দুই বছর
স্থায়ী নিয়োগ পেয়েছেন হাইকোর্টের ৯ বিচারপতি
দুই বছর আগে নিয়োগ পাওয়া হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত ৯ বিচারপতিকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় সৎ হতে হবে: প্রধান বিচারপতি
স্থায়ী হওয়া ৯ বিচারপতি হলেন- বিচারপতি মো. শওকত আলী চৌধুরী, বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহ, বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথ, বিচারপতি মো. আলী রেজা, বিচারপতি মো. বজলুর রহমান, বিচারপতি কে এম ইমরুল কায়েশ, বিচারপতি ফাহমিদা কাদের, বিচারপতি মো. বশির উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসান।
তবে অতিরিক্ত বিচারপতি আমিনুল ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনকে স্থায়ী করা হয়নি। তাদের আরও ছয় মাস অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আরও পড়ুন: তুচ্ছ ঘটনায় মামলা করা বন্ধ না হলে জট কমানো অসম্ভব: প্রধান বিচারপতি
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে জুডিশিয়ালি স্মার্ট হওয়ার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
৩ মাস আগে
নকল সরবরাহ করায় মাদরাসা অধ্যক্ষের দুই বছরের কারাদণ্ড
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা চলাকালে স্মার্টফোনের মাধ্যমে নকল সরবরাহ করার দায়ে মাদরাসার অধ্যক্ষকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রবিবার (৩ মার্চ) চাঁদপুরের শাহরাস্তি পৌর এলাকার চিশতিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা কেন্দ্রে ঘটনাটি ঘটে। একইসঙ্গে তাকে এক হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বাবাকে মারধর করায় ছেলের ২০ দিনের কারাদণ্ড
ছায়েদুল উপজেলার রাজাপুরা আল আমিন ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার ভদ্রগাছা গ্রামের মৃত সুন্দর আলীর ছেলে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আরাফাত ইউএনবিকে জানান, শাহরাস্তি চিশতিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা কেন্দ্রে দাখিল ইংরেজি প্রথম পত্রের পরীক্ষা চলাকালে মবোইলের ফোনের মাধ্যমে নকল সরবরাহ করেন অধ্যক্ষ ছায়েদুল ইসলাম। পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রিন্টারে ২৫ থেকে ৩০ কপি নকলের প্রিন্ট বের করেছেন তিনি। ওই শিক্ষককে পরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
তিনি আরও জানান, তার মোবাইল ফোন তল্লাশি করে হোয়াটসঅ্যাপের নকলের হুছবি পাওয়া যায়। ওই অধ্যক্ষ জানান, তার এক ছাত্র এগুলো সমাধান করে তাকে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়েছে। পরে তিনি কেন্দ্রের প্রিন্টারে প্রিন্ট করে রুমে রুমে নকল সরবরাহ করেছেন।
আরও পড়ুন: ভোলায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ ধরায় ১৫ জেলের কারাদণ্ড
মেঘনায় জাটকা ধরায় ১৫ জেলের কারাদণ্ড
৮ মাস আগে
নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ, সম্পাদক ফয়সাল খান
আগামী দুই বছরের (২০২৪-২৫) জন্য নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম বাংলাদেশের (ইউডিজেএফবি) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দেশ রূপান্তরের সিনিয়র রিপোর্টার মতিন আব্দুল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন প্রতিদিনের বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার ফয়সাল খান।
আরও পড়ুন: ঢাকাস্থ চাঁদপুর জেলা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মিজান মালিক, সম্পাদক পলাশ
শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় একটি রেস্টুরেন্টে দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হেলিমুল আলম বিপ্লব।
নবনির্বাচিত কমিটির সহসভাপতি নিউ এইজের স্টাফ রিপোর্টার রাশেদ আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিনের স্টাফ রিপোর্টার হাসান ইমন, অর্থ সম্পাদক এটিএন বাংলার স্টাফ রিপোর্টার ইয়াসিন রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক ডেইলি সানের স্টাফ রিপোর্টার রাশেদুল হাসান, দপ্তর সম্পাদক আরটিভির স্টাফ রিপোর্টার বিল্লাল হোসেন সাগর, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক দৈনিক সংবাদের স্টাফ রিপোর্টার মোস্তাফিজুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সারাবাংলা ডটনেটের স্টাফ রিপোর্টার রাজনীন ফারজানা এবং আপ্যায়ন ও কল্যাণ সম্পাদক মোহনার টিভির স্টাফ রিপোর্টার সুরাইয়া মুন্নি।
আরও পড়ুন: ঢাকা সাংবাদিক ফোরামের নতুন সভাপতি ফরিদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন বাবলা
এছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন, দৈনিক জনতার সিনিয়র রিপোর্টার জাহাঙ্গীর খান বাবু, নয়া শতাব্দীর সিনিয়র রিপোর্টার হাসান মাহমুদ রিপন, চ্যানেল আইয়ের নিজস্ব প্রতিবেদক আকতার হাবিব, সমকালের স্টাফ করেসপন্ডেন্ট লতিফুল ইসলাম এবং আজকের পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সাইফুল মাসুম।
সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সোহেল মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সদ্য বিদায়ী সভাপতি আমিতোষ পাল। এসময় নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সদস্য ও নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সাংবাদিক ফোরামের কোর কমিটির সভা ২ নভেম্বর
১০ মাস আগে
হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ চার আসামির দুই বছর কারাদণ্ড
রাজধানীর পল্লবী থানায় দায়ের করা প্রতারণা মামলায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীরকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া একই মামলায় অপর চার আসামির দুই বছর করে কারাদণ্ড হয়েছে।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেকের দুই হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা অনাদায়ে তাদের আরও দুই মাসের কারাভোগ করতে হবে।
সোমবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেন এই রায় দেন।
আরও পড়ুন: জামিন পাননি হেলেনা জাহাঙ্গীর
মামলার অপর চার আসামি হলেন-জয়যাত্রা টিভির জেনারেল ম্যানেজার হাজেরা, প্রধান বার্তা সম্পাদক কামরুজ্জামান আরিফ, কো-অর্ডিনেটর সানাউল্ল্যাহ নূরী ও স্টাফ রিপোর্টার মাহফুজ শাহরিয়ার।
সোমবার রায় ঘোষণার সময় হেলেনা জাহাঙ্গীর ও হাজেরা খাতুন আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
অন্য তিনজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাদের সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন হেলেনা জাহাঙ্গীরের আইনজীবী আবদুর রব।
২০২১ সালের ২ আগস্ট রাতে পল্লবী থানায় সাংবাদিক আব্দুর রহমান তুহিন বাদী হয়ে একটি প্রতারণার মামলা করেন।
মামলায় জয়যাত্রা টিভির চেয়ারম্যান হেলেনা জাহাঙ্গীর, জেনারেল ম্যানেজার হাজেরা, প্রধান বার্তা সম্পাদক কামরুজ্জামান আরিফ, কো-অর্ডিনেটর সানাউল্ল্যাহ নূরী, স্টাফ রিপোর্টার মাহফুজ শাহরিয়ারসহ অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়।
মামলার বাদী তুহিন অভিযোগ করেন, জয়যাত্রা টিভির স্থানীয় সংবাদদাতা হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য ভোলা জেলার আবদুর রহমান তুহিনের কাছ থেকে ৫৪ হাজার টাকা নেন হেলেনা।
প্রতিবেদক হিসেবে রহমান কয়েক মাস কাজ করলেও কোনও বেতন পাননি। অন্যদিকে তার কাছ থেকে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা নেয় টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ।
তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ২৯ ডিসেম্বর হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইড) পরিদর্শক শাহিনুর ইসলাম অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
২০২২ সালের ১৮ এপ্রিল আদালত দন্ডবিধি ৪২০/৩৪ ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন।
মামলায় ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ১৩ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
আরও পড়ুন: হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ ৫ জনের মামলার রায় ২০ মার্চ
জামিন পেলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর, মুক্তিতে ‘বাধা নেই’
১ বছর আগে
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ পালিত হবে ১২ মার্চ
করোনাকালীন দুই বছর বন্ধ থাকার পর ১২ মার্চ (রবিবার) জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ও প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৩ প্রদান অনুষ্ঠান হতে যাচ্ছে।
রবিবার (১২ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে দিবসটির উদ্বোধন করবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান। সভাপতিত্ব করবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দীক্ষা’।
আরও পড়ুন: এবছর ৫ম শ্রেণির প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা হবে না: প্রতিমন্ত্রী
শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর দেশব্যাপি ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতা, আলোচনাসভা, শিক্ষা মেলাসহ নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। ঢাকার জাতীয় অনুষ্ঠানে ২০১৯ ও ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ করা হবে।
২০১৯ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ২১ জন এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৯০ শিশুসহ ১১১ জন এবং ২০২২ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ২১ জন এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৮৪ শিশুসহ ১০৫ জনকে পদক দেয়া হবে।
এ ছাড়া ২০২২ সালে ২১ ক্যাটাগরিতে ৪২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সনদ দেয়া হবে।
পদকপ্রাপ্তরা ২০১৩ এর পদক নীতিমালা অনুযায়ী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অধিকারী শিশুরা যথাক্রমে ২০ হাজার টাকা, ১৫ হাজার টাকা ও ১০ হাজার টাকাসহ একটি সার্টিফিকেট ও একটি ক্রেস্ট পাবেন। ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে বিজয়ীরা ২৫ হাজার টাকা, একটি সার্টিফিকেট ও একটি ক্রেস্ট পাবেন।
শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আগামীদিনের সুনাগরিক গড়ে তুলতে শিশুদের শিক্ষার জন্য সর্বোচ্চ আন্তরিকতায় কাজ করে যাচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, সরকার সাম্প্রতিক সময়ে শিক্ষক নিয়োগ, অনলাইনে বদলি, শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাকে ০২ বছরে উন্নীতকরণ, নতুন পাঠ্যক্রম প্রণয়ন, প্রাথমিকবৃত্তি প্রদানসহ প্রাথমিক শিক্ষার গুনগতমান বৃদ্ধিকল্পে একগুচ্ছ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে এসব কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলে প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে নতুন প্রাণের সঞ্চার হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের দীক্ষা, মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা’।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমে বই ছাপানোর পরিকল্পনা
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষাও হচ্ছে না
১ বছর আগে
দুই বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘হাজারো কণ্ঠে দেশগান’
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ২০১৫ সাল থেকে ‘হাজারো কণ্ঠে দেশগান’-এর আয়োজন করে আসছে ছায়ানট। তবে করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর এই আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু এবার সেই ধারাবাহিকতা ঠিক থাকছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় আবারও আয়োজিত হচ্ছে সমস্বরে, দৃপ্তকণ্ঠে গাইবার-বলবার এই ব্যতিক্রমী আয়োজন।
‘হাজারো কণ্ঠে দেশগান’ এর এবারের আয়োজন উপলক্ষে গতকাল (১৩ ডিসেম্বর) বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা, কোষাধ্যক্ষ নাসেহুন আমীন ও যুগ্ম সম্পাদক জয়ন্ত রায়। আয়োজনটি প্রসঙ্গে বিস্তারিত তুলে ধরেন তারা।
আরও পড়ুন: তিন বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রচারে একসঙ্গে ইউনেস্কো-সিসিমপুর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের মাঠে বিজয় দিবসে বিকাল ৩টা ৪৫ মিনিটে ‘হাজারো কণ্ঠে দেশগান’ আয়োজনের সূচনা করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান, দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান ও ছায়ানটের সহ-সভাপতি খায়রুল আনাম শাকিল।
অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করবে দীপ্ত টেলিভিশন। এবারের অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছে নৃত্যসহ ৯টি সম্মেলক গান, দুটি একক গান (বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, এক সাগর রক্তের বিনিময়ে) ও দুটি পাঠ নিয়ে। শামসুর রাহমানের স্বাধীনতা তুমি ও আবু হেনা মোস্তফা কামালের ছবি কবিতা আবৃত্তি করবেন জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়।
একক গান গাইছেন নাসিমা শাহিন ফ্যান্সি ও সুমন মজুমদার। দেশগানগুলো বেছে নেয়া হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাস, গোবিন্দ হালদার, আবদুল লতিফ, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার, মোহাম্মদ মোশাদ আলী, মীরা দেববর্মণ ও শাহ আবদুল করিমের রচনা থেকে।
নৃত্য পরিবেশিত হবে- আজ বাংলাদেশের হৃদয় হতে, এখন আর দেরি নয়, চল্ চল্ চল্, সঙ্ঘ শরণ তীর্থযাত্রা, বাংলার হিন্দু বাংলার বৌদ্ধ বাংলার খ্রিষ্টান বাংলার মুসলমান, সামাল সামাল সামাল ওরে সামলে তরী বাইয়ো, বলো বলো রে বলো সবে বলো রে বাঙ্গালির জয়, আমি টাকডুম টাকডুম বাজাই,লাখো লাখো
ছায়ানটের শিল্পী-শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সঙ্গে এবারের আয়োজনে যুক্ত আছে–থার্টিন হুসার্স ওপেন স্কাউট গ্রুপ, অরণী বিদ্যালয়, আজিমপুর গার্লস হাইস্কুল, আটি ভাওয়াল উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়,ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ, একাডেমিয়া, ঢাকা ইমপিরিয়াল কলেজ, নালন্দা বিদ্যালয়, সাউথ ব্রিজ স্কুল, সানবীমস, সানিডেল ও ভিকারুননিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
মিলিত কণ্ঠে দেশের গান গাইতে আগত সর্বসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত রাখা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মাঠের দোয়েল চত্বর সংলগ্ন সুইমিং পুল গেট।
আরও পড়ুন: প্রাণের শহরকে মাতাল ১৬ ব্যান্ড
বামবা-চ্যানেল আই ব্যান্ড মিউজিক ফেস্টের উদ্বোধন
১ বছর আগে