পুনরাবৃত্তি
সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদ, পুনরাবৃত্তি বন্ধে ভারতের প্রতি আহ্বান বাংলাদেশের
সর্বশেষ সীমান্ত হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ সরকার বুধবার ভারতের সরকারকে এই ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে।
সীমান্ত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করে দায়ীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনার জন্য ভারতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: পঞ্চগড়ে সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আটক পাঁচ বাংলাদেশি
গত সোমবার (৭ অক্টোবর) ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত হন কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার কামাল হোসেন।এ ঘটনার পর আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বুধবার ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনে পাঠানো প্রতিবাদলিপিতে বাংলাদেশ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সীমান্ত হত্যা 'শূন্যের কোঠায়' নামিয়ে আনতে বারবার প্রতিশ্রুতি দেওয়া সত্ত্বেও সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিক হত্যা অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার জোর দিয়ে বলেছে, সীমান্ত হত্যার এই ধরনের ঘটনা অনভিপ্রেত ও অযৌক্তিক। এ ধরনের কর্মকাণ্ড ১৯৭৫ সালের যৌথ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত কর্তৃপক্ষের নির্দেশিকার শর্তাবলীর লঙ্ঘন।
মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ৩১ বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে বিএসএফ। এর মধ্যে ২৮ জনই গুলিতে নিহত হয়েছেন।
এতে বলা হয়, ২০০৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিএসএফের হাতে নিহত বাংলাদেশির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৬৩ জনে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
শার্শা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় আটক ৪
৩ সপ্তাহ আগে
রোহিঙ্গাদের ওপর ২০১৭ সালের নৃশংসতার পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধানের
মিয়ানমার পরিস্থিতির তীব্র অবনতি এবং রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাতের মধ্যে পালানোর সময় কয়েকশ’ বেসামরিক লোক নিহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক।
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন তুর্ক।
তিনি বলেন, ‘এই নৃশংসতা একটি দ্ব্যর্থহীন প্রতিক্রিয়া দাবি করে- দায়ীদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে এবং ন্যায়বিচার অবশ্যই নিরলসভাবে নিশ্চিত করতে হবে।’
জেনেভা থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, নৈতিক দায়িত্ব এবং আইনগত বাধ্যবাধকতা হিসেবে অতীতের অপরাধ ও ভয়াবহতার পুনরাবৃত্তিকে অবশ্যই প্রতিরোধ করতে হবে।
তিনি উল্লেখ করেন, 'রোহিঙ্গা ও এই নিষ্ঠুর সংঘাতের শিকার অন্যান্য বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষায় এগিয়ে এসে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা আসিয়ান ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্ব।’
গত চার মাসে বুথিডং ও মংডু শহর সেনাবাহিনীর কাছ থেকে দখল নিতে আরাকান আর্মির বড় ধরনের অভিযানে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে গেছে, যাদের বেশিরভাগই রোহিঙ্গা।
গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী নাফ নদীতে সবচেয়ে মারাত্মক সশস্ত্র ড্রোন হামলায় অনেক লোক নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে কারা এই হামলার জন্য দায়ী তা এখনও স্পষ্ট নয়।
তুর্ক বলেন, ‘হাজার হাজার রোহিঙ্গা পায়ে হেঁটে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। আরাকান আর্মি তাদের বারবার এমন জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে, যেখানে তাদের আশ্রয় গ্রহণ খুবই কম নিরাপদ।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সীমান্ত পারাপার বন্ধ থাকায় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের সদস্যরা সামরিক বাহিনী ও তাদের মিত্র এবং আরাকান আর্মির মাঝে আটকা পড়ছে, তাদের নিরাপদ কোনো পথ নেই।’
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান বলেন, বারবার সতর্ক করা এবং ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান সত্ত্বেও চলমান সহিংসতা বিদ্যমান দায়মুক্তির বোধ এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অব্যাহত চ্যালেঞ্জকে তুলে ধরে।
তুর্ক বলেন, 'চলতি মাসে মিয়ানমারে সামরিক অভিযানের সাত বছর পূর্ণ হলো। ওই অভিযানে সীমান্ত পেরিয়ে ৭ লাখ মানুষ বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। বিশ্ব বলছে 'আর পুনরাবৃত্তি নয়' বলা সত্ত্বেও আমরা আবারও রাখাইনে হত্যা, ধ্বংসযজ্ঞ ও বাস্তুচ্যুতি প্রত্যক্ষ করছি। সশস্ত্র সংঘাতের পক্ষগুলো রোহিঙ্গা ও অন্যদের বিরুদ্ধে হামলার দায় অস্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে। তারা এমন আচরণ করছে যেন তাদের রক্ষা করার ক্ষমতা নেই। এটি বিশ্বাসযোগ্যতার সীমা ছাড়িয়েছে।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের নথিভুক্ত তথ্য অনুসারে, সেনাবাহিনী এবং আরাকান আর্মি এখন রাখাইনের বেশিরভাগ জনপদ নিয়ন্ত্রণ করে। উভয়ই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড- কিছু শিরশ্ছেদ, অপহরণ, জোরপূর্বক নিয়োগ, ড্রোন এবং আর্টিলারি ব্যবহার করে শহর ও গ্রামে নির্বিচারে বোমা হামলা এবং অগ্নিসংযোগসহ গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন করছে।
এ ধরনের হামলা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের আলোকে সব পক্ষের বাধ্যবাধকতা এবং রোহিঙ্গাদের আরও ক্ষতির ঝুঁকি থেকে রক্ষায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের আদেশের অস্থায়ী ব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিপরীত।
বিশ্বাসযোগ্য সূত্রগুলোর মতে, সংঘাত-সম্পর্কিত আঘাতের জন্য সহায়তা চাওয়া রোহিঙ্গাদের সংখ্যা বাড়ছে- যাদের প্রায় অর্ধেকই শিশু।
এছাড়া ডায়রিয়ায়, বিশুদ্ধ পানির অভাব এবং জীবনযাত্রার অপ্রতুলতার কারণেও মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বেসামরিক নাগরিকদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় রসদ রাখা খাদ্যগুদামগুলোতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
সহিংসতার কারণে বুথিডং এবং মংডু হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ব্যাপক টেলিযোগাযোগ বন্ধের কারণে ইতোমধ্যে বিপর্যয়কর মানবিক সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
তুর্ক বলেন, ‘রাখাইনে যে মানবিক বিপর্যয় ঘটছে তার জন্য সেনাবাহিনী ও আরাকান আর্মি উভয়ই সরাসরি দায়ী।’
তিনি বলেন, 'উভয় পক্ষকে অবিলম্বে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা বন্ধ করতে হবে। সংঘাত থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের রক্ষা করতে হবে। তাদের জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা পাওয়ার অবাধ সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।’
২ মাস আগে
আর যেন ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি না হয়: আইইবি নেতারা
দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর নেতারা বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির জন্য একটি কলঙ্কময় দিন।
তারা বলেন, বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতেই এই ১৫ আগস্ট ঘটানো হয়েছে৷ এই দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা যারা চায় নাই তারাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারসহ হত্যা করেছে। বাঙালি জাতিকে করেছে বিভক্ত৷ এদেশে আর যেন ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি না হয়।
আরও পড়ুন: তিতাস গ্যাসের ৪ প্রকৌশলী গ্রেপ্তারে আইইবির নিন্দা
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রকৌশলী নেতারা এসব কথা বলেন৷
আইইবির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেন, ১৫ আগস্ট একটি কালো অধ্যায়। শোকাবহ ও বেদনাদায়ক দিন৷ শত্রুরা বঙ্গবন্ধুর নাম নিশ্চিহ্ন করতে ১৫ আগস্ট ঘটিয়েই, ২১ আগস্টের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চেয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, জনগণের দোয়ায় ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করার জন্যই শেখ হাসিনা দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন।
আইইবির সাধারণ সম্পাদক এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মধ্য দিয়ে এ দেশের চলমান উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করেছে৷ স্বাধীনতা পরবর্তী রাষ্ট্রকে সোনার বাংলায় পরিনত করতে বঙ্গবন্ধু নিরলসভাবে কাজ করেছেন।
তিনি আরও বলেন, তাকে হত্যার মধ্য দিয়ে চলমান অগ্রযাত্রাকে বন্ধ করে দিয়েছিল। দীর্ঘ ২১ বছর পর শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজগুলোকে সমাপ্ত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
আইইবি চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শোকদিবস পালন শুরু হয়। পরে আইইবির নেতারা ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সবশেষে ১৫ আগস্ট শহীদ হওয়া সকলের আত্মার শান্তি ও দেশবাসীর মঙ্গল কামনা করা হয় এবং দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. নুরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদাৎ হোসেন শীবলু, ইঞ্জিনিয়ার কাজী খায়রুল বাসার, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মঞ্জুর মোর্শেদ, সহকারী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শেখ তাজুল ইসলাম তুহিন, ইঞ্জিনিয়ার আবুল কালাম হাজারী, ইঞ্জিনিয়ার অমিত কুমার চক্রবর্তী, আইইবির ঢাকা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ হোসাইন, সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. নজরুল ইসলামসহ আইইবির বিভিন্ন বিভাগের নেতৃত্ববৃন্দ।
আরও পড়ুন: প্রকল্পের নকশা ও বাস্তবায়নে ডিসিদের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে আইইবি'র প্রতিবাদ
‘সুরক্ষা’ অ্যাপের পাঁচ প্রকৌশলীকে সম্মানিত করল আইইবি
১ বছর আগে
জাতি ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারির পুনরাবৃত্তি চায় না: বিজিবি সদস্যদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার সরকার গঠনের মাত্র ৫২ দিন পরে একটি অকল্পনীয় ট্রাজেডি ঘটে। গোটা জাতি এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর কখনও চায় না।
মঙ্গলবার রাজধানীর পিলখানায় অবস্থিত বিজিবির সদর দপ্তরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দিবস ২০২২ এর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের শৃঙ্খলা ভঙ্গ না করে অর্পিত দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘শৃঙ্খলা ও চেইন অব কমান্ড হল যেকোনো সুশৃঙ্খল বাহিনীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি। কখনও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবেন না। অর্পিত দায়িত্ব পালন করুন এবং চেইন অব কমান্ড অনুসরণ করুন।’
আরও পড়ুন: টেকনাফে বিজিবি-বিজিপির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত
তিনি ট্রাজেডির দিন যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করার পাশাপাশি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান ও বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ তাকে স্বাগত জানান।
প্রধানমন্ত্রী একটি খোলা জিপে চড়ে বিজিবি সদর দপ্তরের বীর উত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বিজিবির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সাহসী ও অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নির্বাচিত কয়েকজন সদস্যকে বিজিবি পদক, রাষ্ট্রপতি বিজিবি পদক, বিজিবি পদক সেবা ও রাষ্ট্রপতি বিজিবি পদক সেবা প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: পিলখানার শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধা নিবেদন
৩ দিনের সীমান্ত সম্মেলনে যোগ দিতে বিজিবি’র প্রতিনিধি দল ভারতে
১ বছর আগে