ইরানের প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসি ও তার সফরসঙ্গীদের মৃত্যুর ৪০তম দিন উপলক্ষে সম্প্রতি ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্যোগে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভোশি এবং গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য প্রফেসর ড. আনিসুজ্জামান।
ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কালচারাল কাউন্সেলর সাইয়্যেদ রেজা মির মুহাম্মদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন দৈনিক ইনকিলাবের সহকারী সম্পাদক মেহেদি হাসান পলাশ।
অনুষ্ঠানে বক্তরা বলেন, ইরানের শহীদ প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসি ছিলেন একজন মানব দরদী মানুষ। তিনি দেশ ও জাতির জন্য অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে ও নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। তিনি দেশের সেবায় এক শহর থেকে আরেক শহরে, এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছুটে বেরিয়েছেন। তিনি কেবল নিজ দেশ ও তার দেশের জনগণের জন্যই কাজ করেননি।তিনি বিশ্বমানবতার জন্য কাজ করেছেন।
আরও পড়ুন: ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্মরণে আলোচনা সভা-দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
তারা আরও বলেন, বিশ্বের মজলুম মানুষের জন্য কাজ করেছেন রাইসি। তার সময়ে মুসলিমদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক আরও বেশি শক্তিশালী হয়েছে। হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও তার সফরসঙ্গীদের মৃত্যুর ফলে কেবল ইরানি জাতি ও মুসলিম উম্মার নয়, সমগ্র ইসলামী উম্মার অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। যে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার মত নয়। তিনি ফিলিস্তিনসহ সারা বিশ্বের মজলুম মানুষের পক্ষে কাজ করেছেন। আর এর কারণেই তার মৃত্যুতে সারা বিশ্বের মানুষ কেঁদেছে। তার জানাযায় লাখ লাখ মানুষের ঢল নেমেছিল।বক্তরা বলেন, কোনো দেশের প্রেসিডেন্ট মারা গেলে সাধারণত ঐ দেশটিতে সরকারিভাবে শোক পালন করা হয়। কিন্তু ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও জাতি শোক পালন করেছে।
বক্তারা আরও বলেন, ইরানের ইসলামী বিপ্লবের ভিত্তি এখন অনেক মজবুত। ইরানের জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর ফলে দেশটিতে সাময়িক সংকট তৈরি হলেও ইরানের সর্বোচ্চ নেতার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশটি এই সংকট খুব দ্রুতই কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে। দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট শহীদ প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসির পথ অনুসরণ করে এই দেশ ও জাতিকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
আরও পড়ুন:বগুড়ায় ইরানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্মরণে শোক সভা অনুষ্ঠিত
৫ মাস আগে
রাইসির মৃত্যুতে যেভাবে অস্থির হয়ে উঠতে পারে ইরানের ভবিষ্যৎ
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিহত হওয়ার পর দেশটির শাসন ব্যবস্থায় অভ্যন্তরীণ রদবদলের আভাস পাওয়া গেছে গতকালই। তবে সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার মাধ্যমে দেশ পরিচালিত হয় বলে সরকারে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখতে হবে না ইরানের নাগরিকদের।
আলোচনাটা সর্বোচ্চ নেতার পদটি নিয়েই। ৮৫ বছর বয়সী আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির পর ইরানের সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে রাইসিকেই দেখা হচ্ছিল। তবে তার মৃত্যুতে দেশ পরিচালনার গুরুভার কার ওপর বর্তাবে, তা নিয়ে এখন থেকেই শুরু হয়েছে মাথাব্যথা।
রাইসির মৃত্যুর পর খামেনির ছেলেই পরবর্তী সর্বোচ্চ নেতা হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে ক্ষমতার বংশগত উত্তরাধিকার ইসলামি প্রজাতন্ত্রের দেশটির সংকট আরও বাড়াবে। কারণ রাজতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও দেশটির নাগরিকদের অনেকে এই শাসন ব্যবস্থাকে দুর্নীতিগ্রস্ত ও স্বৈরাচারী শাসন হিসেবে দেখেন।
ইরানের শাসন ব্যবস্থা যেভাবে কাজ করে
রাষ্ট্রপতি ও সংসদ সদস্য নির্বাচনের জন্য ইরানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তবে দেশের যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সর্বোচ্চ নেতা। তিনিই সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ হিসেবে কাজ করেন এবং শক্তিশালী বিপ্লবী গার্ডকে (আইআরজিসি) নিয়ন্ত্রণ করেন।
১২ সদস্যবিশিষ্ট গার্ডিয়ান কাউন্সিলের অর্ধেক সদস্যও তার মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। দেশটির রাষ্ট্রপতি, সংসদ সদস্য, এমনকি সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা বিশেষজ্ঞ পরিষদের প্রার্থীদেরও যাচাই করে এই গার্ডিয়ান কাউন্সিল।
আরও পড়ুন: হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানি প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার আশঙ্কা
কাগজে-কলমে, দেশে ইসলামি আইন বজায় রাখতে সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন করে থাকেন গার্ডিয়ান কাউন্সিলের সদস্যরা (ধর্মগুরু)। তবে বাস্তবতা হলো, সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা নিজ স্বার্থের ভারসাম্য বজায় রাখা ও তার নিজস্ব অগ্রাধিকারগুলোকে এগিয়ে নিতে কেউ যাতে চ্যালেঞ্জ না করতে পারে, তা নিশ্চিত করে সতর্কতার সঙ্গে শাসন ব্যবস্থা পরিচালনা করেন।
কট্টরপন্থী রাইসি ছিলেন খামেনির সমর্থক। ২০২১ সালের নির্বাচনে অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের কার্যত নিষ্ক্রিয় করে রাইসিকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করে বিশেষজ্ঞ পরিষদ। নির্বাচনে রুহানিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেও বাধা দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে ৮ বছর ধরে প্রেসিডেন্টের পদ সামলানো হাসান রুহানির স্থলাভিষিক্ত হন রাইসি। ইরানের ইতিহাসে সবচেয়ে কম ভোট পড়ে সেবারের নির্বাচনে।
রাইসির মৃত্যুর পর দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। ইরানের সংবিধান অনুসারে ৫০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে হবে। এক্ষেত্রে কাকে রাষ্ট্রপ্রধানের দায়িত্বে আনা হবে, সে কাজটি সাবধানতার সঙ্গে করতে হবে খামেনিকে।
এর অর্থ এই দাঁড়াচ্ছে যে, দেশটিতে কড়া ইসলামি শাসন আরোপ চলতে থাকবে এবং ভিন্নমতের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন চালিয়ে যাবে ইরান। এছাড়া দেশটির ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি, মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে সমর্থন ও পশ্চিমাদের গভীর সন্দেহের চোখে দেখা চলমান থাকবে।
ক্ষমতার উত্তরাধিকারের বিষয়ে যা হবে
ইরানের ক্ষমতায় রাষ্ট্রপতি আসবেন, যাবেন। কেউ কেউ কট্টরপন্থী, কেউবা মধ্যপন্থী হতে পারেন, তবে প্রত্যেককেই শাসন ব্যবস্থার প্রতি অনুগত হয়ে কাজ করতে হয়।
১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর দেশটির সর্বোচ্চ নেতা রয়েছেন খামেনি। ফলে তার মৃত্যুর পরই কেবল ইরানে বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটতে পারে।
৮৮ জন বিশেষজ্ঞ নিয়ে গড়া পরিষদের মাধ্যমে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচন করা হয়। ওই পরিষদের সদস্যরা আবার ১২ সদস্যের গার্ডিয়ান কাউন্সিলের মাধ্যমে ৮ বছর পর পর নির্বাচিত হন।
আরও পড়ুন: ইরানের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হলেন মোহাম্মদ মোখবার
খামেনির উত্তরাধিকারী কে হবেন- এ বিষয়ক আলোচনা বা যে কোনো কৌশল সাধারণ জনগণের অগোচরে হয়ে থাকে। ফলে দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী কে হতে চলেছেন, সাধারণের পক্ষে তা আগে থেকে জানা সম্ভব হয়ে ওঠে না।
তবে বিশ্লেষকরা যে ২ ব্যক্তিকে খামেনির উত্তরসূরি হিসেবে দেখছিলেন, তাদের একজন রাইসি, অন্যজন খামেনির ছেলে মোজতবা। ৫৫ বছর বয়সী মোজতবা একজন শিয়া ধর্মগুরু। তবে সরকারি দায়িত্ব পালনের কোনো অভিজ্ঞতা নেই তার।
মোজতবা ইরানের সর্বোচ্চ পদে বসলে যা হতে পারে
বিপ্লবের মাধ্যমে ১৯৭৯ সালে ইসলামি প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর দেশটির নেতারা ইরানকে শুধু পশ্চিমা ক্ষয়িষ্ণু গণতন্ত্রের চেয়ে নয়, মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বিরাজমান সামরিক একনায়কতন্ত্র ও রাজতন্ত্র থেকেও অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
তবে খামেনির ছেলে সর্বোচ্চ নেতার আসনে বসলে ফের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব শুরু হতে পারে ইরানে। শুধু ইসলামি শাসনের সমালোচকদের কাছেই নয়, দেশের বর্তমান শাসন ব্যবস্থা যেসব ইরানি ‘অনৈসলামিক’ বলে বিবেচনা করে, তাদের মধ্যেও ক্ষোভের সঞ্চার করতে পারে ক্ষমতার এই উত্তরাধিকার।
পারমাণবিক কর্মসূচির কারণে ইরানের ওপর আরোপিত পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা দেশটির অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছে। আর ইসলামি শাসন যা রাইসির আমলে আরও তীব্র আকার ধারণ করে, দেশের নারী ও যুবাদের আরও বিচ্ছিন্ন করেছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকটি বড় বড় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের সম্মুখীন হয়েছে ইরান। ২০২২ সালে মাহসা আমিনি গ্রেপ্তারের পর দেশটি বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠা এর বড় উদাহরণ। চুল না ঢেকে রাস্তায় বের হওয়ার কারণে আমিনি গ্রেপ্তার হন। এর বিরুদ্ধে ইরানজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। ওই বিক্ষোভ থেকে দেশজুড়ে ৫ শতাধিক মানুষ নিহত ও ২২ হাজারের বেশি নাগরিক আটক হন।
রাইসির মৃত্যুতে তাই নতুন সর্বোচ্চ নেতা বেছে নেওয়ার প্রক্রিয়াটি আরও জটিল হয়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে, যা দেশটিতে ফের অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।
আরও পড়ুন: ইরানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ঘটনায় এ পর্যন্ত যা জানা গেল
৭ মাস আগে
চীন সফরে যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি চীনে তিন দিনের সফরে রাষ্ট্রীয় যাচ্ছেন। আগামী মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এই সফরে তিনি চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনয়িং রবিবার এ ঘোষণা দিয়ে বলেন, শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে রাইসি এ সফরে আসছেন।
আরও পড়ুন: আবারও চীন সফরে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ জানিয়েছে, রাইসি জিনপিংয়ের সঙ্গে দেখা করবেন এবং দুই দেশের প্রতিনিধিরা পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ক নথিতে সই করবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এ সফরে চীনা ব্যবসায়ী নেতাদের এবং চীনে ইরানি প্রবাসীদের সঙ্গে বৈঠকও রাইসির সফরসূচির অংশ।
রাইসির সফর আন্তর্জাতিক বিষয়ে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা আধিপত্যের বিরোধিতাকারী দুই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অংশীদারের মধ্যে সম্পর্ককে আরও গভীর করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
দুই নেতা গত সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সমরকন্দে বৈঠক করেন, যখন জিনপিং ইরানের প্রতি চীনের সমর্থনের ওপর জোর দিয়েছিলেন।
ডিসেম্বরে তেহরানে চীনা ভাইস প্রিমিয়ার হু চুনহুয়ার সঙ্গে বৈঠকে রাইসি কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।
চীন ইরানের তেলের প্রধান ক্রেতা এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে বিনিয়োগের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
২০২১ সালে ইরান ও চীন একটি ২৫ বছরের কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তি সই করেছে। যাতে তেল ও খনিসহ শিল্প, পরিবহন এবং কৃষি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় রয়েছে।
উভয় দেশেরই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈরি সম্পর্ক রয়েছে এবং রাশিয়ার পাশাপাশি তারা মার্কিন আধিপত্যের বিপরীতে নিজেদের অবস্থান বজায় রেখেছে।
ওয়াশিংটন ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য রাশিয়ার কাছে শতাধিক হামলাকারী ড্রোন বিক্রির জন্য ইরানকে অভিযুক্ত করেছে। একই সময়ে মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যকার সম্পর্কও আরও দৃঢ় হয়েছে।
দেশব্যাপী সরকার বিরোধী বিক্ষোভ এবং পশ্চিমাদের সঙ্গে উত্তেজনা বৃদ্ধির মধ্যে ইরান শনিবার ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের ৪৪ তম বার্ষিকী উদযাপন করেছে।
আরও পড়ুন: বেলুন ইস্যুতে ব্লিঙ্কেনের চীন সফর বাতিল
কাশ্মীর: ভারতের ওপর চাপ প্রয়োগে চীন সফরে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১ বছর আগে