মান্না
আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে: মান্না
তিনি বলেন, পালানোর পর থেকে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে। কোনোভাবেই স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মান্না
শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে বগুড়া শহরের সাতমাথায় নাগরিক ঐক্য আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার অনেক ভালো কাজ করছে। কিন্তু বেশিদিন ক্ষমতা ধরে রাখা যাবে না। অবিলম্বে নির্বাচন দিয়ে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
মান্না আরও বলেন, আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষিত নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। ক্ষমতায় থেকে তারা লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছে। গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে।
তিনি বলেন, মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা আয়নাঘর বানিয়ে মানুষের ওপর অমানবিক নির্যাতন করেছে। আমরা শেখ হাসিনার মতো আর কোনো স্বৈরাচার সরকার চাই না। সেজন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
স্থানীয় নেতা মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন- কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, সদস্য আব্দুর রাজ্জাক শাফি, পিয়ার হোসেন, সাইদুর রহমান, মোহাম্মাদ আলী, আবুল কালাম আজাদ, মামুন, সাত্তার, পপি, শামীম, রফিকুল প্রমুখ।
আরও পড়ুন: রোজিনা ইসলাম ও মান্নার বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করা হবে: আইন উপদেষ্টা
২ সপ্তাহ আগে
উপজেলা নির্বাচন প্রমাণ করে জনগণ এই সরকারের সঙ্গে নেই: মান্না
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কম ভোটার উপস্থিতিই প্রমাণ করে দেশের মানুষ সরকারের সঙ্গে নেই।
তিনি বলেন, 'জনগণ এই সরকারকে (৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে) ভোট দেয়নি এবং এখনও তারা সরকারকে ভোট দেয় না। প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং দেখা গেছে বাংলাদেশের ইতিহাসে উপজেলা নির্বাচনে এত কম ভোটার উপস্থিতি আর কখনো হয়নি।’
শুক্রবার (১০ মে) একটি অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মান্না বলেন, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জনগণ তার সঙ্গে আছে বলে তিনি কোনো কিছুর পরোয়া করেন না।
তিনি বলেন, 'জনগণ বলতে আপনি কী বোঝাতে চেয়েছেন? তার মানে কি ওবায়দুল কাদের আপনার সঙ্গে আছেন? আপনার সঙ্গে কি কেউ আছে? এমনকী, আপনার দলের লোকজনও আপনার সঙ্গে নেই। তারা যদি আপনার সঙ্গে থাকতেন তাহলে ৭ জানুয়ারি ভোট দিতে যেতেন এবং উপজেলা নির্বাচনে ভোট দিতে যেতেন।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্যান্য রাজবন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে নাগরিক অধিকার আন্দোলন জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই অবস্থান কর্মসূচির আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা আ. লীগের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ: রিজভী
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার মধ্যে ইউটিলিটি সার্ভিসের মূল্যবৃদ্ধির জন্য সরকারের সমালোচনা করেন মান্না।
তিনি বলেন, ‘এই সরকার পণ্য ও বিদ্যুতের দাম কমাতে পারবে না। কিন্তু বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ এখন একশ’ বিলিয়ন ডলারের বেশি। বিদেশিদের চাপে ঋণ পরিশোধের জন্য অর্থনৈতিক পরিষদের বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, সরকারের হাতে আমদানি করার মতো পর্যাপ্ত ডলার নেই। আর প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাচ্ছে না, কারণ তারা জানে যে এই সরকার চোর।
তিনি বলেন, দেশের শোচনীয় অর্থনৈতিক অবস্থা প্রমাণ করছে বিরোধী দলগুলো নয়, সরকারই দুর্বল হয়ে পড়েছে।
ভঙ্গুর সরকারকে উৎখাত করে দুঃশাসন ও দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে দেশবাসীকে নতুন করে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান মান্না।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান বিএনপির
৬ মাস আগে
আ. লীগ সরকারের পতন ঘটাতে মানুষ আবারও রাস্তায় নামবে: মান্না
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পতন নিশ্চিত করতে রাজধানীতে আবারও রাস্তায় নামবে জনগণ।
তিনি বলেন, ‘এই সংসদ কাজ করতে পারে না। তারা (আওয়ামী লীগ নেতারা) হতাশ, আমরা নই। সাধারণ মানুষ ৭ জানুয়ারি ভোট দিতে না গিয়ে আমাদের সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে।’
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য সচিব আবদুল মান্নান করোনায় আক্রান্ত
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মান্না সর্বস্তরের মানুষকে সাহসের সঙ্গে রাজপথে নামার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন দেখবেন এই ঢাকা শহর মিছিলে ভরে যাবে। আমরা সেই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আমাদের মধ্যে কোনো হতাশা নেই।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ গ্রেপ্তার বিরোধী নেতা-কর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে বিএনপিপন্থী ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নতুন রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সমালোচনা মান্নার
মান্না বলেন, বিশ্বের প্রধান গণতান্ত্রিক দেশগুলো ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে স্বীকৃতি দেয়নি। তাই বিরোধী দলগুলোর হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই।
তিনি বলেন, জনগণের সমর্থন পেতে ব্যর্থ হয়ে পুলিশ ও আমলাতন্ত্রের সহায়তায় নির্বাচন করে ক্ষমতাসীন নেতারা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
আরও পড়ুন: এম এ মান্নানের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা বিএনপির
৯ মাস আগে
‘আরেকটি একতরফা জাতীয় নির্বাচন আ.লীগকে নির্বাসনে পাঠাবে’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, আরেকটি একতরফা জাতীয় নির্বাচন আওয়ামী লীগকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেবে।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি তাদের (আওয়ামী লীগের) উদ্দেশ্য কী। তারা ৭ জানুয়ারি বিভিন্ন স্থানে ব্যালট বাক্স স্থাপন করবে এবং সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণা করবে। এটা এমন কোনো নির্বাচন নয়, যা আমাদের প্রতিরোধ করতে হবে।’
রবিবার (২৬ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশে মান্না এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির পেছনে আছে সরকারি সিন্ডিকেট: মান্না
মান্না বলেন, সরকার যতই চেষ্টা করুক না কেন প্রহসনের নির্বাচন না করে ভালো কিছু করতে পারবে না।
তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি, দেশের জনগণ এবং বিশ্ব সম্প্রদায় এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে। আমি বলছি, ভালো দিন আসছে। কী ঘটতে পারে তা দেখার জন্য অপেক্ষা করুন। এটা সরকার বা আওয়ামী লীগের নির্বাচন নয়, এটা তাদের নির্বাসনে পাঠাবে। এটি দেখার জন্য অপেক্ষা করুন।’
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে নিষ্ক্রিয়তা ও রাজপথে অনুপস্থিত থাকার কারণে নানা জল্পনা-কল্পনার মধ্যেই রবিবার দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের সমর্থনে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশে যোগ দেন মান্না। এদিকে অসুস্থ থাকায় জোটের সাম্প্রতিক কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেননি তিনি।
মান্না বলেন, ‘আমি এখনও অসুস্থ। আমি এখানে এসেছি কারণ আমার অবস্থান সম্পর্কে একটি প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে। মাহমুদুর রহমান মান্না দালাল নন।’
মান্না বলেন, সরকার যাই বলুক না কেন, জনগণ বিরোধী দলের হরতাল ও অবরোধের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে।
তিনি বলেন, তারা সরকার ও একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
বিভিন্ন দলকে বিভক্ত করে নির্বাচনের জন্য লোক নিয়োগের ‘অশুভ’ প্রচেষ্টার জন্য মান্না সরকারের সমালোচনা করেন।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, রাষ্ট্রীয় মদদপুষ্ট সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসের রাজত্ব মোকাবিলায় তারা দেশব্যাপী অবরোধ আরোপ করছে।
তিনি বলেন, ‘মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য আমরা মাঝে মাঝে বিরতি দিই। তবে আমরা চূড়ান্ত আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি।’
তিনি বলেন, জনগণ তাদের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আবার জেগে উঠছে।
এর আগে গণতন্ত্র মঞ্চের শতাধিক নেতা-কর্মী রাজধানীর বিজয়নগর ও তোপখানা রোড এলাকায় বিক্ষোভ করেন।
৪৮ ঘণ্টার অবরোধের প্রথম দিনে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন এলাকায় আকস্মিক মিছিল বের করে।
এদিকে বিজয়নগর, নয়াপল্টন, পুরাতন পল্টন, পান্থপথ ও জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকায় বিক্ষোভ এবং সমাবেশ করেছে— গণতন্ত্র মঞ্চ, এলডিপি, গণঅধিকার পরিষদ, ১২ দলীয় জোট, বাম গণতান্ত্রিক জোট, জাতীয়তাবাদী সমন্বয় জোট, লেবার পার্টি, গণফোরাম ও পিপলস পার্টি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ কখনোই শ্রীলঙ্কার মতো হবে না: এম এ মান্নান
প্রধানমন্ত্রীর নতুন রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সমালোচনা মান্নার
১১ মাস আগে
প্রধানমন্ত্রীর নতুন রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সমালোচনা মান্নার
আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের (এএলপিপি) মাধ্যমে দেশের নতুন রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন প্রক্রিয়ার বিরোধিতা করেছেন নাগরিক ঐক্য দলের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না।
তিনি বলেছেন, এতে প্রতীয়মান হয়েছে যে প্রধানমন্ত্রী একাই রাষ্ট্রপ্রধান নিয়োগ করতে পারেন।
আরও পড়ুন: শিশুদের সৃজনশীল কাজে নিয়োজিত করুন, অভিভাবকদের প্রতি রাষ্ট্রপতি
তিনি বলেন, ‘এবার ঘটনাটা খুবই ন্যক্কারজনক-অশ্লীল একটা বিষয় হয়েছে। বোঝা গেল প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি বানান। একটা রেজুলেশন নিয়ে (এএলপিপি মিটিংয়ে) বলা হলো যে ‘উনি (প্রধানমন্ত্রী) যাকে মনে করেন তাকে মনোনীত করবেন।’
সোমবার বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এসময় মান্না আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি মনোনয়নের ক্ষেত্রে নির্বাচন ও ভোটের মতো ন্যূনতম রেজ্যুলেশন থাকা উচিত...‘সমস্ত জিনিসকে পদদলিত করা হল। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, কতখানি স্বেচ্ছাচারী মানুষ হতে পারে। নির্বাচনে জেতার জন্যও এইরকম করবে, এখান থেকে তার একটা প্রমাণ পাওয়া যাবে।’
এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি সর্বসম্মতিক্রমে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দলের সভাপতি পদে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষমতা দেয় আ’লীগ।
অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক কমিশনার এবং আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে রবিবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) কাগজপত্র জমা দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ঘোষণা করেন, ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থী সাহাবুদ্দিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
পরে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে দেশের ২২তম নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করে ইসি।
এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তিনি বলেন, ‘আমাদের রিঅ্যাকশন আমার দল থেকে আসবে। এই মিটিং থেকে (লিয়াজোঁ কমিটির) আমি রিঅ্যাকশন দিতে পারব না।’
টুকু আরও বলেন, ‘আমি শুধু এইটুকু বলতে পারি, একজন-তন্ত্রের দেশে অনেক সম্ভব অসম্ভব হইতে পারে, আবার অনেক অসম্ভব সম্ভব হইতে পারে- সেই দৃষ্টান্ত।’
এর আগে বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা এক ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে চলমান যুগপৎ আন্দোলন নিয়ে আলোচনা করেন এবং এ পর্যন্ত তাদের পালিত কর্মসূচি মূল্যায়ন করেন।
আরও পড়ুন: উত্তরসূরি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের শুভেচ্ছা
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিষয়ে বিএনপির কোনো আগ্রহ নেই: মোশাররফ
১ বছর আগে