ব-দ্বীপ
বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ৬ স্থানকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে: শামসুল আলম
পরিকল্পনাবিদ ও সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেছেন, বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ছয়টি স্থানকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অঞ্চলভেদে আর্থ-সামাজিক বৈষম্য এবং এর সাধারণ ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে।
অঞ্চলগুলো হলো- উপকূলীয় অঞ্চল, বরেন্দ্র ও খরাপ্রবণ অঞ্চল, হাওর ও আকস্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকা, পার্বত্যাঞ্চল ও নগর এলাকা।
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর দারুস সালাম জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ বাস্তবায়নে’- গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে দ্বিতীয় পর্যায়ের সমঝোতা স্মারক
১০ মাস আগে
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে দ্বিতীয় পর্যায়ের সমঝোতা স্মারক
নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে বাংলাদেশ- নেদারল্যান্ডের ষষ্ঠ ইন্টার গভার্নমেন্টাল কমিটি’র সভায় বাংলাদেশ বদ্বীপ পরিকল্পনা (বিডিপি-২১০০) এর দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০২২ হতে ২০৩২ পর্যন্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
সোমবার উক্ত সমঝোতা স্মারকে বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)-এর সচিব শরিফা খান ও নেদারল্যান্ডসের পক্ষে ডাচ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রদূত রেনে ভ্যান হেল স্বাক্ষর করেন।
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দলের প্রতিনিধিত্ব করেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) ড. মো. কাউসার আহাম্মদ ও নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মু. রিয়াজ হামিদুল্লাহ। ইআরডি’র সচিব এই সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দেন এবং সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা ও ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিষয়ক সমঝোতা স্মারক সই
এছাড়াও, এ সভায় বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয় ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (পশ্চিম ইউরোপ) ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
এই সভায় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দ্বিতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়নে ডাচ এবং বাংলাদেশি বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের কিভাবে আকৃষ্ট করা যায় এবং বিভিন্ন প্রকল্পসমূহকে কীভাবে বিজনেস মডেলে রূপান্তর করা যায় তার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সরকারি দপ্তর, বিশ্ববিদ্যালয়, স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান ও এনজিওদের মধ্যে সমন্বয় করে ব-দ্বীপ পরিকল্পনার আওতাধীন প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন করা অধিক ফলপ্রসূ হবে সভায় আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: রুট-টু-মক্কা : বাংলাদেশি হজযাত্রীদের সফর সহজে সমঝোতা স্মারক সই
১ বছর আগে