পার্বত্য
আইনশৃঙ্খলা লঙ্ঘন হলে সরকারের উন্নয়নও ব্যাহত হবে: কুজেন্দ্র লাল
আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যাঘাত ঘটবে বলে মন্তব্য করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।
বৃহস্পতিবার রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষ এনেক্স ভবনে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকেই পার্বত্য অঞ্চল বিশেষ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তির ফলস্বরূপ পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠিত হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম সরকারের আইনশৃঙ্খলা অনুসরণ করেই পরিচালিত হয়ে আসছে। আইনশৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আইনশৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে পারলেই আমাদের সার্থকতা বাস্তবায়ন হবে।’
কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের অদৃশ্য শক্তি বলে কোনো কথা নেই। পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি-শৃঙ্খলা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে সরকার। পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা কারো একার পক্ষে সম্ভব নয়। সম্মিলিতভাবে সবারই এতে অংশগ্রহণ থাকতে হয়।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদেরও এগিয়ে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের সব সম্প্রদায়-গোষ্ঠী সহাবস্থানের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের মূল স্রোতধারার সঙ্গে এক হয়ে এগোতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘শুধু পার্বত্য অঞ্চল নয়, পুরো বাংলাদেশকে একটি ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এখানে জাতি-গোষ্ঠী-সম্প্রদায় আলাদা কিছুই থাকবে না। বাংলাদেশের উন্নয়নে সব সম্প্রদায়কে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
পার্বত্য অঞ্চলে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে উল্লেখ করে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, আগামী দিনগুলোতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার আরও বেশি ত্বরান্বিত করা হবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা জানান, দীর্ঘসময় পর সাজেকে রাস্তা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে দুর্গম অঞ্চল সাজেকের মতো জায়গায় এত দ্রুতগতিতে রাস্তাঘাট নির্মাণ করা ও বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া এবং সীমান্ত বর্ডার রোড তৈরি করা হচ্ছে।
এছাড়াও কাপ্তাই হ্রদের ড্রেজিংয়ের বিষয়টি একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি পাস হলেই আগামী অর্থবছরে কাজ শুরু হবে।
বৈঠক শেষে পার্বত্য রাঙ্গামাটি জেলার চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সরেজমিনে পরিদর্শন করেন সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক পার্বত্যমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিংয়ের সভাপতিত্বে বৈঠকে ছিলেন- পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, বন ও পরিবেশবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য মো. মঈন উদ্দিন, যশোর-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যাঁ, উপজাতীয় শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তুবিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা (সিনিয়র সচিব), পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
৬ মাস আগে
পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে ইউরোপিয়ান দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি।
রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন হোয়াইটলিসহ প্রতিনিধিরা।
সাক্ষাতে ইইউ রাষ্ট্রদূত জানান, উন্নয়ন সহায়তাকারী ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন ও ইউএনডিপি সম্মিলিত অংশের সমন্বয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে রাঙ্গামাটির তিনটি উপজেলা, বান্দরবানের তিনটি উপজেলা ও খাগড়াছড়ির দুইটি উপজেলার মোট ২৬টি ইউনিয়নে দারিদ্র্য বিমোচনে ২০ হাজার অতি দরিদ্র পরিবারের ৯৮ হাজার মানুষকে সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তুরস্ক ও ইতালির রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রতিনিধি দল এসব হতদরিদ্রদের দারিদ্র্য বিমোচনে সহযোগিতার ক্ষেত্রসমূহ বৃদ্ধিসহ কার্যকরী পদক্ষেপ নেবে বলে প্রতিমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন।
প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো- তিন পার্বত্য জেলায় অতি দরিদ্র পরিবারের দারিদ্র্য হ্রাস ও জলবায়ু সহনশীল জীবন জীবিকা নির্বাহে সহায়তা প্রদান।
প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে- কমিউনিটি পরিচালিত মার্কেট কালেকশন পয়েন্ট।
এরমধ্যে রয়েছে- প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্যাটেলাইট ক্লিনিক/স্বাস্থ্য ক্যাম্প পরিচালনা, শিশুদের বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণের জন্য পারিবারিক পরিদর্শন, মাঝারি ও তীব্রভাবে অপুষ্টির শিকার শিশুদের জন্য খাদ্য প্যাকেজ।
প্রতিমন্ত্রী তাদের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় জলবায়ু সহনশীল পর্যায়ে নিয়ন্ত্রণ ও দারিদ্র্য বিমোচনের দিকটিকে অধিকতর গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন।
তিনি বলেন, সরকার দেশি-বিদেশি সাহায্যকারী সংস্থাগুলোর এ ধরনের কল্যাণকর উদ্যোগকে সাধুবাদ জানায়। তিনি সবাইকে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মশিউর রহমান, অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, যুগ্ম সচিব মো. হুজুর আলীসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সুইডেনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
৮ মাস আগে
রাজধানীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রীর এপিএস আহত
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) সাদেক হোসেন চৌধুরী বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর কাওরান বাজারে ছিনতাইকারীর হামলায় আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এপিএস রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম বিভাগ) মো. রেজুয়ান খান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: জাবিতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আহত শিক্ষার্থী লাইফ সাপোর্টে
বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈ সিং-এর বাসায় দাপ্তরিক কাজ শেষ করে প্রাইভেটকারে ফার্মগেটের বাসায় ফিরছিলেন তিনি।
গাড়িটি কাওরান বাজার সার্ক ফোয়ারা অতিক্রম করার সময় এক ছিনতাইকারী এপিএসের হাতে থাকা মোবাইল ফোন ধরে টান দেয়। এপিএস এ সময় ছিনতাইকারীকে বাধা দিলে ছিনতাইকারী তার হাতে ছুরির আঘাত করে পালিয়ে যায়।
পরে, তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ঝাড়খন্ডে অ্যাপার্টমেন্টে অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ নিহত ১৪, আহত ১২
মতলবে আগুনে পুড়ল ৪ দোকান, আহত ৬
১ বছর আগে
পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীর প্রতি প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত আন্তরিক: উশৈ সিং
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈ সিং বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে সব ধরনের সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন।
শুক্রবার বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার নোয়াপতং ইউনিয়নের বাগমারা বাজারে এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (প্রধানমন্ত্রী) পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের কল্যাণে অত্যন্ত আন্তরিক।’
আরও পড়ুন: আন্দোলনের নামে সহিংসতা করবেন না: বিএনপিকে প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
উশৈ সিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের জনগণের প্রতি তার অকৃত্রিম ভালোবাসা, সেবা প্রদানের আন্তরিকতা এবং সাহায্য করার নিরন্তর প্রবণতা দেশকে উন্নয়নের শীর্ষে নিয়ে যাচ্ছে।
মন্ত্রী দরিদ্র নারীদের মধ্যে সেলাই মেশিন, ছাগল, কৃষি স্প্রে মেশিন এবং দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেন।
অনুদানের মধ্যে রয়েছে ২০টি ছাগল, ২০টি সেলাই মেশিন, ৩০টি স্প্রে মেশিন এবং শিক্ষা উপকরণ।
আরও পড়ুন: বিরোধী দল সঙ্কটের মধ্যে রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে সরকারি কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
রাঙামাটিতে ৩২ ঘণ্টার হরতাল ডেকেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ পার্বত্য ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন বাতিলসহ সাত দফা দাবিতে জেলা শহরে ৩২ ঘণ্টার হরতাল ডেকেছে।
মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টা পর্যন্ত রাঙ্গামাটি শহর এলাকায় এ হরতাল পালিত হবে।
আরও পড়ুন: রাঙামাটিতে ৫ দিনব্যাপী বৈসাবি মেলা আয়োজন
সোমবার দুপুরে রাঙামাটির একটি স্থানীয় রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই হরতালের ডাক দেয়া হয়।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সকল নেতাদের পক্ষে বক্তব্য দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান কাজী মো. মুজিবুর রহমান।
সংবাদ সম্মেলন থেকে জানানো হয়, রাঙামাটি শহর এলাকায় ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৬টা থেকে ৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ২টা পর্যন্ত ৩২ ঘন্টা হরতাল পালন করবে নাগরিক পরিষদ। হরতাল চলাকালে এসময় পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ নেতাকর্মীদের নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে মিছিল, পথসভাসহ ভুমি কমিশনের বৈঠককে প্রতিহত করা হবে।
আরও পড়ুন: একই স্থানে আ.লীগ-বিএনপির সমাবেশ, রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের সাত দফা দাবিগুলো হচ্ছে-
১. পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনে জনসংখ্যা অনুপাতে সকল জাতি গোষ্ঠী থেকে সমান সংখ্যক সদস্য নিশ্চিত করতে হবে।
২. পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমি নিরোধ নিষ্পত্তির কার্যক্রম শুরুর আগে, ভূমির বর্তমান অবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ভূমি জরিপ সম্পন্ন করতে হবে।
৩. জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষের ভূমির ওপর ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ভূমি কমিশন সংশোধনী আইন ২০১৬ এর ধারা সমূহ বাতিল করতে হবে।
৪. পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি ব্যবস্থাপনা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী প্রবর্তন করতে হবে এবং সমতলের মতো জেলা প্রশাসকদের ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তির অধিকার দিতে হবে।
৫. কমিশন কর্তৃক ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তির কারণে কোন ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্থ হলে তাকে পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকারি খাস জমিতে পূনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৬. পার্বত্য চট্টগ্রামে তথাকথিত রীতি, প্রথা ও পদ্ধতির পরিবর্তে দেশে বিদ্যমান ভূমি আইন অনুসারে ভূমি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
৭. বাংলাদেশ সরকারের আদেশ অনুযায়ী জেলা প্রশাসক কর্তৃক বন্দোবস্তকৃত অথবা কবুলিয়ত প্রাপ্ত মালিকানা থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা যাবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর জামান ডালিম, যুগ্ম-সম্পাদক রুহুল আমিন, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক এস এম মাসুম রানা, রাঙামাটি জেলা কমিটির মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আসমা মল্লিক।
আরও পড়ুন: রাঙামাটিতে বন্য হাতির আক্রমণে মানসিক প্রতিবন্ধীর মৃত্যু
২ বছর আগে