংলাদেশ: সালমান এফ রহমান
সালমান এফ রহমান বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে বন্দরটির হ্যান্ডেলিং সমস্যার সমাধান হবে। বেশি পরিমাণে কার্গো এই বন্দরে এলে শ্রমিকরা আরও বেশি পরিমাণে কাজ পাবেন। তখনই তাদের সমস্যা সমাধান হবে। বেশি পরিমাণে কার্গো যাতে আসে তার জন্য কাজ করছে সরকার।
বন্দরটির কমিশনারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, কমিশনার কথা দিয়েছেন বর্তমানে চলমান যেসব সমস্যা আছে তার সমাধানে তিনি সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
তিনি আরও বলেন, বন্দরটির যেসব সমস্যা ছিল তা আজ আমরা চিহ্নিত করতে পেরেছি। আশা করি দ্রুতই এর সমাধান আমরা করব৷
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, চিফ হুইপ, নূর ই আলম চৌধুরী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরসহ বন্দরটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা৷
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ: সালমান এফ রহমান
২০৩০ সালের মধ্যে দেশে ৩০% বৈদ্যুতিক যানবাহন করতে চায় সরকার: সালমান এফ রহমান
৮ মাস আগে
টেশিসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করতে হবে: পলক
স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট টেলিফোন শিল্প সংস্থা (টেশিস) গড়ে তোলার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, স্মার্ট টেশিসের জন্য স্মার্ট সম্পদ ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য। এই লক্ষ্যে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে টেশিসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করতে হবে।
আরও পড়ুন: টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে: পলক
আয় বৃদ্ধি ও অপচয় কমিয়ে আয় ও ব্যয়ের ভারসাম্য রেখে সংশ্লিষ্টদের প্রতিষ্ঠানটিকে লাভজনক করতে তিনি নির্দেশনা দেন।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) গাজীপুরের টঙ্গীতে টেশিসের দোয়েল ল্যাপটপ, টেলিফোন সেট, বৈদ্যুতিক স্মার্ট মিটার অ্যাসেম্বল প্লান্টসহ বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এসব নির্দেশনা দেন।
টেশিসকে গর্বিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতেয় অপারেশন, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, বিক্রয় পরবর্তী সেবা এসব জায়গাসমূহে উন্নত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১১ সালে দোয়েল ল্যাপটপ যাত্রা শুরু করেছিল। কিন্তু পরিতাপের বিষয় তা সফলজনকভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। মেড ইন বাংলাদেশ পণ্য দেশে ও দেশের বাইরে রপ্তানি করতে টেশিস ব্যর্থ হলো। অথচ প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ৯৪টি কম্পোনেন্টের ওপর ইমপোর্ট ডিউটি কমিয়ে দেওয়ায় ১৭টি মোবাইল ফোন কারখানা বাংলাদেশে স্থাপিত হয়েছে। ল্যাপটপ কারখানা হয়েছে ও ভালো করছে।
টেশিসকে লাভজনক অবস্থায় উন্নীত করার কৌশল তুলে ধরে পলক বলেন, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংকটে আমরা রাজস্ব বাড়াতে চাই, অপচয় কমাতে চাই। আগামী পাঁচ মাসে আয় বাড়াতে পারলে আমরা লাভজনক অবস্থায় যাব। আয় বাড়াতে না পারলে ব্যয় কমাতে হবে।
তিনি জানান, বর্তমানে আইসিটি সেক্টর থেকে রপ্তানি আয় হচ্ছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। আইসিটি পেশায় ২০ লাখ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পেরেছি। ১৩ কোটি মানুষকে ইন্টারনেটে যুক্ত করেছি।
আরও পড়ুন: আইসিটি খাতে ১০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে: পলক
আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হবে: পলক
৯ মাস আগে
টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে: পলক
আগামী ৩০ জুনের মধ্যে টেলিকম খাতের সব লোকসানি কোম্পানিকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি নির্দেশনা দেন।
আরও পড়ুন: দেশের প্রতিটি ডায়াবেটিস হাসপাতাল ইন্টারনেটের আওতায় আসবে: পলক
তিনি বলেন, টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণে সংশ্লিষ্টদের ছয়টি আই (ইনটিগ্রিটি, ইনক্রিয়েস এফিশিয়েন্সি, ইমপ্রুভ প্রসেস অ্যান্ড পারফরমেন্স, ইনট্রেক উইথ রেগুলেটর্স, ইনভেস্টমেন্ট অ্যাট্রাকশন এবং আইটি অ্যান্ড আইটিস এক্সপোর্ট প্রমোশন) মেনে চলতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন চারটি স্তম্ভের উপর প্রতিষ্ঠিত-স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সোসাইটি। গত মেয়াদে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা তৈরি করেছি।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন: চতুর্থবারের মতো বিজয়ী পলক
তিনি আরও বলেন, আমরা প্রায় ৪০টি প্রকল্প চিহ্নিত করেছি যেগুলো আমাদের যাত্রা শুরু করার জন্য বাস্তবায়ন করা দরকার। এই মেয়াদে আমাদের চ্যালেঞ্জ হলো আমরা দক্ষতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে চারটি স্তম্ভের অধীনে সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম তা নিশ্চিত করা।
শক্তিশালী ডিজিটাল অবকাঠামো, সাশ্রয়ী মূল্যের ইন্টারনেট অ্যাক্সেস এবং আইসিটি সেক্টরের বিকাশের ধারাবাহিকতায় স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: স্মার্ট জীবনযাত্রার জন্য নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ ও ডাকসেবা অপরিহার্য: পলক
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম, সততা, সাহস ও উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা দিয়ে, চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলা করা সম্ভব।
পরে প্রতিমন্ত্রী এমটব, বাক্কো, আইএসপিএবির নেতা ও মোবাইল ফোন অপারেটরসমূহের সিইও সহ সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: দেশের উন্নয়ন দর্শনের মূল কারিগর বঙ্গবন্ধু: পলক
১০ মাস আগে
রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, আমরা সবাই মিলে রেলকে একটা লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব।
রেলওয়ের যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে তা আরও সম্প্রসারণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রথম কর্মদিবসে রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: পূর্ব-পশ্চিমের সব দেশ আমাদের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে রেলে প্রাণহানি ঘটছে। সামনে আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হলো রেলের নিরাপত্তা জোরদার করে এই এসব ঘটনা দূর করে রেলকে নিরাপদ পরিবহনে পরিণত করা।
মন্ত্রী আরও বলেন, রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করতে হলে রেলের দুর্নীতির মূল উৎপাটন করতে হবে, এছাড়া রেলের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, রেলের দখল করা জমি উদ্ধার এবং টিকিটের কালোবাজারি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
আরও পড়ুন: আমি পেশায়-নেশায় সবকিছুর মধ্যে কৃষক: কৃষিমন্ত্রী
রেলকে আরও এগিয়ে নিতে রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
এরপর মন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন এবং সব মিডিয়ার সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
আরও পড়ুন: চলমান কাজগুলো শেষ করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ: ইয়াফেস ওসমান
১০ মাস আগে
মাগুরায় উচ্চ তাপমাত্রা, বৃষ্টির অভাবে লাভজনক লিচু উৎপাদন হুমকির মুখে
মাগুরা জেলার সর্বত্র তীব্র তাপদাহে গাছ থেকে ঝরে পড়ছে লিচু, আমসহ বিভিন্ন ফলের গুটি। সপ্তাহজুড়ে তীব্র তাপদাহে পুড়ছে সারাদেশ। সেই সঙ্গে প্রচণ্ড তাপদাহে ক্ষতি হচ্ছে ফসলি জমির।
গ্রীষ্ম মৌসুমে মাগুরা সদর উপজেলার ২০ গ্রামের উৎপাদিত লিচু সারাদেশে বেশ জনপ্রিয়। উপজেলার হাজরাপুর, মিঠাপুর, হাজীপুর, রাঘবদাইড়, শিবরামরামপুর, মির্জাপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে আবাদ হওয়া লিচু প্রতিবছর প্রায় ১০ কোটি টাকায় বিক্রি হয়।
এ সময় মাগুরা থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের আড়তদাররা লিচু কিনে তা বিক্রি করে ধাকে। কিন্তু এবার অনাবৃষ্টি ও তীব্র তাপদাহের ফলে বাগান থেকেই লিচুর গুটি লাল হয়ে ঝরে যাচ্ছে। এখন লিচু একটু বড় হতে শুরু করেছে। এ সময় যদি একটু বৃষ্টি হয় তাহলে লিচুর ভালো ফলন হবে বলে জানিয়েছেন লিচুর বাগান মালিকরা।
মাগুরা সদর উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের লিচু চাষি রাজা হোসেন বলেন যে তার ৪০০ লিচু গাছ রয়েছে। ফল (গুটি) আসা শুরু করলেই সে গাছের পরিচর্যা করতে থাকেন। প্রয়োজনীয় ওষুধ ও স্প্রে নিয়মিত করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি সেচের ব্যবস্থা করে চেষ্টা করছেন লিচু রক্ষার।
তবে তীব্র তাপদাহের ফলে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন চাষিরা। বর্তমানে লিচু লাল হয়ে ঝরে পড়ছে তা দেখে আরও ভেঙে পড়েছেন তারা।
আরও পড়ুন: বাম্পার ফলনের আশা সোনারগাঁও লিচু চাষিদের
১ বছর আগে
স্ট্রিমিং সেবাকে লাভজনক করতে ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে ডিজনি
ডিজনির প্রধান নির্বাহী বব ইগার বলেছেন, বিনোদনের এই মাধ্যমটিকে লাভজনক করতে সাত হাজার কর্মী ছাঁটাই করা হচ্ছে।
৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ সাশ্রয় ও ডিজনি+ স্ট্রিমিং সেবাকে লাভজনক করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, নভেম্বরে প্রতিষ্ঠানটিতে ফিরে আসার পর ইগারের আর্থিক ফলাফলের প্রথম সেট ঘোষণা করার পরেই এই পদক্ষেপটি আসল।
পরিসংখ্যান বলছে, উপার্জনে বৃদ্ধি দেখা গেলেও ২০১৯ সালে চালু হওয়ার পরে ডিজনি+ গ্রাহক সংখ্যায় এই প্রথম পতন হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিজনি থেকে চাকরি হারাচ্ছেন ২৮ হাজার কর্মী
১ বছর আগে
‘সেপা বাংলাদেশ ও ভারতের জন্য লাভজনক’
বাংলাদেশ-ভারত চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমেদ বলেছেন, ব্যাপক অর্থনৈতিক অংশদারিত্ব চুক্তিটি(সেপা) বর্তমানে আলোচনাধীন, যার মাধ্যমে উভয় দেশের লাভ হবে।
এটিতে উভয় পক্ষের লাভ হবে উল্লেখ করে শনিবার তিনি ইউএনবিকে বলেন, এরূপ একটি কাঠামোগত চুক্তি ভবিষ্যতের বাণিজ্যকে এগিয়ে নিবে। বাংলাদেশ ও ভারত সেপা সমঝোতা সাক্ষরের জন্য প্রয়োজনীয় আলোচনা শুরু করতে চায়।
এ সপ্তাহে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রীয় সফরের সময় এই বিষয়টি নিয়ে আরও আলোচনা হবে।
এ সফরকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিরা থাকবেন।
আরও পড়ুন: ২৫ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংকগুলোতে রেমিট্যান্স এসেছে ১.৭২ বিলিয়ন ডলার
বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক বন্ধনের অপার সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেয়।
গতবছরের ২৬-২৭ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মুদি বাংলাদেশ সফরকালে উভয় পক্ষই সেপা’য় প্রবেশের বিষয়ে আলোচনা করেছিল।
দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়াতে উভয় প্রধানমন্ত্রী অশুল্ক প্রতিবন্ধকতাসমূহ তুলে দেয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ব্যবসায়ীদের সংগঠন এফবিসিসিআই -এর সাবেক সভাপতি মাতলুব বলেন, বাংলাদেশ যদি কোন সংকটের মুখোমুখি হয়, তাহলে প্রয়োজনীয় পণ্য যেমন গম, পেঁয়াজ, চিনি, তুলা ইত্যাদি তাৎক্ষণিক সরবরাহের বিষয়ে উভয় পক্ষেরই আলোচনা করা উচিৎ।
‘এটি পারস্পরিক হতে পারে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত যদি প্রয়োজনীয় কোন পণ্য সংকটের মুখোমুখি হয় এবং বাংলাদেশে তা সহজলভ্য থাকে তাহলে বাংলাদেশও সহযোগিতার হাত বাড়াতে পারে।
তিনি বলেন, বেসরকারি খাত এ বিষয়ে এগিয়ে আসতে পারে সেক্ষেত্রে দু’দেশের সরকারকে সেই ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে।
আরও পড়ুন: অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যম: বৈধভাবে টাকা কোথায় বিনিয়োগ করবেন?
আগস্টে রেমিটেন্স ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে
২ বছর আগে