জর্জিয়া মেলোনি
বাংলাদেশ-ইতালি সম্পর্ক জোরদারে প্রধান উপদেষ্টা-মেলোনি বৈঠক
বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যকার ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিত করতে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার উদ্যোগ নিয়েছে দুই দেশের সরকার। এরই অংশ হিসেবে চলতি বছরের ডিসেম্বরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা সফরে আসতে পারেন বলে জানানো হয়েছে।
স্থানীয় সময় বুধবার (২৪ অক্টোবর) নিউইর্য়কে জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ পরিষদের সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও প্রধানমন্ত্রী মেলোনি। বৈঠকে দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের জানান, চলতি বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ সফরে আসার আশা প্রকাশ করেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এবং সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অনিয়মিত অভিবাসন ঠেকাতে নিরাপদ অভিবাসনের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ মানবপাচারের ফাঁদে পড়ে ইতালিতে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই সেটি এক ট্র্যাজেডিতে পরিণত হয়। বহু বাংলাদেশি ভূমধ্যসাগরে প্রাণ হারিয়েছেন। তাই কীভাবে নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিত করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও বিস্তারের গুরুত্ব তুলে ধরলে ইতালির প্রধানমন্ত্রী ‘ইতালি-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম’ করার প্রস্তাব দেন।
এর আগে, ২৩ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে যোগ দিতে নিউইয়র্ক সফর করেন মেলোনি। সফরে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ং এবং প্যারাগুয়ের প্রেসিডেন্ট সান্তিয়াগো পেনা পালাসিওসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন এবং পরে সংবাদ ব্রিফিংয়ে অংশ নেন।
এদিকে, চলতি বছরের মে মাসে নিরাপদ ও বৈধ অভিবাসন, মানবপাচার প্রতিরোধ এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগসহ পারস্পরিক আগ্রহের বিষয়গুলোতে সহযোগিতা জোরদারের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ও ইতালির সরকার।
এ ছাড়াও নিরাপত্তা কাঠামো শক্তিশালী করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, তথ্য ও গোয়েন্দা আদান-প্রদান এবং যৌথ প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করে দুই দেশ।
গত ৫-৬ মে ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসির বাংলাদেশ সফরের পর এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, আন্তঃদেশীয় সংগঠিত অপরাধ প্রতিরোধে সহযোগিতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি ‘যৌথ কমিটি’ গঠনের উদ্যোগ নেবে দুই দেশ।
৭১ দিন আগে
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে চলতি বছরের আগস্টের শেষ সপ্তাহে রাষ্ট্রীয় সফরে বাংলাদেশে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি।
দুই দেশের কর্মকর্তারা সফরটি সফল করতে চূড়ান্ত প্রস্তুতির কাজ করছেন বলে ইউএনবিকে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট একটি কূটনৈতিক সূত্র।
এর আগে, চলতি মাসের শুরুতে বাংলাদেশ সফরে আসেন ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসি। ৫ মে ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।
বৈঠকে বৈধ উপায়ে বাংলাদেশ থেকে আরও জনশক্তি নেওয়ার পাশাপাশি নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার কথাও জানান ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
এ সময় নিরাপদ ও বৈধ অভিবাসন, মানবপাচার প্রতিরোধ এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগসহ পারস্পরিক আগ্রহের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
আরও পড়ুন: আমরা কূটনীতিতে বিশ্বাসী, পুশ-ইন করি না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এছাড়া ঢাকার সঙ্গে রোমের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নবায়ন ও পুনরুজ্জীবিতকরণ নিয়েও আলোচনা করেন তারা। এ লক্ষ্যে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের আগেই ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি বাংলাদেশ সফর করবেন বলে সে সময় জানান মাত্তেও।
অবৈধ অভিবাসন ও মানবপাচার রোধের মতো বিষয়ে বাংলাদেশও ইতালির সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বলে ওই বৈঠকে মাত্তেওকে আশ্বস্ত করেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড. ইউনূস বলেন, ‘ইতালিতে বসবাসরত বাংলাদেশিরা দেশটির প্রতি কৃতজ্ঞ। তারাও ইতালির প্রতি সন্তুষ্ট।’
ওই বৈঠকে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার বৈঠকের কথাও উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকে দুই দেশ একসঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলে জানান তিনি।
২০০ দিন আগে
সম্পর্কের ‘নতুন অধ্যায়’ শুরু করতে প্রধান উপদেষ্টাকে ইতালির প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
ঢাকা-রোম সম্পর্কের একটি ‘নতুন অধ্যায়’ শুরুর আহ্বান জানিয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তিনি বলেন, ইতালীয়রা বাংলাদেশের বন্ধু।
মঙ্গলবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনের সাইড লাইনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আসুন আমরা আমাদের সম্পর্কের নতুন একটি অধ্যায় শুরুর চেষ্টা করি।’
অধ্যাপক ইউনূস শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের একটি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা তুলে ধরে বলেন, এটি বাংলাদেশের সমগ্র জাতির জন্য 'রিসেট বোতাম' চেপে নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি করেছে।
আরও পড়ুন: প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে কানাডা: ড. ইউনূসকে জাস্টিন ট্রুডো
ইতালি অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে সংস্কারের পদক্ষেপে সমর্থন করবে বলে জানান জর্জিয়া মেলোনি।
তিনি আরও বলেন, ‘অবশ্যই আপনি আমাদের ওপর নির্ভর করতে পারেন।’
ইতালিতে বাংলাদেশ থেকে অভিবাসনকে আনুষ্ঠানিক করার ও বৈধ চ্যানেলে আরও বেশি বাংলাদেশি শ্রমিকের প্রবেশের পথ প্রশস্ত করার আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা। এতে ঝুঁকিপূর্ণ অবৈধ অভিবাসন কমবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মেলোনি একমত পোষণ করে বলেন, অনিয়মিত অভিবাসন বন্ধ করতে এবং ইতালিতে কাজের সুযোগ তৈরিতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে উভয় দেশের একসঙ্গে কাজ করা উচিত।
বৈঠকে আরও ছিলেন, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোর্শেদ ও প্রটোকল প্রধান খন্দকার মাসুদুল আলম।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের নতুন যাত্রা সফল করতে বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা কামনা প্রধান উপদেষ্টার
৪৩৫ দিন আগে
জলবায়ু পরিবর্তনে আফ্রিকাকে ৩ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইতালি: জি-২০ সম্মেলনে দেশটির প্রধানমন্ত্রী
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি শনিবার ভারতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে বলেছেন, অভিবাসী প্রবাহ রোধে সহায়তায় আগামী পাঁচ বছরে জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন ও মানিয়ে নিতে আফ্রিকাকে ৩ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইতালি।
তিনি বলেন, ‘ইতালি তার জলবায়ু তহবিলের ৭০ শতাংশেরও বেশি আফ্রিকার জন্য বরাদ্দ রাখবে। এর অর্থ হচ্ছে- আগামী ৫ বছরে ৩ বিলিয়ন ইউরো প্রশমন ও অভিযোজন উদ্যোগের জন্য সমানভাবে নির্ধারিত থাকবে।’
আরও পড়ুন: ৩ দিনের ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মেলোনি বলেন, ‘অভিবাসন ও উন্নয়নবিষয়ক সম্মেলনের মাধ্যমে শুরু হওয়া 'রোম প্রসেস' এর অংশ হিসেবে এই অঙ্গীকার করা হয়েছে। যা ইতালি জুলাইয়ে আহ্বান করেছিল এবং এর লক্ষ্য হচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একটি নতুন মডেল গড়ে তোলা, উন্নয়ন সৃষ্টি করা, বৈধ অভিবাসন পথকে উৎসাহিত করা এবং অবৈধ অভিবাসন পাচারকারীদের শক্তিশালী অপরাধী নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে লড়াই করা। এইসব অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা নিজেদের সমৃদ্ধ করতে হতাশাকে কাজে লাগায়।’
মেলোনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল হিসেবে জ্বালানি ব্যবহারের অভিযোগ করে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়ায় অবশ্যই সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং মরক্কোতে ভূমিকম্পে ৮২০ জনেরও বেশি মানুষের প্রাণহানির ঘটনায় ইতালীয় সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ইতালির বিনিয়োগকারীদের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান
ইতালিতে সমুদ্রপথে অভিবাসীর সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি
৮১৭ দিন আগে
ইতালির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী মেলোনিকে শেখ হাসিনার শুভেচ্ছা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জর্জিয়া মেলোনিকে ইতালির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি ইতালির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীকে এক চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘ইতালীয় প্রজাতন্ত্রের মন্ত্রী পরিষদের সভাপতি হিসেবে আপনার নিয়োগের জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের পক্ষ থেকে আপনাকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাতে পেরে সত্যিই খুব আনন্দ হচ্ছে।’
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে শেখ হাসিনা ইতালির বন্ধুত্বপূর্ণ জনগণকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন কারণ তারা মেলোনির দূরদর্শী নেতৃত্বে ঐতিহাসিক ম্যান্ডেটের পক্ষে ভোট দিয়েছেন এবং ইতালির ইতিহাসে তাদের প্রথম নারী নেতা হিসেবে তাকে নির্বাচিত করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে সমস্ত প্রতিকূলতা ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ইতালি আপনার ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্বের অধীনে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির একটি বিস্তৃত পথ খুঁজে পাবে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্ক বিভিন্ন মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে, বিশেষ করে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের যোগাযোগ, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও আন্তর্জাতিক উদ্বেগের বিষয়ে সাধারণ অবস্থানের ওপর বিশেষ মনোযোগ দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আরও সম্ভাবনাময় খাত যেমন কৃষি, আইসিটি, সিভিল এভিয়েশন এবং উৎপাদন শিল্পে বিদ্যমান সম্পর্ককে আরও প্রসারিত ও শক্তিশালী করতে আগ্রহী।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ের জন্য জর্জিয়া মেলোনিকে অভিনন্দন জানালেন মোদি
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেহেতু আমরা কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করছি, আমি বিশ্বাস করি এখনই সময় এসেছে সহযোগিতার পুরো ধারাকে পুনরুজ্জীবিত করার। এই বিষয়ে আপনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য আমি উন্মুখ হয়ে আছি।’
শেখ হাসিনা মেলোনিকে তার সুবিধামতো বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। তিনি জর্জিয়া মেলোনিকে তার সুস্বাস্থ্য ও সুখ এবং ইতালির বন্ধুত্বপূর্ণ জনগণের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য তার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
ইতালির ডানপন্থী ঘরানার দল ব্রাদার্স অব ইতালি-এর ব্যানারে নির্বাচিত এই নেতা অফিস শুরু করেন ২২ অক্টোবর।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর: বিনিয়োগ ও বড় প্রকল্পে অর্থায়ন খুঁজবে বাংলাদেশ
১১৩৬ দিন আগে