ড্র
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ড্র: আবারও বায়ার্নের সামনে বার্সা, লিভারপুলকে পেল রিয়াল
নতুন আঙ্গিকের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপপর্বের ড্র কেমন হয়, তা দেখতে মুখিয়ে ছিলেন ফুটবলপ্রেমীরা। তবে ড্রয়ের পর নিশ্চয়ই হাসি লেগে আছে সবার মুখে।
নতুন পদ্ধতিতে গ্রুপপর্বেই এবার দেখা মিলবে নকআউট পর্বের উত্তেজনা। বড় বড় দলগুলোর প্রত্যেকেরই একাধিক কঠিন প্রতিপক্ষের মোকাবিলা করে নকআউট পর্বে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তাই ক্লাবগুলোর দুশ্চিন্তা বাড়লেও সমর্থকদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই উপভোগ করার সুযোগ মিলবে এবার।
নতুন আঙ্গিকের গ্রুপপর্বে এবার দেখা মিলবে গতবারের দুই ফাইনালিস্টের লড়াই। বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ছাড়াও ২০১৮ ও ২০২২ সালের ফাইনালের প্রতিপক্ষ লিভারপুলকেও মোকাবিলা করতে হবে রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদের।
অন্যদিকে, বার্সেলোনার বায়ার্ন মিউনিখ দুঃস্বপ্ন যেন শেষই হচ্ছে না। গত বেশ কয়েক মৌসুম ধরেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগে জার্মান ক্লাবটির সঙ্গে নিয়মিত দেখা হয়, আর হতাশাজনক পরাজয় স্বীকার করে বারবার মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।
২০২০ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মান জায়ান্টদের বিপক্ষে ৮-২ ব্যবধানের হার এখনও পোড়ায় ব্লাউগ্রানা সমর্থকদের। বায়ার্ন ছাড়াও এবার তাদের প্রতিপক্ষের মধ্যে রয়েছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ও ইউরোপা লিগ চ্যাম্পিয়ন আতালান্তার মতো দল।
প্রসঙ্গত, গত মৌসুমের নিয়ম ভেঙে, চারটি দল বাড়িয়ে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু করতে যাচ্ছে উয়েফা।
নতুন ফরমেটে গ্রুপপর্ব হবে অন্যরকম, কম্পিউটার দিয়ে দ্বৈবচয়ন করে প্রত্যেক দলের প্রতিপক্ষ নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নতুন ফরমেট: যা জানা প্রয়োজন
লিগ পর্বে প্রতিটি দল খেলবে আটটি করে ম্যাচ। এই আট ম্যাচের চারটি তারা খেলবে ঘরের মাঠে এবং বাকি চারটি প্রতিপক্ষের মাঠে।
চলুন দেখে নেই পাত্র-১ এ রাখা ইউরোপীয় ফুটবলের বড় দলগুলোর গ্রুপপর্ব কেমন হলো‑
রিয়াল মাদ্রিদ: বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, লিভারপুল, এসি মিলান, আতালান্তা, জালসবুর্গ, লিল, স্টুটগার্ট ও ব্রেস্ত।
ম্যানচেস্টার সিটি: ইন্টার মিলান, পিএসজি, ক্লাব ব্রুজ, ইউভেন্তুস, ফেয়েনুর্ড, স্পোর্তিং লিসবন, স্পার্তা প্রাহা ও স্লোভান ব্রাতিস্লাভা।
বায়ার্ন মিউনিখ: পিএসজি, বার্সেলোনা, বেনফিকা, শাখতার দোনেৎস্ক, দিনামো জাগরেব, ফেয়েনুর্ড, স্লোভান ব্রাতিস্লাভা ও অ্যাস্টন ভিলা।
পিএসজি: ম্যানচেস্টার সিটি, বায়ার্ন মিউনিখ, আতলেতিকো মাদ্রিদ, আর্সেনাল, পিএসভি আইন্দহোভেন, জালসবুর্গ, জিরোনা ও স্টুটগার্ট।
লিভারপুল: রিয়াল মাদ্রিদ, লাইপসিগ, বায়ের লেভারকুজেন, এসি মিলান, লিল, পিএসভি আইন্দহোভেন, বোলোনিয়া ও জিরোনা।
ইন্টার মিলান: লাইপসিগ, ম্যানচেস্টার সিটি, আর্সেনাল, বায়ের লেভারকুজেন, রেড স্টার বেলগ্রেড, ইয়াং বয়েজ, মোনাকো ও স্পার্তা প্রাহা।
বরুশিয়া ডর্টমুন্ড: বার্সেলোনা, রিয়াল মাদ্রিদ, শাখতার দোনেৎস্ক, ক্লাব ব্রুজ, সেল্টিক, দিনামো জাগরেব, স্ট্রাম গ্রাজ ও বোলোনিয়া।
লাইপসিগ: লিভারপুল, ইন্টার মিলান, ইউভেন্তুস, আতলেতিকো মাদ্রিদ, স্পোর্তিং লিসবন, সেল্টিক, অ্যাস্টন ভিলা ও স্ট্রাম গ্রাজ।
বার্সেলোনা: বায়ার্ন মিউনিখ, বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, আতালান্তা, বেনফিকা, ইয়াং বয়েজ, রেড স্টার বেলগ্রেড, ব্রেস্ত ও মোনাকো।
উল্লেখ্য, প্রতিটি দল বিজোড় সংখ্যার দলগুলোর সঙ্গে ঘরের মাঠে এবং জোড় সংখ্যায় অবস্থান করা প্রতিপক্ষের সঙ্গে তাদের মাঠে গিয়ে খেলবে।
গ্রুপপর্বের পর শেষ ষোলো থেকে ফাইনাল পর্যন্ত ফরমেটে কোনো পরিবর্তন আসেনি। আগে যেভাবে নকআউট পর্ব হতো, সেভাবেই প্রতিটি ধাপের খেলা অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে গ্রুপপর্বের খেলা। এর মধ্যে শেষ দিন সবগুলো দল একযোগে একই সময় মাঠে নামবে।
২ মাস আগে
বিপিএল ফুটবল: পুলিশ এফসির সঙ্গে ড্র হওয়ায় পয়েন্ট হারাল ঢাকা আবাহনী
গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে শুক্রবার(১০ মে) বিকালে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ফুটবলের ম্যাচে বাংলাদেশ পুলিশ এফসির সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র হওয়ায় পয়েন্ট হারিয়েছে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনী লিমিটেড।
দিনের হতাশা শুরুতে লিগ লিডার বসুন্ধরা কিংসের কাছে ১-২ গোলে হেরে চার ম্যাচ বাকি থাকতেই শিরোপার লড়াই থেকে ছিটকে পড়ে ঢাকা আবাহনী লিমিটেড। তবে দলটি ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে রানার্সআপ হওয়ার দৌড়ে টিকে আছে।
২০১৮-১৯ মৌসুম থেকে ২০২২-২৩ মৌসুম পর্যন্ত টানা চতুর্থবারের মতো বিপিএল শিরোপা জেতা বসুন্ধরা কিংস (কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ২০১৯-১০ মৌসুমে বিপিএল পরিত্যক্ত) ১৪ ম্যাচে ৩৭ পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম শিরোপা জয়ের জন্য প্রস্তুত। দলটি নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডান এসসির চেয়ে ৯ পয়েন্টে এগিয়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন: অফসাইডের সিদ্ধান্ত টুখেলের কাছে ‘চরম বিপর্যয়কর’
ম্যাচের নবম মিনিটেই সেন্ট ভিনসেন্টের ফরোয়ার্ড কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট (১-০) ব্যবধানে ধানমন্ডির দল আবাহনীকে এগিয়ে দেন।
৮৮ মিনিটে আবাহনী সমর্থকদের হতাশ করে পুলিশ এফসির হয়ে স্থানীয় ফরোয়ার্ড এমএস বাবলু ব্যবধান সমতায় নিয়ে আসেন (১-১)।
মুন্সীগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে শুক্রবার বিকালে শেখ রাসেল কেসি ও রহমতগঞ্জ এমএফএসের মধ্যকার দিনের অন্য ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র হয়।
ঘানার ফরোয়ার্ড আর্নেস্ট বোয়াটেং ৫৬ মিনিটে (১-০) পুরান ঢাকার ক্লাব রহমতগঞ্জ এমএফএসের হয়ে প্রথম গোল করেন এবং শেখ রাসেল কেসির হয়ে সার্ভিয়ান বুটার ভোজিস্লাভ বালাবানোভিচ ৬২ মিনিটে (১-১) সমতায় নিয়ে আসেন।
আরও পড়ুন: ‘মাদ্রিদে এটা প্রায়ই হয়’- গোল বাতিল প্রসঙ্গে মুলার
৬ মাস আগে
বাংলাদেশ-ভারত ওয়ানডে সিরিজ ড্র
তারকায় ভরা ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নারীরা তাদের প্রথম ওয়ানডে সিরিজ ড্র করেছে। এর আগে সিরিজের প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত জয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে সমতায় ফেরে ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। তবে শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে সিরিজ ড্র করাটাও বাংলাদেশের গর্ব।
তবে ম্যাচ শেষে এই সিরিজে আম্পায়ারিং নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন ভারতীয় অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর।
তিনি বলেন, ‘এই ম্যাচ থেকে অনেক কিছু শিখলাম। ক্রিকেট ছাড়াও, যে ধরনের আম্পায়ারিং হয়েছে তাতে আমরা অবাক। ’
তিনি আরও বলেন, ‘পরের বার বাংলাদেশে আসার সময় এই ধরনের আম্পায়ারিংয়ের মোকাবিলা করার জন্যে তৈরি থাকতে হবে। সেই মতো আমাদের প্রস্তুত হতে হবে।’
টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ওপেনার শামীমা সুলতানার হাফ সেঞ্চুরির মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ দারুণ একটা শুরু করে।
তবে ফারজানা হক পিংকির অসাধারণ ব্যাটিংয়ের ওপর ভর করে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে বড় সংগ্রহ পেয় বাংলাদেশ নারী দল। ১৬০ বলে ১০৭ রান করেন ফারজানা। এরফলে নারী ওয়ানডেতে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সেঞ্চুরি করার রেকর্ড গড়েন তিনি।
ফারজানা তার ইনিংসে সাতটি বাউন্ডারি মেরেছিলেন এবং এককভাবে বাংলাদেশের ইনিংসকে ধরে রেখেছিলেন। কারণ অন্য প্রান্তে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়েছিল।
শেষ পর্যন্ত ফারজানার বীরত্বে বাংলাদেশ তাদের নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২২৫ রান করতে সক্ষম হয়।
বাংলাদেশের দেয়া ২২৫ রানের জবাবে ভারত নারী ক্রিকেট দল ৪৯.৩ ওভারে ১০ উইকেটে ২২৫ রান সংগ্রহ করে। ফলে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজও টাই হলো।
ভারতের পক্ষে বোলারদের মধ্যে স্নেহ রানা ৪৫ রানে দুই উইকেট নেন এবং অন্য উইকেট নেন দেবিকা বৈদ্য।
আরও পড়ুন: নারী ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করা প্রথম বাংলাদেশি ফারজানা
জয়ের জন্য ২২৬ রান তাড়া করে দ্বিতীয় ওভারে ওপেনার শেফালি বর্মাকে হারিয়ে ভারতের শুরুটা খারাপ হয়েছিল। ইয়াস্তিকা ভাটিয়াও দ্রুতই পড়ে যান, ফলে ৩২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ভারতকে বেশ বিপাকেই পড়তে হয়।
তবে হারলিন দেওল ও স্মৃতি মান্দানা ইনিংস টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়ে তোলেন। তৃতীয় উইকেটে তারা ১০৭ রান যোগ করেন।
দেওল ১০৮ ডেলিভারিতে ৭৭ রানের একটি দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। তিনি দুটি গুরুত্বপূর্ণ পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন। প্রথমে মান্দানার সঙ্গে এবং তারপর জেমিমাহ রড্রিগেজের সঙ্গে। মন্দনা ৮৫ বলে ৫৯ রান করেন এবং জেমিমা ৪৫ বলে ৩৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
তবে ভারত ফের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে উইকেট হারায়। দেওলও ৪২তম ওভারে রান আউট হয়ে যায়।
এক ওভার বাকি থাকতে ভারতের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৩ রান। তবে, বাংলাদেশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখে এবং খেলাটি টাই করতে সক্ষম হয়। ভারত ৪৯.৩ ওভারে ১০ উইকেট হারিয়ে ২২৫ রান করে।
মারুফা শেষ ওভারের প্রথম দুই বলে দুই রান দেন এবং তৃতীয় বলে তিনি মেঘনা সিং-এর উইকেট তুলে নেন। মাত্র ৩৪ রানে শেষ পাঁচ উইকেট হারিয়েছে ভারত।
বাংলাদেশের পক্ষে নাহিদা আক্তার ৩টি ও মারুফা আক্তার ২টি এবং ফাহিমা খাতুন ও সুলতানা খাতুন একটি করে উইকেট নেন।
বাংলাদেশের অধিনায়ক নিগার সুলতানা বলেছেন, ‘আমরা এই মুহূর্তটি উদযাপনের জন্য উন্মুখ।
এই রোমাঞ্চকর টাই নিয়ে সিরিজে সমতা আনে বাংলাদেশ। সিরিজের প্রথম ম্যাচে টাইগ্রেসরা জিতেছিল, কিন্তু ভারত দ্বিতীয় ম্যাচে বাউন্স ব্যাক করে।
আরও পড়ুন: তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ নারী দলের জয়
নারী টি-টোয়েন্টি: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ৮ রানে জিতল ভারত
১ বছর আগে
ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়লো ঢাকা মোহামেডান ও চট্টগ্রাম আবাহনী
কুমিল্লার ভাষা সৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ২০২২-২৩ আসরের ম্যাচে মুখোমুখি হয় ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও চট্টগ্রাম আবাহনী লিমিটেড।
শনিবার নির্ধারিত সময় শেষে ২-২ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে দুইদল।
আরও পড়ুন: ফুটবল কিংবদন্তি পেলে ৮২ বছর বয়সে মারা গেছেন
ম্যাচের শুরুতে কোনঠাসা হয়ে পড়ে বন্দর নগরের ক্লাব চট্টগ্রাম আবাহনী।
ম্যাচের দুই মিনিটে গোলরক্ষক পাপ্পু লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে দশ জনের দলে পরিণত হয় চট্টগ্রাম আবাহনী।
তবুও ম্যাচে প্রথম গোলের দেখা পায় আবাহনী।
ম্যাচের ২৯তম মিনিটে ডেভিড গোল করে দলকে এগিয়ে নেন। তবে সে লিড স্থায়ী হয় মাত্র দুই মিনিট।
ম্যাচের ৩২তম মিনিটে মোহামেডানকে সমতায় ফেরান সুলেমান দিয়াবেতে। তবে বিরতিতে যাওয়ার পূর্বে ম্যাচে দ্বিতীয় বারের মতো লিড নেয় চট্টগ্রাম আবাহনী।
ম্যাচের ৪৫+৩ মিনিটে বাম্বার গোলে ২-১ গোলে লিড নিয়ে বিরতিতে যায় চট্টগ্রাম আবাহনী।
দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফেরে মোহামেডান।
ম্যাচের ৫৯তম মিনিটে মানিক মোল্লা গোল করলে সমতায় ফেরে মোহামেডান।
নির্ধারিত সময়ে আর কোনো দল গোলের দেখা না পেলে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে মাঠ ছাড়তে হয় দুই দলকে।
আরও পড়ুন: সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসেরে যোগ দিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
১ বছর আগে