ফোরাম
২৮তম বিসিএস-প্রশাসন ফোরামের সভাপতি শবনম, সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ ভূঁইয়া
২৮তম বিসিএস (প্রশাসন) ফোরামের জামিলা শবনমকে সভাপতি ও মুহাম্মদ হাসনাত মোর্শেদ ভূঁইয়া সাধারণ সম্পাদক করে নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ফোরামের ২০২৪-২৬ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়।
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে ২৮ নভেম্বর সকাল ১০টা পর্যন্ত অনলাইনে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন করা হয়।
২৮তম বিসিএস (এডমিন) ক্যাডারের ২০১ জন সদস্যের মধ্যে ১৯১ জন সদস্য অনলাইনে ভোটের মাধ্যমে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেছে।
নির্বাচিত সদস্যসের মধ্যে বেগম জামিলা শবনম সভাপতি, জনাব খন্দকার মুশফিকুর রহমান ও বেগম সুবর্ণা সরকার সহসভাপতি, মো. ইব্রাহিম যুগ্ম সম্পাদক, মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ সাংগঠনিক সম্পাদক, দীপক কুমার রায় ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক, সাইফুর রহমান কল্যাণ সম্পাদক ও মো. মামুন নির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
উল্লেখ্য,মুহাম্মদ হাসনাত মোর্শেদ ভূঁইয়া সাধারণ সম্পাদক,মামুন আল ফারুক কোষাধ্যক্ষ, বেগম শাম্মি ইসলাম প্রচার সম্পাদক, এ এইচ এম মাহফুজুর রহমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদ, দীপংকর রায় আইন সম্পাদক, নুরুল হুদা সহ-কোষাধ্যক্ষ, চৌধুরী আশরাফুল করিম ও মো. শাহাদাত হোসেন নির্বাহী সদস্য এবং মো. শাহীদুল ইসলাম দপ্তর সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
কমিটি দুই বছর ২০২৪-২৬ মেয়াদে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন।
৩ সপ্তাহ আগে
ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম পুরস্কার পেলেন ১১ সাংবাদিক
সাংবাদিকতায় অসাধারণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচ সাংবাদিককে 'ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪' দিয়েছে ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম (ডিএমএফ)।
এছাড়া দেশের গণমাধ্যম, ডিজিটাল ও ব্যবসা খাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আরও ৬ জনকে ডিএমএফ স্পেশাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
শনিবার (১ জুন) রাজধানীতে পুরষ্কার বিজয়ী সাংবাদিকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, জুরি বোর্ডের সদস্য ইউএনবির বিশেষ প্রতিনিধি আবদুর রহমান জাহাঙ্গীর ও দৈনিক সবুজের বার্তা প্রধান নিশান মোহাম্মদ মোকসেদুর রহমান ওয়ালী পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
পুরস্কারপ্রাপ্ত পাঁচ সাংবাদিক হলেন- বিজনেস ক্যাটাগরিতে বণিক বার্তার ইয়াহিয়া নকিব, আরটিভির বিনোদন বিভাগের এস এম মারজান ইভান, অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য দৈনিক কালবিলের জাফর ইকবাল, সমকালের (আইসিটি) সাব্বিন হাসান ও রাইজিং বিডির ক্রীড়া সাংবাদিক ইয়াসিন হাসান।
আরও পড়ুন: সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশের প্রয়োজন নেই, সব তথ্য ওয়েবসাইটে আছে: ওবায়দুল কাদের
৬ মাস আগে
কৃষিতে ১৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ প্রয়োজন: বিশ্ব খাদ্য ফোরামে কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশের কৃষি খাতে ১৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে। উন্নত দেশ, আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা এবং বেসরকারি উদ্যোক্তাদের এ খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার ইতালিতে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) বিশ্ব খাদ্য ফোরামের 'বিনিয়োগ সম্মেলনের' উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে বাংলাদেশ কৃষি উৎপাদনে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জনের কথা তুলে ধরেন।
তিনি আরও বলেন, কিন্তু কৃষিখাত কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রপ্তানিতে পিছিয়ে থাকলেও এ খাতে বিপুল সম্ভাবনা আছে।
কোল্ড স্টোরেজ এবং ফসলোত্তর ব্যবস্থাপনা, কৃষি পণ্য প্রক্রিয়াকরণ ও বিপণন, জলবায়ু সহনশীল কৃষি এবং সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা চারটি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আগামী পাঁচ বছরে এসব খাতে ১৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রয়োজন। বাংলাদেশের এই খাতগুলোতে বিনিয়োগের জন্য খুবই আশাব্যঞ্জক এবং লাভজনক।’
আরও পড়ুন: অস্ত্রব্যয়ের একটি অংশ খাদ্য উৎপাদনে দিলে, কেউ ক্ষুধার্ত থাকবে ...
আলু, পেঁয়াজ, আম ও টমেটোর জন্য হিমাগার স্থাপন, সংগ্রহ-পরবর্তী ব্যবস্থাপনা, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণে অবিলম্বে বিনিয়োগের আহ্বান জানান মন্ত্রী।
পেঁয়াজ, আম এবং টমেটোসহ শাকসবজি সংরক্ষণের জন্য বাংলাদেশে পর্যাপ্ত প্রযুক্তি এবং কোল্ড স্টোরেজ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই ফসলগুলো তোলার পরের পর্যায়ে ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যায়।
বাংলাদেশে বিনিয়োগের অবকাঠামো ও সরকারি সুযোগ-সুবিধাগুলো তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, দেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ রয়েছে। ‘সুতরাং, বিনিয়োগ করতে এগিয়ে আসুন।’
কৃষি খাতের রূপান্তরে বিনিয়োগ বাড়াতে ১৮-১৯ অক্টোবর দুই দিনব্যাপী 'বিনিয়োগ সম্মেলনের' আয়োজন করে খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশটি দেশ এই সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে, যাদের কৃষি খাতে আরও বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন।
এছাড়া বিশ্বব্যাংক, আরব ব্যাংক, ইন্টার-আমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ল্যাটিন আমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা, ব্যাংক ও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের প্রতিনিধিরা অংশ নিচ্ছেন এই বিনিয়োগ উৎসাহ সম্মেলনে।
আরও পড়ুন: বিশ্ব খাদ্য ফোরামে যোগ দিতে ইতালি যাচ্ছেন কৃষিমন্ত্রী
২ বছর আগে
বিশ্ব খাদ্য ফোরামে যোগ দিতে ইতালি যাচ্ছেন কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) বিশ্ব খাদ্য ফোরামে যোগ দিতে ইতালির রোমের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। শনিবার সকালে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
আরও পড়ুন: আমাদের প্রশাসনের ব্যর্থতা নিশ্চয়ই আছে: কৃষিমন্ত্রী
‘স্বাস্থ্যকর খাবার, সুস্থ গ্রহ’- এই প্রতিপাদ্যে ১৭ থেকে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে এ সম্মেলন।এছাড়া, কৃষিমন্ত্রী সেখানে (রোমে) ‘বিনিয়োগ সম্মেলনে’- অংশগ্রহণ করবেন।
কৃষিখাতের রূপান্তরে বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে কাজ করছে খাদ্য ও কৃষি সংস্থা। সেজন্য, এফএও ১৮-১৯ অক্টোবর পর্যন্ত ‘বিনিয়োগ সম্মেলনের’ আয়োজন করেছে।
আগামী ২২ অক্টোবর কৃষিমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: কিছু অসাধু ব্যবসায়ী স্থানীয়ভাবে দাম বাড়িয়ে অস্থিরতা তৈরি করেছে: কৃষিমন্ত্রী
সারের দাম বেশি নিলে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া হবে: কৃষিমন্ত্রী
২ বছর আগে