দাখিল
সুন্দরবনে আগুন: তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিল
সুন্দরবনে আগুনের ঘটনায় গঠন করা তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন দাখিল করেছে। প্রতিবেদনে আগুন লাগার কারণ হিসেবে ছয়টি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
কমিটির প্রধান সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক রানা দেব বৃহস্পতিবার বিভাগীয় বন কর্মকতার (ডিএফও) কাছে এই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
এছাড়া প্রতিবেদনে সুন্দরবনের ৭ দশমিক ৯৮ একর বনভূমি পুড়ে যাওয়া এবং ১১ লাখ ৫৮ হাজার ২৫০ টাকা ক্ষতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনে আগুন: বৃহস্পতিবার পুড়ে যাওয়া এলাকা পরিদর্শনে যাচ্ছে তদন্ত কমিটি
প্রতিবেদনে আগুন লাগার কারণ হিসেবে যে বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে, ভোলা নদী প্রায় ভরাট হওয়ার কারণে নদীর সঙ্গে ছোট-বড় খালগুলোর মধ্যে দিয়ে বনে জোয়ারে পানি প্রবেশ করতে পারছে না। নদী ও সংযোগ খালগুলো সচল না থাকাটাও আগুনের কারণ হতে পারে।
ভোলা নদীর গভীরতা কম ও সংযোগ খালগুলো সচল না থাকায় একদিকে বনভূমি পানিতে নিমজ্জিত হচ্ছে না, অন্য দিকে বনের পার্শ্ববর্তী মানুষ ও গবাদি পশু অতি সহজে সুন্দরবনে প্রবেশ করছে।
এদিকে শুকনা পাতা বনভূমিতে পড়ে থেকে শুকনা লেয়ার সৃষ্টি করে। এবছর তীব্রতাপদাহ চলছে যা ৭৫ বছরের রের্কড ভঙ্গ করেছে এবং বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শুকনা ডাল ও পাতায় ঘর্ষণের ফলে উৎপন্ন স্থির তড়িৎ উৎপাদনের মাধ্যমে এই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
বনের মূর্তির খালে এই সময়ে প্রচুর টেংরা জাতীয় মাছ পাওয়া যায়। মাছ আহরণ করতে বনের লতিফের ছিলা দিয়ে পায়ে হেঁটে মানুষ যাতায়াত করছে। ফলে অজ্ঞানতাবসত বা ইচ্ছাকৃত ফেলে দেওয়া সিগারেটের অবশিষ্ট অংশ থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটতে পারে।
অবৈধ মৌয়াল অথবা বাওয়ালীদের বনে প্রবেশ করে মধু সংগ্রহ করার সময় ধোঁয়া তৈরির কুণ্ডলীর অবশিষ্ট অংশ বা বিড়ি-সিগারেট থেকে আগুন লাগতে পারে।
আগুনের সূত্রপাত হিসেবে ঘটনাস্থলে একটি মৌচাকের মধুসংগ্রহের কাজে ব্যবহৃত লোফার কিছু অংশ অবশিষ্ট দেখা যায়। এখান থেকে আগুনের সূত্রপাত হওয়ার আশঙ্কা বেশি বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম বলেন, তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্ত শেষে বৃহস্পতিবার তার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ওই প্রতিবেদন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তদন্ত কমিটি সুন্দরবনে আগুন লাগার কারণ সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেনি। আগুন লাগার ছয়টি কারণ উল্লেখ করেছে প্রতিবেদনে।
কমিটির প্রধান খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো বলেন, কমিটির সদস্যদের নিয়ে তিনি এরই মধ্যে সুন্দরবনে লাগা আগুনের এলাকা পরিদর্শন করেছেন। সেখান থেকে নানা ধরনের তথ্য-উপাত্ত তারা সংগ্রহ করেছে।
তদন্ত প্রতিবেদনে আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হিসাবে যা উল্লেখ করা হয়েছে তার মধ্য রয়েছে, বলা তিন হাজার ৪০০ কুইন্টাল যার মূল্যে ছয় লাখ ১২ হাজার টাকা। গেওয়া ২২৫ কুইন্টাল যার মূল্যে ৪৭ হাজার ২৫০ টাকা।
সুন্দরী ১০০ কুইন্টাল যার মূল্যে ৩৯ হাজার টাকা এবং জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের আনুমানিক ক্ষতি ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ১১১টি হরিণসহ সুন্দরবনে মৃত প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে ১১৬
ঘূর্ণিঝড় রিমাল: জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত সুন্দরবন
৬ মাস আগে
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় পিনাকীসহ ২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
রাজধানীর রমনা মডেল থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ও ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মফিজুর রহমান আশিকের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) বিভাগ।
এদিকে অভিযোগপত্র পিনাকী ভট্টাচার্য পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএসটিআইতে হালাল সার্টিফিকেটের মূল্যায়ন বিষয়ে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
তবে তদন্তে সুনির্দিষ্ট সাক্ষ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপ-প্রেস সচিব মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অপরাধ ও তথ্য বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) নিজাম উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ৭ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির উপপরিদর্শক মোহাম্মদ রাহাত হোসেন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বৃহস্পতিবার মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে বদলি করা হয়েছে।
২০২২ সালের ১৫ অক্টোবর রাজধানীর রমনা থানায় পিনাকী ভট্টাচার্যসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) বিভাগের উপপরিদর্শক এম আব্দুল্লাহিল মারুফ বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন- মফিজুর রহমান ও মুশফিকুল ফজল আনসারী। মামলার মফিজুরকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিটিটিসি। তিনি এখন জামিনে আছেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ৪৮ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
দুর্নীতি-লুটপাট আড়াল করতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা: বিএনপি
৭ মাস আগে
নিবন্ধনযোগ্য জিআই পণ্যের তালিকা দাখিলের নির্দেশ
নিবন্ধিত পণ্যসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিবন্ধনযোগ্য এমন ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের তালিকা করে তা আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এই তালিকা দাখিলের জন্য আগামী ১৯ মার্চ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ের গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: কোন কোন আদালতে লোহার খাঁচা রয়েছে জানতে চান হাইকোর্ট
রুলে জিআই পণ্যের তালিকা তৈরি ও নিবন্ধনে কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। বাণিজ্যসচিব, কৃষিসচিব, সংস্কৃতিসচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শাড়ি ভারতের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে বাংলাদেশের জিআই পণ্য নিয়ে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের মোট ২১টি পণ্য জিআই হিসেবে নিবন্ধিত হলেও মোট ১৪টি পণ্যের জন্য নতুন করে আবেদন করা হয়েছে। এছাড়া, আবেদনের প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে আরও দুটি পণ্য। এ অবস্থায় জিআই পণ্যের সমন্বিত তালিকা তৈরির নির্দেশনা চেয়ে রবিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সারওয়াত সিরাজ শুক্লা রিটটি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানি করেন।
পরে সারওয়াত সিরাজ শুক্লা পরে সাংবাদিকদের বলেন, ভৌগলিক নির্দেশক পণ্যগুলোকে নিয়ে রিট আবেদন করেছিলাম। আদালত সব জিআই পণ্যের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা করতে আদেশ দিয়েছেন। এ জন্য একমাস সময় দিয়েছেন। রুলও দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বিনোদনে হাতি ব্যবহার বন্ধে হাইকোর্টে রিট
হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন নুর
৯ মাস আগে
নিবন্ধিত কোম্পানির ৯২ শতাংশই আয়কর রিটার্ন দাখিল করেনি: এনবিআর
দেশে কর শনাক্তকরণ নম্বরধারীর (টিআইএন) সংখ্যা বাড়লেও আনুপাতিক হারে রিটার্ন দাখিল বাড়েনি বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা শেষে মাত্র ২৪ হাজার ৩৮১টি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান রিটার্ন জমা দিয়েছে। যা দেশে নিবন্ধিত মোট প্রতিষ্ঠানের মাত্র ৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এর অর্থ হলো- ৯২ শতাংশেরও বেশি কোম্পানি আয়কর রিটার্ন দাখিল করেনি।
রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসের দাপ্তরিক নথিতে দেখা যায়, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধিত পাবলিক ও প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৮৮ হাজার।
আরও পড়ুন: ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে চেম্বার ও প্রতিষ্ঠানের কাছে বাজেট প্রস্তাব আহ্বান করেছে এনবিআর
ওই তথ্য অনুযায়ী, এর মধ্যে ২ দশমিক ৬৪ লাখ কোম্পানি কর পরিশোধ করেনি।
এনবিআরের নিয়ম অনুযায়ী, নিবন্ধনের পর লাভ-ক্ষতি যাই হোক না কেন আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে বেশিরভাগ কোম্পানি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস (জুলাই-ডিসেম্বর) পর্যন্ত তাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেনি।
এনবিআর কর্মকর্তা কর কমিশনার ইকবাল বাহার বলেন, ‘অনেক কোম্পানি নিবন্ধন থাকা সত্ত্বেও ব্যবসা শুরু করেনি। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান রিটার্ন জমা দিচ্ছে না এবং অনেকে আবার ভুয়া ঠিকানাও ব্যবহার করছে। ফলে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে।’
আরও পড়ুন: সংবাদপত্র টিকিয়ে রাখতে নিউজপ্রিন্টে কর কমাতে এনবিআরের প্রতি নোয়াবের আহ্বান
১০ মাস আগে
স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে ১ শতাংশ ভোটারের সই করা তালিকা দাখিলের বিধান চ্যালেঞ্জ করে রিট
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে হলে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এক শতাংশ ভোটারের সই থাকার বিধান চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী রায়হান কাওসার বাদী হয়ে এ রিট করেছেন।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) তার পক্ষে আইনজীবী ইউসুফ আলী হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট দাখিল করেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের তফসিল স্থগিত চেয়ে রিটের আদেশ ১০ ডিসেম্বর
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও আইন সচিবকে এ রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হবে।
রিট দায়েরের বিষয়ে আইনজীবী ইউসুফ আলী বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এক শতাংশ ভোটারের সই থাকার বিধান সরাসরি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘষির্ষক।
তিনি আরও বলেন, সংবিধান অনুযায়ী ভোট হবে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে। কিন্তু সেই ভোটের আগেই এক শতাংশ ভোটারকে সই করে বলতে হবে আমি সংশ্লিষ্ট স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভোট দেব।
তিনি বলেন, এক শতাংশ ভোটোরের সইয়ের বিধান থাকার কারণে অনেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারছে না। এই বিধানটা তুলে দিলে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ঝামেলামুক্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। এ কারণে জনস্বার্থে রিট আবেদনটি দায়ের করেছি।
উল্লেখ্য, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ (আরপিও) এর ১২ (২) (৩এ) (এ) ধারায় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিজ নির্বাচনী এলাকার এক শতাংশ ভোটারের সমর্থন সংবলিত সইযুক্ত তালিকা থাকতে হতে হবে বলে উল্লেখ রয়েছে। আর এই ভোটারদের সইয়ের তথ্যের গরমিলের কারণে অধিকাংশ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তপসিল অনুযায়ী ভোট গ্রহণ হবে আগামী বছরের ৭ জানুয়ারি।
মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর। মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর।
নির্বাচনী প্রচার চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত। তপসিল অনুযায়ী ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল ও যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে।
প্রার্থীদের জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতা পেয়েছেন ১৯৮৫ জন প্রার্থী, অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে ৭৩১ জন প্রার্থীকে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের ইসির নির্দেশ
যুবদল নেতাকে ডান্ডাবেড়ি পরানো নিয়ে রিটের আদেশ সোমবার
১ বছর আগে
জাতীয় নির্বাচন: মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষ হয়েছে বৃহস্পতিবার। আজ বিকাল ৪টার মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিতে বলা হয়েছিল।
আগামী ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে। ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন প্রার্থীরা।
গত ১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। সেই অনুযায়ী আগামী ৭ জানুয়ারি (রবিবার) ভোট গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচন: মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন বৃহস্পতিবার
রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণ ও নিষ্পত্তি আগামী ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর এবং প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ১৮ ডিসেম্বর।
আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল ৮টা থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত (ভোট গ্রহণের ৪৮ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত) নির্বাচনী প্রচার চালানো যাবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে ৪২ হাজার ১০৩টি ভোটকেন্দ্রের অধীনে মোট ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর।
আরও পড়ুন: সাকিব আল হাসানকে নির্বাচন কমিশনের কারণ দর্শানোর নোটিশ
১ বছর আগে
এনবিআরকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানোর আহ্বান এফবিসিসিআই’র
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)।
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো চিঠিতে ফেডারেশন বলেছে, নতুন আয়কর আইন ২০২৩- এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আয়কর সার্কুলার প্রকাশে দেরি হওয়ায় ব্যবসায়ীরা রিটার্ন দাখিলে প্রস্তুত নন।
আরও পড়ুন: এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সালমান এফ রহমান
তাই রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন।
চিঠিতে বলা হয়, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে অনেক করদাতা ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
আরও কয়েকটি ব্যবসায়িক চেম্বার কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানোর জন্য এনবিআরকে অনুরোধ করেছে।
রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা আরও দুই মাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ঢাকা ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশন।
আরও পড়ুন: অর্থনীতির স্বার্থে সহিংসতা পরিহার করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি এফবিসিসিআই'র আহ্বান
পাটের সোনালি অতীত ফিরিয়ে আনতে কাজ করবে এফবিসিসিআই: মাহবুবুল আলম
১ বছর আগে
৪৬ বছর বয়সে দাখিল পাশ করলেন কুড়িগ্রামের রহিমা
অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর পরিবার ও শিক্ষকদের অনুপ্রেরণায় ৪৬ বছর বয়সে এসএসসি সমমানের দাখিল পরীক্ষায় পাস করে দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন কুড়িগ্রামের মোছা. রহিমা বেগম নামের এক নারী।
তিনি পেশায় একজন ভাতাপ্রাপ্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি। কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে কর্মরত আছেন।
তার বাবার নাম মো. আছর উদ্দিন। তিনি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার খলিলগঞ্জ নাজিরা পাড়া গ্রামের আব্দুল জলিল সরকার মজনুর স্ত্রী।
আরও পড়ুন: ২০২৬ সালে নতুন কারিকুলামে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: দীপু মনি
শুক্রবার ২৮ জুলাই এসএসসি সমমান পরীক্ষায় কুড়িগ্রাম কাঁঠাল বাড়ি মহিউস সুন্না মহিলা দাখিল মাদরাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে ৩.৬০ জিপিএ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রহিমা বেগম চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করে আর পড়তে পারেননি। সংসারে এক মেয়ে ও এক ছেলে আছে। ছেলে মেয়ে দুজনে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে মাস্টার্স পাস করেছেন।
মেয়েকে বিয়েও দিয়েছেন। মেয়ের ঘরে এক ছেলে আছে। দীর্ঘ সময় পর মেয়ের ছেলেকে নিয়ে স্কুলে যাওয়া-আসা করার সময় তার মনে আবারও পড়াশোনা করার ইচ্ছা জাগে।
সবশেষে কুড়িগ্রাম কাঁঠাল বাড়ি মহিউস সুন্না মহিলা মাদরাসা থেকে দাখিল পরীক্ষা দিয়ে ৩.৬০ জিপিএ পেয়ে উত্তীর্ণ হন তিনি।
এ বয়সে পাশ করায় পরিবার আত্মীয় স্বজন ও সহকর্মীদের অভিনন্দন ও ভালোবাসায় মুগ্ধ হয়েছেন রহিমা বেগম।
রহিমা বেগম বলেন, ‘আমি কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের একজন কর্মচারি। এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছি। এবার আমার স্বপ্ন আমি ইন্টারমেডিয়েটও পড়ব। আমার এসএসসি পাস করার পিছনে আমাদের কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারের অবদান রয়েছে। স্যার আমাকে সব সময় উৎসাহিত করতের পড়াশুনা করার জন্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ কারণেই আমি এসএসসিটা পাস করতে পেরেছি। আমি দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে এই কলেজে কাজ করছি। সব স্যাররা আমাকে অনেক স্নেহ করেন। আমিও আমার কাজ সবসময় মনোযোগ দিয়ে করি। আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে। ছেলে-মেয়েরা দুজনেই এই কলেজ থেকেই মাস্টার্স পাস করেছে।’
রহিমা বেগমের মেয়ে মজিদা আক্তার পপি বলেন, ‘মা এই বয়সে এসে সংসার ও চাকরি করার পরও পরীক্ষায় পাস করবে জানতাম না। আমার মায়ের জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।’
কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ মির্জা নাসির উদ্দীন বলেন, ‘রহিমা বেগম আমার কলেজের একজন কর্মচারি। তিনি দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে মাদরাসায় দাখিল শ্রেণিতে ভর্তি হন। এবছর এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ ৩.৬০ অর্জন করেছেন। বয়স বা কোনো বাধাই তাকে আটকাতে পারেনি। পড়াশোনা মাঝপথে কিংবা শুরুতে থেমে যাওয়া অন্য সব নার/পুরুষদের জন্য রহিমা একটি প্রেরণার উৎস। যেকোনো বয়সেই যে শিক্ষা অর্জন করা যায় রহিমা তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
তিনি আরও বলেন, ‘কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে রহিমাকে অভিনন্দন এবং তিনি উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণিতে ভর্তি হতে চাইলে তাকে সহযোগিতা করা হবে।’
আরও পড়ুন: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮০.৩৯ শতাংশ
প্রধানমন্ত্রীর হাতে এসএসসির ফলাফল হস্তান্তর
১ বছর আগে
বেনাপোল পৌরসভা নির্বাচনে ৭৪ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
যশোরের বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচনে মেয়র পদে চারজনসহ মোট ৭৪ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছেন।
রবিবার (১৮ জুন) বিকাল ৪টা ছিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল। আগামী ১৭ জুলাই এই পৌর নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে।
শার্শা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সৌমেন বিশ্বাস ছন্দ জানান, মেয়র পদে চারজনের পাশাপাশি সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৫৩ জন ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
আরও পড়ুন: বরিশাল সিটি নির্বাচন: মেয়র পদে ১০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
মেয়র পদে প্রার্থীরা হলেন- বেনাপোল পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন, বেনাপোল সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমান স্বজন, বেনাপোল পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান মিলন এবং যুক্তিযাদ্ধা প্রজন্মের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হাসন উজ্জ্বল স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন।
আগামীকাল ১৯ জুন মনোনয়ন যাচাই-বাছাই, ২৫ জুন মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন, ২৬ জুন প্রতিকবরাদ্দ এবং ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১৭ জুলাই।
এ নির্বাচনে বেনাপোল পৌরসভায় ৩০ হাজার ৩ শত ৮৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
আরও পড়ুন: খুলনা সিটি নির্বাচন: মেয়র পদে ৪ মনোনয়নপত্র বাতিল, বৈধ ৩
বরিশাল সিটি নির্বাচন: ৪ মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল, বৈধ ৬
১ বছর আগে
শীর্ষ মাদক চোরাকারবারিদের তালিকা দাখিলের নির্দেশ হাইকোর্টের
দেশের শীর্ষ মাদক কারবারিদের নাম-ঠিকানাসহ তালিকা দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এক মাসের মধ্যে এ প্রতিবেদন দিতে হবে।
একইসঙ্গে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকাসহ গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর-প্রতিবেদনে মাদক কারবারির মাধ্যমে অর্থপাচার সংক্রান্ত অভিযোগ অনুসন্ধানেরও নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ- (সিআইডি), বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট –(বিএফআইইউ), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড –(এনবিআর) ও মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে এই অনুসন্ধান করে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
রবিবার অর্থ পাচার বিষয়ে বিচারাধীন এক রিটে সম্পূরক আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের দ্বৈত বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: থ্যালাসেমিয়া রোগের বিস্তার বন্ধে হাইকোর্টে রিট
রুলে মাদক কারবারির মাধ্যমে অর্থ পাচারকারী ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিদ্যমান আইন অনুসারে আইনগত ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং মাদক কারবারির মাধ্যমে অর্থ পাচারকারী ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, এর আগে ১৩ জুন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুবীর নন্দি দাস এই সম্পূরক আবেদন করেন।
গত ১১ জুন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ থেকে মাদকের কারণে প্রতিবছর পাচার হয়ে যায় ৪৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৫ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। আর মাদক কেনাবেচা করে অর্থ পাচারের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে পঞ্চম। এশিয়ার দেশগুলো বিবেচনায় নিলে মাদকের মাধ্যমে অর্থ পাচারের ঘটনায় বাংলাদেশ একেবারে শীর্ষে রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৮ জুন আঙ্কটাড (ইউনাইটেড নেশনস কনফারেন্স অন ট্রেড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) তাদের ওয়েবসাইটে অবৈধ অর্থপ্রবাহ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করে। যার বরাত দিয়ে দেশের প্রায় সব জাতীয় দৈনিকসহ গণমাধ্যম খবর-প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
আঙ্কটাডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাদকের অবৈধ অর্থপ্রবাহের দিক থেকে বিশ্বে প্রথম অবস্থানে রয়েছে মেক্সিকো। এরপর যথাক্রমে রয়েছে কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, পেরু ও বাংলাদেশ।
মাদক এবং অপরাধ প্রতিরোধে কাজ করা জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনওডিসির সহায়তায় এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মাদকের মাধ্যমে অবৈধ অর্থপ্রবাহের অনুমানভিত্তিক এই হিসাব করেছে আঙ্কটাড।
তালিকায় এশিয়ার যে পাঁচটি দেশের নাম রয়েছে, এর মধ্যে শীর্ষে থাকা বাংলাদেশের পরেই আছে মালদ্বীপ ও নেপাল। চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে আছে আফগানিস্তান ও মিয়ানমার। মূলত ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে মাদকের মাধ্যমে অবৈধ অর্থপ্রবাহের এই চিত্র প্রথমবারের মতো তুলে ধরে আঙ্কটাড।
আরও পড়ুন: বাফুফে’র দুর্নীতি, অর্থ পাচারের বিষয়ে রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কোনো মতামত প্রকাশ নয়: হাইকোর্ট
১ বছর আগে