ঢাকা সেনানিবাস
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাস দিয়ে যান চলাচল সীমিত থাকবে: আইএসপিআর
আগামী ২১ নভেম্বর জাতীয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাস দিয়ে যানবাহন চলাচল সীমিত থাকবে।
রবিবার সকালে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওই দিন শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে ক্যান্টনমেন্ট হয়ে স্টাফ রোড পর্যন্ত বহিরাগতদের চলাচল না করার অনুরোধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২ বিদেশি ফিশিং ট্রলার আটক করেছে নৌবাহিনী: আইএসপিআর
তবে সেনানিবাস এলাকার বাসিন্দা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা সড়কটি ব্যবহার করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ওই দিন সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা এবং দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যায় সরাসরি জড়িত ৬ জন আটক: আইএসপিআর
৪ দিন আগে
জনগণের পাশে দাঁড়ানোর কারণেই আস্থা অর্জন করেছে সেনাবাহিনী: প্রধানমন্ত্রী
জনগণের পাশে দাঁড়িয়েই সেনাবাহিনী তাদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'আমাদের সেনাবাহিনী এখন জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে।’
রবিবার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত দরবারে প্রদত্ত ভাষণে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন ও সেনা প্রাঙ্গণ (আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম) ভবন উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের আগস্টের পর সাধারণ মানুষ সেনাবাহিনীর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকাণ্ডে কয়েকজন বিপথগামী সেনা সদস্যের ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
১৯৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনার পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমি আমাদের সেনাবাহিনী সম্পর্কে জনগণের মধ্যে আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টির চেষ্টা করেছি, যা (তাদের নিজ দেশের) স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার করতে দেশের সেনাবাহিনীর জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য।’
আরও পড়ুন: ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ও সেনা প্রাঙ্গণ ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
যেকোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সেনাবাহিনী এখন জনগণের পাশে থাকবে বলে জানান শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রণীত প্রতিরক্ষা নীতি ১৯৭৪-এর আলোকে ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন করেছে।
এখন আওয়ামী লীগ সরকার দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে সুসজ্জিত করে গড়ে তোলার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জনে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা। আমরা সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিশ্বে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত। এখন তার সরকারের লক্ষ্য সশস্ত্র বাহিনীর ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করা।
সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় মিলনায়তন প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: সাধারণ রোগীর মতো জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা নিলেন প্রধানমন্ত্রী
৬ মাস আগে
সেনাবাহিনীতে যোগ্য, বিচক্ষণ কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিন: প্রধানমন্ত্রী
নিরপেক্ষ মূল্যায়নের মাধ্যমে সেনাবাহিনীতে পদোন্নতির জন্য যোগ্য ও বিচক্ষণ কর্মকর্তা বাছাই করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২২ জুলাই) ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে বাংলাদেশ সেনা নির্বাচন বোর্ড-২০২৩-এর সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পেশাগত দক্ষতা ও তুলনামূলক মূল্যায়ন করে এটা (সিদ্ধান্ত) আপনারা নেবেন। সেইসঙ্গে যুক্তিপূর্ণ ও বৈজ্ঞানিক উপায়ে সেটা যেন হয়। অফিসারদের ভেতরে কমান্ড করার মতো ক্ষমতা আছে অথবা তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো যোগ্যতা আছে কি না- সেই বিষয়টার দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যোগ্য কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেবেন। কাজে আমি আশা করি সততা, ন্যায়পরায়ণতা ও সুবিচারের সঙ্গে এই পবিত্র দায়িত্ব পালন করবেন। মাঠে কাজ করা, তাৎক্ষণিকভাবে সিদ্ধান্ত দেওয়া, তাৎক্ষণিকভাবে কাজে লাগানো -এই বিষয়গুলো আপনাদের বিবেচনায় রাখা দরকার।
আরও পড়ুন: দেশের জ্বালানি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী আরব আমিরাত
শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী আমাদের সেনাবাহিনী। আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাই না। আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি । কারণ শান্তিটা হচ্ছে আমাদের মূল কথা । একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ হচ্ছে উন্নয়নের পূর্ব শর্ত।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে শেখ হাসিনা বলেন, সেনাবাহিনী যেকোনো দুর্যোগ ও সংকটময় সময়ে জনগণের পাশে থেকে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে। আমাদের দেশপ্রেমিক বাহিনী সব সময় দেশের মানুষের পাশে আছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নেও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যথেষ্ট ভূমিকা রাখছে। তারা অনেক বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। কাজের মান ও নির্দিষ্ট সময়সীমা বজায় রেখে কাজ করছে।
যেকোনো সশস্ত্র বাহিনীর জন্য জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস ছাড়া কোনো দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা যায় না। আমাদের সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: প্রধানমন্ত্রী
দেশের অফশোর উইন্ড এনার্জিতে বিনিয়োগের প্রস্তাব ডেনমার্কের
১ বছর আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস: সোমবার ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে সোমবার ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, দিনটিতে সকাল ৭টা থেকে সকাল ১১টা এবং দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ওই এলাকায় চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বহনকারী যানবাহন, সেনানিবাস এলাকায় অবস্থানকারী মানুষ ও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের ব্যতীত সকল প্রকার যানবাহনকে ওই সময়ে স্টাফ রোডে যাওয়ার জন্য শহীদ জাহাঙ্গীর গেট পরিহার করার জন্য অনুরোধ করা হয়।
আরও পড়ুন: প্রেক্ষিত পরিকল্পনা: সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ‘অগ্রসেনা’ হিসেবে কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে সশস্ত্র বাহিনী
সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
২ বছর আগে