সোনালী ব্যাংক
বিডিবিএল সোনালী ব্যাংকে এবং রাকাব বিকেবির সঙ্গে একীভূত হতে যাচ্ছে
ব্যাংকিং খাতকে সুশৃঙ্খল করার অংশ হিসেবে সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক অধিগ্রহণ করবে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক।
বেসরকারি খাতের পদ্মা ব্যাংককে এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার পর এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের বৈঠকে এই একীভূতকরণের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সোমবার (৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের মধ্যে এ বিষয়ে একটি চুক্তি সই হবে।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তে এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হতে যাচ্ছে পদ্মা ব্যাংক
বিকেবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শওকত আলী খান ইউএনবিকে বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক উভয় ব্যাংকের চেয়ারম্যানদের নিয়ে বৈঠক ডেকেছে এবং ব্যাংকের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছে।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর একীভূতকরণের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
তবে সোমবার বিকেবি ও রাকাবের মধ্যে একটি চুক্তি সই হওয়ার কথা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এই কর্মকর্তা।
এছাড়াও বিডিবিএলকে সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে সোনালী ব্যাংক ও বিডিবিএলের মধ্যে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে কিছুটা সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকের একীভূতকরণ না হলে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
৮ মাস আগে
অপহৃত সোনালী ব্যাংক ব্যবস্থাপকের মুক্তির জন্য ১৫ লাখ টাকা দাবি কেএনএফের
সোনালী ব্যাংকের বান্দরবান রুমা উপজেলা শাখার অপহৃত ব্যবস্থাপক নিজাম উদ্দিনের মুক্তিপণ হিসেবে তার পরিবারের কাছে ১৫ লাখ টাকা দাবি করেছে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)।
গত মঙ্গলবার ব্যাংকে ডাকাতির সময় তাকে অপহরণ করা হয়েছে।
কেএনএফ থেকে ফোন পাওয়ার কিছুক্ষণ পর বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান নিজাম উদ্দিনের স্ত্রী বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক নাজমুন নাহার।
বৃহস্পতিবার(৪ এপ্রিল) সকালে বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজারকে মুক্তি, লুট হওয়া ১৪টি অস্ত্র ও অর্থ ফেরত দেওয়াসহ সব ধরনের অপরাধমূলক কার্যক্রম বন্ধ না করা পর্যন্ত তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনায় বসার কথা নাকচ করে দেন।
আরও পড়ুন: কেএনএফ-সেনাবাহিনীর গোলাগলিতে আহত ১, আটক ১
জেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তার অবস্থান পরিষ্কার করেন।
জেলা শান্তি কমিটির সভাপতি ক্যশৈ বলেন, গত বছরের ২৯ মে কেএনএফ সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সুবিধার্থে বিভিন্ন গোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে একটি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
গত ৩০ জুন স্থানীয় নেতাদের সমন্বয়ে ১৮ সদস্যের শান্তি কমিটি গঠন করা হয়। পরে জেলায় শান্তি ফেরাতে শান্তি কমিটি ও কেএনএফের মধ্যে একাধিক ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি আরও জানান, গত বছরের ৫ নভেম্বর এবং চলতি বছরের ৫ মার্চ এই গ্রুপের সঙ্গে কয়েকটি ব্যক্তিগত আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয় এবং কেএনএফ সমস্ত সশস্ত্র কার্যক্রম স্থগিত করার আশ্বাস দিয়েছিল।
অপরদিকে জেলা থানচি উপজেলা শাখায় বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের ব্যাংকিং কার্যক্রম বুধবার থেকে বন্ধ রয়েছে।
রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় কৃষি ব্যাংকের কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে এবং সোনালী ব্যাংকের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে গত ২ এপ্রিল সোনালী ব্যাংকের রুমা শাখা থেকে দেড় কোটি টাকা লুট করে নিয়ে যায় বিচ্ছিন্নতাবাদী চক্রটি।
তারাবিহর নামাজের সময় এ ঘটনা ঘটে। ডাকাতরা ব্যাংকের পাহারারত আনসার সদস্যদের কাছ থেকে ১৪টি অস্ত্র লুট করে এবং ব্যাংক প্রাঙ্গণে মসজিদ থেকে ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণ করে।
বুধবার বান্দরবানের থানচি উপজেলায় সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকের শাখায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকের একটি শাখায় একই ধরনের ঘটনা ঘটায় কেএনএফ।
আরও পড়ুন: বান্দরবানে কেএনএফ’র আইইডি বিস্ফোরণে সেনাসদস্য নিহত, আহত ১
৮ মাস আগে
৩ আসামিকে অব্যাহতির আদেশ বাতিল হাইকোর্টের
অবৈধভাবে ঋণ দিয়ে সোনালী ব্যাংকের ১২ কোটি ৮৯ লাখ ৬৩ হাজার ৬৭৯ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির অভিযোগে দুর্নীতির মামলায় তিন আসামির অব্যহতির আদেশ বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।
ব্যাংক কর্তৃপক্ষের এক আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ এ রায় দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্তরা হলেন-ব্যাংকটির প্রাক্তন ডিজিএম আলতাফ হোসেন হাওলাদার, মেলবা টেক্সটাইলস মিলসের চেয়ারম্যান মোরশেদ রাজ্জাক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকি আহমেদ।
আদালতে এদিন সোনালী ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ড. গোলাম রহমান ভূঁইয়া। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ বি এম বায়েজীদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইনজীবী গোলাম রহমান ভূঁইয়া। হাইকোর্টের এ রায়ের পর তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলবে বলে জানিয়েছেন এই আইনজীবী।
আরও পড়ুন: ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি করতে বিএফআইইউকে তিন মাসের সময় হাইকোর্টের
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংকের তৎকালীন অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মিরন মিয়া ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেন। তার সেই মামলায় আসামি করা হয় ব্যাংকটির সাবেক ডিজিএম আলতাফ হোসেন হাওলাদার, মেলবা টেক্সটাইলস মিলসের চেয়ারম্যান মোরশেদ রাজ্জাক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকি আহমেদকে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আলতাফ হোসেন হাওলাদার ২০০৩ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত রমনা করপোরেট শাখার প্রধান থাকাকালে মেলবা টেক্সটাইলস মিলসের অনুকূলে বৈদেশিক বাণিজ্যিক সংক্রান্ত ঋণ নিয়মনীতি লঙ্ঘন করে বিধিবর্হিভূতভাবে আসামিদের যোগসাজশে ১২ কোটি ৮৯ লাখ ৬৩ হাজার ৬৭৯ কোটি ঋণ নিয়ে নিজেরা আত্মসাৎ করেছেন। সেই টাকার সুদে আসলে ২১ কোটি ৫৯ লাখ ৮৪ হাজার ৬৫৩ টাকা পাওনা রয়েছে।
এ মামলার তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২৫ মে আসামিদের দায় থেকে অব্যাহতির আবেদন করে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেয় তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ২০১৪ সালের ৩০ জুন চূড়ান্ত রিপোর্ট গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহত দেয় ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জহুরুল হক। বিচারিক আদালতের এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন করেন মামলার বাদী।
শুনানি নিয়ে ২০১৫ সালের ১৫ জুন অব্যাহতির আদেশ কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। এরপর ওই রুলের ওপর দীর্ঘ শুনানি শেষে আজ হাইকোর্ট রুল অ্যাপসুলেট (যথাযথ) ঘোষণা করে রায় দেয়।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এডি নিয়োগ পরীক্ষায় বাধা নেই
জজ মিয়াকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টের রুল
২ বছর আগে
অর্থ আত্মসাতের মামলায় সোনালী ব্যাংকের এমডিসহ ৯ জনের কারাদণ্ড
ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের সাড়ে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাতের দায়ে ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ৯ জনকে পৃথক দুই ধারায় ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
বুধবার ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন-ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মাইনুল হক, জিএম ননী গোপাল নাথ, ডিজিএম শেখ আলতাফ হোসেন ও সফিজ উদ্দিন আহমেদ, এজিএম কামরুল হোসেন খান ও সাইফুল হাসান এবং প্যারাগন নিট কম্পোজিট লিমিটেডের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা ও পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আরও পড়ুন: ই-অরেঞ্জের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
সরকারি কর্মচারী কর্তৃক সম্পত্তি আত্মসাতের দায়ে তাদের প্রত্যেককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২৭ লাখ ৫০ হাজার ৬৮১ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
যা প্রত্যেকের কাছ থেকে সমহারে রাষ্ট্রের অনুকূলে আদায়যোগ্য হবে।আর প্রতারণার দায়ে প্রত্যেককে সাত বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। অর্থদণ্ড না দিলে তাদের আরও তিন মাস কারাভোগ করতে হবে।
আরও পড়ুন: ই-অরেঞ্জের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে। সেক্ষেত্রে দণ্ডিতদের ১০ বছর কারাভোগ করতে হবে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
রায় ঘোষণার সময় ডিএমডি মাইনুল হক, এজিএম সফিজ উদ্দিন আহমেদ, ডিজিএম শেখ আলতাফ হোসেন এবং এজিএম কামরুল হোসেন খান আদালতে হাজির ছিলেন। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
অন্য পাঁচ আসামি পলাতক আছেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
২ বছর আগে
অর্থ আত্মসাত মামলায় খুলনার সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপক কারাগারে
খুলনায় মজুদকৃত পাটের বিপরীতে সিসি লোনের টাকা আত্মসাতের মামলায় সোনালী ব্যাংক, স্যার ইকবাল রোড শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক সুজিত কুমার মন্ডলকে কারাগারে প্রেরণ করেছেন আদালত।
সোমবার মহানগর বিশেষ দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক মাহমুদা খাতুন জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।
জানা যায়, ২০১৫ সালে পাট ব্যবসায়ী সৌরভ ট্রেডার্সের মালিক মিতা ভট্টাচার্য গোডাউনে মজুদকৃত পাটের বিপরীতে সোনালী ব্যাংক থেকে চার কোটি ছয় লাখ টাকা সিসি লোন নেয়। ব্যাংকে টাকা জমা দেয়ার পর গোডাউন থেকে পাট বের করার কথা থাকলেও ব্যাংকের ব্যবস্থাপক ও গোডাউন কিপারের যোগসাজশে ওই পাট বিক্রি করে অর্থ আত্মসাত করা হয়। মামলায় একই সঙ্গে সৌরভ ট্রেডার্সের মালিক মিতা ভট্টাচার্য ও গোডাউন ইনচার্জ নুরুল আমিনকেও আসামি করা হয়।
দুদকের আইনজীবী খন্দকার মজিবর রহমান জানান, অর্থ আত্মসাতের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় দুদক, খুলনার তৎকালীন সহকারি পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা করেন। মামলার অপর দুই আসামি জামিনে আছেন।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে যুবককে পিটিয়ে ও পুড়িয়ে হত্যা: ৩৮ আসামি কারাগারে
দুদকের মামলায় খুলনায় সাবেক ওসি সস্ত্রীক কারাগারে
২ বছর আগে
ফরিদপুরে ব্যাংক কর্মকর্তার নাচের ভিডিও ভাইরাল
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকের এক কর্মকর্তার নাচের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ওই ব্যাংক কর্মকর্তার নাম নলিনী রঞ্জন বিশ্বাস। তার গ্রামের বাড়ি নগরকান্দার পুরাপাড়ায়।
জানা যায়, গতকাল বুধবার (৯ মার্চ) সোনালী ব্যাংকের ফরিদপুরের নগরকান্দা শাখায় অডিট চলছিল। অডিট শেষে রাত ১০ টার দিকে এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও তার সহকর্মীদের অনুরোধে নলিনী রঞ্জন নাচ করেন। এসময় এক কর্মকর্তা সেই নাচের দৃশ্য ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দেয়। পরে মুহূর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে সেই ভিডিও। পরে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া করেন মানুষ।
আরও পড়ুন: খুলনায় অর্থ আত্মসাৎ মামলায় অভিযুক্ত ব্যাংক কর্মকর্তা কারাগারে
এ ব্যাপারে একাধিক ব্যক্তি জানান, ফরিদপুরের নগরকান্দা সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তাদের গ্রাহকদের বসিয়ে রেখে আনন্দ বিনোদন করা দুঃখজনক। কাজে ফাঁকি দিয়ে ব্যাংক কর্মকতার ড্যান্স করা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
তবে এব্যাপারে নাচ করা নলিনী রঞ্জন বিশ্বাস গ্রাহক বসিয়ে রেখে নৃত্য করার বিষয়টি ভিত্তিহীন দাবি করে বলেন, আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তা। আমি নৃত্যের মাস্টার হিসেবে একসময় কাজ করতাম। এটা আমাদের এক সহকর্মী জানতে পেরে সে আমাকে ডেকে নিয়ে একটু শ্রান্তি বিনোদনের অনুরোধ জানান। পরে আমি নৃত্য করি। তবে, সেটা কোনো অফিস কিংবা গ্রাহক সেবার সময়ে নয়। কারণ, রাত ১০ টায় নৃত্য করেছি ; সেটা গ্রাহক সেবার সময় হতে পারেনা।
এব্যাপারে জানতে সোনালী ব্যাংকের নগরকান্দা শাখার ব্যবস্থাপকের মুঠোফোনে যোগাযোগ করে তাকে পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: পাবনায় ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু
২ বছর আগে
সোনালী ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ: খুলনায় ৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
খুলনায় সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতে দুদকের করা মামলায় মেসার্স স্টার সি ফুডের এমডি মো. সালাউদ্দিনসহ তিন জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
বুধবার মহানগর দায়রা জজ বিশেষ আদালতের বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম এই আদেশ দেন।
মামলার অপর দুই আসামি হলেন, সোনালী ব্যাংকের গোডাউন কিপার মো. আব্দুল মান্নান হাওলাদার ও সাপোটিং স্টাফ মো. আব্দুর রহিম বাবু।
আরও পড়ুন: খুলনায় সোনালী ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী ও আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি সোনালী ব্যাংক থেকে ১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা প্লেজ গোডাউন বাবদ ঋণ নিয়ে ওই টাকা আত্মসাৎ করেন। গোডাউনে থাকা মাছ বিদেশে বিক্রি করে ঋণের টাকা পরিশোধ করার কথা ছিল। কিন্তু আসামিরা পরস্পরের যোগসাজসে ওই মাছ খোলা বাজারে বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎ করেন। এ ঘটনায় গত ১১ আগস্ট দুদক কর্মকর্তা শাওন মিয়া বাদী হয়ে মামলা করেন। পরে আসামি মো. সালাউদ্দিন হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন নেয়।
আরও পড়ুন: সোনালী ব্যাংকে দিন দুপুরে ফিল্মি স্টাইলে ডাকাতি
৩ বছর আগে
শাবিপ্রবি ও সোনালী ব্যাংকের ১০০ কোটি টাকার এমওইউ স্বাক্ষর
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের মধ্যে ১০০ কোটি টাকার সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। এই চুক্তি অনুসারে, শাবির শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে হোলসেল ভিত্তিতে ১০০ কোটি টাকা পার্সোনাল লোন দিবে ব্যাংকটি।
রবিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সম্মেলন কক্ষে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিকে ‘শতভাগ ডিজিটাল’ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করব: উপাচার্যতিনি বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এই চুক্তি একটি মাইলফলক। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল এই হোম লোনের। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার পর আমরা এই চুক্তি করতে সক্ষম হয়েছি।
চুক্তি অনুসারে, এখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাদের চাকরির বয়সসীমা ও বেতন স্কেল অনুসারে এই লোন গ্রহণ করতে পারবেন। একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২০ লাখ এবং সর্বনিম্ন ৫ লাখ টাকা ঋণ নিতে পারবেন। পাঁচ বছরের মধ্যে তাদের এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে।
সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুলসি কুমার দাস, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মস্তাবুর রহমান, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম, সিন্ডিকেট সদস্য ও বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্ট সহযোগী অধ্যাপক জাফরিন আহমেদ লিজা, এপ্লাইড সায়েন্সেস এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোস্তাক আহমেদ, স্কুল অব ফিজিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রাশেদ তালুকদার, স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট এন্ড বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশনের'র ডিন অধ্যাপক ড. মো. খায়রুল ইসলাম, স্কুল অব সোশ্যাল সায়েন্সেস'র ডিন অধ্যাপক দিলারা রহমান, স্কুল অব লাইফ সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক ড. এস এম আবু সায়েম, স্কুল অব এগ্রিকালচার এন্ড মিনারেল সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক ড. রোমেল আহমেদ, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমদ, প্রক্টর ড. মো. আলমগীর কবির, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মহিবুল আলম, রেজিস্ট্রার মো. ইশফাকুল হোসেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব দপ্তরের পরিচালক আ ন ম জয়নাল আবেদীন, প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ হাবিবুর রহমান, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি মো. তাজিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম উজ্জ্বলসহ কর্মচারী সমিতির নেতারা এবং বিভাগীয় প্রধানরা।
আরও পড়ুন: ধান গবেষণায় এগিয়ে যাচ্ছে শাবিপ্রবি গবেষকরা
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সোনালী ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন,সোনালী ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইঞ্জি. মো. ইদ্রিস, জেনারেল ম্যানেজার সুভাষ চন্দ্র দাস, সিলেট আঞ্চলিক অফিসের জেনারেল ম্যানেজার বাবুল মো. আলম, সোনালী ব্যাংকের শাবি শাখা ব্যবস্থাপক এরশাদ আলী প্রমুখ।
৩ বছর আগে
মুক্তিযোদ্ধা ভাতা প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলো সোনালী ব্যাংক
বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতা উপজেলা সমাজসেবা অফিসের পরিবর্তে এখন থেকে প্রক্রিয়া করবে সোনালী ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ভাতা বিতরণ নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয়েছে।
আজ শনিবার এর অংশ হিসেবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বিতরণ সহজীকরণের জন্য রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের এক অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুনঃ খুলনায় সোনালী ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলা
এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. আতাউর রহমান প্রধানসহ সোনালী ব্যাংকের সকল শাখার ব্যবস্থাপকসহ প্রায় ২ হাজার কর্মকর্তা ভার্চ্যুয়ালভাবে যুক্ত ছিলেন।প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল সেক্টরের মত বীর মুক্তিযোদ্ধারাও ডিজিটাল সেবার আওতায় এসেছেন। ইতোমধ্যে জিটুপি (গভর্মেন্ট টু পারসন) পদ্ধতিতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হচ্ছে। ফলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা প্রাপ্তি নির্ঝঞ্ঝাট ও সহজ হয়েছে। সম্মানি ভাতাভোগীদের প্রায় সকল ব্যাংক হিসাব সোনালী ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় পরিচালনা করা হয় বিধায় একাউন্টে সরাসরি টাকা যাবে। ফলে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বিতরণ প্রক্রিয়ায় উপজেলা সমাজসেবা অফিসে আর যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।
আরও পড়ুনঃ যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফল মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রীমুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী তার বক্তব্যে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আন্তরিকতার সাথে সেবা দেয়ার জন্য সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের অনুরোধ জানান।
অনলাইন প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মতিয়ার রহমান এবং সিস্টেম এনালিস্ট মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ যুনাইদ।
৩ বছর আগে
খুলনায় সোনালী ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলা
সোনালী ব্যাংক খুলনা করপোরেট শাখার ১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্টার সি ফুড ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. সালাউদ্দিন, ব্যাংকের গোডাউন কিপার আ. মান্নান হাওলাদারসহ তিনজনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) খুলনা।
দুদকের উপপরিচালক মো. শাওন মিয়ার করা এই মামলা সোমবার খুলনা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে নথিভুক্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
মামলার এজাহারে বলা হয়, স্টার সি ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সোনালী ব্যাংক খুলনা করপোরেট শাখা থেকে ১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকার ঋণ নেয়। এই ঋণের বিপরীতে গোডাউনে রক্ষিত রপ্তানিযোগ্য চিংড়ি মাছ জামানত ছিল। ব্যাংকের পক্ষ থেকে গোডাউন কিপার আ. মান্নান হাওলাদার ও সাপোর্টিং স্টাফ আ. রহিম বাবু গোডাউন রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
স্টার সি ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এমডি মো. সালাউদ্দিন ব্যাংকের গোডাউন কিপারের যোগসাজশে ২০১৭ সালের ১৫ জুলাই থেকে ১০ আগস্ট রপ্তানিযোগ্য চিংড়ি মাছ স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দেন। গভীর রাতে গোডাউন খুলে চিংড়ি মাছ পাচারকালে ব্যাংকের তৎকালীন ডিজিএম মো. আবু হোসেন শেখ (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত) পুলিশের সহায়তায় গোপন মাছ বিক্রির প্রমাণ পান। তিনি নিজে বাদী হয়ে মামলা করেন। কিন্তু এই ঘটনায় ব্যাংকের সিবিএর নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে ডিজিএমকে লাঞ্ছিত করেন এবং পুলিশের কাছে মিথ্যা সাক্ষ্য দিলে পুলিশ পক্ষপাতমূলকভাবে এই মামলায় ফাইনাল রিপোর্ট দেয়।
দুদকের এজাহারে উল্লেখ রয়েছে , মো. আ. রহিম বাবু ব্যাংকের সিবিএ নেতা হওয়ায় তখনকার ডিজিএমকে এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা না নেয়ার হুমকি দেন। এমতাবস্থায় ডিজিএম সিবিএ নেতাদের চাপে কোনো ব্যবস্থা নিতে এবং তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারেননি।
ব্যাংকের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের অভিযোগ, দুদক মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি মো. আ. রহিম বাবু শ্রমিক লীগনেতা ও সোনালি ব্যাংক সিবিএর সাবেক সভাপতি। দলীয় কারণে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া যায়নি। অবসরে গেলেও নতুন নির্বাচন না হওয়ায় তিনিই এখনো সিবিএ নেতা। পরে দুর্নীতি দমন কমিশন ঘটনার তদন্ত শুরু করে এবং প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় এই মামলা দায়ের করে।
আরও পড়ুন: যশোরে দুদকের মামলায় রাজস্ব কর্মকর্তা কারাগারে
সোনালী ব্যাংক খুলনা করপোরেট শাখার বর্তমান ডিজিএম শেখ শহিদুল ইসলাম জানান, গোডাউন কিপার আ. মান্নান হাওলাদার সাময়িক বরখাস্ত আছেন। মামলার কপি পাওয়া গেলে অন্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি জানান, স্টার সি ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে অর্থঋণ আদালতে প্রায় ২০ কোটি টাকা ঋণ খেলাপির মামলা দায়ের করা হয়েছে।
৩ বছর আগে