পালানো আসামি
বগুড়ায় আদালত চত্বর থেকে পালানো সেই আসামি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আদালত চত্বর থেকে পালানো সেই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার সকালে বগুড়া সদর উপজেলার নওদাপাড়া গ্রামের এক জঙ্গল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযুক্ত চঞ্চল ইলিয়াস ওরফে ইমরান (৩২) বগুড়া সদর উপজেলার নওদাপাড়া এলাকার জাহাঙ্গীর আলম ওরফে আফজালের ছেলে।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় হাতকড়াসহ পালানো সেই আসামি ৫ দিন পর গ্রেপ্তার
এর আগে রবিবার (২১ মে) দুপুর আড়াইটার দিকে গাবতলী থানা পুলিশ গাড়িতে পাঁচজন আসামি নিয়ে আদালতে পৌঁছায়। আসামিদের গাড়ি থেকে নামানোর পর ইমরান হাতকড়া রেখে কৌশলে পালিয়ে যান। পরে তাকে গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করে।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) স্নিগ্ধ আখতার আসামিকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, আদালত চত্বর থেকে পলাতক আসামিকে আজ সোমবার সকালে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানো হবে। তার বিরুদ্ধে গাবলতলী মডেল থানায় মোটরসাইকেল চুরির মামলা রয়েছে।
এর আগে, শনিবার জেলার গাবতলী উপজেলার চকবোচাই এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চুরির মামলায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় আদালত চত্বর থেকে পালিয়ে গেলো আসামি!
আদালত চত্বর থেকে ২ জঙ্গি ছিনতাই: ১০ আসামির ৫ দিনের রিমান্ড
১ বছর আগে
চুয়াডাঙ্গায় হাতকড়া খুলে পালানো আসামি ঢাকায় গ্রেপ্তার
চুয়াডাঙ্গায় হাতকড়া খুলে পুলিশের হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়ার পাঁচ দিন পর শুক্রবার ঢাকার ধামরাই এলাকা থেকে ডাকাতি মামলার আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে পুলিশ।
তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতিসহ ১৪টি মামলা রয়েছে।
অভিযুক্ত আজিজুল শেখ গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার জলিরপাড় গ্রামের মৃত ফজল শেখের ছেলে।
আরও পড়ুন: বিয়ের আশ্বাসে রোগীকে ধর্ষণের অভিযোগে চিকিৎসক গ্রেপ্তার
পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন জানান, ১৬ অক্টোবর সকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার থেকে প্রিজন ভ্যানে করে আদালতের হাজত খানায় আসামি আনা হচ্ছিল। গাড়ি থেকে আসামি নামানোর পর কৌশলে হাতকড়া খুলে আজিজুল শেখ পালিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, বৃহস্পতিবার ঢাকার ধামরাই এলাকায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করে আজিজুল শেখের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। সেদিন সন্ধ্যায় তাকে ধরা হয়।
উল্লেখ্য, ১৬ অক্টোবর বেলা ১১টার দিকে আদালত চত্বর থেকে আসামি পালানোর ঘটনায় ওই দিন দ্বায়িত্ব-কর্তব্য অবহেলার জন্য এক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ও দুই কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করা হয়। একই সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ তিনজনকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিকে দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার৷
আরও পড়ুন: দুঃশাসন দীর্ঘায়িত করতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাইকারি গ্রেপ্তার করছে সরকার: ফখরুল
বিশ্বজিৎ হত্যা মামলা: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
২ বছর আগে