যুগোপযোগী
যুগোপযোগী-দক্ষ যুব সমাজ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের অন্যতম পূর্বশর্ত: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে যুগোপযোগী ও কর্মদক্ষ যুবসমাজের কোনো বিকল্প নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী ও উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের সম্ভাবনাময় সময় পার করছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, জনসংখ্যাগত এই সুবিধার সঠিক ব্যবহার করতে আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে।
আরও পড়ুন: জনপ্রতিনিধিরা চেষ্টা করলে জনগণের ভাগ্য আমূল পরিবর্তন করা সম্ভব: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
শনিবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের অধ্যাপক হাবিবুল্লাহ কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত ‘ইয়ুথ লিডারশিপ স্কিলস্ ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন৷
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, এমডিজি, এসডিজিসহ, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ ইত্যাদি প্রমাণ করে সরকার যুব সমাজ ও দেশের নাগরিকদের নিয়ে দূরদর্শী পরিকল্পনা করছে।
মন্ত্রী মার্কেট ইকোনমি নিয়ে বলেন, আমাদের পণ্য ও সেবার মান বিশ্বমানের হতে হবে। তাহলেই এই মুক্তবাজার অর্থনীতির যুগে আমরা অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে পারব। ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়ন করে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়িত করতে হলে নিজেরদের যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তোলাটা একান্তই অপরিহার্য।
মন্ত্রী বলেন, যুবসমাজ ফ্রিল্যান্সিংসহ রিমোট জবের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। যা অর্থনীতিকে করছে বেগবান।
স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার বিকল্প নেই জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ একটি বহুমাত্রিক ধারণা। সব ভেদাভেদ ভুলে সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে জ্ঞান ও দক্ষতাভিত্তিক সমাজ গঠনে এগিয়ে এলে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন করতে পারব।
একশনিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ড. শারিন শাহাজাহান নাওমির সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- স্মার্ট বাংলাদেশ নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম আজাদ।
আরও পড়ুন: জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দৃঢ় প্রত্যয় স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর
কুষ্টিয়ায় অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
৭ মাস আগে
মাদরাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে কাজ করছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
মাদরাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। একই সঙ্গে নতুন প্রজন্মকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানান তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি মাদরাসা শিক্ষার আধুনিকায়নে কাজ করছে। কওমি মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায় সনদের সরকারি স্বীকৃতি দিয়েছে বর্তমান সরকার।
আরও পড়ুন: আমন মৌসুমে ৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী
শনিবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে বাঐচন্ডি আলিম মাদরাসা প্রাঙ্গণে চারতলা একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সব দল ও ধর্মের মানুষ শেখ হাসিনা সরকারের উপকারভোগী। সরকারের বিরোধিতা যারা করে তারা আরও বেশি সুবিধা পেয়েছে এই সরকারের আমলে।
খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্মানীভাতা দেওয়া হচ্ছে। তাদের বীর নিবাস করে দিয়েছে সরকার।
তিনি বলেন, বিধবাভাতা, বয়স্কভাতা, প্রতিবন্ধীদের ভাতাসহ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিচ্ছে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, বাংলাদেশকে উন্নত দেশ করতে হলে সব নাগরিককে এক কাতারে আনতে হবে। সুষম উন্নয়ন করতে হবে। সেটা বিবেচনায় নিয়ে সবার জন্য উন্নয়নের কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এসময় তিনি উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রাখতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: এ বছর বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হয়নি: খাদ্যমন্ত্রী
ব্যবসায়ীরা মায়ের কোলে থেকেই ব্যবসা করছেন: খাদ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
বন আইন যুগোপযোগী করা হবে: বনমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বর্তমানের বন আইন ১৯২৭ সালে বৃটিশদের করা। সেই আইন প্রয়োগ করে জবরদখল রোধ করা যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, আমরা বনের নতুন আইন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি। আগামী সংসদে সেই আইনের খসড়া প্রস্তাবনা আনা হবে৷
এছাড়া আইনটি পাস হলে রাষ্ট্রের সকল বনভূমি সমস্যার সমাধান হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশ ধ্বংসকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা: বনমন্ত্রী
শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কুলাউড়ার গাজীপুরে বন বিভাগের রেঞ্জ অফিসের আধুনিক ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বনমন্ত্রী বলেন, সরকারের এসডিজি বাস্তবায়নে আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো ২৪ শতাংশ বন থাকতে হবে। বর্তমানে সরকারি বন রয়েছে ১৪ দশমিক এক শতাংশ। কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে বন বৃদ্ধি করতে সরকার কাজ করছে। আর সামাজিক বনায়নে বাড়ি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলে মোট ২২ দশমিক ৩৭ শতাংশ বনায়ন রয়েছে। বনায়ন বৃদ্ধি করার জন্য সিলেট বিভাগে সুফল প্রকল্পের আওতায় ৭৫ কোটি টাকার কাজ চলমান আছে।
সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের উত্তরে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, হাকালুকি হাওরকে হাওর উন্নয়ন বোর্ডে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলমান আছে। উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মাধবকুণ্ড থেকে যে খাল হাওর পর্যন্ত গেছে সেটির খনন কাজ চলছে এবং হাওর এলাকায় তিনটি বিল, ১৮টি পুকুর খনন করা হচ্ছে।
কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকারের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. তৌফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রেণু, কুলাউড়া পৌরসভার মেয়র সিপার উদ্দিন আহমদ, বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রেজাউল করিম চৌধুরী, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেহা ফেরদৌস চৌধুরী পপি, জুড়ী উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রিংকু রঞ্জন দাস, সহকারী বন সংরক্ষক (শ্রীমঙ্গল) মো. আবু বক্কর সিদ্দিক, কুলাউড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দিন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ২০৩০ সাল পর্যন্ত গাছ না কাটার আহ্বান বনমন্ত্রীর
১ বছর আগে