শূন্য
বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন: সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার অঙ্গীকার
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং ভারতের বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) মধ্যে মহাপরিচালক পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন শেষ হয়েছে।
ঢাকার বিজিবি সদর দপ্তরে ৫ মার্চ শুরু হওয়া সীমান্ত সম্মেলনটি জয়েন্ট রেকর্ড অব ডিসকাশন (জেআরডি) দলিল সইয়ের মধ্য দিয়ে আজ শনিবার (৯ মার্চ) শেষ হয়েছে।
পরে এক সংবাদ সম্মেলনে যৌথ বিবৃতি পাঠ করা হয়।
এতে বলা হয়, বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বিবেচনায় রেখে সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএসএফ মহাপরিচালক শ্রী নীতিন আগরওয়ালের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
একটি মৌলিক উদ্বেগের পাশাপাশি চোরাচালান, মানবপাচার, অসাবধানতাবশত সীমান্ত অতিক্রম ও যেকোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধের পাশাপাশি নদীর তীর সংরক্ষণ কাজ, সীমান্ত হাট বৃদ্ধি, আটকে থাকা আইসিপি/এলসিপি সংশ্লিষ্ট প্রকল্প সমাপ্তকরণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের সময়াবদ্ধ সম্মতি প্রদানের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন বিজিবি মহাপরিচালক।
আরও পড়ুন: বেনাপোলে বিএসএফের গুলিতে বিজিবি সদস্য নিহত
গত ২২ জানুয়ারি সিপাহী মো. রইসউদ্দিনের মর্মান্তিক মৃত্যুতে বিএসএফ মহাপরিচালক আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেন।
সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বিএসএফ ও বিজিবির সমন্বিত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে উভয়েই সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (সিবিএমপি) কার্যকর বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
উভয় পক্ষ যৌথ টহল, নজরদারি, জনসচেতনতা কার্যক্রম জোরদার, যথাযথ আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ, আন্তর্জাতিক সীমান্তের (আইবি) পবিত্রতা সম্পর্কে সীমান্তের জনগণকে শিক্ষিত করা এবং অপরাধী বা বাসিন্দাদের আইবি অতিক্রম করা এবং সঠিক সময়ে তথ্য আদান-প্রদান করে নেওয়ার মাধ্যমে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা বা আহত শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে সম্মত হয়েছে।
উভয় পক্ষ আইবি লঙ্ঘন বা অবৈধ অতিক্রম বা অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, মানব পাচার, সীমান্ত স্তম্ভ উপড়ে ফেলা এবং অন্যান্য আন্তঃসীমান্ত অপরাধ থেকে বিরত থাকার জন্য সীমান্তের জনগণকে সংবেদনশীল রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সম্মত হয়েছে। সার্বিকভাবে সীমান্তের কাঙ্ক্ষিত পবিত্রতা রক্ষার আশ্বাস দিয়েছে দু'পক্ষই।
আরও পড়ুন: বেনাপোলে বিএসএফের গুলিতে নিহত বিজিবি সদস্যের লাশ হস্তান্তর
প্রতিনিধি দলের উভয় নেতা আন্তঃসীমান্ত বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বিষয়ে তাদের বিদ্যমান 'জিরো টলারেন্স' নীতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেন এবং তাাৎক্ষণিক তথ্যের মাধ্যমে আন্তঃসীমান্ত চলাচল রোধে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণে সম্মত হন।
চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি যশোর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত বিজিবি সদস্য সিপাহী মো. রইসউদ্দিনের মৃত্যুতে বিএসএফ মহাপরিচালক গভীর শোক প্রকাশ করেন।
তবে সিপাহী রইসউদ্দিনের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিএসএফের ডিজি নীতিন আগরওয়াল সরাসরি কোনো উত্তর দেননি।
সিপাহী রইসউদ্দিনের মৃত্যুর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, এটি মূলত পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড নয়। উভয়পক্ষের অস্পষ্টতা, কুয়াশা ও বিভ্রান্তির মধ্যে এটি ঘটেছে। ভবিষ্যতে উভয় পক্ষ থেকে ইউনিফর্ম বিজিবি ও বিএসএফ সদস্য বা বাংলাদেশ ও ভারত উভয় বেসামরিক নাগরিকের উপর যেকোনো হত্যা এড়াতে সমস্ত প্রচেষ্টা থাকবে।
বিএসএফ মহাপরিচালক শ্রী নিতিন আগরওয়াল বিএসএফ ডিজি পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলনে ৯ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন এবং ১৬ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিক।
আরও পড়ুন: স্বজন হারানোর দুঃখের গভীরতা আর কেউ অনুধাবন করতে পারবে না, যেমনটা আমি করি : বিজিবি সদর দপ্তরে প্রধানমন্ত্রী
৯ মাস আগে
নির্বাচনী মাঠ শূন্য করতে আবারো ‘পুরনো খেলা’ শুরু করেছে সরকার: ফখরুল
নির্বাচনী মাঠ শূন্য করতে সরকার আবারও ‘পুরনো খেলা’ শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, এই সরকার নির্বাচিত নয়, যাদের কোনো জনগণের ম্যান্ডেট নেই। আগামী ২৩ ডিসেম্বর অথবা ২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা, সেই নির্বাচন নিয়ে আবারও সেই আগের খেলাতে মেতে উঠেছে তারা।
আরও পড়ুন: নতুন রাষ্ট্রপতির কাছে বিএনপির কোনো প্রত্যাশা নেই: ফখরুল
মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সারাদেশে মিথ্যা মামলা ও গ্রেপ্তারের ঘটনা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব এই অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, তারা যেভাবে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনকে সম্পূর্ণভাবে তাদের নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফলাফলটাকে তাদের পক্ষে নিয়েছিল, ঠিক একই কায়দায় আজকে এখন থেকে বিরোধী দলকে সম্পূর্ণভাবে মাঠ থেকে সরে যাওয়ার জন্য তারা (নির্বাচন নিয়ে যেটা আমরা বলি) ‘রিগিং প্রসেস দে স্টার্ট’ সেটা তারা শুরু করে দিয়েছে।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে যে, তফসিল ঘোষণার সময় থেকে তারা শুরু করেছিল। এবার তারা অনেক আগে থেকে শুরু করেছে যে, মামলা-মোকদ্দমা, সন্ত্রাস-ত্রাস, বিভিন্ন আইনের মধ্য দিয়ে মিথ্যা মামলা ও গায়েবি মামলা করে আবারও নেতা-কর্মীদেরকে মাঠ থেকে পুরোপুরিভাবে সরিয়ে দেয়ার সেই কাজটি তারা শুরু করে দিয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, তাদের (সরকার) লক্ষ্য হচ্ছে একটা নীলনকশার নির্বাচন করা। বিরোধী দলকে পুরো মাঠ থেকে বের করে দেয়া এবং এরপর সেই নীলনকশার নির্বাচন করে আবার ক্ষমতায় আসা-এটাই হচ্ছে মূল লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যেই তারা কাজ করছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশনের সুষ্ঠু নির্বাচন করার ক্ষমতা নেই: মির্জা ফখরুল
এবার কি পারবে?
জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, একেবারেই পারবে না। কারণ এবার জনগণ ইতোমধ্যে রাস্তায় নেমেছে, জনগণ আন্দোলন শুরু করেছে। ইতোমধ্যে আপনারা জানেন যে, আমাদের ১৭ জন মানুষ এই আন্দোলনে রাজপথে প্রাণ হারিয়েছে, আমাদের অসংখ্য নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছে।
এছাড়া আন্দোলন চলমান আছে, এই আন্দোলন চলছে। এই আন্দোলন আরও বেগবান হবে, আরও তীব্র হবে। এই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকার বাধ্য হবে জনগণের দাবি মেনে নিতে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন ও নদী রক্ষায় নিষ্ক্রিয়তার জন্য সরকারের সমালোচনা ফখরুলের
খুব শিগগিরই নতুন কর্মসূচি
মির্জা ফখরুল বলেন, আন্দোলন একটা ওয়েভের মতো। এটা কখনো ওঠে, কখনো নামে। সেটা জনগণের সব পরিপ্রেক্ষিত বুঝে নিয়ে আমাদেরকে আন্দোলনটা করতে হয়।
যেমন রোজার মাস, রোজার মাসে তো স্বাভাবিকভাবে তো যারা রোজা রাখেন সেটাতে খেয়াল রাখতে হয়। তখনও আমরা কর্মসূচি দিয়েছি এবং আপনারা দেখেছেন ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন হয়েছে, আমাদের পদযাত্রা হয়েছে, আমাদের সমাবেশ হয়েছে।
এখন যারা আন্দোলনের অংশীদার আছেন, শরিক দলগুলো আছেন তাদের সঙ্গে আলোচনা করে আমরা চূড়ান্ত আলোচনার পর্যায় এসছি। খুব শিগগিরই নতুন করে কর্মসূচি জানতে পারবেন।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রবিরোধী বলে আওয়ামী লীগকে আর ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না: ফখরুল
পুরনো মামলার চূড়ান্ত রায় দিতে তালিকা
মির্জা ফখরুল বলেন, শুধুমাত্র বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করছে তাই না। তারা যে সমস্ত মিথ্যা মামলা অতীতে তারা দিয়েছিলো সেই মিথ্যা মামলাগুলোর চূড়ান্তভাবে রায় দেয়ার জন্যে তারা খুব দ্রুততার সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয় থেকে একটা তালিকা প্রস্তুত করে সেই তালিকা অনুযায়ী বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করে তারা সেটাকে দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে নিচ্ছে।
এছাড়া গোটা রাষ্ট্রযন্ত্রকে তারা (সরকার) এখন ব্যবহার করতে শুরু করেছে। ইনক্লুডিং জুডিশিয়ারি এন্ড এডমিনিস্ট্রেশন যে কিভাবে বিরোধী দলের সিনিয়ন নেতৃবৃন্দ এবং যারা এই চলমান আন্দোলনে নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করছেন তাদেরকে কিভাবে মাঠ থেকে সরিয়ে দেয়া যায় সেজন্য তারা কাজ করছে।
তিনি বলেন, সারাদেশে বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নামে এক লাখ ১১ হাজার ৫৪৩টির অধিক মামলা দায়ের করেছে এই অবৈধ সরকার।
আসামির সংখ্যা প্রায় ৩৯ লাখ ৭৮ হাজার ৪৮১ অধিক। তার মধ্যে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে দুই হাজার ৮৩০ এর অধিক মামলা রয়েছে।
ঢাকাতেই আছে এক হাজার ৫০০ মামলা। বিরোধী মত ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মুক্ত মত প্রকাশের বিরুদ্ধে এসব মামলা করা হয়।
আরও পড়ুন: সরকার মিথ্যা কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
ওদের অধীনে নির্বাচনকালীন সরকার: প্রশ্নই উঠে না
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নির্বাচনকালীন সরকারের বিএনপিকেও আমন্ত্রণ জানানোর ইঙ্গিতের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, আপনারা (সাংবাদিকরা) কি বিশ্বাস করেন?
২০১৮ সালে প্রধান যিনি এই বাড়িতে (গণভবনে) আছেন শেখ হাসিনাকে বিশ্বাস করে আমরা তার সঙ্গে সংলাপে বসেছিলাম। সেই সংলাপে যে সমস্ত কথা তিনি দিয়েছিলেন সেগুলোর একটাও তারা রক্ষা করেননি।
সুতরাং ওবায়দুল কাদের সাহেবের কথায় আস্থা রাখা, বিশ্বাস করা-এটার প্রশ্নই উঠতে পারে না।
এগুলোকে আমি মনে করি, এটা আরেকটি চক্রান্ত জনগণকে বিভ্রান্ত করবার। তারা বলবে যে এই তো আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, ওরা শুনছে না, যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, আমাদের কথা খুব পরিস্কার-আমরা বিএনপিকে ক্ষমতায় নেয়া বা বিরোধী দলকে ক্ষমতায় নেয়া এজন্য আমরা আন্দোলন করছি না। আমাদের জনগণের যে ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে, মানুষ যেন ভোট দিতে পারে।
গত দুইটি নির্বাচনে মানুষ ভোটই দিতে পারেনি এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতেও তারা ভোট দিতে পারেনা।
কয়েকদিন আগে চট্টগ্রামে একটা উপনির্বাচন হয়েছে নির্বাচন কমিশন বলছে যে, মাত্র ১৪ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছে। তাহলে নির্বাচন প্রক্রিয়াটাকে কোন জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে?
যেখানে ভোটে মানুষ উৎসব করত সেই জায়গায় ১৪ জন লোক ভোট দিতে যায়। ভোটে মানুষের টোটাল যে একটা আগ্রহ সেটাকে হারিয়ে ফেলেছে।
কারণ তারা ইচ্ছাকৃতভাবে পরিকল্পিতভাবে জনগণের সেই আগ্রহটাকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে, যাতে করে তারা নিজের মতো করে ব্যালট ভোট বাক্সে ভরতে পারে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে মন্তব্য তাকে কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়ার ষড়যন্ত্র: ফখরুল
স্থানীয় সরকার নির্বাচন
মির্জা ফখরুল বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আমরা না করলেও আমাদের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, নির্যাতন, বাড়ি-বাড়ি তল্লাশি অব্যাহত রেখেছে তারা। গাজীপুরে একটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনেও বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে। একতরফা বিভিন্ন সিটি করপোরেশনে তফসিল ঘোষণার পর থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, নির্যাতন করছে।
সিলেটে বিএনপির নেতা-কর্মীদের গণহারে গ্রেপ্তার ও বাসায় বাসায় তল্লাশি করছে। এই বিষয়টি সিলেটের নেতারা সেখানকার পুলিশ কমিশনারকে অবহিত করেছে।
এই অবৈধ সরকারের অধীনের কোনো নির্বাচনই নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না এবং জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে না। সেজন্য এই সংসদ ভেঙে দিয়ে এই অবৈধ সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের নিকট ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি আজ গণদাবিতে পরিণত হয়েছে।
তাই জনগণের মনোভাব বুঝে বিএনপির ঘোষিত ১০ দফা মেনে সরকারকে পদত্যাগের আহ্ববান জানাচ্ছি। অন্যথায় রাজপথে এই দাবির ফয়সালা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপি মহাসচিব।
আরও পড়ুন: ‘স্বৈরাচারের’ বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে শ্রমিকদের প্রতি মির্জা ফখরুলের আহ্বান
আমরা কাউকে নালিশ করি না
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইসের সঙ্গে সোমবার বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক সম্পর্কে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা কাউকে কোনো নালিশ করি না, আমরা কাউকে কিছু বলতে যাই না। এটা মনে রাখতে হবে।
দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে এখানে বিদেশি যে সমস্ত মিশন আছে অথবা যারা কাজ করছেন তাদের সঙ্গে রুটিন আলোচনা হয়, সেই আলোচনা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে গুলশানে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের বাসভবনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দেখা করতে যান।
এই সময়ে মহাসচিবের সঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ ছিলেন।
আরও পড়ুন: ৫ সিটি নির্বাচনে বিএনপি কোনোভাবেই অংশ নেবে না: ফখরুল
১ বছর আগে
ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে কোনও নতুন রোগী ও শনাক্ত ও হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৭ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এরমধ্যে ২৭ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১০ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৯৬২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এর মধ্যে ঢাকায় ৫০০ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪৬২ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৯১৫ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
এদের মধ্যে ৪৬৬ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪৪৯ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
২০২৩ সালে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, আক্রান্ত ১৩
দেশে আরও ৮ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
১ বছর আগে
ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময়ে কোনও নতুন রোগী ও শনাক্ত ও হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত শূন্য
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৫ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৬ জন ঢাকার মধ্যে এবং ৯ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ০১ জানুয়ারি থেকে ১৫ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৯০১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪৬৫ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪৩৬ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৮৬৬ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৪৪২ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪২৪ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
২০২৩ সালে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত শূন্য
দেশে ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
১ বছর আগে
দেশে ডেঙ্গুতে শনাক্ত ও মৃত্যু নেই
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে কেউ আক্রান্ত হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ১৩ জন
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৬ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৬ জন ঢাকার মধ্যে এবং ২০ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৬৮৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩২৭ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৩৫৯ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৬৪২ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩০৬ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৩৬ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৪
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৯ জন
১ বছর আগে
কুষ্টিয়ার সেই পুরুষ শূন্য গ্রাম থেকে ৩৫টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
কুষ্টিয়ার সেই পুরুষ শূন্য গ্রাম থেকে ঢাল, হাঁসুয়া, বল্লমসহ মোট ৩৫টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার সদকী ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে পুলিশ এসব অস্ত্র উদ্ধার করে। এ সময় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন- কুমারখালী পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ড বাটিকামারা এলাকার মো. মনির হোসেনের ছেলে মো. ফাহিম হোসেন (২৫) ও নন্দনালপুর ইউনিয়নের পুরাতন চুড়াইকোল এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে গালিব আশরাফ ওরফে সেতু (৩০)।
আরও পড়ুন:পিস্তল-গুলিসহ কুষ্টিয়ায় ছাত্রদল নেতা আটক
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার শনিবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, পুরুষ শূন্য চরপাড়া গ্রামে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাতে পুলিশ অভিযান চালায়। অভিযানে ৩৫টি দেশীয় অস্ত্রসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, জব্দ করা অস্ত্রগুলো আগের মামলার আলামত হিসেবে দেখানো হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে শনাক্তপূর্বক গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপার্দ করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ২০২০ সাল থেকে চরপাড়ায় আধিপত্য বিস্তার শুরু হয়। এক পক্ষের নেতৃত্ব দেন দুলাল মিস্ত্রি। অপর পক্ষের নেতৃত্ব দেন সাবেক ইউপি সদস্য আনসার আলী। ২০২০ সালের ৬ মে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুলাল মিস্ত্রির সমর্থক হুমায়ুন মন্ডলকে (৪৪) কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই সাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে কুমারখালী থানায় ৩৬ জনের নামের একটি মামলা করেছিলেন। মামলা নম্বর ৯।
এরপর গত সোমবার বদলা নিতে হুমায়ুন হত্যা মামলার ৪ নং আসামি সেলিমকে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। এ হত্যাকাণ্ডে নিহতের ভাই শাহীন আলী থানায় ২৯ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর ২।
জানা গেছে, হত্যা পাল্টা হত্যাকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয়পক্ষ হামলা ও মামলার শিকার হয়েছেন। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়ি-ঘরেই ভাংচুরের ক্ষত চিহৃ রয়েছে।
বর্তমানে গ্রামটি বলা চলে এক প্রকার পুরুষ শূন্য।
আরও পড়ুন:কুষ্টিয়ায় ট্রেনে ঢিল ছুঁড়ে যুবক কারাগারে
কুষ্টিয়ায় বয়লার মেশিন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
২ বছর আগে
দেশে করোনায় মৃত্যুশূন্য, শনাক্ত ৮১
দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যায়নি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।এসময় নতুন শনাক্ত হয়েছে ৮১ জন। দেশে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২২ জন এবং মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৯ লাখ ৫১ হাজার ৬৫৮ জনে পৌঁছেছে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭ হাজার ৪১৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এদিন শনাক্তের হার এক দশমিক ৯ শতাংশ। দেশে মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ১১ শতাংশ।
শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৮৯৩ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৮২ হাজার ১৯৭ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনায় ফের মৃত্যুশূন্য, শনাক্ত ১০২
বিশ্ব পরিস্থিতি
বিশ্বব্যাপী চলমান করোনা মহামারিতে একদিনে চার হাজার ৬৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে ৬১ লাখ ৪২ হাজার ছাড়াল।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪৮ কোটি ৮১ লাখ ৬৩ হাজার ৫১০ জনে ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ৬১ লাখ ৪২ হাজার ৫৭৯ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা আট কোটি এক লাখ তিন হাজার ৬৬৫ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৯ লাখ ৮০ হাজার ৬২৪ জন।
রাশিয়ায় এখন পর্যন্ত মোট করোনা শনাক্তের সংখ্যা এক কোটি ৭৫ লাখ ৮৩ হাজার ১১১ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে তিন লাখ ৬১ হাজার ৩৪৮ জন পৌঁছেছে।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট চার কোটি ৩০ লাখ ২৪ হাজার ৪৪০ জনের সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২১ হাজার ১২৯ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় শনাক্ত কমে ৬৫
শ’য়ের নিচে নামলো দেশে করোনা শনাক্ত
২ বছর আগে
করোনায় ফের মৃত্যুশূন্য, শনাক্ত ১০২
দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যায়নি। এসময় নতুন শনাক্ত হয়েছে ১০২ জন। দেশে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১১৮ জন এবং মোট শনাক্তের সংখ্যা ১৯ লাখ ৫১ হাজার ১৭৪ জনে পৌঁছেছে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ৯৩২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এইদিন শনাক্তের হার এক দশমিক তিন শতাংশ।
দেশে মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ১৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও এক হাজার ২৬৮ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৭৬ হাজার ১৪৮ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ১৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন: শ’য়ের নিচে নামলো দেশে করোনা শনাক্ত
বিশ্ব পরিস্থিতি
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪৭ কোটি ৭১ লাখ ৮৬ হাজার ৪৪৯ এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৬১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা সাত কোটি ৯৮ লাখ ৮৮ হাজার ৩৬৪ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৯ লাখ ৭৫ হাজার ৮৩৭ জন।
এদিকে, দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ছয় লাখ ৫৮ হাজার ৩৬৭ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে দুই কোটি ৯৭ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮১ জন। মৃত্যুর দিক দিয়ে দেশটির অবস্থান দ্বিতীয়।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট চার কোটি ৩০ লাখ ১৬ হাজার ১৪৯ জনের সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার ৭৮৫ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা শনাক্তের হার কিছুটা বেড়েছে
করোনায় ফের মৃত্যূশূন্য দেশ
২ বছর আগে
দেশে আবারও শূন্যের কোটায় ‘ডেঙ্গু’ আক্রান্ত
দেশে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় কোনো ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়নি। বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ছয় জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে চারজন জন রোগীকে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং বাকি দুইজনকে ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে।
নতুন বছরে এখন পর্যন্ত ১১২ জন রোগী ডেঙ্গু নিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং ১১৬ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: আরও ১ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু: আরও ২ রোগী হাসপাতালে
শূন্যের কোটায় ‘ডেঙ্গু’ আক্রান্ত
২ বছর আগে
৩ লাখ ১৩ হাজার সরকারি পদ শূন্য: প্রতিমন্ত্রী
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন রবিবার জাতীয় সংসদে বলেছেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে বর্তমানে মোট ৩ লাখ ১৩ হাজার ৪৮৮টি সরকারি পদ শূন্য রয়েছে।
৪ বছর আগে