আসামির ফাঁসি কার্যকর
কাশিমপুর কারাগারে জোড়া খুনের মামলার এক আসামির ফাঁসি কার্যকর
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে বহুল আলোচিত ডা. নাজনীন ও তার গৃহপরিচারিকা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা এক মিনিটে ওই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয় বলে জানিয়েছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জ্যেষ্ঠ জেল সুপার আমিরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে আসামির ফাঁসি কার্যকর
ডা. নাজনীন ও তার গৃহপরিচারিকা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মো. আমিনুল ইসলাম (৪২) নওগাঁর পত্নীতলা থানার আকবরপুর গ্রামের চাঁন মোহাম্মদ মণ্ডলের ছেলে।
আমিরুল জানান, ২০০৫ সালে ঢাকার ল্যাব এইডের চিকিৎসক নাজনীন আক্তার ও তার গৃহপরিচারিকা পারুলকে হত্যায় ধানমন্ডি থানায় করা মামলায় আমিনুল ইসলামকে ২০০৮ সালে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয় আদালত। তার বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় জোড়া হত্যার মামলা ছিল।
কারাগারে রায় কার্যকরের সময় গাজীপুর জেলা সিভিল সার্জন মো. খায়রুজ্জামান, জেলা এডিএম হুমায়ুন কবির, জিএমপি'র এডিসি রেজোয়ান আহম্মেদ, সদর জোনের এসি ফাহিম আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: অধ্যাপক তাহের হত্যা: মহিউদ্দিনের ফাঁসি কার্যকর স্থগিত
শফিউদ্দিন হত্যা: কুমিল্লা কারাগারে ২ আসামির ফাঁসি কার্যকর
১ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে আসামির ফাঁসি কার্যকর
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে এক আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
রবিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে তার ফাঁসি দেয়া হয়।
মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া আসামির নাম শুক্কুর আলী। তিনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার লালনগর গ্রামের খায়ের উদ্দিনের ছেলে।
সোমবার কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির আসামির ‘আত্মহত্যা’
তিনি বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, শুকুর আলীর বিরুদ্ধে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা ছিল। ওই মামলায় কুষ্টিয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। ২০১৮ সালের ১৬ আগস্ট তাকে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়।
গত ১৯ ডিসেম্বর শুকুর আলী রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি ওই আসামির প্রাণভিক্ষার আবেদন নামঞ্জুর করেন। সব আইনি প্রক্রিয়া শেষে জেল কোড অনুসারে রবিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
ফাঁসি কার্যকর করার সময় উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবির, গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজয়ান আহামেদ, সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় শিশু ধর্ষণের পর হত্যায় ২ জনের ফাঁসির আদেশ
ফেনীতে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ, ৩ জনের ফাঁসি
১ বছর আগে