অন্তর্ভুক্ত
তাপপ্রবাহকে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান বলেছেন, তাপপ্রবাহকে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
তিনি বলেন, তাপপ্রবাহের মারাত্মক প্রভাব থেকে রক্ষা করতে জনগণকে প্রস্তুত করে তুলতে নানা কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: পরিবেশ ও উন্নয়ন সাংবাদিকতায় হয়রানি হলে সুরক্ষা দেবে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
রবিবার (৫ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি আয়োজিত ‘ন্যাশনাল কনসালটেশন ওয়ার্কশপ অন হিট ওয়েভ মেনেজমেন্ট’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে এবং তাপপ্রবাহের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কিত সুরক্ষা ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য পরামর্শ প্রচার করছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে পানির বোতল, স্যালাইন, ছাতা ও ক্যাপ বিতরণ করছে। এছাড়াও দুর্বল জনগোষ্ঠীকে জরুরি সেবা দেওয়া হচ্ছে।
কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল- বাংলাদেশে তাপপ্রবাহের মাত্রা ও এর প্রভাব হ্রাসে করণীয়গুলো চিহ্নিত করে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে তাপপ্রবাহ সম্পর্কিত অংশীজনদের কার্যক্রমকে আরও সমন্বিতভাবে এগিয়ে নিতে উপায় খুঁজে বের করা।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীদের আত্মত্যাগের উজ্জ্বল উদাহরণ জাহানারা ইমাম: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
৫ মাস আগে
পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয় পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, তৃতীয় শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য পরিবেশ সংরক্ষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাসংক্রান্ত বিষয়সমুহ পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে মন্ত্রণালয়।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে টেকসই নগরায়ন ও পরিবেশের সুরক্ষা সুপারিশমালাবিষয়ক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পাঠ্যক্রমে পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়বলী যুক্ত করে ছোট থেকেই শিশুদের সচেতন করার তাগিদ হিসেবেই মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া বায়ু ও শব্দ দূষণ রোধেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
পরিবেশমন্ত্রী এসময় পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সবার অভ্যাসগত দৈনন্দিন ব্যবহার পরিবর্তনের তাগিদ দেন।
তিনি প্লাস্টিক ব্যবহারে সবাইকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি বর্জ্য অপসারণে নগর সংশ্লিষ্টদের কার্যকরী ভূমিকার রাখার আহ্বান জানান।
মন্ত্রী বলেন, সরকার এককভাবে কিছু করতে পারবে না, সবাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে। নির্বাচনের আগে যারা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এমন ৪৬ জন এমপিকে নিয়ে সংসদে একটি ককাস ঘটনার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার: পরিবেশমন্ত্রী
৬ মাস আগে
বাংলাদেশ শ্রমশক্তি জরিপে প্রথবারের মতো অক্ষমদের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করেছে
সম্প্রতি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২-এ প্রথমবারের মতো ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল অন্তর্ভুক্তি করা হয়েছে যা পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্তকরণের একটি বড় পদক্ষেপ। ২০২১ সালে বিবিএস ‘অর্গানাইজেশন অব পারসন উইথ ডিজঅ্যাবিলিটিজ’ (ওপিডি) এর পরামর্শে এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) কারিগরি সহায়তায় বিশ্ব-স্বীকৃত ‘ওয়াশিংটন গ্রুপ প্রশ্নপত্র’ -এর উপর ভিত্তি করে একটি ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল গ্রহণ এবং অন্তর্ভুক্ত করে। যার উদ্দেশ্য প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উপাত্তকে জাতীয় শ্রমশক্তি জরিপের অংশ করা।
আরও পড়ুন: ২০২২ সালে দেশের প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণ ছিল ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা: বিবিএস জরিপ
আইএলও বাংলাদেশ এর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পৌটিয়াইনেন বলেন, ‘বাংলাদেশের শ্রমশক্তি জরিপের তথ্যে ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল অন্তর্ভুক্তি করা দেশের শ্রমবাজারে অন্তর্ভুক্তির প্রকৃত চিত্র অনুধাবন এবং গৃহীত কর্মসংস্থান নীতি বাস্তবায়নের সময় কেউ যাতে পিছিয়ে না থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য একটি বড় মাইলফলকস্বরূপ।’
পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতিবন্ধী ব্যক্তি চিহ্নিতকরণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান এবং নীতিসমূহ গ্রহণ করেছে। তার ভিত্তিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের তাদের দৈনন্দিন সাধারণ কার্যক্রম সম্পাদনে অসুবিধা পরিমাপের মাধ্যমে শ্রমবাজারে তাদের কার্যকারিতা নির্ধারণ করা হয়। এই পদক্ষেপটি দেশের শ্রমশক্তির অন্তর্গত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা, তাদের কর্মসংস্থান এবং বেকারত্বের হার, তাদের কোনো আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আছে কি-না তা তুলে ধরে। পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে তারা কোন সামাজিক সুরক্ষা এবং অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করছেন কি-না সে সম্পর্কে লিঙ্গ-বিভাজিত ধারণা পেতেও সাহায্য করেছে।
আরও পড়ুন: ১৫০০ কোটি টাকার নিরাপত্তা তহবিল অযোগ্য সুবিধাভোগীদের জন্য ব্যয়: সিপিডি‘র জরিপ
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘এই জরিপ দেশের শ্রমবাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে শ্রমবাজারে হওয়া উন্নতিকে প্রতিফলিত করবে। প্রকৃতপক্ষে, শ্রমবাজারের উন্নয়ন দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের সমার্থক।’
বাংলাদেশ শ্রমশক্তি জরিপ যুব কর্মসংস্থান, শ্রমবাজারে নারীদের অন্তর্ভুক্তি, অভিবাসী শ্রম এবং সম্প্রতি গৃহীত, ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল অন্তর্ভুক্তিসহ কর্মসংস্থান এবং বেকারত্বের সঙ্গে জড়িত নানা বিষয়ে হালনাগাদ তথ্য প্রদান করে যা আন্তর্জাতিক শ্রম ধারণা, সংজ্ঞা এবং তত্তসমূহের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের জরিপে দেশের ৬৪টি জেলার ৩০ হাজার ৮১৬টি পরিবার থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা শহরে ২০১৯-২০২২ সালের মধ্যে সামগ্রিক দারিদ্র্যের হার কমেছে ৪.৩ শতাংশ: বিআইডিএসের জরিপ
১১ মাস আগে
জাতীয় স্লোগান ‘জয় বাংলা’র সঙ্গে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ অন্তর্ভুক্ত করতে রুল জারি
‘জয় বাংলা’ বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসেবে জারি করা গেজেট সংশোধন করে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ অন্তর্ভুক্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন।
এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (০৩ এপ্রিল) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ রুল জারি করেন।
চার সপ্তাহের মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, শিক্ষা সচিবকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহের সেই শিশুকে ১৩ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনে দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
এছাড়া রিটের পক্ষে শুনানি করেছেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূইঁয়া।
গত বছরের ১২ নভেম্বর জাতীয় স্লোগান ‘জয় বাংলা’র গেজেট সংশোধন করে তাতে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া রাসেলসহ ১৩ আইনজীবী।
আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া রাসেল বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যখনই জয় বাংলা উচ্চারিত হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে জয় বঙ্গবন্ধু উচ্চারিত হয়েছে। স্বাধীনতার জন্য এই স্লোগান ছিল উৎসাহমূলক।
জয় বাংলা আর জয় বঙ্গবন্ধু একটাই স্লোগান; পৃথক কোনো স্লোগান নয়।
২০১৬ সালের ৩ মে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর নিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল বলেছেন, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এক এবং অভিন্ন। এই দেশটি বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। তাইতো মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সমগ্র বাঙালির মুখে মুখে স্লোগান ছিল ‘এক নেতা একদেশ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান আমাদের জাতীয় স্লোগান। এজন্য জয় বাংলার সঙ্গে জয় বঙ্গবন্ধু অন্তর্ভূক্ত করতে রিট করা হয়। রিট আবেদনটির প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: হজ প্যাকেজের অতিরিক্ত খরচ কেন জনস্বার্থ পরিপন্থী নয়: হাইকোর্ট
এর আগে ২০২০ সালের ১০ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান (প্রয়াত) ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের বেঞ্চ জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান ঘোষণার বিষয়ে রায় দেন।
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদারত বলেন, জয় বাংলা জাতীয় ঐক্যের স্লোগান। জয় বাংলা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয় স্লোগান এবং জয় বাংলা ৭ মার্চের ভাষণের সঙ্গে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আদালত আরও বলেন, আবেদনকারী সংবিধানের ৩ ও ৪ নম্বর অনুচ্ছেদের ধারাবাহিকতায় জাতীয় স্লোগান হিসেবে জয় বাংলাকে অন্তর্ভুক্ত করা দাবি করেছেন-এটা এই আদালতের এখতিয়ার বহির্ভূত।
কারণ কোনো আইন প্রণয়ন করা এবং সংবিধান সংশোধন করার একমাত্র অধিকার জাতীয় সংসদের।
তবে রাষ্ট্রপক্ষ এ রুলের সমর্থনে হলফনামা দিয়েছেন উল্লেখ করে আদালত রায়ে বলেন, আইন সচিব ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান করায় একমত পোষণ করেছেন।
এরপর আদালত রায়ের আদেশ অংশ ঘোষণা করেন।
আদেশে আদালত বলেন, ক. আমরা ঘোষণা করছি যে, জয় বাংলা বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে।
খ. সব জাতীয় দিবসগুলোতে এবং উপযুক্ত ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদাধিকারীগণ এবং রাষ্ট্রীয় সব কর্মকর্তা সরকারি অনুষ্ঠানের বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ যেন করেন, সেজন্য বিবাদীরা যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
গ. সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অ্যাসেম্বলি সমাপ্তির পরে ছাত্র শিক্ষকরা যেন ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করেন, তার জন্য বিবাদীরা যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। এরপর গত বছরের ২ মার্চ ‘জয় বাংলা’কে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
আরও পড়ুন: যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানোর একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কেন অসাংবিধানিক নয়: হাইকোর্ট
১ বছর আগে
রেলওয়ে টিকিটিং ব্যবস্থায় তিনটি সেবা অন্তর্ভুক্ত: রেলমন্ত্রী
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিটিং ব্যবস্থায় তিনটি সেবা অন্তর্ভুক্ত করতে যাচ্ছে। এসব সেবা আগামী ১ মার্চ থেকে কার্যকর হবে।
তিনি বলেন, সেবা তিনটির মধ্যে আছে, জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাইয়ের মাধ্যমে রেলওয়ের আন্তনগর ট্রেনের টিকিটিং ব্যবস্থা, টিকিট চেকিং ব্যবস্থায় পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) মেশিনের প্রবর্তন এবং অনলাইনের মাধ্যমে কেনা টিকিট অনলাইনে ফেরতের ব্যবস্থা করা।
আরও পড়ুন: দুর্দিনে সহায়তার জন্য আপনাদের পাশে সরকার রয়েছে: রেলমন্ত্রী
বুধবার রেলভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।
তিনি বলেন, টিকিট কালোবাজারী প্রতিরোধ, বিনা টিকিটে ভ্রমণকারীদের জরিমানাসহ ভাড়া আদায় সহজ করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
এছাড়া ‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে আন্তনগর ট্রেনের টিকিট কেনার আগে প্রত্যেক যাত্রীকে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বা জন্মনিবন্ধন সনদ যাচাই করে রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা বাধ্যতামূলক করেছে।
কাউন্টার, অনলাইন ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট ক্রয়কারী যাত্রীরা অনলাইন অথবা মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে যেকোনো সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটিং সিস্টেমে খুব সহজে নিবন্ধন করতে পারবেন।
রেলমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রী সাধারণের সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ শীর্ষক স্লোগানকে সামনে রেখে এবং বাংলাদেশ সরকারের লক্ষ্য অনুযায়ী ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠনের প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিটিং ব্যবস্থায় কিছু পরিবর্তন এনেছে।
আরও পড়ুন: হিলি ও লালমনিরহাটের রেল ও সড়ক পথ ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত: রেলমন্ত্রী
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে: রেলমন্ত্রী
১ বছর আগে