যুক্ত
ডিএসসিসির বহরে যুক্ত হলো নতুন ১০ পে-লোডার
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছে নতুন আরও ১০টি পে-লোডার।
যার ফলে করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমে নিয়োজিত যান-যন্ত্রপাতির সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পেল বলে দাবি করছে সংস্থাটি।
সোমবার (১০ জুন) ডিএসসিসির নগর ভবন প্রাঙ্গণে করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের জন্য ক্রয়কৃত এসব পে-লোডার হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: ডিএসসিসির ৪ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী
র্যাংস মোটরস লিমিটেডের সিইও আহমেদ শাহরিয়ার আনওয়ার মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের কাছে এসব পে-লোডারের চাবি হস্তান্তর করেন।
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম গতিশীল করতে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নিজস্ব অর্থায়নে ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব পে-লোডার ক্রয় করে।
চাবি হস্তান্তরের পর মেয়র ঘুরে ঘুরে পে-লোডারগুলো দেখেন।
এসময় মেয়র বলেন, নতুন পে-লোডার ক্রয়ের ফলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন হওয়ার পাশাপাশি বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমও ত্বরান্বিত হবে। আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশু ও হাটের বর্জ্য অপসারণে নতুন ক্রয়কৃত এসব পে-লোডার ভূমিকা রাখবে। নতুন পে-লোডার ক্রয়ের মাধ্যমে আমাদের নিজস্ব সক্ষমতাও বৃদ্ধি পাবে।
চুক্তি অনুযায়ী, এসব পে-লোডার পরিচালনায় নিয়োজিত চালকদের বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান র্যাংসস মোটরস লিমিটেড প্রয়োজনীয় দেবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, পরিবহন মহাব্যবস্থাপক মো. হায়দর আলী, প্রধান ভান্ডার ও ক্রয় কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশিরুল হক ভূঁঞা, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা নারায়ণ চন্দ্র সাহা, প্রধান নিরীক্ষা কর্মকর্তা মো. তাজনুর ইসলাম।
আরও পড়ুন: প্রায় ৭ লাখ শিশুকে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়াবে ডিএসসিসি
জলাবদ্ধতা মোকাবিলায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে ডিএসসিসির ৯১ দল
৪ মাস আগে
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় জনস্বাস্থ্যের বিষয়টিও যুক্ত করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, সমুদ্রপৃষ্ঠের লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়াসহ যেসব সংকট মোকাবিলায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তার সঙ্গে এখন থেকে জনস্বাস্থ্যের বিষয়টিও যুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ঢাকায় সুইডিশ দূতাবাসের জলবায়ু স্বাস্থ্য ও পরিবেশ গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং ফার্স্ট সেক্রেটারি ডা. ড্যানিয়েল নোভাকের সঙ্গে বৈঠকালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: জলবায়ু অভিযোজনে সাফল্য তুলে ধরতে ন্যাপ এক্সপো-২০২৪ বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) ২০২২ সালে চূড়ান্ত করা হয়েছিল। জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্যের মধ্যে একটা জোরালো সম্পর্ক আছে। আমরা যখন এনএপি চূড়ান্ত করি, তখন স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে কয়েকটা রেফারেন্স ছিল। তবে সুনির্দিষ্টভাবে আমাদের ১১৩টি এজেন্ডার মধ্যে স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা কোনো কাজ করিনি।’
পরিবশমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এনএপিতে স্বাস্থ্যের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। জরিপগুলো থেকে প্রাপ্ত তথ্যে আমরা দেখতে পাচ্ছি, উপকূলীয় এলাকার নারীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব আছে। এতে জনস্বাস্থ্যের বিষয়টি চলে আসে। উপকূলীয় এলাকায় এমনিতেই অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। সেখানে লবণাক্ততা, সুপেয় পানির সংকট আছে, তার ওপর স্বাস্থ্যের বিষয়টিও চলে আসে।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যের বিষয়টি পরিবেশেন সঙ্গে সরাসরি জড়িত না হলেও জনস্বাস্থ্যের সঙ্গে পরিবেশের একটা সম্পর্ক আছে। কাজেই একদিকে উন্নয়ন, আরেকদিকে পরিবেশ ও স্বাস্থ্য। এই তিনটি এক জায়গায় চলে আসে। কাজেই আমাদের পক্ষে নতুন করে একটি এনএপি তৈরি করা সম্ভব না, প্রয়োজনও নেই। তবে বর্তমানে ম্যাপের যে কাঠামো আছে ও ১১৩টি এজেন্ডায় স্বাস্থ্যের বিষয়টি নিয়ে আসতে চাই।
সাবের হোসেন বলেন, ঢাকায় সুইডিশ দূতাবাস অনেকদিন ধরে এ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। তারা আগেও তাদের কিছু সুপারিশ আমাদের জানিয়েছে। কাজেই কীভাবে এ বিষয়টি নিয়ে আমরা সামনের দিকে যেতে পারি, তা নিয়ে আজ তাদের সঙ্গে কথা বলেছি।
তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে স্বাস্থ্যখাতে যে ধরনের গুরুত্ব দেওয়া উচিত, আগামীতে সেটা আমরা করতে চাই। আমরা আলাদাভাবে স্বাস্থ্যের এনএপি করব না। তবে বর্তমানে যে এনএপি আছে, তাতে স্বাস্থ্যের বিষয়টি যোগ করতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, সুইডেনের সঙ্গে আমাদের যে উন্নয়ন সম্পর্ক আছে, এই ক্ষেত্রটিকে ধরে সেটিকে আরও জোরদার করতে চাই।
তিনি আরও বলেন, কপ-২৮ এ দুবাইতে স্বাস্থ্যের জন্য একটা দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল। এটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশে এটার প্রভাব বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। সেটা আমরা কীভাবে কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে পারি, সেটা দেখতে হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশ দূষণ নিয়ে অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তির আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
অতীতের ভুলভ্রান্তি পিছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
৬ মাস আগে
ইউএস-বাংলার বহরে যুক্ত হয়েছে ৪৩৬ আসনের এয়ারবাস
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের বহরে বৃহদাকার এয়ারক্রাফট ৪৩৬ আসনের এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ যুক্ত হয়েছে।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ৩টা ১০ মিনিটে চীনের গুয়াংজু থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে এয়ারবাসটি। আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন সংযোজিত এয়ারক্রাফট গ্রহণ করেন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ক্যাপ্টেন লুৎফর রহমান।
আরও পড়ুন: ইউএস-বাংলার নিজস্ব অর্থায়নে ট্রেইনি এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ
এয়ারবাসটি নতুন যুক্ত হওয়া এয়ারবাসটি দিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সৌদি আরবের জেদ্দা, রিয়াদ, দাম্মামসহ লন্ডন ও রোম রুটে পরিচালিত হবে। বর্তমানে দুবাই, শারজাহ, মাস্কাট দোহা, কুয়ালালামপুর রুটে পরিচালিত হবে।
ইউএস-বাংলার বহরে ২৩তম এয়ারক্রাফট হিসেবে যুক্ত হয়েছে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০। এর আগে শুক্রবার ভোর ৪টা ১০ মিনিটে জর্জিয়া-সার্বিয়া হয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে ২২তম এয়ারক্রাফট বোয়িং ৭৩৭-৮০০।
আরও পড়ুন: ঢাকা ট্রাভেল মার্টে ইউএস-বাংলার অভ্যন্তরীণ রুটে ১৫% ও আন্তর্জাতিক রুটে ১২% মূল্যছাড়
৮ মাস আগে
গুচ্ছে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩ বিশ্ববিদ্যালয়
চলতি ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষেও গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবে ৩২ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এর সঙ্গে নতুন তিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবছর গুচ্ছতে যুক্ত হবে। এ নিয়ে গুচ্ছভুক্ত হচ্ছে ৩৫ বিশ্ববিদ্যালয়।
নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কৃষি গুচ্ছে, সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তি গুচ্ছে অন্তর্ভুক্ত হবে।
এছাড়া, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কৃষি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গুচ্ছে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে আসছে।
আরও পড়ুন: অপপ্রচার ও গুজবকে জবাবদিহির আওতায় আনতে চান তথ্য প্রতিমন্ত্রী
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) ইউজিসি ভবনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ে এক আলোচনা সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীরের সভাপতিত্বে সভায় কৃষি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গুচ্ছের ৩২টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য উপস্থিত ছিলেন।
সভায় ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, প্রফেসর ড. হাসিনা খান, ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান অংশ গ্রহণ করেন। প্রকৌশল গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করায় এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের এ সভায় ডাকা হয়নি।
আরও পড়ুন: নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানালো ডিক্যাব
সভায় প্রফেসর আলমগীর বলেন, ইউজিসি দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপর কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চায় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা ও স্বকীয়তা বজায় রাখতে ইউজিসি কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশিষ্ট্য ক্ষুণ্ন হবে না।
প্রফেসর আলমগীর গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের জন্য সময় নির্ধারণ, আর্থিক স্বচ্ছতা নিরূপণে একটি কমিটি গঠনের পরামর্শ দেন।
আরও পড়ুন: পাট উৎপাদনে উৎসাহিত করা হবে: পাটমন্ত্রী
এছাড়া, ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটির (এনটিএ) অধীনে সব বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনে একটি ফ্রেমওয়ার্ক তৈরিতে শিগগিরই একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান তিনি।
সভায় উপাচার্যরা বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনে কোনো বাধা নেই। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর অভিপ্রায় রয়েছে। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা একটি প্রমাণিত সফল পদ্ধতি। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কথা চিন্তা করে এখান থেকে বের হয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
এছাড়া, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় কোনো সংকট দেখা দিলে সকলে মিলে সমাধান করতে হবে বলে জানান তারা।
আরও পড়ুন: প্রকল্প শেষে গাড়ি জমা না দিলে কঠোর পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি জনপ্রশাসনমন্ত্রীর
গুচ্ছের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়কে গুচ্ছভুক্ত করার জন্য ইউজিসিকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান উপাচার্যরা।
৯ মাস আগে
কক্সবাজার-ঢাকা রুটে যুক্ত হলো ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’
কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার রুটে যুক্ত হয়েছে নতুন ট্রেন ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’।
বুধবার(১০ জানুয়ারি) বিকাল তিনটার কিছু সময় পর ঢাকা থেকে ৭৮০ জন যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করা ট্রেনটি সাগরপাড়ের দৃষ্টিনন্দন আইকনিক রেলস্টেশনে পৌঁছায়।
আরও পড়ুন: ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ১০ জানুয়ারি থেকে চলবে নতুন ট্রেন 'পর্যটক এক্সপ্রেস'
কক্সবাজার পৌঁছে উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা। তুলে ধরেন ট্রেনে চড়ে সাগরপাড়ে আসার অভিজ্ঞতা। কেউ ট্রেনের ব্যবস্থাপনা দেখে অভিভূত, আবার কেউ কেউ বর্ণনা দেন পথে পথে দেখা প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের। আবার কেউ কেউ পরামর্শ দেন ব্যবস্থায় আরও একটু উন্নতি করার।
রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, কক্সবাজারে ট্রেন নিয়ে মানুষ অনেক বেশি উচ্ছ্বসিত। সবাই চায় ট্রেনে করে ঢাকায় যেতে এবং আসতে। তবে আগে একটি মাত্র ট্রেন হওয়ার কারণে টিকেট নিয়ে নানা সংকট হতো। এখন পর্যটক এক্সপ্রেস যুক্ত হওয়াতে টিকেট সংকট কমে যাবে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
গত ১১ নভেম্বর উদ্বোধনের পর ১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয় ৭৮০ জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতার কক্সবাজার এক্সপ্রেসের। কিন্তু চাহিদা বেশি থাকায় টিকেট সংকটের বিষয় নিয়ে হৈচৈ পড়ে যায়। চাহিদার প্রেক্ষিতে বুধবার থেকে নতুন করে যুক্ত হলো পর্যটক এক্সপ্রেস। এই ট্রেনটিতে যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ৭৮০ জন। বিরতিহীন ট্রেনটি ভোরে ঢাকা থেকে ছেড়ে কক্সবাজার পৌঁছে বিকাল ৩ টায়। আবার রাত ৮ টায় ছেড়ে যাবে ঢাকার উদ্দেশ্যে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ভোট দিতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ১
৯ মাস আগে
ইউএস-বাংলা বহরে যুক্ত হচ্ছে ওয়াইড বডি এয়ারবাস ৩৩০
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন প্রজন্মের দুটি সুপরিসর বিমান এয়ারবাস ৩৩০।
চলতি বছরের মে মাসে সংস্থাটির বিমানবহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাসে মোট আসনসংখ্যা হবে ৪৩৬।
আরও পড়ুন: ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ৭ম বর্ষে পদার্পণ
নতুন যুক্ত হতে যাওয়া এয়ারবাস ৩৩০ এয়ারক্রাফট দিয়ে সৌদি আরবের জেদ্দা, রিয়াদ, দাম্মাম রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।
বাংলাদেশি হজ্জ, ওমরাহ পালনকারী যাত্রী ও প্রবাসী শ্রমিক ভাইদের দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশা পূরণে সৌদি আরবের বিভিন্ন গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা নিয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
যাত্রীরা থার্ড ক্যারিয়ারের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া ও ট্রানজিটের জন্য অতিরিক্ত সময় ব্যয় করে সৌদি আরবের বিভিন্ন গন্তব্যে ভ্রমণ করে থাকে।
দেশীয় যাত্রীদের এই ভোগান্তি থেকে রক্ষা করতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স আগামী জুন মাস থেকে জেদ্দা, রিয়াদ ও দাম্মামে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা নিয়েছে।
বর্তমানে ইউএস-বাংলার বহরে মোট ১৭টি এয়ারক্রাফট রয়েছে।
যার মধ্যে সাতটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, সাতটি এটিআর ৭২-৬০০ এবং তিনটি ড্যাশ ৮-কিউ৪০০ এয়ারক্রাফট।
চলতি মাসে ইউএস-বাংলা বিমান বহরকে আরও বেশী শক্তিশালী করার জন্য একটি এটিআর ৭২-৬০০ এবং একটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট যুক্ত করতে যাচ্ছে।
বর্তমানে দেশের অভ্যন্তরে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, যশোর, সৈয়দপুর, রাজশাহী ও বরিশালসহ আন্তর্জাতিক গন্তব্য কলকাতা, চেন্নাই, মালে, সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, ব্যাংকক, গুয়াংজু, মাস্কাট, দোহা, শারজাহ, দুবাই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা।
আরও পড়ুন: অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট বাড়াল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
চট্টগ্রাম-মাস্কাট রুটে ফ্লাইট চালাবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
১ বছর আগে