বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার রত্নাই সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
সোমবার (২৩ অক্টোবর) ভোরে উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের রত্নাই সীমান্তে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত নুরুজ্জামান (৪০) উপজেলার রত্মাই সীমান্ত এলাকার তসলিম উদ্দিনের ছেলে।
ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবি ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল মো. তানজীর আহম্মদ জানান, সোমবার (২৩ অক্টোবর) ভোরে উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের রত্নাই সীমান্ত এলাকায় নুরুজামানকে গুলি করে ভারতের উত্তর দিনাজপুর জেলার ১৫২ নম্বর ব্যাটালিয়নের সোনামতী ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা। এতে নিহত হন তিনি।অন্যরা পালিয়ে আসতে সক্ষম হন।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে পলিটেকনিকের ছাত্র নিহত, আহত ২
আমজানখোর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আকালু বলেন, নুরুজ্জামান একজন গরু ব্যবসায়ী ছিলেন।
বিএসএফ নিহত নুরুজ্জামানের লাশ ভারতের সোনামতি ক্যাম্পে নিয়ে গেছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে, সোমবার বিকালে বিজিবি-বিএসএপ কোম্পানি পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবি ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল মো. তানজীর আহম্মদ।
আরও পড়ুন: ত্রিশালে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লিবিয়ায় ‘ড্যানিয়েলের’ আঘাতে ৬ বাংলাদেশি নিহত
লিবিয়ায় সম্প্রতি ড্যানিয়েল ঝড় ও বন্যায় অন্তত ছয় বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাসের ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে চারজনের প্রাথমিক পরিচয় পাওয়া গেছে।
তারা হলেন- রাজবাড়ীর শাহীন ও সুজন এবং নারায়ণগঞ্জের মামুন ও শিহাব। তবে নিহত বাকি দু’জনের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: মান্দায় তিন বাহনের সংঘর্ষে নিহত ২
এছাড়া আরও কিছুসংখ্যক বাংলাদেশি নিখোঁজ রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঝড় ড্যানিয়েল ও বন্যায় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলের মানুষের কাছে মানবিক সহায়তা হিসেবে দ্রুত ত্রাণ সামগ্রী পাঠানোর পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিবিয়ার প্রেসিডেন্টের বিশ্বের কাছে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সৃষ্ট বন্যায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও কয়েক হাজার মানুষ। এছাড়া বর্তমানে আরও পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রাজবাড়ীতে বালুর স্তূপ ধসে নিহত ৩
সৌদি আরবে ফার্নিচার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ৯ বাংলাদেশি নিহত
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদ হতে ৩৫০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত আল-আহসা শহরের হুফুফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি এলাকায় একটি সোফা কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ বাংলাদেশি ও ভারতীয় ১ জন নিহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
শুক্রবার (১৪ জুলাই) বিকাল ৪টার (স্থানীয় সময়) দিকে আল-আহসা ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল সিটি এলাকায় একটি সোফা কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা সংঘটিত হয়। এতে ৯ জন অভিবাসী বাংলাদেশি ঘটনাস্থলে মৃত্যুবরণ করেন ও ২ জন আহত হয়।
দুর্ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রদূত ড. পাটোয়ারীর নির্দেশে কাউন্সেলর (শ্রম) মুহাম্মাদ রেজায়ে রাব্বী দূতাবাসের কর্মকর্তাদের নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যান। তারা ঘটনাস্থল, হুফুফ কিং ফাহাদ হাসপাতাল মর্গ এবং সিভিল ডিফেন্স কার্যালয় পরিদর্শন করেন ও প্রয়োজনীয় সহায়তা দেন।
ঘটনাস্থল থেকে জীবিত উদ্ধার বাংলাদেশি কর্মী বিপ্লব হোসেন ও মো. জুয়েল হোসেন দূতাবাস প্রতিনিধিকে জানান যে একজন ভারতীয় নাগরিকের পরিচালনাধীন সোফা কারখানাটিতে ১৪ জন বাংলাদেশি কর্মী কাজ করতেন।
তারা আরও জানান, শুক্রবার জুমার নামায শেষে খাওয়া-দাওয়া করে কারখানার উপরের আবাসনে কর্মীরা ঘুমিয়ে ছিলেন। হঠাৎ নীচ থেকে আগুন আগুন চিৎকার শুনে তারা দু’জন দ্রুত সিড়ি দিয়ে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেন। চারদিকে কালো ধোঁয়ায় অন্ধকারে প্রবেশপথ আচ্ছন্ন হয়ে যায়। তারা অনুমানের ওপর নির্ভর করে সুস্থ অবস্থায় বেরিয়ে আসতে পেরেছেন।
আরও পড়ুন: সৌদি আরবে মার্কিন কনস্যুলেটে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২
অন্যান্য সহকর্মীরা কালো ধোঁয়ায় নি:শ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যান। তিনজন কর্মী ঘটনার সময় কারখানার বাইরে থাকায় আক্রান্ত হননি বলে জানান তারা।
নিহত বাংলাদেশিরা হলেন-
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার জফির উদ্দিনের ছেলে মো. রুবেল হোসাইন; নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মো. দবির উদ্দিনের ছেলে মোহাম্মদ উবায়দুল; নওগাঁর আত্রাই উপজেলার আইজাক প্রামানীকের ছেলে রমজান; রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার জমিরের ছেলে মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম; রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার মোঃ শাহাদাত হোসাইনের ছেলে আরিফ; নওগাঁর আত্রাই উপজেলার রহমান সরদারের ছেলে বারেক সরদার; মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার ইউনুস ঢালীর ছেলে মো. জুবায়েত ঢালী; ঢাকার সাভার উপজেলার মৃত আলাউদ্দীনের ছেলে সাইফুল ইসলাম; রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার মো. আনিসুর রহমান সরদারের ছেলে মো. মো. ফিরুজ আলী সরদার।
রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী মরদেহগুলো দ্রুত বাংলাদেশে পাঠানো বা স্থানীয়ভাবে দাফনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য শ্রমকল্যাণ উইংকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এছাড়া আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য সার্বিক সহায়তার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রদূত। রিয়াদস্থ শ্রম কল্যাণ উইং বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে অগ্নিকাণ্ডে পুড়েছে ১০ দোকান
ইতালির মিলানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ৬
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
শনিবার (১০ জুন) দুপুর ২টার সময় রাণীশংকৈল উপজেলার ধর্মগড় সীমান্তের ৩৭৪/১ নম্বার মেইন পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত জিন্নাত আলী (৫২) রাণীশংকৈল উপজেলার ধর্মগড় ইউনিয়নের চেকপোস্ট কলোনির মৃত মহিউদ্দীনের ছেলে।
আরও পড়ুন: পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
স্থানীয়রা জানান, জিন্নাত আলীসহ আরও কয়েকজন দুপুরে বাড়ির অদূরে ভারতের সীমান্তে ঘাস কাটার সময় ভারতের উত্তর দিনাজপুর জেলার বিএসএফ ব্যাটালিয়নের কুকরাদহ ক্যাম্পের টহলরত বিএসএফ সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়লে জিন্নাত আলী গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এসময় অন্যরা তাকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁওয়ে নিয়ে আসার পথে তিনি মারা যান।
রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গুলফামুল ইসলাম মণ্ডল জানান, পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জগদল ক্যাম্পের কমান্ডার আব্দুল মোমিন জানান, গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানিয়ে বিএসএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিজিবির ঠাকুরগাঁও-৫০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানভীর আহমেদ জানান, শুক্রবার দুপুরে জিন্নাত আলী নামে এক বাংলাদেশি ভারতীয় সীমান্তের শুন্যরেখা অতিক্রম করলে বিএসএফ টহল দল গুলি করে।
আহত অবস্থায় তিনি বাংলাদেশ সীমান্তে চলে আসেন। চিকিৎসার জন্য ঠাকুরগাঁও নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে ছাত্রলীগ-যুবলীগ সংঘর্ষের সময় রেস্তোরাঁর বাবুর্চি গুলিবিদ্ধ
তেঁতুলিয়ায় বিএসএফের গুলিতে পাথরশ্রমিক গুরুতর আহত
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের উটমা সীমান্তে শনিবার ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে এক যুবক নিহতের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
নিহত জৈন উদ্দিন (১৮ ) উপজেলার বনপুর আদর্শ গ্রামের নুর মিয়ার ছেলে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত চক্রবর্তী জানান, জৈন আরও তিনজন নিয়ে সীমান্ত এলাকায় উটমা সীমান্তের ১২৫৭ নম্বর মেইন পিলারে কিছু খড়ি সংগ্রহ করতে যায়। একপর্যায়ে ভারতীয় খাসিয়ারা তাদের ওপর গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই জৈন নিহত হয়। পুলিশ জৈনের লাশ উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
আরও পড়ুন: পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
খাসিয়া জনগণ উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয়ের একটি জাতিগত গোষ্ঠী। সীমান্তবর্তী রাজ্য আসাম এবং বাংলাদেশের কিছু অংশে তাদের উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যা রয়েছে।
ভারতীয়রা সম্প্রতি সীমান্ত পেরিয়ে কথিত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে পাহারা দল গঠন করেছে।
আরও পড়ুন: পত্নীতলায় ট্রাকের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
কুষ্টিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত, আহত ২
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার বলদিয়া সীমান্তে রবিবার ভোরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষীরা গুলি করে এক বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) এক কর্মকর্তা নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত বলদিয়া স্কুল পাড়ার মুনতাজ হোসেন ওরফে জাহাঙ্গীর (৩২) নামে ওই বাংলাদেশি একজন গরু ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: রেজুআমতলী সীমান্তে মিয়ানমারের ফের গোলাগুলিতে স্থানীয়রা আতঙ্কিত
বিজিবি-৬ ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহ মোহাম্মদ ইশতিয়াক জানান, ভোর ৫টার দিকে মুনতাজ ৮২ নম্বর মূল পিলারের বিপরীত সীমান্ত দিয়ে গরু আনতে ভারতে গেলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
তিনি বলেন, মৃতদেহটি এখনও সীমান্তের ভারতীয় অংশে রয়েছে।
দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম লুতফুল কবির বলেন, আমরা ঘটনা শুনেছি। তবে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: মহেশপুর সীমান্ত থেকে নারী ও শিশুসহ ২৬ জন আটক
কুমিল্লা সীমান্ত থেকে ৩০ রোহিঙ্গা আটক
লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ছোড়া গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
রবিবার (২৯ আগস্ট) সকালে পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী সীমান্তের ৮৪২ নম্বর মেইন পিলারের ৫ নম্বর সাব পিলার এলাকার ভারতের অভ্যন্তরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের ডাঙ্গারপাড় গ্রামের বুলবুল হোসেনের ছেলে ইউনুস আলী (২৯) ও নীলফামারী জেলার জলঢাকা এলাকার সাগর (২৬)।
৬১ বুড়িমারী বিজিবি ক্যাম্প সূত্রে জানা গেছে, কয়েকজনের একটি দল সীমান্তের ৮৪২ নম্বর মেইন পিলারের ৫ নম্বর সাব পিলারের কাছ দিয়ে ভারতে গরু আনতে যান। সেখান থেকে গরু নিয়ে ফেরার সময় ভারতের কোচবিহার জেলার মেখলীগঞ্জ থানার চ্যাংড়াবান্ধা এলাকার ১৪৮ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের টহল দলের সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে সাগর ও ইউনুস গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে ভারতীয় সীমান্তবাসী মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে ছবি তুলে বাংলাদেশি সীমান্তবাসীদের পাঠালে নিহতদের পরিচয় জানা যায়।
এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক বলেন, ভারতের দুইশ’ গজ অভ্যন্তরে দুই বাংলাদেশির গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে আছে বলে সীমান্তবাসীর মাধ্যমে জেনেছি।’
আরও পড়ুন: লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
লালমনিরহাটে বাংলাদেশি ২ যুবককে বিএসএফ’র মারধর
বিএসএফের হয়রানি: বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মঙ্গলবার বাংলাদেশের দুই যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
টেকনাফে রোহিঙ্গা ডাকাতের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
টেকনাফে প্রকাশ্যে দিনের বেলা পাহাড় থেকে নেমে আসা সশস্ত্র রোহিঙ্গা ডাকাত দলের গুলিতে স্থানীয় এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
মরিশাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ বাংলাদেশি নিহত
ভারত মহসাগরে অবস্থিত দ্বীপ রাষ্ট্র মরিশাসে সড়ক দুর্ঘটনায় চার বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত এবং বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন।