দুর্গা
শুধু অপরাধ নয়, শাস্তির কথাও বিবেচনা করুন: প্রধানমন্ত্রী
কোনো ধর্মের পরিপন্থী কোনো ঘটনাকে বড় করে না দেখাতে, বরং সরকারের নেয়া শাস্তিমূলক ব্যবস্থার দিকে সকলকে নজর দিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো এলাকায় (দেশের) ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনাকে বড় করে দেখাবেন না, বরং সেই ঘটনার বিরুদ্ধে সরকারের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা দেখার জন্য আমি আপনাদের অনুরোধ করব।
মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির প্রাঙ্গণে হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব দুর্গা পূজার শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে অনুষ্ঠানটিতে ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ‘ফেসবুকে অসম্মানজনক স্ট্যাটাস’, যুবক আটক
দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হিন্দুসহ সকলের সহযোগিতাও চেয়েছেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, আমি এ ব্যাপারে আপনাদের সহযোগিতা চাইব এবং আশা করি আপনারা সহযোগিতা করবেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার সর্বদা দেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনা বা ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রকে সমুন্নত রাখার চেষ্টা করে এবং তা বজায় রেখে সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যায়।
প্রধানমন্ত্রী আবারও সুস্পষ্টভাবে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কাউকে কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করতে দেয়া হবে না।
তিনি আরও বলেন, ‘অন্যের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কিছু (অপমানজনক) কাউকে বলতে দেয়া হবে না। এটি যে কোনও ধর্মের জন্য প্রযোজ্য’।
তিনি বলেন, ধর্ম মানেই বিশ্বাস। ‘আল্লাহ বা স্রষ্টার প্রতি মানুষের বিশ্বাস, সেই বিশ্বাস নিয়েই চলতে হবে।’
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইসলাম একটি অত্যন্ত মুক্ত ও উদার ধর্ম এবং ইসলামে অন্য সব ধর্মের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের নির্দেশ রয়েছে।
সূরা কাফিরুনের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, যেখানে বলা হয়েছে যে প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ নিজ ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করবে এবং সকল ধর্মের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে। ‘আমরা এটি আমাদের হৃদয় থেকে বিশ্বাস করি’।
আরও পড়ুন: লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
এক মণ্ডপে ১৫১টি প্রতিমা: দুর্গার পরিবারে আমন্ত্রিত যারা
১৬ কোটিরও বেশি মানুষের বাংলাদেশে প্রায় আট শতাংশ সনাতন ধর্মাবলম্বী। দুর্গাপূজা হলো এই ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সত্ত্বেও হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসবের সময় বিভিন্ন ধর্মের লোকজনের অংশগ্রহণ উদযাপনটি এক অনন্য নজির তৈরি করেছে।
এ বছর বাগেরহাটে এক পূজামণ্ডপে ১৫১টি দেব-দেবীর প্রতিমা দিয়ে দুর্গাপূজার আয়োজন করা হয়েছে।
আয়োজকরা বলছেন, বাগেরহাটের সদর চুলকাঠি বণিকপাড়া পূজামণ্ডপে হিন্দু সম্প্রদায়ের মহাভারত ও রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে বিভিন্ন দেব-দেবীর প্রতিমা তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা: এমন উৎসব যা বাংলাদেশকে এক করে
বণিকপাড়া এই মণ্ডপের প্রতিমা শুধু হিন্দু সম্প্রদায়েই নয়, অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষকেও আকৃষ্ট করছে।
২০০১ সালে বণিকপাড়া মণ্ডপে ছোট আকারে দুর্গাপূজা উদযাপন শুরু হয়। পরে ২০০৫ সালে ১০১টি মূর্তি নিয়ে বিশাল আয়োজনে পূজা উদযাপন করা হয়েছিল।
করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালে উৎসব ভাটা পড়েছিল৷ কিন্তু এবার বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায়, আয়োজকরা আগের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে ফিরে এসেছেন।
এ বছর দেবী দুর্গা কৈলাস থেকে হাতিতে (গজে) চড়ে মর্ত্যলোকে বাবার বাড়িতে এসেছেন। শনিবার বেলগাছের নিচে মহাষষ্ঠীতে দেবীর আমন্ত্রণ ও অধিবাস। রবিবার মহাসপ্তমী, সোমবার মহাঅষ্টমী, মঙ্গলবার মহানবমী এবং বুধবার দশমী পূজা অন্তে দর্পণ বিসর্জনের মধ্যে দিয়ে দেবী দুর্গা নৌকায় চড়ে কৈলাসে ফিরে যাবেন।
বাগেরহাট জেলায় এ বছর সব মিলে ৬৩২টি পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। দুর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ ও উৎসব মুখর করতে জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ প্রসাশনের পক্ষ থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে দুই স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রতিটি পূজামন্দিরে সিসি ক্যামেরার পাশাপাশি নিজস্ব সেচ্ছাসেবক বাহিনী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছে।
শুক্রবার বিকালে চুলকাঠি বণিকপাড়া পূজামন্ডপে গিয়ে দেখা গেছে, মূলমন্ডপের সঙ্গে প্যান্ডেল করে দুটি সারিতে আলাদাভাবে বিভিন্ন দেব-দেবীর প্রতিমা সাজিয়ে রাখা হয়েছে। দেব-দেবীরা এই পূজামন্ডপে যেন স্বর্গ থেকে নেমে এসেছেন। বিভিন্ন দেব-দেবী, মা দুর্গার সঙ্গী হয়ে ধরাধামে এসেছেন একসঙ্গে। মহিষাসুরকে যেভাবে বধ করেছিলেন ‘দেবী দুর্গা’ তা দেখানো হয়েছে প্রতিমার মাধ্যমে। দুষ্টের দমন আর সৃষ্টিরপালনও তুলে ধরা হয়েছে দেব-দেবীর প্রতিমায়। কারিগড়রা (ভাস্কর) তাঁদের হাতের নিপুণ ছোঁয়া আর রং তুলিতে অপরূপ সাজে প্রতিমা সাজিয়েছেন। মহামায়া দেবী দুর্গার সঙ্গী হিসেবে সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলিযুগের বিভিন্ন দেব-দেবী আর্বিভূত হয়েছেন পূজামন্ডপ জুড়ে। এরই মধ্যে বিভিন্ন এলাকা থেকে দর্শনার্থীরা আসতে শুরু করেছেন এই পূজা প্যান্ডেলে।
আরও পড়ুন: শনিবার মহা ষষ্ঠীর মধ্যদিয়ে শুরু হচ্ছে শারদীয় দুর্গাপূজা
পূজা প্যান্ডেল ঘুরে দেখা গেছে, হাতিতে চড়ে দুর্গার মর্ত্যলোকে আগমন এবং নৌকায় চড়ে গমন, দেবীর অকাল বোধন, অসুর রক্তবীজ বধ, সতীর দেহত্যাগ, দেবী কংকালে কালী, মৎস্য অবতর, হর পার্বতীর বিয়ে, রাধাকৃষ্ণের ঝুলন, ব্রক্ষ্মচারিনী, অহল্যা পাষানী, নৃসিংহ অবতার, দেবী সিদ্ধাধার্থী, বিষ্ণুপ্রিয়ার মালাবদল, অগ্নিপরীক্ষা এবং শ্রীকৃষ্ণের নৌকাবিলাসসহ প্রতিমার মাধ্যম ফুটিয়ে তুলা হয়েছে। পূজা প্যান্ডেলের ভিতর এবং বাইরে সিসি ক্যামেরায় নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
২ বছর আগে
শনিবার মহা ষষ্ঠীর মধ্যদিয়ে শুরু হচ্ছে শারদীয় দুর্গাপূজা
শনিবার (১ অক্টোবর) মহা ষষ্ঠীর মধ্যদিয়ে শুরু হচ্ছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এ বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৯টি উপজেলায় ৬০৫টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
গত বছরের তুলনায় এ বছর পূজা মণ্ডপের সংখ্যা বেড়েছে ২১টি।
জেলার সদর উপজেলায় ৭৮টি, নাসিরনগর উপজেলায় ১৫১টি, নবীনগরে ১৩৩টি, বিজয়নগর উপজেলায় ৫৭টি, সরাইল উপজেলায় ৪৯টি, কসবা উপজেলায় ৫৪টি, বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ৪৭টি, আখাউড়া উপজেলায় ২২টি ও আশুগঞ্জ উপজেলায় ১৪টিসহ মোট ৬০৫টি মণ্ডপে পূজা করবে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
এদিকে পূজা শুরু হওয়ার শেষ লগ্নে মণ্ডপে-মণ্ডপে চলছে প্রতিমা সাজানোর কাজ। এছাড়াও বিভিন্ন মণ্ডপকে জাঁকজমকপূর্ণ করতে বর্ণিল সাজে তৈরি করা হচ্ছে প্যাণ্ডেলসহ বিভিন্ন অস্থায়ী ডেকোরেটেড স্থাপনা।
আরও পড়ুন: সিলেটে বিজিবির ধাওয়া খেয়ে পিকআপ ভ্যান উল্টে আহত ৫, গ্রেপ্তার ২
জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা জানিয়েছেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা সম্পন্নে প্রশাসনের সঙ্গে একাধিকবার মতবিনিময় হয়েছে। প্রশাসেন আমাদেরকে যেভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন, সে আলোকেই এবং উৎসবমূখর পরিবেশে আমরা এই উৎসব পালন করবো।
জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম জানান, মণ্ডপগুলোর সার্বিক নিরপাত্তায় সিসিটিভি স্থাপনসহ সব ধরণের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সকলের সমন্বয়ে আনন্দমুখর পরিবেশে বৃহৎ এ উৎসব পালিত হবে বলে আমরা আশাবাদী।
আরও পড়ুন: কুমিল্লার পূজামণ্ডপে কোরআন অবমাননা: মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে
২ বছর আগে
দুর্গা পূজায় দুর্ভেদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে পুলিশ: আইজিপি
দেশে দুর্গাপূজা উদযাপনকালে দুর্ভেদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছেন বিদায়ী পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি)ড. বেনজীর আহমেদ।
সোমবার নগরীর পুলিশ সদর দপ্তরে দুর্গাপূজা উদযাপন সংক্রান্ত নিরাপত্তা বিষয়ক এক সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন।
তিনি বলেন, পূজার আগে ও পূজা উদযাপনের সময় এবং পূজার পরে পুলিশ তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে৷
আরও পড়ুন: সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে দেশগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা দরকার: আইজিপি
পূজা উদযাপন কমিটিগুলোকে পূজা মণ্ডপে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, হাতে ধরা মেটাল ডিটেক্টর এবং আর্চওয়ে গেট, সার্বক্ষণিক স্বেচ্ছাসেবকদের ব্যবস্থা, পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক প্রবেশ ও প্রস্থান, মণ্ডপ ও বিসর্জনের স্থানে যথাযথ আলোকসজ্জা নিশ্চিত করতে জেনারেটর প্রস্তুত রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া মসজিদে নামাজ ও আযানের সময় উচ্চ শব্দ ব্যবহার না করার কথাও বলেন তিনি।
পূজা উদযাপনের সময় যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি পরিষেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করার জন্য জনগণকে অনুরোধ করা হয়েছে।
আইজিপি কমিউনিটি পুলিশ সদস্যদের এবং দাঙ্গা পুলিশ কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট পূজা উদযাপন কমিটির সঙ্গে সমন্বয় করার অনুরোধ জানান।
এ বছর সারাদেশে ৩২ হাজার ১৬৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা উদযাপিত হবে।
আরও পড়ুন: পাহাড়ে পর্যটন শিল্প বিকাশের অফুরান সম্ভাবনা আছে: আইজিপি
র্যাবের বর্তমান ডিজি চৌধুরী আবদুল্লাহ নতুন আইজিপি
২ বছর আগে
আজ মহালয়া, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের আমেজ
সারাদেশ জুড়ে হিন্দুরা আজ মহালয়া উদযাপন করছে। বিভিন্ন মণ্ডপে পূজা ও ভক্তির মাধ্যমে রবিবার ভোরে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবের ক্ষণ গণনা।
হিন্দু ধর্মমতে, দুর্গাপূজা শুরুর সাত দিন পূর্বে দুর্গা দেবীর আনুষ্ঠানিক প্রার্থনা হিসেবে মহালয়া বিবেচিত হয়।
আরও পড়ুন: শিকদারবাড়ির দুর্গোৎসব এ বছরও বড় পরিসরে হচ্ছে না
আগামী ১ অক্টোবর মহাষষ্ঠীর দিনে দুর্গাপূজা শুরু হবে। এবার দেবী দুর্গা মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে হাতি (গজ) চড়ে পৃথিবীতে (মর্ত্যলোকে) আসবেন।
মহালয়া উপলক্ষে মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটি ভোর ৬টা থেকে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
আরও পড়ুন: দুর্গোৎসবের প্রস্তুতি চলছে মাগুরায়
এই দিনটিতে হিন্দুরা মৃত পূর্বপুরুষদের পূজা করে এবং তাদের নামে ব্রাহ্মণদের পোশাক, খাবার ও মিষ্টি উপহার দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।
এ বছর সারাদেশে মোট ৩২ হাজার ১৬৮টি পূজামণ্ডপ হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল জানিয়েছেন, আসন্ন দুর্গাপূজায় দেশের প্রতিটি পূজামণ্ডপে ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সেইসঙ্গে পূজা মণ্ডপে স্থায়ীভাবে আনসার সদস্যরা পাহারায় থাকবেন।
আরও পড়ুন: রাঙ্গামাটিতে ৪১ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু
তিনি আরও বলেন, আমরা এসব পূজা মণ্ডপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পূজামণ্ডপের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে আমাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনী, এটা পুলিশ হতে পারে, হতে পারে আনসার, যেখানে যেটা প্রয়োজন সেখানে সেইভাবে ব্যবস্থা করা হবে।
২ বছর আগে