পুড়ে ছাই
গল্লামারিতে চার্চে আগুনে ৫টি ঘর পুড়ে ছাই
খুলনা নগরীর গল্লামারি শশীভূষণ চার্চে আগুনে ৫টি ঘর পুড়ে গেছে।
রবিবার সকাল ৮টায় বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
আরও পড়ুন: খুলনার সালাম জুট মিলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৩৬০ জন শিক্ষার্থীর ঈদ উপহারসহ কম্পিউটার ও শিক্ষা সামগ্রী পুড়ে গেছে।
কেসিসির ২৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু বলেন, চার্চের পাশে পাঁচটি টিন শেডের কক্ষে একটি প্রকল্পের আওতায় শিশুদের লেখাপড়া করানো হতো। সকালে ঝড় ও বজ্রপাতের সময় শর্ট সার্কিটের কারণে একটি কক্ষে আগুন লেগে যায়। পরে তা আশপাশের কক্ষেও ছড়িয়ে পড়ে। এখানে টিভি, ফ্রিজ, ল্যাপটপ, কম্পিউটারসহ বিভিন্ন সামগ্রী ছিল। আগুনে সব পুড়ে গেছে।
সেড প্রকল্প ব্যবস্থাপক জিথন হালদার রায় বলেন, ঈদে শিশু ও শিক্ষার্থীদের দেওয়ার জন্য বিভিন্ন উপহার কেনা হয়েছিল। সব পুড়ে গেছে। আগুনে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় শাপলা সুপার মার্কেটে আগুনে পুড়েছে ১৫টি দোকান
রাজশাহীতে প্লাস্টিকের গোডাউনে আগুন, ১৫ কোটি টাকার ক্ষতি
৮ মাস আগে
নড়াইলে ৯ দোকান পুড়ে ছাই, কোটি টাকার ক্ষতি
নড়াইলের সীমান্তবর্তী যশোর অভয়নগরের সিদ্দিপাশা ইউনিয়নের চন্দ্রপুর বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ৯টি দোকান পুড়ে গেছে। অগ্নিকাণ্ডে কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বুধবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে কালিয়া উপজেলার পিরোলী ইউনিয়নের শীতলবাটি গ্রামের রায়হান ফকিরের ডিজেলের দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটলে কিছুক্ষণের মধ্যে একই গ্রামের রোশান মীনার দুইটি, ইকবাল ফকিরের তিনটি, কিফায়েত হোসেনের তিনটি দোকান এবং কামরুল মোল্যার মুদি দোকান পুড়ে যায়।
আরও পড়ুন: নলডাঙ্গায় অগ্নিকাণ্ড: ৩০টি বাড়ি ভস্মিভূত
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী রায়হান ফকির জানান, তার দোকানে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুনে তার অর্ধ কোটি টাকাসহ সবার মিলে কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
তিনি বলেন, দুর্গম এলাকা বিধায় নড়াইলের কালিয়া থেকে ফায়ার সার্ভিস রওনা হলেও তিনটি নদী পার হয়ে ঘটনাস্থলে আসার আগেই এলাকাবাসী আগুন নিভিয়ে ফেলে।
এদিকে পিরোলি পুলিশ ফাঁড়ি ও যশোরের অভয়নগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
কালিয়া ফায়ার সার্ভিস এ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের ডিউটিম্যান ইয়াসিন আলী জানান, অগ্নিকাণ্ডের খবর শোনার পর ঘটনাস্থলে যাবার পথে জানতে পারি স্থানীয়রা আগুন নিভিয়ে ফেলেছে।
আরও পড়ুন: বরিশালে অগ্নিকাণ্ডে ৮ বসতঘর পুড়ে ছাই
সীতাকুণ্ডে ১১ দোকান ও ৬ গোডাউন আগুনে পুড়ে ছাই
১ বছর আগে
সীতাকুণ্ডে ১১ দোকান ও ৬ গোডাউন আগুনে পুড়ে ছাই
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ১১টি দোকান ও ছয়টি গোডাউন আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে অন্তত দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের। রবিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার পৌর সদরের কলেজ রোডে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর দিদারুল আলম অ্যাপোলোর মালিকানাধীন জায়গায় বিশ্বজিৎ ফোম সেন্টার নামের একটি লেপ তোষকের গোডাউনে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত হয়।
আরও পড়ুন: গুলশানে বহুতল ভবনে আগুন
মুহূর্তেই তা আশপাশের কয়েকটি দোকান ও গোডাউনে ছড়িয়ে পড়লে খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই লেপ-তোষকের দোকানসহ আশপাশের ১১টি বিভিন্ন দোকান ও ছয়টি গুদাম পুড়ে যায়।
পৌর সদর ব্যবসায়ী দোকান মালিক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম বাহার জানান, সকালে ব্যবসায়ী বিশ্বজিতের ফোমের গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
মুহূর্তের মধ্যে আগুন আশপাশের দোকান ও গুদামে ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় কাউন্সিলর ও পুড়ে যাওয়া দোকানের মালিক দিদারুল আলম অ্যাপোলো বলেন, তোষকের একটি দোকানের বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগার কথা শোনা যাচ্ছে। আগুনে আমার ও ব্যবসায়ীদের অন্তত দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা মো. নুরুল আলম দুলাল বলেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। কিন্তু কলেজ রোডের প্রবেশ মুখে মেলা কমিটির গেটের কারণে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে কিছুটা বেগ পেতে হয়।
তারপরও সে বাধা পেরিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেড় ঘন্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
তিনি আরও বলেন, আগুনে পুড়ে ফোমের গোডাউনে থাকা মশার কয়েল অথবা বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
চট্টগ্রামের আগুন নিয়ন্ত্রণে, নিহত ১
১ বছর আগে