স্মার্ট নাগরিক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্মার্ট নাগরিক গড়তে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্মার্ট নাগরিক গড়তে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
শনিবার (২৯ জুন) খিলগাঁও মডেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মিলনায়তনে আয়োজিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, আন্তঃবিভাগীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী ও নবীন বরণ অনুষ্ঠানে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: জলবায়ু সহিষ্ণুতা অর্জনে বিসিসিটির সংস্কার করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মানসম্মত শিক্ষার পাশাপাশি সার্বিক পরিবেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে সবুজায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।’
এছাড়া বর্তমান সরকার শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাত ও পরিবেশের উন্নয়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মানসিক ও শারীরিক উন্নয়নের জন্য ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে হবে।’
এ ধরনের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নেতৃত্বের গুণাবলী বিকশিত করে সব ক্ষেত্রে নিজেকে প্রস্তুত করবে বলে জানান পরিবেশমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ এশিয়ায় পরিবেশগত সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
এছাড়া সব অনিয়ম থেকে দূরে থেকে শিক্ষার্থীদের যথাযথভাবে পাঠদানের জন্য শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান পরিবেশমন্ত্রী।
৫ মাস আগে
স্মার্ট নাগরিক তৈরিতে প্রাথমিক শিক্ষার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: রুমানা আলী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত স্মার্ট নাগরিক তৈরির ক্ষেত্রে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেলে মিরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে প্রথমবারের মতো তিনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে আসেন।
আরও পড়ুন: শৈত্য প্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ
তিনি বলেন, দেশের সরকারি কর্মচারীদের প্রায় এক-চতুর্থাংশ প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের। তাদের অন্তহীন প্রয়াস বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার উত্তরণে বিশাল, বিরাট ও ব্যাপক অবদান রেখেছে। যার ফলশ্রুতিতে প্রাথমিক শিক্ষায় বাংলাদেশের অর্জন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী দেশপ্রেম, সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে কর্মকর্তাদের আহ্বান জানান।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
আরও বক্তব্য রাখেন- অতিরিক্ত মহাপরিচালক ড. উত্তম কুমার দাস, মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।
সভার আগে প্রতিমন্ত্রী দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পের আওতায় ঢাকা মহানগরীর ৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: যশোরের প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
শৈত্যপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাসের সূচি পরিবর্তন
১০ মাস আগে
শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর। এ ছাড়া দেশকে এগিয়ে নিতে স্মার্ট নাগরিক প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নওগাঁর সাপাহার উপজেলায় চৌধুরী চাঁন মোহাম্মদ মহিলা ডিগ্রি কলেজ মাঠে ‘বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা ও শিক্ষকের করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মাদরাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে কাজ করছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একসঙ্গে ৩৭ হাজার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরণ করেন। তার সুযোগ্য কন্যা পরে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করেন।
নতুন প্রজন্মকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি শিক্ষকদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা শিক্ষার্থীদের কাছে তুলে ধরার উদাত্ত আহ্বান জানান।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে শিক্ষকদের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানেও তারা অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন তিনি সেটি বাস্তবায়ন করেছেন।
তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ এখন ডিজিটাল সকল সেবা প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসে গ্রহণ করতে পারছেন।
শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, নিজেকে স্মার্ট শিক্ষক হিসেবে প্রস্তুত করবেন। তারপর শিক্ষার্থীদের স্মার্ট শিক্ষা গ্রহণে প্রস্তুত করবেন। শিক্ষক ডিজিটাল প্রযুক্তির সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করলে শিক্ষার্থীদের স্মার্টলি শিক্ষা দান করতে পারবেন না।
এসময় তিনি শিক্ষকদের তথ্য প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষতা অর্জনের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল লিটারেসির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক পথচলা বাধাগ্রস্ত করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে: খাদ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি স্তম্ভের মূল হচ্ছে স্মার্ট নাগরিক। স্মার্ট নাগরিক না হলে স্মার্ট অর্থনীতি হবে না, স্মার্ট সরকার হবে না।
তিনি বলেন, স্মার্ট নাগরিক তৈরি করবেন আপনারা, যারা মানুষ গড়ার কারিগর। শিক্ষাই হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আর শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর।
শনিবার (১৭ জুন) সকালে চাঁদপুর শহরের পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে জেলার নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহের প্রধান শিক্ষকদের সঙ্গে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ: আমাদের করণীয়’- শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: আগামীতে শিক্ষাই হবে আমাদের মেগা প্রজেক্ট : শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশ এগিয়ে গেছে। এখন আগামী দিনে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হবে।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। এই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষকরা বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারেন।
তিনি বলেন, তবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশ এগিয়ে গেছে। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী ওয়াদা ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার। এ পথে আমরা অনেকদূর এগিয়েছি। এখন গ্রামে বসেও ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল মিলছে।
মন্ত্রী বলেন, দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবলের বিকল্প নেই। তাই সামনের দিনে প্রযুক্তিগত শিক্ষার ওপর ও আমাদের প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তোলায় গুরুত্ব দিতে হবে এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও নীতি-আদর্শ ধরে রেখে কাজ করেছি। এরই ফলস্বরূপ দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ঘটেছে আমাদের।
তিনি আরও বলেন, এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে দেশরত্ন শেখ হাসিনার অবিচল নেতৃত্বে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য একটি পক্ষ সবসময় কাজ করছে: শিক্ষামন্ত্রী
মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী
১ বছর আগে
বাংলাদেশের শিশুদের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে শিশুদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আর আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু আমাদের অনুসরণ করার জন্য তিনি তার আদর্শ রেখে গেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের শিশুদের অবশ্যই মানবিক গুণাবলী নিয়ে বেড়ে উঠতে হবে এবং খেলাধুলা ও শরীরচর্চার মাধ্যমে নিজেদেরকে বুদ্ধিমানভাবে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক শিশুকে খেলাধুলা ও শরীরচর্চা করতে হবে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে, শিক্ষক ও অভিভাবকদের আনুগত্য করতে হবে, এই নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে এবং মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন হতে হবে।’
শুক্রবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ উপলক্ষে এক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শিশুদের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন বা ভিন্নভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে বলেছেন।
শিশুদের জাতির ভবিষ্যৎ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের দেশের সক্ষম নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই তার সরকারের লক্ষ্য।
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের একটি কবিতার উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, তার সরকার এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলবে যেখানে কোনও শিশু ক্ষুধার্ত থাকবে না এবং দেশে সকলের বসবাসের উপযোগী শিক্ষা ও বাসস্থান থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী এই বছরের থিম বাছাই করার জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তার সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে একটি স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করতে চায়।
তিনি বলেন, ‘আজকের শিশুরাই হবে ভবিষ্যতের স্মার্ট মানুষ, যারা বাংলাদেশকে সঠিকভাবে গড়ে তুলবে।’
শিশু প্রতিনিধি স্নেহা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, মহিলা ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল।
এছাড়া অপর দুই শিশু রুবাবা তোহা জামান ও এএল শরফুদ্দিনের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে শিশুদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন স্বপ্নীল বিশ্বাস।
মঞ্চে ছিলেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান ও গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম।
‘বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকার’- শীর্ষক একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মজিবুর রহমানের লেখা ‘শিশুদের শেখ মুজিব’- নামে একটি সচিত্র বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসন বিভিন্ন বিভাগে শিশুদের মধ্যে একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে, বঙ্গবন্ধুর বই 'অসমাপ্ত স্মৃতি', 'কারাগারের রোজনামচা' ও বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের ওপর কুইজ এবং আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
প্রতিযোগিতার ৩২ জন বিজয়ী প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ক্রেস্ট গ্রহণ করেন।
এছাড়া বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও শিশু দিবস উপলক্ষে ১০০ জন অসচ্ছল শিক্ষার্থী আর্থিক অনুদান হিসেবে আড়াই হাজার টাকা পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্যকে স্বাভাবিক পর্যায়ে আনার উপায় খুঁজুন: ব্যবসায়ী নেতাদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী
সমাজ পরিবর্তনে জীবনমুখী চলচ্চিত্র নির্মাণ করুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
১ বছর আগে
স্মার্ট সিটি গড়তে প্রয়োজন স্মার্ট নাগরিক: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, দেশের সিটিগুলোকে স্মার্ট করে গড়ে তুলতে প্রয়োজন হবে স্মার্ট নাগরিক।
শনিবার (২৮ জানুয়ারি) বিটিআরসি আয়োজিত ‘আজকের স্মার্ট সিটি বিনির্মাণে প্রযুক্তির মহাসড়কে বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশে সব নাগরিক সুবিধা থাকবে। পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন ব্যবস্থা, গৃহস্থালি ও শিল্প বর্জ্য ব্যবস্থাপনা থাকবে এবং নগরে যথাযথ ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকবে।’
আরও পড়ুন: এসডিজি অর্জনে সকলের সম্পৃক্ততা প্রয়োজন: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
তাজুল ইসলাম বলেন, সুস্থ স্বাভাবিক নতুন প্রজন্ম গড়ে তুলতে হলে তাদের জন্য যথাযথ লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার ব্যবস্থা করতে হবে। আধুনিক সুযোগ-সুবিধার মাধ্যমে তাদের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
এছাড়া কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য অর্থনীতিসহ সব খাতকে আধুনিকভাবে গড়ে তুলতে হবে।
মন্ত্রী আরও উল্লেখ করেন, ‘বর্তমান সরকার শুধু স্বপ্ন দেখায় না, স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেয়। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন না, বাস্তব। এমনই স্মার্ট বাংলাদেশ বা স্মার্ট সিটিও বাস্তবে রূপ নেবে। এজন্য আমাদের সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।’
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সিঙ্গাপুরের উদাহরণ দেয়া হলেও, আমাদের দেশের বাস্তবতায় স্মার্ট নগরী গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশের শহরগুলোর প্রেক্ষিতে সামঞ্জস্য রেখে স্মার্ট সিটি বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, ‘নাগরিকরা যেন ঘরে বসে সব সুবিধা পায়, আমরা সেই সেবা নিশ্চিত করতে চাই।’
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য ও প্রযুক্তি ইনস্টিটিটিউটের অধ্যাপক ড. বি এম মইনুল হোসেন।
তিনি উল্লেখ করেন, স্মার্ট সিটিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আধুনিক নাগরিক সেবাসহ সব সেবা সরবরাহ করা হয়। সংশ্লিষ্ট নাগরিকদেরও স্মার্ট সিটি গড়তে একসঙ্গে অংশগ্রহণ করতে হবে।
সেমিনারে সূচনা বক্তব্য দেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসির কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমেদ, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি ইমদাদুল হক।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু মোকাবিলায় আন্তরিকভাবে কাজ করছে সরকার: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছি: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
১ বছর আগে