গন্তব্য
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে, গন্তব্য চূড়ান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে, তবে এখনও গন্তব্য চূড়ান্ত হয়নি।
তিনি আরও বলেন, 'আমাদের দলের মহাসচিব ইতোমধ্যে এ বিষয়ে (খালেদাকে বিদেশে পাঠানো) নিয়ে কথা বলেছেন। এটি বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, তবে কোন দেশের কোন হাসপাতালে তাকে নেওয়া হবে সেটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।’
রাজধানীর জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির এই নেতা বলেন, খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে নানা জটিল রোগে ভুগছেন তাই পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তার চিকিৎসার জন্য উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্র বেছে নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার পেসমেকার প্রতিস্থাপন সম্পন্ন
এর আগে শুক্রবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, শিগগিরই উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানো হবে।
৮ জুলাই রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার ছয় দিন পর বিভিন্ন জটিলতা নিয়ে আবারও একই হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে ভর্তি করা হয়।
এর আগে গত ২৩ জুন অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খালেদা জিয়ার বুকে সফলভাবে পেসমেকার স্থাপন করেন।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগের সঙ্গে লড়াই করে আসছেন।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. জাহিদ জানান, তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন গণআন্দোলন চলাকালে চোখে আঘাতপ্রাপ্তদের দেখতে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে যান ডা. জাহিদ।
ডা. জাহিদ বলেন, আন্দোলনের সময় চোখে আঘাত পাওয়া প্রায় ৭৬৫ জনকে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে ৬১০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং ৩৯৫ জনের বিভিন্ন অস্ত্রোপচার করা হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৫২ জন রোগীর অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হবে বলে জানান বিএনপির এই নেতা।
তিনি আরও বলেন, ১১ জন রোগীর অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন। তারা গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর দুই চোখে দেখতে পাচ্ছেন না।
সরকার আহতদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছে বলে জানান ডা. জাহিদ।
তিনি আরও বলেন, 'আমি যখন এখানে আসছিলাম, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) আমাকে আহতদের বিএনপির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দিতে বলেছিলেন। আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী যা যা করা দরকার আমরা তা করব।’
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার ৮০ বছরে পা দিচ্ছেন খালেদা জিয়া
৩ মাস আগে
বিয়ের শাড়ি, লেহেঙ্গা ঢাকার যেখানে পাবেন: বধূ সাজের সেরা গন্তব্য
বিয়ে মানেই একজন নারীর অনন্যা হয়ে ওঠার সাতকাহন। অলঙ্কার ও বস্ত্রের আভরণ অন্দরমহলের দেবীকে যেন উজাড় করে তুলে ধরে সুন্দরের পূজারিদের সামনে। পরিচ্ছেদের আড়ম্বরে যেখানে সম্ভ্রম ও মর্যাদার চিরমুক্তি, সেখানে প্রত্যাশিত দিনটির মধ্যমণি হয়ে থাকে সেই পোশাকটি।
সেই সূত্রে, বাংলা ভূ-খন্ডের কারিগররা যুগ যুগ ধরে ঐশ্বর্যমন্ডিত করেছেন ঐতিহ্যবাহী পোশাক শাড়িকে। সময় বিবর্তনে বিশ্বায়নের প্রভাবে এখন বউ সাজে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। বিগত তিন দশকে শুধুমাত্র এই বিয়ের সজ্জাকে ঘিরেই অনেকটা সমৃদ্ধ হয়েছে পোশাক শিল্প। চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হাল ফ্যাশনে ভর করে ব্র্যান্ডে রূপ নিয়েছে বেশ কিছু যুগান্তকারী উদ্যোগ। এর পরিপ্রেক্ষিতে, চলুন, দেখে নেয়া যাক- বিয়ের শাড়ি ও লেহেঙ্গার জন্য ঢাকার সেরা কয়েকটি মার্কেট ও ব্র্যান্ড।
বিয়ের শাড়ি ও লেহেঙ্গার জন্য ঢাকার সেরা ১০টি মার্কেট ও ব্র্যান্ড
মিরপুর বেনারসি পল্লী
শাড়ি শব্দটির সঙ্গে সবচেয়ে পরিচিত বিশেষণটি হলো বেনারসি। আর ঢাকার মিরপুরস্থ বেনারসি পল্লীর ঠিকানা আলাদা করে মনে রাখা দরকার হয় না। বহু বছর ধরে অনেকটা পরিপূরক শব্দের মতই যেন লেগে আছে ঢাকাবাসীর মুখে।
মিরপুর ১০-এ অবস্থিত এই মার্কেটের প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৯৫ সাল। বেনারসির পাশাপাশি এখানে সবচেয়ে আকর্ষণীয় কাতান ও সিল্ক। এখানে সব মিলিয়ে শাড়ির দোকানের সংখ্যা প্রায় ২০০ টি।
অন্যান্য শাড়ির মধ্যে আছে ঢাকাই মসলিন, জামদানি, টাঙ্গাইল তাঁত, রাজশাহী সিল্ক, টাঙ্গাইল হাফ সিল্ক, কাটা শাড়ি, ও জর্জেট। প্রতিটি শাড়িতেই রয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া। পরিণত রং, হাল্কা ওজন, আর ন্যায্য দামের কারণে উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নমধ্যবিত্ত সবারই ভীড় হয় এখানে। বধূ সাজসজ্জায় শাড়ির জন্য প্রথম পছন্দ মিরপুরের এই বেনারসি পল্লী।
আরও পড়ুন: নতুন পোশাক কেনার আসক্তি কমানোর উপায়
ধানমণ্ডি হকার্স মার্কেট
মধ্যবিত্ত রাজধানীবাসীর সাধ্যের মধ্যে উপযুক্ত গন্তব্য হচ্ছে ধানমণ্ডির হকার্স মার্কেট। গাউছিয়া মার্কেটের উল্টো পাশে অবস্থিত এই মার্কেটে প্রচুর দোকান থাকায় একসঙ্গে অনেক সংগ্রহ থেকে পছন্দ করা যায়।
ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল ও জামদানি শাড়ির প্রসিদ্ধ দোকান তো আছেই। সেই সঙ্গে মসলিন, নেটশাড়ি, পার্টি শাড়ি, অলগেঞ্জ, পার্টি লেহেঙ্গা, ফ্লোরাল প্রিন্ট, ও টিশ্যুসহ বাহারি রকমের শাড়ি আকৃষ্ট করে ক্রেতাদের। কাতানের মধ্যে রয়েছে মন্থানের কাতান, বেনারসি কাতান, ভেলোর কাতান, ও বেলগা কাতান।
আরও পড়ুন: শীতে ছেলেদের ত্বকের যত্ন
নিউ মার্কেট
কেনাকাটা যখন বিয়ের জন্য তখন নিউ মার্কেটে অবশ্যই একবার ঘুরে আসা উচিত। আজিমপুরের উত্তরাংশের এই বিশাল মার্কেটটি স্থাপিত হয়েছিলো ১৯৫৪ সালে।
সেই শুরু থেকেই সংসারের নিত্য প্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিসের সংগ্রহ থাকার কারণে সবার কাছে এক নামে পরিচিত এই পুরনো মার্কেটটি। আর তাই শুধু শাড়ির জন্যই নয়, বিয়েতে দরকারি যাবতীয় জিনিসপত্রের জন্যও আসতে হবে এখানে।
এখানে কেনাকাটায় সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্য এবং স্বাধীনভাবে দর কষাকষির সুযোগ। বড় বড় শপিং মলের হাজার টাকার পণ্যও মাত্র কয়েকশো টাকাতেই কেনা সম্ভব এখান থেকে। এছাড়া এখানকার বেশ কিছু ব্যবসায়ী অনেক বছর ধরে কাপড় বিক্রি করে আসছেন। ফলশ্রুতিতে, এখানে দীর্ঘ মেয়াদী ক্রেতা-বিক্রেতা সুসম্পর্ক দেখা যায়।
বেইলি রোড
দীর্ঘ ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে গড়ে ওঠা শতাধিক শাড়ির দোকান বেইলি রোডকে শাড়ির বিশাল বাজারে পরিণত করেছে। এখানে পরিধেয় যেমন বাহারি, দামটাও তেমন মেলানো মেশানো।
বেইলি রোডের আশপাশ সহ দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ক্রেতারা আসেন প্রধানত টাঙ্গাইলের তাঁত ও ঢাকাই জামদানির টানে। তবে মিরপুর, কুমিল্লা, ডেমরা, সিরাজগঞ্জ, ও পাবনাসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তাঁতের শাড়িও এখানে পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: প্যারিস ফ্যাশন উইক: বেলা হাদিদের শরীরে জাদুকরী 'স্প্রে প্রিন্টেড' পোশাক
এছাড়া দোকানগুলোতে মসলিন, রাজশাহী সিল্ক, টাঙ্গাইলের সিল্ক, মিরপুরের কাতান, পাবনার কাতানের চাহিদাও আছে। জামদানি, বালুচুরি, সুতি, জুট কটন, জুট কাতান এবং হাফ সিল্কও কোন অংশে পিছিয়ে নেই।
বিদেশি শাড়ির মধ্যে দেখা যায় কাঞ্জিভরম, পঞ্চমকলি, শিফন, ক্র্যাফট, জর্জেট, অপেরা কাতান, কাঁঠাল কাতান, আলাপ কাতান, খাদি কাতান, ভোমকা কাতান। হাতের কাজ করা এবং ভেজিটেবল ডাই করা শাড়িও পাওয়া যায় এখানে।
জ্যোতি
১৯৯০ সাল থেকে শুরু হওয়া জ্যোতি মূলত রেডিমেড পরিধান বিক্রি করে থাকে। প্রথমে ভারতীয় শাড়ি, কামিজ এবং বধূ সজ্জার সরঞ্জাম নিয়ে নূর ম্যানশন শোরুমের মাধ্যমে এর কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তীতে তারা তাদের বিয়ের সাজসজ্জায় দোপাট্টা যুক্ত করে।
তাদের বিশেষ পণ্যগুলো হলো বিয়ের শাড়ি, লেহেঙ্গা, এবং প্রসাধনী। ঢাকা শহর জুড়ে জ্যোতির মোট ১১টি শাখা রয়েছে।
আনজারা
২০১৪ সালে একটি অনলাইন শপ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় আনজারার। প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নওরীন ইমান ইরা এবং আবিরুল ইসলাম চৌধুরী। খুব ছোট থেকে ইরার ডিজাইনার হতে চাওয়ার স্বপ্নের ফসল এই আনজারা। আবির সম্পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠানটির অর্থায়ন এবং বিপণনের কাজটি দেখাশোনা করেছেন।
তাদের দক্ষতার জায়গা হচ্ছে লেহেঙ্গা, গাউন, শাররা, এবং ঘাররাসহ বিভিন্ন ধরনের বধূর পোশাকে।
আরও পড়ুন: লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ক্যাটস আইয়ের সঙ্গে টুর্যাগ অ্যাক্টিভের অংশীদারিত্ব
আনজারা এখন কেবল ইন্টারনেটেই সীমাবদ্ধ নেই। তাদের এখন ঢাকায় তিনটি শাখা, যার প্রত্যেকটিরই রয়েছে ভিন্ন শৈলীর পোশাক। প্রধান শাখাটি থেকেই মূলত বিয়ের পোশাক বিক্রি করা হয়। আর অন্য দুটিতে তোলা হয়েছে বিভিন্ন পার্টিতে পরিধানের পোশাক।
১ বছর আগে
বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নেয়ার আহ্বান
ব্রুনাইকে পরবর্তী বাণিজ্য ও বিনিয়োগের গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
রবিবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ঢাকা সফররত ব্রুনাইয়ের অর্থমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান তিনি।
জসিম উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র বন্দর, ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, হাইটেক পার্ক, ট্যুরিজম পার্ক, নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল, এলএনজি টার্মিনালসহ পুরো দেশকে সড়ক ও রেলপথে সংযুক্ত করার প্রকল্প চলছে। বাংলাদেশের বর্তমান অগ্রগতির চিত্র অতীতের তুলনায় অনেক ভিন্ন। এই অগ্রযাত্রায় সামিল হতে ব্রুনাইকে আহ্বান জানান তিনি। হালাল খাবার, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, আইসিটি, প্লাস্টিক, পেট্রোকেমিকেল, জাহাজ নির্মাণ, পর্যটন, অবকাঠামো উন্নয়ন, পেট্রোলিয়াম, জ্বালানিখাতে দুই দেশের বাণিজ্য বিনিয়োগ সম্পর্ককে উন্নত করার বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
আরও পড়ুন: ডিম ও গোশতের দাম কমতে পারে সরকারের নীতিগত সহায়তায়: এফবিসিসিআই
এফবিসিসিআই পরিচালক প্রীতি চক্রবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে জাহাজ নির্মাণ, স্বাস্থ্য ও তথ্যপ্রযুক্তিখাতে দক্ষ মানবসম্পদ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন।
এছাড়াও বৈঠকে বক্তব্য দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান ও বিদেশি উদ্যোক্তাদের সংগঠন ফিকি’র সভাপতি নাসের এজাজ। অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সহ-সভাপতি মো.আমিন হেলালী, সালাহউদ্দিন আলমগীর ও মো.হাবীব উল্ল্যাহ ডন।
বৈঠক শেষে বাংলাদেশের ব্রুনেইয়ের হালাল খাদ্যপণ্য বিপণনে দেশটির ঘানিম ইন্টারন্যাশনাল ও বাংলাদেশের জেডইএস ট্রেডিংয়ের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি সই হয়। ঘানিম ইন্টারন্যাশনালের পক্ষে সিইও নূর রহমান ও জেডইএস ট্রেডিংয়ের পক্ষে এফবিসিসিআই পরিচালক ড. কাজী এরতেজা হাসান চুক্তিতে সই করেন।
পরে গুলশানের ইউনিমার্ট লবিতে ব্রুনাইয়ের হালাল ফুডের পণ্য সামগ্রী বিক্রির জন্য একটি আউটলেটের উদ্বোধন করেন ব্রুনাই দারুসসালাম সরকারের অর্থমন্ত্রী দাতো সেরি সেটিয়া ড. আওয়াং হাজী মোহাম্মদ আমিন লিউ আবদুল্লাহ এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতো সেরি পাদুকা আওয়াং হাজি আহমাদদিন বিন হাজী আবদুল রহমান।
আরও পড়ুন: মার্কিন কোম্পানির জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল: তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান এফবিসিসিআই’র
বছরে ৩০ নারী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেবে এফবিসিসিআই
২ বছর আগে