ট্রফি
আইসিসি বিশ্বকাপ ট্রফি উন্মোচন,বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের উচ্ছাস
মুশফিকুর রহিম গর্বিতভাবে দীপ্তিময় হাসিমাখা মুখে আইসিসি বিশ্বকাপ ট্রফি একটি অস্থায়ী মঞ্চে উপস্থাপনের সময় তার নিখুঁত আনন্দ প্রকাশ পায়।
চলতি বছরের শেষের দিকে ভারতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আসন্ন আইসিসি বিশ্বকাপের দিকে এগিযে যাওয়া বৈশ্বিক সফরের অংশ হিসাবে আকর্ষণীয় ট্রফিটি বিশ্ব ভ্রমণ করছে। বর্তমানে মর্যাদাপূর্ণ ট্রফিটি বাংলাদেশে রয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে স্বপ্নের ট্রফিটি হোম অফ ক্রিকেট ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আনা হয়। এসময় মুশফিক ট্রফিটি বহন করে অস্থায়ী ডিসপ্লে টেবিলে রাখার সম্মান পেয়েছিলেন।
জাতীয় দলের সদস্যরা ট্রফিটি দেখতে এবং এর সঙ্গে মুহূর্তগুলো ছবিতে ফ্রেমবন্দি করতে আজ ঢাকার শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে জড়ো হয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: আইসিসি বিশ্বকাপ ২০২৩ ভেন্যু: ভারতের যে স্টেডিয়ামগুলোতে খেলা হবে
ট্রফির পাশে পোজ দেওয়ার সময় মুশফিকুর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি অবিশ্বাস্যভাবে ভাগ্যবান মনে করি যে চারটি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরেছি। আমরা আমাদের আগের বিশ্বকাপ অর্জনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার উচ্চাকাঙ্ক্ষী ভাল পারফরম্যান্সের বিশ্বাস রাখি।’
বাংলাদেশের জাতীয় ক্রিকেট দল টাইগারদের আরও ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারদর্শী হতে হবে বলেও জোর দেন মুশফিক।
মুশফিক আরও খোলামেলাভাবে বলেন, ‘খেলায় শক্তিশালী শুরুটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গত ৪ থেকে ৫ বছরে আমরা ওয়ানডেতে ব্যতিক্রমী ক্রিকেট প্রদর্শন করেছি। আসন্ন বিশ্বকাপ উদীয়মান খেলোয়াড়দের তাদের দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য একটি দুর্দান্ত সুযোগ দেয়। আমাদের স্কোয়াডে রয়েছে প্রতিভাবান তরুণ এবং অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সংমিশ্রণ। আমি আশাবাদী যে তারা কার্যকরভাবে সহযোগিতা করবে।’
আরও পড়ুন: লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগের নতুন মৌসুমে ডাক পেয়েছেন তাসকিন ও তৌহিদ
বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে ফটো সেশনে আরও উচ্ছাস দেখালেন ডানহাতি ফাস্ট বোলার তাসকিন আহমেদ।
তাসকিন বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে আমাদের পেস ইউনিট নিরলস প্রচেষ্টা বিনিয়োগ করেছে।’‘আমাদের পেস ইউনিট সম্মিলিতভাবে ভালো পারফর্ম করছে এটা শুনে সত্যিই আনন্দ লাগছে। আমি আত্মবিশ্বাসী যে আগামী বছরগুলোতে আমরা আমাদের বর্তমান অর্জনগুলোকে ছাড়িয়ে যেতে পারব।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট কিংবদন্তি ও বাংলাদেশের স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথ। তিনি ভারতে এই বছরের বিশ্বকাপে স্পিনারদের যে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে তা তুলে ধরেন।
তিনি নিশ্চিত করেছেন যে ‘আমি বিশ্বাস করি যে সাকিব (আল হাসান) এবং মেহেদি হাসান মিরাজের মতো স্পিনাররা বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’ ‘বর্তমানে আমরা একটি প্রস্তুতিমূলক ক্যাম্প পরিচালনা করছি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আমাদের স্পিন খেলোয়াররা আমাদের পথে আসা যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য সুসজ্জিত।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়কের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে ফটো সেশনে শুধু পুরুষ জাতীয় দলের সদস্যরা নয়, বাংলাদেশ মহিলা দলের ক্রিকেটাররাও অংশগ্রহণ করেছিলেন।
মহিলা দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি তার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, উল্লেখ করেছেন যে পুরুষ দল ওয়ানডেতে প্রশংসনীয় পারফরম্যান্স করেছে, যা এই বছরের বিশ্বকাপের প্রত্যাশা বাড়িয়েছে।
আকর্ষণীয় বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে ফটো তোলার জন্য যোগ দিয়েছিলেন সাবেক অধিনায়ক আকরাম খান, নাইমুর রহমান এবং খালেদ মাহমুদও।
বিশ্বকাপের ট্রফিটি আগামীকাল ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে প্রদর্শন করা হবে, যা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রোগ্রামটি সকাল ১১টায় শুরু হবে এবং রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। জনসাধারণ আকর্ষণীয় ট্রফি সরাসরি দেখার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পেলেন তাসকিন
১ বছর আগে
বিপিএল ফাইনাল লাইভ স্ট্রিমিং ২০২৩: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স বনাম সিলেট স্ট্রাইকার্স ফাইনাল ম্যাচ কীভাবে ও কোথায় দেখবেন, সম্ভ্যাব্য একাদশ
ঢাকার শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে আজ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে বিপিএল ২০২৩ এর ফাইনাল ম্যাচ (BPL Final 2023 Live)।
মাশরাফি বিন মুর্তজা বিপিএলের আট আসরে চারবারই ট্রফি হাতে তুলেছেন। মাশরাফি এবার আরও একটি ফাইনালে নামার অপেক্ষায়। আজ সিলেট স্ট্রাইকার্সকে নিয়ে নামবেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে।
বিপিএলের দ্বিতীয় সফলতম অধিনায় ইমরুল কায়েস। এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের নেতৃত্বে দুবার বিপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুমিল্লা। এবার খেলবে টানা দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ চার আসরের মধ্যে তৃতীয় ফাইনাল।
২০২২-২৩ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ফাইনালে মিরপুরে আজ সন্ধ্যায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স সিলেট স্ট্রাইকার্সের মুখোমুখি হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে। গত মঙ্গলবার কোয়ালিফায়ার ১-এ সিলেট স্ট্রাইকার্সকে হারিয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। চলুন দেখে নেয়া যাক কোথায় লাইভ বিপিএল ২০২৩ ফাইনাল দেখা যাবে।
টুর্নামেন্টের ১১তম ম্যাচের পর থেকে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স একটিও ম্যাচ হারেনি। তারা তাদের শেষ মিটিংয়ে স্ট্রাইকারদের সহজে পরাজিত করেছে এবং এই ম্যাচে তাদের ট্রফি রক্ষায় খুব আত্মবিশ্বাসী করেছে।
সিলেট স্ট্রাইকার্সের মৌসুমের শেষটা অসামঞ্জস্যপূর্ণ হলেও মঙ্গলবার রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ক্লোজ খেলায় অসাধারণ পারফর্ম করেছে। এই ফাইনালে জিততে হলে তাদের সেরাটা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: বিপিএল ২০২৩: ফাইনালে উঠল সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজির স্ট্রাইকাররা
বিপিএল ফাইনাল ২০২৩ কীভাবে দেখবেন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স বনাম সিলেট স্ট্রাইকার্স বিপিএল ফাইনাল লাইভ স্ট্রিমিং টিভি চ্যানেল-
এই ম্যাচটি জিটিভি, সনি লিভ, জিও সুপার, উইলো টিভি এবং নাগরিক টিভিতে সরাসরি দেখানো হবে।
বিভিন্ন দেশ থেকে বিপিএল লাইভ ২০২৩
বাংলাদেশ: দারাজ ওটিটি প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশিরা বিপিএল ২০২৩ এর ফাইনাল ম্যাচটি লাইভ স্ট্রিম দেখতে পারবেন।
পাকিস্তান: যারা পাকিস্তান থেকে দেখতে চান তারা জিও এবং পিটিভিতে দেখতে পারেন।
যুক্তরাষ্ট্র: ESPN+ ম্যাচগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রচার করবে।
যুক্তরাজ্য: ভায়াপ্লে যুক্তরাজ্যে বিপিএলের লাইভ স্ট্রিমিং প্রদান করবে।
আরও পড়ুন: পিএসএল: পেশোয়ার জালমিতে যোগ দিচ্ছেন সাকিব আল হাসান
বিপিএল ফাইনাল ২০২৩ ভারত থেকে লাইভ
ভারতে, দর্শকরা ফ্যানকোডে অ্যাকশনটি লাইভ স্ট্রিম করতে পারে। টিভিতে খেলা দেখতে ইচ্ছুক ভক্তরা ইউরোস্পোর্টে তা করতে পারেন।
অন্যান্য দেশ থেকে বিপিএল ফাইনাল ম্যাচ 27thsports.com-এ দেখা যাবে
বিপিএল ফাইনাল ২০২৩ ইউটিউব এবং ফেসবুকে লাইভ
বিভিন্ন ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেলগুলোও লাইভ স্ট্রিম করবে বিপিএল ফাইনাল ম্যাচ|
আরও পড়ুন: বিপিএল: লিগ পর্বে রংপুরকে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থান নিশ্চিত করল কুমিল্লা
কবে, কোথায় আয়োজিত হবে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স বনাম রংপুর রাইডার্স?
১৬ ফেব্রুয়ারি, ঢাকার শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স বনাম সিলেট স্ট্রাইকার্সের ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে সন্ধ্যা ৬-৩০ মিনিটে।
বিপিএল ফাইনাল ২০২৩ পিচ রিপোর্ট
এই পিচে পেস, বাউন্স আছে এবং ফাস্ট বোলারদের মুখোমুখি হওয়া বিপজ্জনক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সমানভাবে, মিরপুরে স্ট্রোক তৈরির ব্যাটাররা সাফল্য পেয়েছে ।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স সম্ভ্যাব্য একাদশ
লিটন দাস, ইমরুল কায়েস (অধিনায়ক), সুনীল নারিন, জনসন চার্লস, মঈন আলী, মোসাদ্দেক হোসেন, জাকের আলী (উইকেটরক্ষক), আন্দ্রে রাসেল, মুস্তাফিজুর রহমান, তানভীর ইসলাম, মুকিদুল ইসলাম
সিলেট স্ট্রাইকার্স সম্ভ্যাব্য একাদশ
মাশরাফি মুর্তজা (অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত, তৌহিদ হৃদয়, জাকির হাসান, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), রায়ান বার্ল, রুবেল হোসেন থিসারা পেরেরা, তানজিম হাসান সাকিব, জর্জ লিন্ডে, লুক উড
আরও পড়ুন: আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় বিপিএলের ৪ খেলোয়াড়, কোচের জরিমানা
১ বছর আগে
ত্রিদেশীয় সিরিজ: দুর্দান্ত দলীয় প্রচেষ্টায় নিজেদের ঘরে ট্রফি তুলল পাকিস্তান
শুরু থেকেই তারা ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের ফেভারিট দল। দাবার শেষ চালে ঠিকই দলটি গুরুত্বপূর্ণ চালে নিজেদের ঘরে ট্রফি তুলেছে। বুঝতেই পারছেন বলা হচ্ছে পাকিস্তানের কথা।
ক্রাইস্টচার্চে শুক্রবার তিন বল হাতে রেখেই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ উইকেটে জয়ী হয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ট্রফির স্বাদ গ্রহণ করল পাকিস্তান। এই সিরিজে পাকিস্তান মাত্র একবার নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছে। কিন্তু সে হারই ফাইনালে শেষ পর্যন্ত নিজেদের স্নায়ু শক্ত রাখতে ভূমিকা রাখে।
সিরিজ জিততে পাকিস্তানকে তাড়া করতে হয়েছে ১৬৪ রানের লক্ষ্য। ওপেনিং জুটিতে তাদের ঝুলিতে আসে ২৯ রান। ধীরগতির এই রান সংগ্রহে কিছুটা নিরাশার পথ দেখালেও নিউজিল্যান্ডের বোলিং আক্রমণের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থানেই ছিল পাকিস্তানের ব্যাটাররা।
বাবর আজম ১৪ বলে ১৫ রান করে প্রথম উইকেটের শিকার হন। অন্যদিকে ওপেনিং জুটির মোহাম্মদ রিজওয়ান ৩৪ রান করে মাঠ ছাড়েন। উভয়ই ফাইনালের আগের দিন বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৭৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন।
আরও পড়ুন: ত্রিদেশীয় সিরিজ: ৮ উইকেটের বড় হার বাংলাদেশের
প্রয়োজনের সময় হায়দার আলীর ১৫ বলে ৩১ রান দলকে অনেকটাই এগিয়ে নিয়ে যায়। চতুর্থ উইকেটে নওয়াজ ও হায়দার মাত্র ২৬ বলে ৫৬ রান করে ম্যাচটিকে অনেকটাই পাকিস্তানের অনুকূলে নিয়ে আসে।
ষষ্ঠ উইকেটে নওয়াজ ও ইফতিখার আহমেদ ২০ বলে ৩৬ রান করে ম্যাচের ইতি টানেন। শেষ ওভারের তৃতীয় বলে ব্লেয়ার টিকনারের ছোড়া বলকে বাউন্ডারির বাইরে পাঠিয়ে জয়সূচক ছয় হাঁকেন ইফতিখার। তিনি ১৪ বলে ২৫ রান করেন।
পাকিস্তানি ব্যাটারদের কেউই ৪০ রান করতে পারেনি। তবে বড় লক্ষ্য তাড়া করার দলীয় প্রচেষ্টা দেখেছে ক্রাইস্টচার্চ।
পুরো সিরিজে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখানো নিউজিল্যান্ডের মাইকেল ব্রেসওয়েল ফাইনালে দুটি উইকেট পান। তবে পরাজয় এড়াতে তার চেষ্টা যথেষ্ট হয়নি।
আরও পড়ুন: ত্রিদেশীয় সিরিজ: টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
এর আগে, টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান। অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের ৩৮ বলে ৫৯ রান নিউজিল্যান্ড সাত উইকেটে ১৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় পাকিস্তানকে।
প্রথম ওভারের শেষ বলে ওপেনার ফিন অ্যালেনকে হারায় নিউজিল্যান্ড। নাসিম শাহের শিকার হওয়ার আগে তিনি তিনটি চার মেরে ছয় বলে ১২ রান করেন। অন্য ওপেনার ডেভন কনওয়েও ফাইনালে বড় রান করতে পারেননি।
পাকিস্তানের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন নাসিম ও হারিস রউফ।
অস্ট্রেলিয়ায় চলতি মাসে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অভিযানের আগে এই জয় নিশ্চিতভাবেই এশিয়ান জায়ান্টদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে।
আরও পড়ুন: ত্রিদেশীয় সিরিজ: ৪৮ রানে হারল বাংলাদেশ
২ বছর আগে