আব্দুল মজিদ
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ১
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে আব্দুল মজিদ (৫৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। রবিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ভোররাতে সাড়ে তিনটার দিকে সরকারি আজিজুল হক কলেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পরে খবর পেয়ে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: মহাখালীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
নিহত আব্দুল মজিদ জেলার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর এলাকার মৃত কাশেম আলীর ছেলে।
তবে তিনি পরিবার নিয়ে শহরের রহমাননগর এলাকায় থাকতেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়া রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম।
তিনি বলেন, রাত সাড়ে তিনটার দিকে রংপুর থেকে ঢাকাগামী রংপুর এক্সপ্রেসের ধাক্কায় মজিদ নিহত হন।
পরিবারের বরাত দিয়ে তিনি আরও বলেন, মজিদ আগে বাসের ড্রাইভার ছিলেন। ছয় বছর ধরে তার কোন কাজ নেই। তিনি ভবঘুরের মত বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াতো এবং মানসিক রোগেও ভুগছিলেন।
এছাড়া লাশ উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে চবি’র সাবেক শিক্ষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
১ বছর আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মজিদ গ্রেপ্তার
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আব্দুল মজিদ ওরফে মজিদ মাওলানাকে (৮৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে তাকে মাদারীপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
অপরদিকে র্যাব-৩ ঢাকা এর এএসপি মিজানুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের দিক নির্দেশনায় র্যাব-৩ এর সিনিয়র এএসপি অভিজিত দাসকে নিয়ে সঙ্গীয় ফোর্সসহ মাদারীপুরের একটি কওমী মাদরাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন।
আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড
নেত্রকোণার পূর্বধলা থানার ওসি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম মামলার বরাত দিয়ে জানান, মজিদ মাওলানাসহ পূর্বধলা উপজেলার সাত আসামি ১৯৭১ সালের দুপুর ১টায় রাজাকার বাহিনী নিয়ে বাড়হা গ্রামের আব্দুল খালেককে গুলি করে হত্যা করে তার মৃতদেহ কংস নদীতে ভাসিয়ে দেয়। ২০১৩ সালে তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মামলা করেন শহীদ আব্দুল খালেকের ছোট ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাদের। ওই মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ছিলেন আব্দুল মজিদ ওরফে মজিদ মাওলানা।
একাত্তরে মজিদ ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে হত্যা-গণহত্যা, নির্যাতন, লুট, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী সাতটি অভিযোগ ছিল। মজিদ মাওলানা মুক্তিযুদ্ধের সময় নেজামে ইসলামীর নেতা হিসেবে রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন। পরবর্তী সময়ে তিনি জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধ: ঢাকায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার
১ বছর আগে