আহত ৩০
বিলের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০
মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় বিলের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন।
রবিবার (২৮ জুলাই) খলিলপুর ইউনিয়নের কমুদপুরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বৌদ্ধ বিহারের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭
পুলিশ ও এলাকাবাসি জানায়, রবিবার বিলের দখল নিয়ে দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় অন্তত ৩০ জন আহত হন। পরে আহতদের উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট এম.এ.জি ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মৌলভীবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে.এম নজরুল বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আরও পড়ুন: মাগুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ২০
ঝালকাঠিতে অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২
৩ মাস আগে
বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫ জনের মৃত্যু, আহত ৩০
বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩০ জন।
রবিবার (৭ জুলাই) বিকাল সোয়া ৫টার দিকে বগুড়া শহরের সেউজগাড়ী আমতলী মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: নকলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
নিহতরা হলেন, অলোক সরকার (৪০), আতশী রানী (৪০), রঞ্জিতা মোহন্ত (৬০), নরেশ মোহন্ত (৬৫) এবং অজ্ঞাত পরিচয় এক নারী।
স্থানীয়রা জানায়, সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির থেকে রবিবার বিকেল ৫টায় রথযাত্রা বের হয়। ১০ মিনিট পথ অতিক্রম করার পর সেউজগাড়ী আমতলা এলাকায় পৌঁছালে রথের চূড়াটি সড়কের ওপর দিয়ে যাওয়া উচ্চ ভোল্টের বৈদ্যুতিক তার স্পর্শ করে। এতে আগুন ধরে যায়। এ ঘটনায় কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পাঁচজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
আহতদের মধ্যে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চারজন ও মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে একজন মারা যান।
বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনিস বলেন, এখন পর্যন্ত পাঁজজন মারা গেছেন। মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইহান ওলিউল্লাহ বলেন, রথযাত্রার সময় রথের চূড়াটি বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে এলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ বোনসহ ৩ জনের মৃত্যু
৪ মাস আগে
রাজশাহীতে আ. লীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষে আহত ৩০
রাজশাহীর বাঘায় পাল্টা-পাল্টি কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই দলের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
এসময় হাত বোমার বিস্ফোরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ৫০ রাউন্ডের বেশি টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছে।
শনিবার (২২ জুন) বেলা ১১টার দিকে বাঘা উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ ১, আটক ৩
সংঘর্ষে আহতদের বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন, বাঘা পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আক্কাছ আলী, বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবলু, আড়ানি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শফিউর রহমান শফি। এদের মধ্যে আশরাফুল ইসলাম বাবলুসহ দুইজনকে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
দুই দলের পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন ও সমাবেশকে কেন্দ্র সংঘর্ষ শুরু হয়।
আওয়ামী লীগের উপজেলা চেয়ারম্যান লাভলু গ্রুপের সমর্থকরা দাবি করেছেন মানববন্ধন থেকে তাদের বিক্ষোভ মিছিলে হামলা করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ নেতা রোকনুজ্জামান রিন্টু বলেন, মেয়র আক্কাছ আলীর নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে তাদের মানববন্ধনে হামলা চালানো হয়েছে। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবলুসহ তাদের পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে বাবলুসহ দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাছ আলী বলেন, তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে মানববন্ধন থেকে হামলা করা হয়েছে। এতে আমিসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছি। আহতদের বাঘা হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, দুইটি কর্মসূচিতে পাল্টা-পাল্টি বক্তব্য ও স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
তিনি আরও বলেন, এ সময় পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ার শেল ছুঁড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সংঘর্ষের ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেনি।
অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান ওসি।
আরও পড়ুন: মাগুরায় আ.লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ১৩ জন আহত
৪ মাস আগে
চাকা বিস্ফোরণ হয়ে মার্কেটে ঢুকে গেল বাস, আহত ৩০
যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের বারীনগর সাতমাইল বাজারে চাকা বিস্ফোরণ হয়ে কুষ্টিয়াগামী রুপসা পরিবহনের একটি বাস মার্কেটের ভিতর ঢুকে গেছে।
শনিবার (১০ জুন) দুপুরে এঘটনা ঘটে। এ সময় চালকসহ কমপক্ষে ৩০ যাত্রী আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে অতিরিক্ত গরমে শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২ শিক্ষার্থী হাসপাতালে
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মিরা আহতদের উদ্ধারসহ যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রুপসা পরিবহনের একটি বাস সাতমাইল বাজারে দুপুর সোয়া একটার দিকে পৌঁছালে সামনের চাকা বিস্ফোরণ হয়ে যায়। এসময় বাসটি সোনালী ব্যাংকের মার্কেটের ভিতর ঢুকে যায়। এতে গুরুতর আহত হন চালক সহ ৩০ জন আহত হন।
বারোবাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম জানান, এ দুর্ঘটনায় এক ঘন্টা যান চলাচল বন্ধ থাকার পর পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সহযোগিতায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
তিনি আরও জানান, আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়। গুরুতর আহত চালক মিয়ারাজকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া বাসটি উদ্ধার করে বাজার হাইওয়ে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাসার সামনে অস্ত্রসহ মহড়া, গ্রেপ্তার ৩
ফরিদপুরে ডাকাতিকালে এলাকাবাসীর গণধোলাইয়ে আহত ২
১ বছর আগে
নাটোরে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ৩০
নাটোরে পূর্বঘোষিত বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে দলটির ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চুসহ দুই পক্ষের কমপক্ষে ৩০জন আহত হয়েছেন। শনিবার (১ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে নাটোর শহরের আলাইপুর জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে শরীফ নামে এক যুবদল কর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে আহত ৩
জানা যায়, পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী দুপুর আড়াইটার দিকে নাটোর শহরের আলাইপুর জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে বিএনপি। কর্মসূচির প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বক্তব্য দেওয়ার সময় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা শান্তি মিছিল নিয়ে ওই এলাকায় পৌঁছলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এসময় বিএনপির মঞ্চ ভাঙচুর করা হয়। উভয় পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ চলে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এরপর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ করে আওয়ামী লীগ।
এসময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান বিএনপি কর্মীদের হামলায় তাদের অনেক নেতাকর্মী আহত হওয়ার দাবি করেন।
অন্যদিকে, এ ঘটনার পর বিকাল সাড়ে ৩টায় দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু।
তিনি অভিযোগ করে জানান, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা চালিয়েছে আওয়ামী লীগ।
তিনি আরও বলেন, আগামী নির্বাচনে দলের মনোনয়ন পাওয়ার প্রতিযোগিতা হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপির ওপর এ হামলা চালিয়েছে।
নাটোর সদর থানার পরিদর্শক তদন্ত আবুল কালাম জানান, বিএনপি আলাইপুরে তাদের দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। অন্যদিকে অনিমা অডিটোরিয়ামের সামনে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগ। এক পর্যায়ের উভয়ের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আরও পড়ুন: খুলনায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে ১৫ জন আহত
সিলেটে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ
১ বছর আগে
পঞ্চগড়ে পুলিশ ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ৩০
পঞ্চগড় শহরে একটি কাদিয়ানী সালানা জলসা বন্ধের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে মুসলিম ভক্তদের একাংশের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে এবং বেশ কয়েকটি দোকান ও বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে।
শুক্রবার পঞ্চগড় পৌর এলাকায় জুম’আ এর নামাজ শেষে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, পাথর নিক্ষেপকারী বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ একশ’রও বেশি রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুঁড়েছে।
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জ শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে শ্রমিক লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৬
সহিংসতার খবর সংগ্রহ করার সময় কয়েকজন সাংবাদিকও আহত হয়েছেন।
জুমার নামাজ শেষে পঞ্চগড় পৌর এলাকার কয়েকটি মসজিদ থেকে মুসল্লিরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। এরপর তারা পঞ্চগড় শহরে গিয়ে বিক্ষোভ করে। এক পর্যায়ে তারা আহমদ নগর এলাকায় কাদিয়ানী জলসার দিকে মিছিল নিয়ে অগ্রসর হয়।
পঞ্চগড় চৌরঙ্গী মোড়ে পুলিশ মিছিলে বাধা দিলে বিক্ষোভকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে নগরীর সিনেমা হল রোড এলাকায় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে।
বিক্ষোভ মিছিলের জেরে একপর্যায়ে পিছু হটতে হয় পুলিশকে। এতে আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন।
সহিংসতার ঘটনায় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় পঞ্চগড় শহরের দোকানপাট বন্ধ রয়েছে।
বিক্ষুব্ধ জনতা আহমেদনগরে অবস্থিত কাদিয়ানিদের প্রায় ২০টি বাড়িও লুট করে।
বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ ও বিক্ষুব্ধ ভক্তরা অবস্থান নেয়ায় গণমাধ্যমকর্মীরাও কোথাও যেতে পারছেন না।
এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি ও র্যাব যোগ দেয়। বিকাল ৫টা ৩৯ মিনিটে এ রিপোর্ট লেখার সময় বিক্ষুব্ধ জনতা বিভিন্ন স্থানে সড়ক অবরোধ করে।
পঞ্চগড় থানার ওসি আব্দুল লতিফ মিয়া জানান, পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, জলসা নিয়ে এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে দলগুলোর মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
বাংলাদেশের কিছু ইসলামী গোষ্ঠী আহমদিয়া নামে পরিচিত কাদিয়ানিদের অমুসলিম হিসাবে বিবেচনা করে এবং এই সম্প্রদায়ের কার্যকলাপের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায়।
আরও পড়ুন: ছাতকে টিকটক ভিডিও ধারণকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
চবিতে ছাত্রলীগের উপগ্রুপের মধ্যে ফের সংঘর্ষে ৮ কক্ষ ভাঙচুর, আহত ৩
১ বছর আগে