প্রথম ইনিংস
কানপুর টেস্টে মুমিনুলের সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৩৩ রান
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হতে হতেও প্রথম দিনের পর অবশেষে চতুর্থ দিনে এসে কানপুর টেস্টে খেলা গড়ালো মাঠে। সেঞ্চুরি করলেন মুমিনুল হক। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে সংগ্রহ করতে পেরেছে ২৩৩ রান।
চতুর্থ দিনে ১০২ রান করে লাঞ্চ বিরতিতে যান মুমিনুল। ফিরে এসে মাত্র ৫ রান যুক্ত করতে পারেন তার রানের খাতায়। অন্য ব্যাটাররা অল্প সময়ের মধ্যেই উইকেট বিলিয়ে দিয়ে সাজঘরে ফেরায় ১০৭ রানে অপরাজিত থেকেই মাঠ ছাড়তে হয় মমিনুলকে।
এটি মুমিনুলের ১৩তম টেস্ট সেঞ্চুরি, যা বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ।
আরও পড়ুন: কানপুর টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলাও পরিত্যক্ত
ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
বৃষ্টিবিঘ্নিত এই ম্যাচে অন্য ব্যাটসম্যানরা তেমন রান তুলতেই পারেননি।
৩ উইকেট নেন জাসপ্রিত বুমরাহ।
টানা বৃষ্টি ও ভেজা আউটফিল্ডের কারণে, এই ম্যাচের প্রথম দিনে মাত্র ৩৫ ওভার খেলা হয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিন পরিত্যক্ত হয়।
আরও পড়ুন: নভেম্বরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে খেলবে টাইগাররা
২ মাস আগে
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান টেস্ট: নিজাতের পাঁচ উইকেটে প্রথম ইনিংসে ৩৮২ রানে অলআউট বাংলাদেশ
আফগান পেসার নিজাত মাসুদের পাঁচ উইকেটের সুবাদে ঢাকা টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৩৮২ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ।
সাত ওভারের মধ্যেই শেষ পাঁচ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিনের সকালের সেশনে ৪৪ মিনিটে মাত্র ২০ রান যোগ করতে সক্ষম হয় তারা।
আমির হামজার পর দ্বিতীয় আফগান বোলার হিসেবে অভিষেকেই পাঁচ উইকেট শিকারের কীর্তি গড়লেন নিজাত।
৪৮ রান করা মেহেদী হাসান মিরাজকে আউট করেন ইয়ামিন আহমেদজাই। পরের ওভারে নিজাত মুশফিকুর রহিমকে ৪৭ রানে আউট করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বনাম আফগানিস্তান টেস্ট: আফগানিস্তানের বিপক্ষে শান্তর সেঞ্চুরি বাংলাদেশের আশার আলো
রাতারাতি দুই ব্যাটসম্যানই পরপর ওভারে আউট হন।
শেষ পর্যন্ত ৮৬ ওভারে ৩৮২ রানে শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।
নাজমুল হোসেন শান্ত তার তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি দিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন। অন্যদিকে ৭৬ রান করে মাহমুদুল হাসান দৃঢ় অবদান রাখেন।
আফগানিস্তানের পক্ষে নিজাত ৭৯ রানে ৫ উইকেট এবং ইয়ামিন ২ উইকেট নেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বিপক্ষে টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত আফগানিস্তানের
ঢাকায় পৌঁছেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট দল
১ বছর আগে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে ৭ উইকেটে জয় বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের চতুর্থ দিন শুক্রবার মধ্যাহ্নভোজের ঠিক পরেই সাত উইকেটে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ৩৬৯ ও ১৩৮/৩ এবং আয়ারল্যান্ড ২১৪ ও ২৯২ রান করে।
প্রথম ইনিংসে ১২৬ রান করা মুশফিকুর রহিম অপরাজিত ৫১ রান করে বাংলাদেশের হয়ে ম্যাচ শেষ করেন মুমিনুল হকের অপরাজিত ২০ রানের সঙ্গে।
পেসার মার্ক অ্যাডায়ারকে ২৩ রানে আউট করার আগে বাংলাদেশকে সাবলীল সূচনা এনে দেন লিটন দাস। অফস্পিনার অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন, যিনি প্রথম ইনিংসে ১১৮ রানে ৬ উইকেট নিয়ে আইরিশ বোলারদের সেরা সংখ্যার রেকর্ড গড়েছিলেন, এরপর নাজমুল হোসেনকে অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বালবার্নির হাতে ৪ রানে ক্যাচ দেন। সে সময় বাংলাদেশের স্কোর ছিল দুই উইকেটে ৪৩ রান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ বনাম আয়ারল্যান্ড: ঢাকা টেস্ট জয়ে টাইগারদের প্রয়োজন ১৩৮ রান
তবে তৃতীয় উইকেটে ৪৬ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন তামিম ও মুশফিক।
আয়ারল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংস ২৯২ রানে শেষ করতে ৩৬ মিনিট সময় নেয় বাংলাদেশ।
এরপর এবাদোট গ্রাহাম হিউমকে ১৪ রানে আউট করেন এবং দাসের হাতে ক্যাচ নিয়ে ৩৭ রানে শেষ করেন।
তৃতীয় দিন সকালে ৫১-৫-এ পতন এবং বাংলাদেশের বহুল আলোচিত স্পিন আক্রমণের কাছে ইনিংস পরাজয়ের পর আইরিশ দল তৃতীয় দিনে দুর্দান্ত ব্যাটিং করে নিজেদের আশা জাগিয়ে তোলে।
হ্যারি টেক্টর ও অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনের ক্যারিয়ারসেরা হাফসেঞ্চুরির সাহায্যে লরকান টাকারের সেঞ্চুরিতে তৃতীয় দিনে আয়ারল্যান্ড ৮ উইকেটে ২৮৬ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশকে ১৩১ রানে এগিয়ে দেয়।
এর আগে প্রথম ইনিংসে ১৫৫ রানের লিড নেয় বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: ঢাকা টেস্ট: আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে লড়াইয়ে দ্রুত চার উইকেট নিয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
১ বছর আগে
প্রথম ইনিংসে মেহেদী ও তাইজুলের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪০৪ রানে অলআউট ভারত
ভারত চট্টগ্রাম টেস্টে তাদের প্রথম ইনিংসে ৪০৪ রানে অলআউট হয়েছে।
চেতেশ্বর পুজারা ২০৩ বলে ৯০ রান করে ভারতকে অনেকটাই এগিয়ে দেন। যেখানে শ্রেয়াস আইয়ার ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন যথাক্রমে ১৯২ বলে ৮৬ ও ১১৩ বলে ৫৮ রান করেন।
বাংলাদেশের হয়ে মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলাম চারটি করে উইকেট নেন এবং যথাক্রমে ১১২ ও ১৩৩ রান দেন।
আরও পড়ুন: প্রথম ইনিংসে মেহেদী ও তাইজুলের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪০৪ রানে অলআউট ভারত
শুভমান গিল প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ৪০ বলে ২০ রানে তাইজুল ইসলামের বোলিংয়ে ও ইয়াসির আলীর ক্যাচে মাঠ ছাড়েন।
মাঠে বিরাট কোহলির অবস্থান সংক্ষিপ্ত ছিল। কারণ পাঁচ বলে এক রানে তাইজুল ইসলামের বোলিংয়ে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে মাঠ ছাড়েন।
ভারতের প্রথম ইনিংস শেষ হয় দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতির পর ১৩৩ ওভার পাঁচ বলে ৪০৪ রানে অলআউট হয়ে।
এদিকে প্রতিবেদনটি লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশ তিন উইকেট হারিয়ে ১৪ ওভারে ৩৯ রান করে বাংলাদেশ।
চট্টগ্রাম টেস্টের পর ২২ ডিসেম্বর থেকে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট খেলতে ঢাকায় যাবে উভয় দল।
আরও পড়ুন: ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে টসে হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রথম টেস্টেও অনিশ্চিত তাসকিন
২ বছর আগে