'খুব অস্বাস্থ্যকর'
একিউআই স্কোর ২০৯ নিয়ে ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালেও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। সকাল ৯টা ২০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ২০৯ নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা তৃতীয় স্থানে আছে।
চীনের উহান ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে একিউআই ২৫৬ ও ২৪৬ স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম দুইটি স্থান দখল করেছে।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খুবই অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর', দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয়
দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
১ বছর আগে
ঢাকার বাতাসের মান এখনও 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বাতাসের মান 'খুব অস্বাস্থ্যকর' নিয়ে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ২১৮।
পাকিস্তানের লাহোর ও চীনের উহান যথাক্রমে ৩০৯ ও ২০৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। অন্যদিকে ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে। ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন
বাংলাদেশে, একিউআই পাঁচটি মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে দূষণকারী - পার্টিকুলেট ম্যাটার (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও,এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণের সমস্যায় জর্জরিত। এর বাতাসের মান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
আরও পড়ুন: ঢাকার 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বাতাসের মানে উন্নতি নেই
ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা
১ বছর আগে