সশস্ত্র যুদ্ধ
রাঙামাটিতে ইউপিডিএফ ও জেএসএস সদস্যরা সশস্ত্র যুদ্ধে জড়িয়েছে
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলায় ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও জেএসএস (সন্তু লারমা) গ্রুপের সদস্যরা সশস্ত্র যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে।
বাঘাইছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সন্তু লারমার নেতৃত্বে জেএসএস হলো সেই গোষ্ঠী যাদের সঙ্গে সরকার ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তিতে সই করেছিল। ইউপিডিএফ চুক্তির 'সন্দেহ' প্রকাশ করে এক বছর পরেই পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের জন্য একটি দাপ্তরিক অবস্থান নিয়ে গঠিত হয়েছিল।
স্থানীয়দের মতে, রবিবার সন্ধ্যায় বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয় এবং প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে ব্যাপক উত্তেজনা অব্যাহত থাকে, এতে উভয় পক্ষ প্রায় ৩৫০ থেকে ৪০০ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে।
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সন্দেহভাজন ডাকাত নিহত
গুলির শব্দে এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গত মাসে একই স্থানে তিনটি গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে সাজেক অঞ্চলের ইউপিডিএফ সমন্বয়কারী আর্জেন্ট চাকমা জানান, জেএসএসের ৩০ থেকে ৩৫ জন সশস্ত্র ক্যাডার ইউপিডিএফ কর্মীদের ওপর অতর্কিত গুলি ছুড়তে শুরু করলেও ইউপিডিএফ পাল্টা জবাব দিলে পালিয়ে যায়।
একাধিকবার চেষ্টা করেও এ ঘটনায় মন্তব্যের জন্য জেএসএস সন্তু লারমা দলের নেতা ত্রিদীপ চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় সাংবাদিক হত্যা মামলার প্রধান আসামি র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
১ বছর আগে