এলসি
ইসলামী ব্যাংকে ব্যবসা পরিচালনা ও এলসি খোলায় বাধা নেই: গভর্নর
ইসলামী ব্যাংকে এখন থেকে ব্যবসা পরিচালনা ও লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে আর কোনো বিধিনিষেধ থাকবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) ইসলামী ব্যাংকের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বৈঠকে গভর্নর ইসলামী ব্যাংকের চলতি হিসাবের দৈনিক ইতিবাচক ব্যালেন্স নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘শিগগিরই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করা হবে।’
আরও পড়ুন: ইসলামী ব্যাংকের ঋণের অর্ধেকের বেশি নিয়েছে এস আলম গ্রুপ: চেয়ারম্যান
গভর্নর বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংকে গ্রাহকদের আমানত নিরাপদ। ইসলামী ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল গ্রাহকদের চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট। তবে প্রয়োজনে তারল্য সহায়তার বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে।’
সভা শেষে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ সাংবাদিকদের বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা নিয়ে ইসলামী ব্যাংকের নিয়মিত ব্যবসায়িক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংক গভর্নরের কাছে একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ উপস্থাপন করা হয়েছ। ব্যাংকের পারফরম্যান্স ও ব্যবসায়িক সাফল্যের মাধ্যমে কোটি কোটি গ্রাহকের আস্থার কারণে ইসলামী ব্যাংক দ্রুততম সময়ের মধ্যে ঘুরে দাঁড়াবে।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ খেলাপি
৩ মাস আগে
দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ এলসি খোলা হয়েছে মে মাসে
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, চলমান বৈদেশিক মুদ্রা সংকটের মধ্যেই চলতি বছরের মে মাসে বিগত ২৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়েছে, যার পরিমাণ ৬.৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এর আগে ২০২২ সালের জুনে সর্বোচ্চ এলসি খোলার রেকর্ড হয়েছিল, যা ৭.০২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছিল। এরপর থেকে ডলারের বিনিময় হার ও টাকার মূল্যমানের ওঠানামায় এলসি খোলা কমতে থাকে।
আরও পড়ুন: ‘শুধু বাংলাদেশের ক্রেতাদের এলসির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ধারা সমর্থন করে না বিজিএমইএ’
২০২৪ সালের এপ্রিলে ৫.৬৮ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়। এপ্রিলের তুলনায় মে মাসের পরিসংখ্যানে ২০ শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি দেখা যায়। ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় মে মাসে এলসি ওপেনিং বেড়েছে ১৯ দশমিক ৫ শতাংশ।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের শেষে কর সুবিধা এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে বিভিন্ন পণ্যের ওপর কর ছাড় প্রত্যাহারের প্রত্যাশাসহ বেশ কয়েকটি কারণে এই প্রবণতা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও বাজার বিশ্লেষকরা।
বিষয়টি ইউএনবিকে ব্যাখ্যা করে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, অর্থবছরের শেষের দিকে কিছু পণ্যের ওপর আরও নমনীয় আমদানি নীতি মে মাসে এলসি খোলার বাড়ার অন্যতম কারণ বলা যায়।
এছাড়া ২০২৪ সালের ৮ মে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের বিনিময় হার ৭ টাকা বাড়ানোর পর ব্যবসায়ীরা ডলারের বিনিময় হার আরও বাড়ার আশঙ্কায় এলসি খোলার দিকে ছুটে যান।
বাণিজ্য বিশ্লেষক ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক ঋণ বিতরণের কারণে ডলারের সরবরাহ বাড়ার কারণে দীর্ঘদিন পর এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে।
বাংলাদেশে চলমান সামষ্টিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা সত্ত্বেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বাণিজ্যের পরিমাণ ও ব্যবসায়িক লেনদেন বেড়েছে। মূলধন আমদানিতে সরকারের নীতি সহায়তাও এলসি খোলার ওপর প্রভাব ফেলেছিল বলেও জানান ড. রিয়াজ।
এছাড়াও ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে নতুন করের ঘোষণার ফলে এলসি খোলা বাড়াতে অবদান রেখেছিল।
ড. রিয়াজ বলেন, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি এতদিন করমুক্ত ছিল।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসির লাইসেন্স পেল নগদ
বিওয়াইএলসির সিগনেচার লিডারশিপ প্রোগ্রামের গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান সম্পন্ন
৫ মাস আগে
নতুন সময়সূচিতে ব্যাংক লেনদেন, গ্রাহকদের উপস্থিতি কম
ঈদের ছুটি শেষে প্রথম কর্মদিবসে পূর্ব ঘোষিত নতুন সময়সূচি অনুযায়ী বুধবার (১৯ জুন) সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যাংকিং লেনদেন চলে।
এদিন গ্রাহক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি ছিল কম। জরুরি প্রয়োজনে লেনদেনের জন্য ব্যাংকে এসেছেন কিছু গ্রাহক। এছাড়াও ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে এলসি খোলার সংখ্যাও খুব কম ছিল।
আরও পড়ুন: ঈদুল আজহার পর নতুন সময়সূচিতে চলবে অফিস
বেসরকারি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মো. শওকত আলী ইউএনবিকে বলেন, ব্যাংকে গ্রাহকের উপস্থিতি খুব কম হওয়ায় তারা কর্মচারীদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা ও আনন্দ বিনিময়ে করেই সময় কাটিয়েছেন।
ঈদের ছুটির আগে সরকার ঘোষিত নতুন অফিস সময়সূচির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময়সূচি ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বুধবার (১৯ জুন) থেকে নতুন সময়সূচি অনুযায়ী ব্যাংক লেনদেন ও অফিস কার্যক্রম শুরু হয়।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ১৯ জুন থেকে ব্যাংকে লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়, যা চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। আর ব্যাংকগুলোর অফিস খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে শুক্র ও শনিবার।
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটির পর নতুন সময়সূচিতে খুলেছে অফিস
৬ মাস আগে
কৃষি ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে রপ্তানি সম্প্রসারণ ও এলসি নিয়ে আলোচনা রাষ্ট্রদূতের
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এবং দূতাবাসের কৃষিবিষয়ক কর্মকর্তা বুধবার রাতে এক নৈশভোজে রপ্তানি সম্প্রসারণের উপায় নিয়ে কৃষি ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করেন।
বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র স্টিফেন ইবেলি বলেছেন, নৈশভোজের সময় রাষ্ট্রদূত লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) সুরক্ষাসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করেছেন।
মুখপাত্র বলেছেন, ডব্লিউ অ্যান্ড ডব্লিউ গ্রেনস (একটি আমেরিকান কোম্পানি) আয়োজিত নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন রাষ্ট্রদূত, মার্কিন দূতাবাসের কৃষিবিষয়ক কর্মকর্তা এবং অন্যান্য স্টাফ সদস্য। সেখানে তারা প্রধান বেসরকারি খাতের কৃষি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
আরও পড়ুন: সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
২০২২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ৯০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের কৃষি পণ্য রপ্তানি করেছে।
দূতাবাসের মুখপাত্র বলেছেন, বাংলাদেশের কৃষি ব্যবসাগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যবান অংশীদার। কারণ দেশটি সয়াবিন, গম, তুলা ও পশুসম্পদ উন্নয়ন থেকে তৈরি পোশাক খাত পর্যন্ত অন্যান্য পণ্য সরবরাহ করতে চায়। যেগুলো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
একটি কূটনৈতিক সূত্র জানায়, সিঙ্গাপুর দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্সসহ অন্যান্য দেশের বেশ কয়েকজন কূটনীতিক নৈশভোজে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ‘অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ’ নির্বাচনে সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: পিটার হাস
বাংলাদেশে প্রাক-নির্বাচন মূল্যায়ন ও পর্যবেক্ষণ দল পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র: পিটার হাস
১ বছর আগে
এলসি খোলার সংকট শিগগিরই স্বাভাবিক হবে: বিবি গভর্নর
আসন্ন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিতে এলসি নিষ্পত্তিতে পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের(ডিসিসিআই)নেতারা।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে ডিসিসিআই সভাপতি মো. সমীর সাত্তারের নেতৃত্বে ডিসিসিআই-এর নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদ তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ দাবি জানান।
ডিসিসিআই নেতারা গভর্নরকে বলেন, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়ুন: আইএমএফের ‘রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফান্ড’ থেকে ঋণ নেয়ায় এশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশ
এর পাশাপাশি রমজানে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ বজায় রাখতে এলসি নিষ্পত্তির জন্য পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সহায়তা করার লক্ষ্যও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রয়োজন।
ডিসিসিআই দল ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের কাছ থেকে ঋণ পুনরুদ্ধারের কঠোর পদক্ষেপ নিতে ব্যাংকিং আইনে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে অলস লোন নিয়ন্ত্রণে সুশাসন নিশ্চিত করার পরামর্শ দেন।
গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, অর্থনীতি বর্তমানে তিনটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধি এবং চীনে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির অবনতি।
আরও পড়ুন:বিএসইসি স্টক মার্কেটের শরিয়াহ উপদেষ্টা পরিষদ গঠন
তিনি বলেন, এসব চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি বেশ স্থিতিশীল রয়েছে।
আগামী এক-দুই মাসের মধ্যে এলসি খোলার বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলেও ইঙ্গিত দেন তিনি।
গভর্নর বলেন, আসন্ন রমজানে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে এলসি মার্জিন কমিয়ে আনাসহ বেশ কিছু নীতিগত পদক্ষেপ নিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বৈঠকে ডিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি এসএম গোলাম ফারুক আলমগীর আরমান, সহ-সভাপতি মো. জুনায়েদ ইবনা আলী এবং পরিচালনা পর্ষদের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ডিমের ডজনে বাড়ল ৩০-৩৫ টাকা
১ বছর আগে
রমজানে পণ্যের স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করতে এলসি মার্জিন কমানো হয়েছে
বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) রমজানে স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ন্যূনতম মার্জিনে ব্যাংকগুলোকে লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) খুলতে বলেছে।
রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধান ও নীতি বিভাগ এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করে তাৎক্ষণিকভাবে তফসিলি ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।
রমজান মাসে ভোজ্যতেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মশলা, চিনি ও খেজুরের মতো প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ এবং পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি নির্দেশনা জারি করেছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পণ্যের আমদানি লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) এর জন্য নগদ মার্জিনের হার সংরক্ষিত থাকবে।
সম্প্রতি বাণিজ্য সংস্থা ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর তারা এ নির্দেশনা জারি করেন। ব্যবসায়ী নেতারা তাদের সহজে এলসি খোলার অনুমতি দেয়ার দাবি জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: মূলধনী যন্ত্রপাতির এলসি ৬৫ শতাংশ কমায় রপ্তানিতে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়বে: বিশেষজ্ঞরা
অভ্যন্তরীণ বাজারে বৈদেশিক মুদ্রা সংকটের মধ্যে অপ্রয়োজনীয় আমদানি ঠেকাতে এলসি খোলার কড়াকড়ি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোও পণ্যের এলসি মূল্য এবং তা নির্ধারিত সময়ে দেশে আসছে কি না তাও খতিয়ে দেখছে। কারণ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং বিবির তদন্তে দেখা যায়, আমদানির নামে কিছু ব্যবসায়ী অর্থ পাচার করেছে।
চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন মাসে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা পণ্যের দাম ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০০ শতাংশ করেছেন।
ফলস্বরূপ, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ওভার-ইনভয়েসিং এবং আন্ডার-ইনভয়েসিং থেকে রক্ষা করার জন্য এলসিগুলোতে কঠোর নজরদারি আরোপ করেছে।
আরও পড়ুন: এলসি খোলার ২৪ ঘণ্টা আগে রিপোর্টের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
বিদেশি মুদ্রা আদায়ে এলসি মার্জিন বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
২ বছর আগে