কর্মকর্তা-কর্মচারী
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশের ডাক
নয় দফা দাবি আদায়ে সচিবালয়ের অভ্যন্তরে সমাবেশ ও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী বুধবার মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত কর্মসূচিতে এই মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো: বাদিউল কবীর।
এসময় দাবি বাস্তবায়নে গড়িমসি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগে একজন যুগ্মসচিবের অপসারনের দাবিও জানান তিনি।
দাবি আদায়ে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, দাবি আদায়ে আমরা মাঠে আছি। গড়িমসি না করে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
নয় দফা দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, পতিত স্বৈরাচারের আমলে চাকরি হতে অন্যায়ভাবে আরোপিত সকল আদেশ প্রত্যাহার ও ভূতাপেক্ষ জৈষ্ঠতা প্রদানসহ নিয়মিত চাকরির ন্যায় ভূতাপেক্ষভাবে আর্থিক সুবিধাদি প্রদানের নির্দেশনা প্রদান।
কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তিতে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ করা। পূর্ণাঙ্গ পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল স্তরের কর্মচারীদের ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন এবং ২০তম গ্রেডে (অফিস সহায়ক) কর্মরতদের বেতন গ্রেড ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা। ১০ম গ্রেড থেকে ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা।
পূর্বের ন্যায় ১০০ শতাংশ পেনশন গ্রাচুইটি প্রথা চালু করা, সকল স্তরের কর্মচারীদের জন্য পূর্বের ন্যায় টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড চালু করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক আয়সীমা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়করমুক্ত রাখা, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের ন্যায় সচিবালয় ভাতা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ন্যায় রেশনিং প্রথা চালু করা।
চাকরির বয়সসীমা ৫৯ বছরের ০৩ বছর বর্ধিত করে ৬২ বছর নির্ধারণ করা, সচিবালয় কর্মচারীরা তাদের কর্মস্থলের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ও যৌক্তিক পদনাম প্রদান এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য প্রাপ্যতানুযায়ী সংখ্যানুপাতে পদ সংরক্ষণের আদেশ জারি।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর, সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, মো. শাহীন, বেলাল হোসেন, সুমন, সিনিয়র নেতা মাহে আলম তৌহিদুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন, অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নুরুজ্জামান, জনপ্রশাসনের প্রতিনিধি আরিফ হোসেন ও নজরুল ইসলামসহ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: আনসারদের চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে আবারও সচিবালয় অবরুদ্ধ
৩ সপ্তাহ আগে
বোরো মৌসুমে সংগ্রহ করা চালের মান নিয়ে কোনো আপস হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
বোরো মৌসুমে সংগ্রহ করা চালের মান নিয়ে কোনো আপস হবে না বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, বোরো মৌসুমে সংগ্রহ করা চালের মান নিয়ে কোনো আপস হবে না। মান ঠিক রেখে, সঠিকভাবে শতভাগ চাল সংগ্রহ সম্পন্ন করার জন্য ইতোমধ্যে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: চালের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে: খাদ্যমন্ত্রী
রবিবার সচিবালয়ে নিজ অফিস কক্ষে বোরো সংগ্রহ অভিযান-২০২৩ এর ভার্চুয়াল উদ্বোধন শেষে সংবাদ সম্মেলনে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, সরকার চায় কৃষক তার ফসলের ভালো দাম পাক। কৃষক ভালো দাম পেলেই আমরা খুশি। আর সেটা নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করছি।
তিনি বলেন, অনেকে মনে করেছিল দেশে দুর্ভিক্ষ হবে, অনেক কামাই করবে। এজন্য আমন মৌসুমে তারা মজুদ করেছিল। কিন্তু তাদের সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি।
তিনি আরও বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে সরকার চার লাখ টন বোরো ধান সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কৃষক ধানের সঠিক দাম না পেলে সরকার প্রয়োজনে সাত থেকে লাখ টন ধান কিনবে। আর চাল কেনা হবে সাড়ে ১২ লাখ টন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ১৫ দিনের মধ্যে কৃষকের সব ধান কেটে ফেলা উচিত। কেননা, এরই মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া স্থানীয় প্রশাসনও কৃষকদের এ বিষয়ে সচতেন করতে ভূমিকা রাখত পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সরকার এবার বেশি দামে ধান কিনছে। কৃষকদের স্বার্থ বিবেচনায় এটা করা হয়েছে। কৃষকরা ধান দিতে এসে যেন কষ্ট না পায়। ধান দিতে এসে যেন ফেরত না যায়। সেটা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়তে ভূমিকা রাখতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, তবে ধানের আদ্রতার পরিমাণ ১৪ ভাগের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া যাবে না। আদ্রতা ঠিক থাকলে ধান ফেরত দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, গত মৌসুমে যে সকল মিল মালিক চাল দেওয়ার জন্য চুক্তি করেনি তাদের কালো তালিকাভুক্ত করে ফিট লিস্টে নাম না পাঠানোর জন্য খাদ্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, যারা চুক্তি করে সরকারকে সহায়তা করেছে তারা সরকারের সুনজরে আছে। যারা আংশিক শর্ত পূরণ করেছ তারাও এ বছর চুক্তি করতে পারবে।
একই সঙ্গে কেউ যেন অবৈধ মজুত করতে না পারে-এ বিষয়েও কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
এর আগে গত ১৩ এপ্রিল মন্ত্রীপরিষদ সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভায় বোরো ধান, চাল ও গমের মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
সভায় আসন্ন বোরো সংগ্রহ ২০২৩ মৌসুমে চার লাখ টন ধান, ১২ দশমিক ৫০ লাখ টন সিদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
এছাড়া আভ্যন্তরীণ সংগ্রহ রবিবার (৭ মে) থেকে শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট ২০২৩ পর্যন্ত চলবে।
প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৫ টাকা।
২০২২ সালে ধান-চালের দাম ছিল যথাক্রমে ধান ২৭ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪০ টাকা এবং গম ২৮ টাকা।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে অনেক মেগা প্রকল্পের সুফল পাবে জনগণ: খাদ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু
বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করেছে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়ে বহুল আলোচিত-সমালোচিত বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হতে শুরু করেছে।
শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত থেকে কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে।
২০২৩ সালের জুনে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে আরও ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ চুক্তির এক যুগ পর হলেও, জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ যুক্ত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয়রা।
তবে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিবেশগত নীতিবাচক প্রভাব নিয়ে শঙ্কিত পরিবেশকর্মী ও সচেতন মহল।
বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ একরাম উল্লাহ বলেন, ‘আমরা বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছি। পরিবেশগত দিক বিবেচনা করে সব ধরনের কারিগরি কাজ করা হয়েছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র দুই দেশের বন্ধুত্বকে আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।’
আরও পড়ুন: রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কয়লাবোঝাই জাহাজ নদীর চরে আটকা
২০১০ সালে ভারত ও বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) নামে কোম্পানি গঠিত হয়।
এই কোম্পানির অধীন ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়। রামপাল উপজেলার রাজনগর ও গৌরম্ভা ইউনিয়নের সাপমারী কৈ-গর্দ্দাশকাঠি মৌজায় এক হাজার ৩৪ একর জমি অধিগ্রহণ শেষে ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়।
এছাড়া এ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কাঁচামাল হিসেবে আমদানি করা কয়লাও সুন্দরবনের অন্যতম পশুর নদ দিয়ে পরিবহন করা হবে।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ চুক্তির একযুগ পরে হলেও, জাতীয় গ্রীডে বিদ্যুৎ যুক্ত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয়রা।
তবে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিবেশগত নীতিবাচক প্রভাব নিয়ে শঙ্কিত পরিবেশকর্মী ও সচেতন মহল।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সদস্য এমএ সবুর রানা বলেন, পরিবেশ দূষণ ও সুন্দরবন ধ্বংস করে আমরা বিদ্যুৎ চাই না। রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিকল্প রয়েছে, কিন্তু সুন্দরবনের বিকল্প নেই। বিষয়টি সবাইকে বিবেচনা করার দাবি জানান এই পরিবেশকর্মী।
রামপাল উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সুফল রামপাল ও বাগেরহাটবাসী পেতে শুরু করেছে। এই কেন্দ্রের ফলে এলাকার মানুষ নিরবিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ পাবে। পাশাপাশি এই প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি ও বিপুল পরিমাণ বেকার জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান হবে বলে দাবি করেন তিনি।
রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম বলেন, প্রথম ইউনিট থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। এর মধ্যে ৪০০ মেগাওয়াট গোপালগঞ্জের আমিন বাজার হয়ে ঢাকার জাতীয় গ্রীডে এবং ২৬০ মেগাওয়াট খুলনা-বাগেরহাটে সরবরাহ করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যে দ্বিতীয় ইউনিটের ৭৯ দশমিক ৩৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে দ্বিতীয় ইউনিটের ৬৬০ মেগাওয়াটের কাজ সম্পন্ন হবে।
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা রবীন্দ্র কুমার বলেন, ধীরে ধীরে মেশিনের কার্যক্রম বাড়াচ্ছি, আমাদের দ্বিতীয় ইউনিট চালু হলে স্থানীয় বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি জাতীয় বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে ভূমিকা রাখবে বলে দাবি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ৫ অক্টোবর কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই শুরু হয় জমি ভরাট ও সড়ক নির্মাণের কাজ। প্রায় নয় বছর বিশাল কর্মযজ্ঞ শেষে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে গেল প্রতিষ্ঠানটি।
এর আগে এ বছরের ১১ জুলাই বয়লার স্টিম ব্লোয়িং স্থাপন করা হয়। এক মাস পর ১৪ আগস্ট টারবাইন-এ স্টিম ডাম্পিং এবং এক দিন পর ১৫ আগস্ট জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ সরবরাহ (ট্রান্সমিশন) শুরু করা হয়।
আরও পড়ুন: যৌথভাবে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইউনিট ১- এর কাজ সম্পন্নের ঘোষণা হাসিনা-মোদির
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র: এক ইউনিটে আংশিক উৎপাদন শুরু
২ বছর আগে