ট্রেনিং
বিমানের পরিকল্পনা ও ট্রেনিংয়ের দায়িত্ব পেলেন মমিনুল ইসলাম
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক (পরিকল্পনা ও ট্রেনিং) পদে দায়িত্ব পেলেন মোহাম্মদ মমিনুল ইসলাম।
রবিবার (১ সেপ্টেম্ব) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর স্বাক্ষরিত পত্রে তাকে এপদে পদায়ন করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ বিমানের শীর্ষ পদে রদবদল
মমিনুল ইসলামের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে রয়েছে সুদীর্ঘ ৩৮ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা।
এই দায়িত্বের আগে মমিনুল বিমানের পরিচালক (প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিক সাপোর্ট), পরিচালক (গ্রাহক সেবা), পরিচালক (প্রশাসন) সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
আরও পড়ুন: বিমানের বিশেষ ব্যবস্থাপনায় সৌদি আরবে ২১ জন হজযাত্রী
৩ মাস আগে
ড্রিমলাইনারে বিদেশি পাইলটদের 'লাইন ট্রেনিং' দিচ্ছে বিমান
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বিদেশি পাইলটদের অত্যাধুনিক ড্রিমলাইনার ৭৮৭ এ লাইন ট্রেনিং প্রদানের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার এভিয়েশন ইতিহাসে নবদিগন্তের সূচনা করেছে।
শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকা-সিলেট-লন্ডন রুটের ফ্লাইটে মঙ্গোলিয়ান এয়ারলাইন্সের একজন পাইলটকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে ট্রেনিং প্রোগ্রামটির যাত্রা শুরু হয়।
মঙ্গোলিয়ান রাষ্ট্রীয় এয়ারলাইন্সের ১২ জন পাইলট বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স থেকে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারে প্রশিক্ষণ নেবেন।
আরও পড়ুন: তাইওয়ানে ৭০ চীনা সামরিক বিমান ও ১১ নৌ জাহাজ শনাক্ত
প্রথম ব্যাচে তিনজন বর্ণিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন। আর এজন্য এরই মধ্যে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেওয়া হয়েছে।
সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বিমান বাংলাদেশই প্রথম বিদেশি পাইলটদের অত্যাধুনিক ড্রিমলাইনারে প্রশিক্ষণ দেওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।
শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) সকালে বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়ে প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম শুভ উদ্বোধন করেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও অতিরিক্ত সচিব শফিউল আজিম।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিমানের পরিচালক প্রশাসন ও মানবসম্পদ যুগ্মসচিব জনাব মো. ছিদ্দিকুর রহমান, পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স ক্যাপ্টেন মো. সিদ্দিকুর রহমান, বিমানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ট্রেইনার ও পাইলটবৃন্দ।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এর বিশ্বব্যাপী প্রশংসনীয় ফ্লাইট সেফটি স্ট্যান্ডার্ড-এর কারণে বিমানের প্রতি বিদেশি এয়ারলাইন্সসমূহের আস্থা অর্জিত হয়েছে।
বিমানের সেফটি স্ট্যান্ডার্ড ও মানসম্মত প্রশিক্ষণ প্রদান সক্ষমতার কারণে বিদেশি এয়ারলাইন্সের বিমান প্রদত্ত ট্রেনিংয়ের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ভবিষ্যতে প্রশিক্ষণের পরিধি আরও বিস্তৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঢাকা ত্যাগের পূর্বে বিমানবন্দরে ভিভিআইপি লাউঞ্জ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা বিমানবন্দরে ৮২ লাখ টাকার স্বর্ণ জব্দ, আটক ১
১ বছর আগে
পুলিশিং দক্ষতা বাড়াতে আরও প্রি-ডিপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং প্রয়োজন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল প্রাথমিক পুলিশিং দক্ষতা উন্নয়নের জন্য আরও দক্ষ ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে প্রি-ডিপ্লয়মেন্ট প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন।
তিনি বলেন, যেহেতু বিশ্বজুড়ে নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রতিদিন পরিবর্তিত হচ্ছে, তাই আন্তর্জাতিক পুলিশিংয়ের জন্য কৌশলগত কর্মকাঠামোর নির্দেশনা নিয়মিত সময়োপযোগী করতে হবে এবং কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।
রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে জাতিসংঘ পুলিশ দিবসের (ইউএনপিওএল ডে-২০২২) উদ্বোধনী অধিবেশনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: কিশোর অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কমিউনিটি পুলিশিং দরকার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী আরও বলেন, আন্তর্জাতিক পুলিশের কার্যক্রম মূলত দেশের অভ্যন্তরীণ পুলিশিং থেকে ভিন্ন। জাতিসংঘ পুলিশ সাধারণত অস্থিতিশীল পরিবেশে কাজ করে, যেসব জায়গায় সংস্কৃতি এবং ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা ভিন্ন এবং আইনের শাসনের ধারণা এও সামাজিক মিথস্ক্রিয়ার গতিশীলতা শিথিল ও অস্পষ্ট।
তিনি বলেন, গত এক দশকে কমিউনিটি পুলিশিংয়ে বাংলাদেশ পুলিশের দক্ষতা, সক্ষমতা ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ সরকার বেশ কিছু বাস্তবসম্মত উদ্যোগ নিয়েছে। আন্তঃর্জাতিক অপরাধের পাশাপাশি অপরাধীদের সঙ্গে জড়িত থাকার ক্ষেত্রে; বিশেষ করে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি-ভিত্তিক অপরাধ তদন্তের ক্ষেত্রে।
খাঁন আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকর্তাদের বিশ্ব সম্প্রদায়ের সেবায় আরও বেশি মোতায়েন করা হলে, তারা তাদের দক্ষতার অবদান রাখতে সক্ষম হবেন।’
জাতিসংঘ পুলিশে বর্তমানে প্রায় ৯০টি দেশের প্রায় ১০ হাজার কর্মকর্তা মোতায়েন আছে। তারা সংঘাত, দ্বন্দ্ব-পরবর্তী ও সংকট পরিস্থিতিতে শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য কাজ করছে। যা জনসাধারণ সেবা ও সুরক্ষা দেয় এবং দক্ষ,প্রতিনিধিত্বশীল ও প্রতিক্রিয়াশীল পুলিশ পরিষেবাগুলো অর্জনের জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সহযোগিতা করে।
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নারী পুলিশ কর্মকর্তাদের অবদানের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশি নারী শান্তিরক্ষীরা লিঙ্গ-ভিত্তিক সহিংসতা, সংঘাত এবং সংঘর্ষ কমাতে; বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপত্তা প্রদান করে। এভাবে সামাজিক সংহতি প্রচারের মূল চালিকা শক্তি হিসেবে নিজেদের স্থান করে নিয়েছেন তারা।
বর্তমানে প্রায় ৫০০ দক্ষ বাংলাদেশি পুলিশ সদস্য জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত রয়েছে। যারা অত্যন্ত আন্তরিকতা,পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে।
অন্যদের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, জাতিসংঘ পুলিশ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ উপদেষ্টা কমিশনার জুন তান, জাতিসংঘ সমন্বিত প্রশিক্ষণ সার্ভিসের প্রধান ড. মার্ক পেডারসেন এবং আইএপিটিসি এক্সিকিউটিভ বোর্ডের পুলিশ চেয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিওভানি বারবানো ও অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: টার্মিনাল বাদে অন্য কোথাও টোল নেয়া যাবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বাস মালিকদের ধর্মঘট কেন তা আমাদের জানার বিষয় নয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
২ বছর আগে