কাবাডি
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কাবাডিতে নেপালকে হারিয়ে বাংলাদেশের শিরোপা জয়
নেপালকে ৪৫-৩১ পয়েন্টে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির শিরোপা জিতেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
সোমবার (৩ জুন) মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী জাতীয় ইনডোর স্টেডিয়ামে ১২ জাতি-টুর্নামেন্টটির ফাইনালে দুটি লোনাসহ দারুণ এই জয় পায় বাংলাদেশ।
ম্যাচের প্রথমার্ধে ২৪-১০ পয়েন্টে আধিপত্য বিস্তার করে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ অধিনায়ক আরদুজ্জামান মুন্সি প্রথম রেইডেই বাংলাদেশের খাতা খোলেন। পরে তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন। এই ম্যাচ দিয়েই আন্তর্জাতিক কাবাডি থেকে অবসর নিয়েছেন এই তারকা খেলোয়াড়।
এছাড়া টুর্নামেন্টের সেরা রেইডার হয়েছেন বাংলাদেশের মিজানুর রহমান, সেরা ক্যাচার হয়েছেন বাংলাদেশের মোহাম্মদ রোমান হোসেন এবং টুর্নামেন্টের সেরা হয়েছেন নেপালি রাইডার ঘনশ্যাম রোকা মাগার।
এ ম্যাচে দক্ষতা এবং উচ্চতার সুবিধা বাংলাদেশকে নেপালের ওপর কর্তৃত্ব চালাতে সুযোগ দিয়েছিল।
ম্যাচের অষ্টম মিনিটে লোনা জিতে নেপালের বিপক্ষে ১১ পয়েন্টের লিড নেয় বাংলাদেশ।
নেপালের পক্ষে পাল্টা আক্রমণ করেন তাদের টেক্কা আক্রমণকারী ঘনশ্যাম রোকা মাগার; তবে দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় তাকে বাইরে পাঠাতে সফল হয় বাংলাদেশের রক্ষণভাগ।
ম্যাচজুড়ে বাংলাদেশ রেইডাররা নেপালের ওপর আধিপত্য ধরে রেখেছিল।
লাল-সবুজ জার্সিধারীরা দ্বিতীয় লোনা অর্জন করলেও স্কোরলাইন ছিল ২৯-১২। নেপাল অবশ্য দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়িয়ে নিজেদের ট্রেড মার্ক দেখালেও বাংলাদেশ দল ছিল অবিচল। দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময়ে একটি লোনা আদায় করে নেয় নেপাল।
আরও পড়ুন: ২৬ মে শুরু হচ্ছে বঙ্গবন্ধু কাপ ২০২৪ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্ট
এর আগে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ ৪১-১৮ পয়েন্টে থাইল্যান্ডকে তিনটি লোনা নিয়ে পরাজিত করে, অন্যদিকে নেপাল টাইব্রেকারে ৯-৫ (৫৯-৫৫) পয়েন্টে দুইবারের রানার্সআপ কেনিয়াকে পরাজিত করে।
চলতি টুর্নামেন্টে ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে এটি বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়। এর আগে গত শুক্রবার 'এ' গ্রুপের ম্যাচে হিমালয়ের দেশটিকে ৪৬-৩১ পয়েন্টে হারায় বাংলাদেশ।
পাঁচ ম্যাচে পূর্ণ ১০ পয়েন্ট নিয়ে 'এ' গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ এবং পাঁচ ম্যাচে আট পয়েন্ট নিয়ে 'এ' গ্রুপের রানার্সআপ হিসেবে সেমিফাইনালে উঠেছে নেপাল।
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফাইনাল খেলা উপভোগ করেন এবং ট্রফি বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ এজাহার খান।
এ সময় আরও ছিলেন- বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।
রোল অব অনার
বছর: চ্যাম্পিয়ন-রানার্স আপ২০২১: বাংলাদেশ-কেনিয়া২০২২: বাংলাদেশ-কেনিয়া২০২৩: বাংলাদেশ-চাইনিজ তাইপেই২০২৪: বাংলাদেশ-নেপাল
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে কবে কাবাডি লিগ টুর্নামেন্ট হবে!
৫ মাস আগে
বাংলাদেশে কবে কাবাডি লিগ টুর্নামেন্ট হবে!
টানটান উত্তেজনা নিয়ে দর্শকরা ঘিরে রেখেছে ১০ বাই সাড়ে ১২ মিটারের একটি আয়তাকার ক্ষেত্র। দু’পাশে সাতজন করে খেলোয়াড়। এরমধ্যে হঠাৎ একজন একদমে হা-ডু-ডু-ডু-ডু করতে করতে বিপরীত পাশে থাকা দলের
দিকে এগিয়ে গেল। দম থাকা অবস্থায় প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের ছুঁয়ে দিয়ে নিজের ঘরে ফিরতে হবে তার। দম আর শক্তির এই খেলায় সে কি ঘরে ফিরতে পারবে, না কি প্রতিপক্ষের কাছে নাস্তানাবুদ হয়ে নিজেই খেলা থেকে ছিটকে পড়বে?
গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী ও উত্তেজনাপূর্ণ হা-ডু-ডু খেলার এমন আয়োজন এখন বলতে গেলে আর চোখেই পড়ে না।
ইট-কাঠের নগরে খেলার জায়গা সংকুচিত হয়ে আসা আর নাগরিক ব্যস্ত জীবনের কারণে শহরে তো বটেই, গ্রামেও হা-ডু-ডু খেলা এখন আর খুব বেশি দেখা যায় না। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে একসময়ের অত্যন্ত জনপ্রিয়।
আরও পড়ুন: নড়াইলে জাতীয় মহিলা কাবাডি প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
এই খেলাটিরই অনন্য সংস্করণ কাবাডি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে কাবাডিকে বাংলাদেশের জাতীয় খেলা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন।
জাতীয় খেলার মর্যাদা আর ফেডারেশন প্রতিষ্ঠার বাইরে গ্রামাঞ্চলে তুমুল জনপ্রিয়তা থাকা সত্বেও কাবাডি নিয়ে আর আগের মতো উত্তেজনা নেই। অর্থায়ন আর পৃষ্ঠপোষকতা সংকটের মত নানান কারণে দেশে দক্ষ ও
পেশাদার কাবাডি খেলোয়াড় গড়ে উঠছে না। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিসরে এশিয়ান গেমসের কাবাডি খেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করছে। তবে ফলাফল হিসাব করলে দেখা যাবে সেখানেও তেমন দৃশ্যমান কোনো উন্নতি নেই।
১৯৯০, ১৯৯৪ ও ২০০২ সালের এশিয়ান গেমস আসরের কাবাডি (পুরুষ) খেলায় রৌপ্যপদক আর ১৯৯৮ ও ২০০৬ সালের আসরে ব্রোঞ্জ পদকজয়ী বাংলাদেশ, ২০১০ থেকে পরের আসরগুলোয় প্রথম চারেই থাকতে পারেনি।
বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হিসেবে সাধারণত ক্রিকেটকেই বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ফুটবল, টেনিস, হকি, ভলিবল, হ্যান্ডবল, গলফের মতো আন্তর্জাতিক খেলাগুলোও দেশে একদম কম জনপ্রিয় নয়।
বিনোদনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে বাংলাদেশের মানুষের কাছে খেলাধুলার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আবার হা-ডু-ডু’র মত খেলাগুলো দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যেরও প্রতিনিধিত্ব করে। দেশে কাবাডির পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে নৌকাবাইচ, লাঠি খেলা, বলি খেলা ইত্যাদি।
ক্রীড়াপ্রেমীদের মাঝে কাবাডিকে জনপ্রিয় করে তুলতে এ সম্পর্কিত সব ধরণের খবর নিয়ে পারিম্যাচ নিউজ তো রয়েছেই।
শুধুমাত্র বাংলাদেশ নয়, কাবাডি পুরো ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়েই জনপ্রিয় খেলা। প্রতিবেশি দেশ ভারত সাম্প্রতিক সময়ে কাবাডির মত আঞ্চলিকভাবে জনপ্রিয় খেলাগুলোকে বিশ্ব পর্যায়ে তুলে ধরতে বিভিন্ন
উদ্যোগ নিচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে পেশাদার কাবাডি টুর্নামেন্টের আয়োজন করা।
২০১৪ সালে ভারত প্রথমবারের মতো ‘প্রো কাবাডি লিগ’ আয়োজন করে। আইপিএল ও বিপিএল এসব ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের মতোই জনপ্রিয়তা অর্জন করে প্রো কাবাডি লিগ। করোনা মহামারির কারণে একবছর বাদ দিয়ে ২০১৪ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত প্রতিবছরই আয়োজিত হয়েছে এই তুমুল জনপ্রিয় টুর্নামেন্ট।
এ বছরের ০৭ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে প্রো কাবাডি লিগের দশম আসর, যার টাইটেল স্পন্সর হিসেবে রয়েছে ভিভো।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় ঐতিহ্যবাহী কাবাডি প্রতিযোগিতা শুরু
এছাড়া, অ্যাসোসিয়েট স্পন্সর হিসেবে রয়েছে ড্রিম১১ ও এ২৩ রামি। আয়োজনটির গর্বিত অংশীদার হিসেবে যুক্ত হয়েছে পারিম্যাচ নিউজ, আলট্রাটেক সিমেন্ট ও জিন্দাল প্যানথার।
প্রো কাবাডি লিগের মত টুর্নামেন্ট আয়োজনের বেশ কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে। এর মাধ্যমে ভারতে একদিকে আবার জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে কাবাডি, অন্যদিকে এর মাধ্যমে দক্ষ কাবাডি খেলোয়াড়রা বের হয়ে আসছেন।
প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে নিজেদের কৌশল ও নৈপুণ্য দেখানোর সুযোগ পাচ্ছেন অনেক তরুণ খেলোয়াড়। এর সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে স্থানীয় পর্যায়েও এখন গড়ে উঠছে কাবাডি দল ও ক্লাব। জাতীয় খেলা কাবাডির জনপ্রিয়তা বাড়াতে প্রতিবেশি দেশের মতো বাংলাদেশেও এধরনের ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের আয়োজন করা যেতে পারে। দেশে এ ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজন করার ক্ষেত্রে স্পন্সর না পাওয়াকে একটি বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
তবে উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি ত্রিদেশীয় প্রো-বক্সিং টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়, যার স্পন্সর হিসেবে সহযোগিতা করে এক্সসেল। বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনও যদি এরকম স্পন্সরদের আকৃষ্ট করতে পারে, তাহলে প্রতিবছর ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আয়োজন করাও কঠিন হবে না।
দেশে ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হলে জেলা-উপজেলা পর্যায় থেকে খেলোয়াড়রা বের হয়ে আসার সুযোগ পাবে। প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে সেরাদের বাছাই করার সুযোগ পাবে ফেডারেশন। এতে করে আন্তর্জাতিক
পর্যায়ে প্রতিনিধিত্ব করার মতো জাতীয় দল গঠন করা আরও সহজ হবে।
একদিকে বিশ্বের সামনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। অন্যদিকে জাতীয় খেলাকেও আমরা দিতে পারব যথাযোগ্য মর্যাদা।
আরও পড়ুন: ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলতে ঢাকা ছেড়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু কাপ কাবাডি: ইরাককে ৪৯-৩৩ পয়েন্টে হারিয়ে অপরাজিত গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ইরাককে ৪৯-৩৩ পয়েন্টে হারিয়ে বঙ্গবন্ধু কাপ ২০২৩ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টে ‘গ্রুপ-এ’ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ।
রাজধানীর শহীদ নূর হোসেন ভলিবল স্টেডিয়ামে এই জয় পায় বাংলাদেশ দল।
প্রথমার্ধে ২৮-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ।
দিনের জয়ের সঙ্গে বাংলাদেশ টানা পাঁচটি ম্যাচ থেকে পূর্ণ ১০ পয়েন্ট অর্জন করে গ্রুপ এ-এর শীর্ষ স্লটে পাঁচটিতে পাঁচটি করেছে এবং সোমবার বিকাল ৪টায় প্রথম সেমিফাইনালে গ্রুপ বি রানার্সআপের মুখোমুখি হবে।
দুর্দান্ত ইরাক শনিবার বিকালে তিনটি পিছিয়ে জয় নিয়ে কোর্টে নেমেছিল। তবে গত দুইবারের চ্যাম্পিয়ন স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে তাদের প্রথম পরাজয় স্বীকার করেছে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ‘প্রথম আন্তর্জাতিক বীচ র্যাপিড দাবা প্রতিযোগিতা-২৩’ শুরু শুক্রবার
তবে, তারা এখনও গ্রুপ বি থেকে সেমিফাইনালের দৌড়ে চারটি ম্যাচে ছয় পয়েন্ট অর্জন করে এবং সেমিফাইনাল নিশ্চিত করতে রবিবার বি গ্রুপের বাকি ম্যাচে ইংল্যান্ডের সঙ্গে খেলবে।
দিনের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে বাংলাদেশের শুরুটা মন্থর হলেও সামগ্রিক টিমওয়ার্ক দিয়ে ধীরে ধীরে ছন্দ ফিরে পেয়েছে।
প্রথম পাঁচ মিনিটে কিছুটা হাড্ডা-হাড্ডি দ্বৈরথ দেখা গেলেও ষষ্ঠ মিনিটে প্রথম লোনা (অলআউট) করে বাংলাদেশ।
তুহিন তরফদার এবং মিজানুর রহমান তাদের অভিযানে বুদ্ধিমান ছিল এবং অভিজ্ঞ রেইডার আরদুজ্জামান দক্ষ আক্রমণ শুরু করেছিলেন।
ইরাকের অধিনায়ক সাবির আলোই সারি তার উচ্চতা এবং লম্বা হাতের লাথি দিয়ে বাংলাদেশের ডিফেন্সের জন্য কিছুটা মাথাব্যথা তৈরি করেছেন।
১৬তম মিনিটে ইরাকের সাতের বিপরীতে তিনে নেমে যায় বাংলাদেশ। কিন্তু মিজানুর রহমানের সুপার রেইডে তিন ইরাকি খেলোয়াড়কে আউট এবং বাংলাদেশের তিনজন খেলোয়াড়কে কোর্টে ফেরত দেখতে পান।
শেষের পরিবর্তনের পর, বাংলাদেশ সতর্ক দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে লিড ধরে রাখার দিকে মনোনিবেশ করেছিল। ইরাক আপ্রাণ চেষ্টা করেও স্বাগতিকদের কৌশলগত জাল কাটিয়ে উঠতে ব্যর্থ হয়।
আরও পড়ুন: শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদরাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা-২০২৩: ঢাকায় চূড়ান্ত পর্ব শুরু আজ
তুহিন তরফদার এবং আরদুজ্জামান উভয়েই ৯ পয়েন্ট করে পেলেও তুহিন ম্যান অব দ্য ম্যাচের জন্য জমকালো ট্রফি এবং বরাদ্দকৃত ১০ হাজার টাকার বরাদ্দ পায়।
শনিবার একই ভেন্যুতে দিনের অন্য ম্যাচে চাইনিজ তাইপেই টুর্নামেন্টের বি গ্রুপে একক লিড নিয়েছিল সব ম্যাচে পরাজিত মালয়েশিয়াকে ৭৯-৩৪ পয়েন্টে হারায়।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন চেন চি চিহ চ্যাং।
দিনের ভাল মেধাবী জয়ে চাইনিজ তাইপেই গ্রুপ বি-এর শীর্ষস্থানে তাদের অগ্রযাত্রা শেষ করেছে। পাঁচটি গ্রুপের সমস্ত লড়াই থেকে আট পয়েন্ট অর্জন করে দলটি।
তবে, চাইনিজ তাইপেকে এখনও তাদের সেমিফাইনালের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, শ্রীলঙ্কা এবং থাইল্যান্ড উভয়েরই ছয় পয়েন্ট এবং একটি ম্যাচ খেলতে হবে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবস হ্যান্ডবল শুরু বুধবার
১ বছর আগে