জনজীবন
টানা বৃষ্টিতে কুমিল্লায় জলাবদ্ধতা, স্থবির জনজীবন
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের কারণে কুমিল্লায় টানা বৃষ্টিপাতে জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হওয়া স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন।
রবিবার (১৯ আগস্ট) রাত থেকে টানা বৃষ্টিপাতে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারী বৃষ্টিপাতে ঢাকায় জলাবদ্ধতা, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
টানা বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার খেটে খাওয়া ও নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে।
নগরীর নজরুল এভিনিউ, বিসিক সড়ক, শহরের চানপুর এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় ৬১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এছাড়া লুঘুচাপের কারণে এই বৃষ্টিপাত আরও দুই দিন থাকতে পারে বলে জানিয়েছে জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা, ভোগান্তিতে কর্মজীবী মানুষ
ভারী বৃষ্টিপাতে জলাবদ্ধতা নিরসনে ডিএনসিসির ৫ হাজারের বেশি পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও ১০ কিউআরটি
৩ মাস আগে
দাবদাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছুঁই ছুঁই
দিন দিন তাপমাত্রার পারদ বেড়েই চলেছে চুয়াডাঙ্গায়। তাপদাহে ওষ্ঠাগত জনজীবন। ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েকগুণ।
শনিবার দুপুর ৩টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ২৫ বছরের ইতিহাসে খুলনায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৮ ডিগ্রির রেকর্ড, সতর্কতা জারি
এদিকে তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে প্রাণীরা। চলমান দাবদাহে ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ।
জেলাটিতে গত এক সপ্তাহ ধরে চলছে মৃদু, মাঝারি ও তীব্র দাবদাহ।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, টানা ১৯ দিন (৬ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত) চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৩৩ থেকে ৩৯ ডিগ্রির মধ্যে উঠা নামা করছিল।
শুক্রবার (২৪ মে) দুপুর ৩ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ।
শনিবার (২৫ মে) দুপুর ৩ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা উঠেছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ।
ভ্রাম্যমাণ ডাব বিক্রেতা মো. আক্তার হোসেন জানান, কয়েকদিন বৃষ্টির পর আবার তাপমাত্রা বাড়ছে। আজ ভ্যাপসা গরমে ডাব বেশি বিক্রি হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গায় শহীদ চত্বর মোড় ঘুরে দেখা যায়, জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বাইরে বের হওয়া মানুষের মুখে ক্লান্তির ছাপ। অনেকেই ক্লান্তি দূর করতে ভিড় জমাচ্ছে শরবতের দোকানে। এক গ্লাস শরবতে মিলছে ক্ষণিকের প্রশান্তি।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, গত ৬ মে থেকে ২৪ মে পর্যন্ত ৩৪ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস মধ্যে উঠানামা করছিল।
সবশেষ শনিবার (২৫ মে) দুপুর ৩ টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ। বাতাসে জলীয় বাষ্পর পরিমাণ বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েকগুণ।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গার শুক্রবারের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি
৪৩ ডিগ্রিও ছাড়িয়ে গেল পাবনার তাপমাত্রা!
৫ মাস আগে
তীব্র শীতে বিপর্যস্ত লালমনিরহাটের জনজীবন
গত কয়েকদিন ধরে হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় কাঁপছে উত্তরের জেলা লালমনিরহাটের মানুষ। দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না দুইদিন ধরে। হিমেল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় হাড় কাপাঁনো শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে হতদরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ।
এদিকে দুর্ভোগ বেড়েছে গবাদি পশুর। শিশু ও বৃদ্ধদের ঠান্ডাজনিত রোগ সর্দি, কাশি ও হাঁপানিজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে গেছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে শ্রমজীবী পরিবারের মধ্য বয়সী ও বৃদ্ধরা।
আরও পড়ুন: শীত ও কুয়াশায় কাঁপছে কুড়িগ্রাম
জেলার কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। সন্ধ্যার পর জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউ।
শীতে নাকাল হয়ে পড়েছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। তীব্র শীতে সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া কর্মজীবীরা। শীতবস্ত্রের অভাবে দরিদ্র-ছিন্নমূল মানুষরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
গবাদিপশুও রেহাই পাচ্ছে না শীতের প্রকোপ থেকে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কমলেও অনুভূত হাড় কাঁপানো শীত
এদিকে লালমনিরহাটে ঠাণ্ডার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে শীতজনিত নানা রোগ। যেমন- ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াম, হাঁপানি, অ্যাজমা, হৃদরোগসহ নানা রোগ। এছাড়া আক্রান্ত হয়ে জেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেগুলোতে বেড়েছে ঠাণ্ডাজনিত রোগী ভর্তি।
লালমনিরহাট সিভিল সার্জন ডা. নির্মলেন্দু রায় জানান, লালমনিরহাট স্বাস্থ্য বিভাগ শীতজনিত রোগীদের সেবা দিতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি রোগীদের সেবা দিতে- বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে তীব্র শীতে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, মঙ্গলবার সকাল ৮টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার যা ছিল ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ অবস্থায় দিনের বেলা সূর্যের দেখা না মেলায় সন্ধ্যায় তাপমাত্রা আরও কমে যাচ্ছে। ফলে সন্ধ্যার পরে আরও বেশি শীত অনুভূত হয়।
১০ মাস আগে
বাগেরহাট ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বাগেরহাটসহ দক্ষিণাঞ্চলে ঘন কুয়াশা পড়েছে। সড়ক-নদীপথসহ সর্বত্রই যেন কুয়াশার চাদরে ঢাকা। কুয়াশার কারণে কাছের মানুষ ও যানবাহন দেখা যায়নি বেলা হওয়া পর্যন্ত।
যানবাহন চলছে হেড লাইট জ্বালিয়ে। দূরপাল্লার যানবাহন গন্তব্যে বিলম্বে পৌঁছাচ্ছে।
সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে যারা প্রয়োজনে ঘর থেকে বাইরে বের হয়েছেন তাদেরকে নানা দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে।
এদিন সকাল ১০টার দিকেও কুয়াশা দেখা গেছে। ঘন কুয়াশার কারণে বোরো ধানের বীজতলার ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।
সরেজমিনে ইউএনবির বাগেরহাট প্রতিনিধি এসব চিত্র দেখতে পান।
আরও পড়ুন: দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ঘন কুয়াশায় দেড় ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর চলতে শুরু করেছে ফেরি
বিভিন্ন পেশার সাধারণ মানুষ বলছেন, বাগেরহাটে এর আগে তারা এত কুয়াশা দেখেননি। সকাল ১০টার দিকেও কুয়াশার চাঁদরে ঢাকা রয়েছে। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির মতো কুয়াশা ঝরছে। কাছের মানুষ এবং যানবাহন দেখতে পারছেন না তারা। সড়কে যানবাহন চলাচল অনেক কম এবং হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরে চলতে হয়েছে যানবাহনগুলোকে। আর নিম্ন আয়ের মানুষদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে বেশি।
এদিকে কৃষকরা ঘন কুয়াশার কারণে তাদের বোরো ধানের বীজতলা এবং আলুসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
আরও পড়ুন: নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শঙ্কর কুমার মজুমদার বলেন, ঘন কুয়াশা এইভাবে কয়েকদিন পড়তে থাকলে বোরো ধানের বীজতলা লাল হয়ে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। একইসঙ্গে আলুর খেতে পোকার আক্রমণ হতে পারে। এক্ষেত্রে চাষিদেরকে নানা পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
মোংলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারুন অর-রশীদ বলেন, রবিবার মধ্যরাত থেকে ঘন ও মাঝারি কুয়াশা পড়েছে এই অঞ্চলে। সোমবার সকালেও কুয়াশার চাঁদরে ঢাকা ছিল বাগেরহাটের বিভিন্ন এলাকা।
তিনি আরও বলেন, কুয়াশার কারণে ১০০ মিটার বা তার কাছের মানুষ এবং সড়কে চলাচলকারী যানবাহন দেখা যাচ্ছিল না। গত ২৪ ঘণ্টায় বাগেরহাটে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রের্কড করা হয়েছে।
মঙ্গলবারও এমন কুয়াশা পড়তে পারে বলে এই কর্মকর্তা জানান।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
১০ মাস আগে
ঘন কুয়াশা আর শীতে বিপর্যস্ত লালমনিরহাটের জনজীবন
লালমনিরহাটে ঘন কুয়াশা আর শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
সন্ধ্যার পর থেকে চারদিক ঘন কুয়াশায় আচ্ছাদিত থাকছে, সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। এতে করে ছিন্নমূল দরিদ্র লোকজন সীমাহীন কষ্ট ও দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছে।
উত্তরের জেলা লালমনিরহাট হিমালয় পর্বতের খুব কাছাকাছি হওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। ডিসেম্বরের শুরুর দিকে শীতের আবহ তেমন না হলেও হঠাৎ ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে।
আরও পড়ুন: শীতের পোশাক পেল পথশিশুরা, সঙ্গে দেয়া হলো চাইনিজ খাবার
একইসঙ্গে জেলা সদরসহ পাঁচটি উপজেলায় কমেছে তাপমাত্রা।
বৃহস্পতিবার রাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে লালমনিরহাট ও তার আশপাশে জেলাগুলোতে। রাতভর বৃষ্টির মতো কুয়াশা ঝরতে থাকে।
শনিবার সন্ধ্যা থেকে ঘন কুয়াশার কারণে মহাসড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। দিনের বেলা খানিক সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিললেও রোদের তাপ কম থাকায় শীতের তীব্রতা অনুভূত হয়। রবিবার সারাদিন সূর্যের দেখা মিলেনি বিকাল গড়াতেই শীত আরও বেশি অনুভূত হয়।
জেলার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, ছিন্নমূল গরিব অসহায় মানুষ শীতের কারণে বেশি কষ্টে আছে। শীতের কারণে কৃষকরা মাঠে যেতে পারছে না ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। এ ছাড়াও অন্যান্য পেশার লোকজন শীতের কারণে কাজে যেতে পারেনি।
লালমনিরহাটের মোঘলহাট এলাকার কৃষক লোকমান বলেন, এ বছরে শনিবার থেকে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। শীতের কারণে মাঠে যাওয়া যাচ্ছে না, আর মাঠে গেলে বেশিক্ষণ টিকা যায় না। বাধ্য হয়ে বাসায় চলে এসেছি।
আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ার শীর্ষ ১০ দর্শনীয় স্থান: শীতের ছুটিতে সাধ্যের মধ্যে ভ্রমণ
১১ মাস আগে
বৃষ্টিতে রাজধানীতে জনজীবন বিপর্যস্ত, ঘটছে প্রাণহানিও
গতকাল রাতে মাত্র ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের ফলে রাজধানীর জনজীবন স্থবির হয়ে পড়ে এবং হতাহতের ঘটনা ঘটে। রাজধানী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় সন্ধ্যা ৬ টা থেকে বৃষ্টি শুরু হয়।
আরও পড়ুন: বরিশালে অস্ত্রোপচার করে সুঁই বের করার সময় শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
অবিরাম বৃষ্টিপাতের ফলে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় তীব্র জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। যার ফলে যাত্রীরা আটকা পড়েন এবং প্রচণ্ড অসুবিধার সম্মুখীন হন। রাস্তাগুলো জলমগ্ন ছিল এবং প্রধান সড়কগুলোতে ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়।
রাজধানীর মিরপুর ১০, মিরপুর ১১, শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, পুরানা পল্টন, গুলিস্তান, পুরান ঢাকা, বংশাল রোড, বিজয় সরণি, ইস্কাটন, ফার্মগেট, তেজগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকায় পানি জমে যায়।
উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন ভারতের ঝাড়খণ্ডে অবস্থানরত নিম্নচাপের কারণে ঢাকা শহরে অবিরাম বৃষ্টি ও বজ্রপাত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিপ্তরের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: অতি বৃষ্টির কারণে চবির ২২ বিভাগের পরীক্ষা স্থগিত
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের (বিএমডি) আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান জানান, রাজধানীতে ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
শুক্রবার এ রিপোর্ট লেখাপর্যন্ত রাজধানীর বংশাল, সিদ্দিক বাজার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, খিলগাঁও, রামপুরা, পুরান ঢাকার কিছু এলাকাসহ বেশ কিছু এলাকায় পানি আটকে রয়েছে।
১ বছর আগে
ছাত্রলীগের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি ক্যাম্পাসের জনজীবন বিপর্যস্ত
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। সারা ক্যাম্পাস যেন 'বাসস্ট্যান্ডে' পরিণত হয়েছে।
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সারাদেশ থেকে সমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতা-কর্মীরা বাস ও মাইক্রোবাস ভাড়া করে নিয়ে এসেছে। তারা তাদের গাড়িগুলো ঢাবি ক্যাম্পাসে পার্কিং করে রেখেছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন এলাকায় ছাত্রলীগের সমাবেশ শুরু হওয়ায় সকাল থেকেই নেতা-কর্মীদের বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আসতে দেখা যায়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অগ্রগতির জন্য প্রহরীর মতো জেগে থাকুন: ছাত্রলীগের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
ঢাবি কর্তৃপক্ষের কোনো প্রকার অনুমতি না নিয়ে কবি জসিমুদ্দিন হলের খেলার মাঠ, মহসীন হলের খেলার মাঠ এবং সড়কের সর্বত্র যানবাহন পার্কিং করা হয়। এছাড়া, ক্যাম্পাসজুড়ে অবাধে জনসমাগমের কারণে অবস্থা আরও খারাপ হয়ে পড়ে।
অন্যদিকে, বাইরে থেকে আসা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা হলের ক্যান্টিনে ভিড় জমায়।
এমনকি ঢাবি ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা শিক্ষার্থীদের 'গণরুম' থেকে বের করে দিয়ে বহিরাগতদের হলে থাকতে দেন।
বহিরাগতদের এই বাড়তি চাপের কারণে প্রায় প্রতিটি পুরুষ হলেই রান্না করা খাবারের ঘাটতি দেখা দেয় এবং একটু দেরিতে খাবার খেতে যাওয়া ছাত্ররা ক্যান্টিন থেকে দুপুরের খাবার খেতে পারেনি।
অন্যদিকে, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের ক্যান্টিনগুলোতে বহিরাগত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের খাবার রান্নার প্রি-অর্ডার নেওয়া হলেও শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো খাবার রান্না করা হয়নি।
কিছু নেতা-কর্মী খাবার ও থালা-বাসন নিয়ে সমাবেশে এসে ক্যাম্পাসে রান্না করে ক্যাম্পাসের পরিবেশ অস্বস্তিকর করে তোলে।
আরও পড়ুন: খালেদার চিকিৎসার বিষয়ে আইনের বাইরে আওয়ামী লীগের কিছু করার নেই: কাদের
১ বছর আগে
খুলনায় তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত জনজীবন
দফায় দফায় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। স্থানীয়রা জানান, সারাদিন কাজ শেষে রাতে বাড়িতে ফিরে শান্তি পাচ্ছে না কেউই। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে লোডশেডিং। তীব্র গরমের মধ্যে লোডশেডিংয়ে নির্ঘুম রাত কাটছে খুলনার মানুষের।
উল্লেখ্য, দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলায় বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্বে রয়েছে ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) সংস্থাটির সদর দপ্তর খুলনায়।
ওজোপাডিকোর লোড ডেসপাস সেন্টার থেকে জানা গেছে, শনিবার পিক আওয়ারে ২১ জেলায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৬৮০ মেগাওয়াট, সরবরাহ ছিল ৬১৫ মেগাওয়াট, অর্থাৎ লোডশেডিং ছিল ৬৫ মেগাওয়াট। রবিবার বিকাল ৩টায় ২১ জেলায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৬৬৯ মেগাওয়াট, সরবরাহ ছিল ৬০৬ মেগাওয়াট, অর্থাৎ লোডশেডিং ছিল ৬৩ মেগাওয়াট। রবিবার রাতে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ ছিলো অন্যান্য দিনের চাইতে বেশি।
বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, সাধারণত এক মেগাওয়াট লোডশেডিংয়ে আবাসিক এলাকার ১০টি ফিডারে প্রায় এক ঘণ্টা লোডশেডিং করতে হয়। সেই হিসেবে গত দুই রাতে নগরীর অধিকাংশ এলাকাতেই কয়েক দফায় লোডশেডিং ছিলো।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানে লোডশেডিং: সরকারের পক্ষে অবস্থান পাক জ্বালানি মন্ত্রীর
ওজোপাডিকোর তথ্যের মিল পাওয়া গেছে সামাজিক মাধ্যমে। রবিবার রাতভর ফেসবুক জুড়ে ছিল বিদ্যুৎহীনতার হাহাকার। তীব্র গরমের মধ্যে লোডশেডিংয়ের কষ্ট তীব্র ক্ষোভ হিসেবে ভেসে ওঠে মুঠোফোনের পর্দায়।
আল আমিন তালুকদার প্রিন্স নামে একজন লিখেছেন, রাত ৩টা বাজে। আশেপাশে শুধু শিশুদের চিৎকার শোনা যাচ্ছে। সংবাদ কর্মী বশির হোসেন লিখেছেন, সন্ধ্যা থেকে পাঁচবার লোডশেডিং। এক ঘণ্টার পর এসে পাঁচ মিনিটও থাকল না। মাফ করো আল্লাহ।
সাংবাদিক রাশিদুল ইসলাম লিখেছেন, মধ্য রাতেও বিদ্যুৎবিহীন দেশ।
নগরীর শেখপাড়া এলাকার বাসিন্দা আরমান হোসেন জানান, সন্ধ্যার পর থেকে ভোর পর্যন্ত চারবার বিদ্যুৎ গিয়েছে।
ওজোপাডিকোর প্রধান প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, তাদেরকে কেন্দ্রীয়ভাবে সরবরাহ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সে কারণে তারা লোডশেডিং করতে বাধ্য হচ্ছেন।
এদিকে খুলনায় ২৩ বছরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রবিবার (১৬ এপ্রিল) খুলনায় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। প্রচণ্ড রোদে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠছেন।
খুলনা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। রবিবার (১৬ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এদিন এই দুই জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর খুলনায় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া বাগেরহাটের মোংলায় ৪১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সাতক্ষীরা ও কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
নগরীর বাগমারা এলাকার বাসিন্দা রিকশাচালক সিদ্দিক মোল্লা বলেন, রোদে মনে হচ্ছে চামড়া জ্বলে যাচ্ছে। অসহ্য গরম। ঈদের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি এ জন্য তাই নামতে হচ্ছে। তবে গরমের কারণে সেই অনুযায়ী যাত্রী নেই। দুপুরে রোদের তাপ অনেক বেশি থাকে, তখন ছায়া জায়গায় বিশ্রাম নেই। আজকে অন্যান্য দিনের চেয়ে গরম অনেক বেশি।
খালিশপুর নয়াবাটি এলাকার বাসিন্দা রাশিদুল ইসলাম বলেন, এই মাসে গরম বেড়েছে। রমযানের শুরুতে এমন গরম ছিল না। গরমের কারণে রাস্তায় বের হলে ছাতা ব্যবহার করতে হচ্ছে। আর ঘরে গেলে বিদ্যুৎ থাকছে না। শুধু দিনে নয়, মধ্যরাতেও বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। এই গরমে ঘন ঘন বিদ্যুৎ না থাকায় দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
ফুলতলা উপজেলার দামুদর গ্রামের বাসিন্দা মনিরুল ইসলাম বলেন, অসহনীয় গরম, সঙ্গে বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। এতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। বৃষ্টি হলে দুর্ভোগ কিছুটা কমবে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যেন বৃষ্টি হয়।
এদিকে গরমে বেড়েছে হাতপাখার কদর। বিভিন্ন দোকানে হাতপাখা কিনতে ভিড় করছে সাধারণ মানুষ। নগরীর হাউজিং বাজারের দোকানি মুসলিমা বেগম বলেন, গত কয়েকদিন গরম বেশি থাকায় হাতপাখার বিক্রি বেড়েছে। প্রতিপিছ হাতপাখা ৩০ টাকায় বিক্রি করছি।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী সবুজ আহমেদ বলেন, প্রচণ্ড গরম। গরমের সঙ্গে বিদ্যুৎও থাকছে না। ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। গরমে একটু প্রশান্তির জন্য আজ ৯০ টাকা দিয়ে তিনটি হাতপাখা কিনেছি।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ সিনিয়র আবহাওয়াবিদ আমিরুল আজাদ জানান, খুলনা বিভাগে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। রবিবার খুলনায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। যা বিগত ২৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। আরও দুই থেকে তিনদিন তাপমাত্রা অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর খুলনায় বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: লোডশেডিংয়ে ভুগছে ঢাকা, মোমবাতি কারিগরদের মুখে হাসি
১ বছর আগে
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন
ঘন কুয়াশার সঙ্গে কনকনে ঠাণ্ডায় অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের জন-জীবন। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে এসেছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। সূর্যের দেখা না মেলায় উত্তরীয় হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিয়েছে শীতের প্রকোপ। কুয়াশার চাদরে পথ-ঘাট ও প্রকৃতি ঢেকে থাকায় দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। এ অবস্থায় চরম বিপাকে পড়েছেন ছিন্নমূল ও হতদরিদ্র মানুষজন।
ঠাণ্ডার মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় সময়মতো কাজে যেতে পাড়ছেন না শ্রমজীবীরা। গরম কাপড়ের অভাবে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিরাবনের চেষ্টা করছেন অনেকেই। শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিস জানায়, জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের চর যাত্রাপুর এলাকার রহিম মিয়া বলেন, 'শীত উপেক্ষা করে আলু ক্ষেতের পরিচর্চা, বীজতলা তৈরিসহ নানা ধরনের কৃষিকাজ করতে হচ্ছে। ঠাণ্ডায় কাজ করতে গিয়ে হাত পা জমে যায়। সর্দি, কাশিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকেই।'
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা
১ বছর আগে
বর্ষার শেষ সময়ের বৃষ্টিতে রাজধানীর জনজীবন বিপর্যস্ত
টানা বৃষ্টিতে সোমবার বিকালে রাজধানীর অনেক এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে শিক্ষার্থীসহ সাধারণ যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
রাজধানীর মৌচাক, বিজয় সরণি, কাকরাইলসহ বিভিন্ন এলাকার রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় যান চলাচল মারাত্মভাবে ব্যাহত হয়।
আকস্মিক বৃষ্টিতে আটকা পড়ে যানবাহনের অভাবে অনেককে পানির মধ্যদিয়েই হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে। অনেককে আবার ফ্লাইওভারের নিচে খোলা জায়গায় আশ্রয় নিতে দেখা যায়।
এসময় মৌচাক ও সিদ্ধেশ্বরী এলাকার অনেক স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টিতে ভিজে রাস্তায় নেমে আসে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বিকাল ৩টা পর্যন্ত রাজধানীতে এক মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা।
এদিকে, উত্তর-পূর্ব সিলেটে ভারী বর্ষণ হয়েছে। আবহাওয়া অফিস সোমবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত জেলায় ১২৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে।
মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে বলে আবহাওয়া অফিসের বুলেটিনে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন:২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস: আবহাওয়া অফিস
আগামী তিনদিনে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমতে পারে বলেও জানান তিনি।
সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় রংপুর বিভাগের ডিমলায় সর্বোচ্চ ৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে খুলনা বিভাগের যশোরে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রংপুর বিভাগের রাজারহাটে ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন:তাপপ্রবাহের মধ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস
প্রচণ্ড গরমের মধ্যে দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা
২ বছর আগে