বাড়ল
হজ নিবন্ধনের সময়সীমা ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল
শেষ সময়ের ঝামেলা এড়াতে ২০২৪ সালের হজ নিবন্ধনের সময়সীমা আবারও ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার।
শুক্রবার(২ ফেব্রুয়ারি) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যারা হজ করতে চান তাদের প্রাথমিক নিবন্ধনের জন্য ২ লাখ ৫ হাজার টাকা এবং বাকি টাকা চূড়ান্ত নিবন্ধনের জন্য ২০২৪ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জমা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: অবকাঠামো উন্নত হওয়ায় শহরের সুবিধা গ্রামে পৌঁছানো সহজ হয়েছে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে জিলহজ মাসের ৯ তারিখে (১৬ জুন) হজ-২০২৪ অনুষ্ঠিত হবে।
এ বছর ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হাজীর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার ১৯৮ জন এবং বাকিরা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ করতে পারবেন।
গত ২ নভেম্বর ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা খরচ কমিয়ে ২০২৪ সালের জন্য হজ প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার।
আরও পড়ুন: ‘শ্রমিক সংগঠনের প্রক্রিয়া আরও সহজ করা হবে’
সাধারণ প্যাকেজের আওতায় ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা এবং বিশেষ প্যাকেজের আওতায় ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা পরিশোধ করতে হবে।
গত ১৫ নভেম্বর থেকে হজ নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্পে চীনা অর্থ ছাড় আগের চেয়ে সহজ হবে: অর্থমন্ত্রী
৯ মাস আগে
বান্দরবানে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আবারও বাড়ল
নিরাপত্তার কারণে জেলার দুইটি উপজেলা যথাক্রমে রুমা ও রোয়াংছড়িতে পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ২০ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
এনিয়ে সপ্তমবারের মতো ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা বাড়ানো হলো। তবে এবার থানচি উপজেলা থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বুধবার বিকালে জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি স্বাক্ষরিত এক গণ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানানো হয়।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বান্দরবান সেনানিবাস এর ১৬ নভেম্বর তারিখের পত্রের আলোকে পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় এনে রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলায় স্থানীয় এবং বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ১৬ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বান্দরবানের ৪ উপজেলায় পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা ৮ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি
তবে থানচি উপজেলা ভ্রমণের ওপর পূর্বের দেয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলায় ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়।
পরে রুমা ও থানচিসহ চারটি উপজেলায় ২৩ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর, ৩১ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর, ৫ নভেম্বর থেকে ৮ নভেম্বর, ৯ নভেম্বর থেকে ১২ নভেম্বর এবং সর্বশেষ ১৩ নভেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে জেলা প্রশাসন।
উল্লেখ্য ১০ অক্টোবর থেকে পাহাড়ে লুকিয়ে থাকা জঙ্গি এবং সন্ত্রাসীদের ধরতে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু হয়। এ পর্যন্ত বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্রসহ সাত জঙ্গি এবং তিনজন স্থানীয় সন্ত্রাসীকে ধরতে সক্ষম হয়েছে যৌথ বাহিনী।
অভিযানের অংশ হিসেবে সন্দেহভাজনদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এদিকে ভ্রমণের ওপর প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞার কারণে পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে বান্দরবান। শহরের আবাসিক হোটেল মোটেল ও রিসোর্টগুলোর বেশির ভাগই ফাঁকা।
পর্যটকবাহী গাড়িগুলো নির্ধারিত স্থানে পড়ে আছে। শ্রম নির্ভর শহরের পঞ্চাশ শতাংশ মানুষ বেকার হয়ে পড়েছে।
আরও পড়ুন: বান্দরবানের ৩ উপজেলায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি
বান্দরবানের ৩ উপজেলায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ১২ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি
২ বছর আগে