মসুর ডাল
এলএনজি কার্গো ও মসুর ডাল আমদানির অনুমোদন মন্ত্রিসভা ক্রয় কমিটির
সিঙ্গাপুর থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) কার্গো আমদানি করবে সরকার।
সিঙ্গাপুরের গানভর প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ৬০১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা ব্যয়ে এলএনজি আমদানির জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত মালিকানাধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রস্তাবে অনুমোদন সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিজিপি)।
আরও পড়ুন: এলএনজি, সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
মঙ্গলবার (৪ জুন ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে এক বৈঠকে এই অনুমোদন দেয় সিসিজিপি।
মাস্টার সেল অ্যান্ড পারচেজ এগ্রিমেন্ট (এমএসপিএ) অনুযায়ী ২০১০ সালের দ্রুত বাড়তি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ (বিশেষ বিধান) আইনের আওতায় আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেট থেকে এই এলএনজি আমদানি করা হবে।
প্রতি মিলিয়ন ঘটফুট এলএনজির দাম পড়বে ১২ দশমিক ৯৭ ডলার, যা আগে ছিল ১০ দশমিক ৩ ডলার।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে স্থানীয় সরবরাহকারীর মাধ্যমে ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
রায় এগ্রো ফুড প্রোডাক্টস প্রতি কেজি ১০০ টাকা ৭৯ পয়সা দরে ৬০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে বাল্ক মসুর ডাল সরবরাহ করবে।
আরও পড়ুন: গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে ৩ কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
‘বাংলাদেশে তেল ও এলএনজি আমদানিতে অর্থায়ন করবে আইটিএফসি’
৫ মাস আগে
এলএনজি, সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি), সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল কিনবে সরকার।
মঙ্গলবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিজিপি) প্রথম বৈঠকে বেশ কয়েকটি পাইকারি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
নতুন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ভার্চুয়াল সভায় সভাপতিত্ব করেন।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাব অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ডের টোটাল এনার্জিস গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড থেকে ৪৭০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজির এলএনজি কার্গো আমদানি করবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলা।
কমিটি সার আমদানির জন্য আটটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবইয়ে ‘শরীফার গল্প’ নিয়ে বিভ্রান্তি থাকলে সংশোধন হবে
এর মধ্যে চারটি কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) চারটি বিদেশি কোম্পানির কাছ থেকে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন বিভিন্ন ধরনের সার আমদানি করবে।
বিএডিসি সৌদি আরবের মা’দেন থেকে ২৫৯ কোটি ১৬ লাখ টাকায় প্রতি টন ৫৮৯ ডলারে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার, মরক্কোর ওসিপি, এসএ থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন টিএসপি সার ১১২ কোটি ৩৮ লাখ টাকায় প্রতি টন ৩৮৬ ডলার মূল্যে, মরক্কোর একই কোম্পানি থেকে ২৪০ কোটি ৯০ লাখ টাকায় আরও ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার প্রতি টন ৫৪৭ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলারে এবং রাশিয়ার জেএসসি ফরেন ইকোনমিক করপোরেশন প্রোডিনটর্গ থেকে ৩০ হাজার এমওপি সার প্রতি টন ৩০২ ডলার দরে ৯৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকায় আমদানি করবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের পৃথক চারটি প্রস্তাব অনুযায়ী, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) মোট ১ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানি করবে।
এর মধ্যে কাতারের মুনতাজাত থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন দানাদার ইউরিয়া ১০৩ কোটি ৪২ লাখ টাকায় এবং প্রতি মেট্রিক টন ৩১৩ দশমিক ৪২ মার্কিন ডলারে ইউরিয়া আমদানি করা হবে। কাফকো থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগযুক্ত দানাদার ইউরিয়া ১০৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকায় প্রতি মেট্রিক টন ৩১৬ দশমিক ৬২ ডলারে আমদানি করা হবে। সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ১০৩ কোটি ৪২ লাখ টাকায় ৩০ হাজার বাল্ক গ্রানুলার ইউরিয়া প্রতি মেট্রিক টন ৩১৩ দশমিক ৪২ ডলার এবং একই সৌদি কোম্পানি থেকে ১০২ কোটি ৪২ লাখ ডলার দরে আরও ৩০ হাজার মেট্রিক টন দানাদার ইউরিয়া আমদানি করা হবে।
কমিটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তাৎক্ষণিক উত্থাপিত তিনটি পৃথক প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
প্রস্তাব অনুযায়ী, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ভারতের উমা এক্সপো প্রাইভেট লিমিটেড থেকে উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল সংগ্রহ করবে। প্রতি কেজি ১০১ টাকা ১৩ পয়সায় ৯৬ কোটি ১৪ লাখ টাকায়এসব ডাল কেনা হবে। এ ছাড়া আরও ১০ হাজার মেট্রিক টন বগুড়ার রায় এগ্রো ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড ও ঢাকার নাবিল নাবা ফুডস লিমিটেড থেকে প্রতি কেজি ১০৫ দশমিক ৪৫ টাকা দরে ১০৫ দশমিক ৪৫ কোটি টাকায় কেনা হবে। মজুমদার প্রোডাক্টস লিমিটেড থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) ১ কোটি ২০ লাখ লিটার রাইস ব্র্যান অয়েল; (২) মজুমদার ব্র্যান অয়েল মিলস লিমিটেড ও আলী ন্যাচারাল অয়েল মিলস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ১৮৯ কোটি ৬০ লাখ টাকায় প্রতি লিটার মূল্য ১৫৮ টাকা দরে কেনা হবে।
টিসিবি খোলাবাজারে বিক্রয়ের মাধ্যমে ১ কোটি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে পণ্য বিক্রি করবে।
আরও পড়ুন: ঈশা খাঁ'র জঙ্গলবাড়ি দুর্গ ভ্রমণ গাইড, আনুষঙ্গিক খরচ
৯ মাস আগে
ওএমএস কর্মসূচির জন্য সয়াবিন তেল ও মসুর ডাল আমদানি করবে টিসিবি
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) তাদের উন্মুক্ত বাজারে বিক্রি (ওএমএস) কর্মসূচির জন্য বিপুল পরিমাণ সয়াবিন তেল ও মসুর ডাল আমদানি করবে। একই সঙ্গে স্থানীয় চাহিদা মেটাতে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সার আমদানি করবে বাংলাদেশ কেমিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি)।
রাষ্ট্রায়ত্ত পেট্রোবাংলা আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানি করবে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ২০ টাকা বৃদ্ধির প্রস্তাব
বুধবার (৮ নভেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিজিপি) বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বেশ কিছু প্রস্তাবসহ এ সংক্রান্ত বেশ কিছু প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী, টিসিবি ইন্টারন্যাশনাল ডাইরেক্ট পারচেজ মেথডের (ডিপিএম) আওতায় গ্রিন নেশন বিল্ডার্স অ্যান্ড ডেভেলপারস, ইন্ডিয়া (লোকাল এজেন্ট: এনএস কনস্ট্রাকশন, ঢাকা) থেকে ১৪০ দশমিক ৯৯ টাকা দরে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার পরিশোধিত সয়াবিন তেল আমদানি করবে। এতে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম পড়বে ১৬৯ টাকা।
ভারতের উমাএক্সপো প্রাইভেট লিমিটেড (লোকাল এজেন্ট: স্পিড মার্কেটিং করপোরেশন, ঢাকা) থেকে ৯৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ হাজার টন মসুর ডাল আমদানি করা হবে এবং বিঅ্যান্ডসি ইনকরপোরেশন ও সেনা কল্যাণ সংস্থা থেকে ১৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে আরও ১৫ হাজার টন মসুর ডাল আমদানি করা হবে। এগুলোর প্রতি কেজির দাম পড়বে ১০০ টাকা
শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী, বিসিআইসি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফার্টিগ্লোব ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড থেকে ১২৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্রানুলার ইউরিয়া সার এবং কাতারের মুনতাজাত থেকে ১২৭ কোটি ৪০ লাখ টাকায় ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্রানুলার ইউরিয়া আমদানি করা হবে।
পেট্রোবাংলা ৭১৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা ব্যয়ে সুইজারল্যান্ডের টোটালএনার্জিজ গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড থেকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ ধারণ ক্ষমতার একটি কার্গো লিকুইফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করবে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা কমলো
ওএমএস-এর জন্য ২.২০ কোটি লিটার সয়াবিন তেল সংগ্রহ করবে টিসিবি
১ বছর আগে
ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও সার কেনার প্রস্তাবে মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন
ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও সার সংগ্রহসহ বেশ কয়েকটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি (সিসিজিপি)।
বুধবার(২০ সেপ্টেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়।
অনুমোদিত প্রস্তাব অনুযায়ী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) স্থানীয় উন্মুক্ত টেন্ডার পদ্ধতির মাধ্যমে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের জন্য ১২৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে। এতে প্রতি লিটার তেলের দাম পড়বে ১৬০ দশমিক ৩০ টাকা।
টিসিবি দুটি পৃথক লটে দুটি স্থানীয় কোম্পানির কাছ থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির (ডিপিএম) মাধ্যমে ১০৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬৫ লাখ লিটার রাইস ব্র্যান অয়েল কিনবে। এতে প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১৫৯ টাকা। আর এই তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান দু’টি হলো- মজুমদার প্রোডাক্টস লিমিটেড এবং এমআরটি এগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড।
আরও পড়ুন: বিইআরসি ছাড়াই জ্বালানির মূল্য নির্ধারণ করবে সরকার, মন্ত্রিসভায় সংশোধনী অনুমোদন
বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড ও ফুডকো এগ্রো সিটি লিমিটেডের কাছ থেকে ৬৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা ব্যয়ে টিসিবি সরাসরি ৬ হাজার টন (এমটি) মসুর ডাল কিনবে। এতে প্রতি কিলোগ্রাম (কেজি) দাম পড়বে ১১১ টাকা।
এ ছাড়া টিসিবি দরপত্র ছাড়াই আরও ২১ হাজার টন মসুর ডাল সরাসরি নাবিল নাবা ফুড, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, ফুডকো এগ্রো সিটি এবং জেআই ট্রেডার্সের কাছ থেকে ২৬০ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে কিনবে। যার প্রতি কেটির মূল্য পড়বে ৯৯ টাকা।
বৈঠকে সার আমদানির চারটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
আরও পড়ুন: এলএনজি, সার ও মসুর ডাল আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন মন্ত্রিসভায়
এর মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) ১২০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্ট কোম্পানি থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক দানাদার ইউরিয়া সার আমদানি করবে। এতে প্রতি টনে খরচ হবে ৩৬৫ মার্কিন ডলার।
কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ১১৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩০ হাজার টন ব্যাগযুক্ত দানাদার ইউরিয়া সার কিনবে বিসিআইসি। প্রতি টনে খরচ হবে ৩৬০ দশমিক ১২৫ মার্কিন ডলার।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) ১৩০ কোটি ২ লাখ ব্যয়ে মরক্কো থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি, ওসিপি, এস.এ আমদানি করবে। এতে প্রতি টনে খরচ হবে ৩৯৪ মার্কিন ডলার।
কানাডিয়ান কমার্শিয়াল করপোরেশন (সিসিসি) থেকে ১৮০ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির অধীনে ৫০ হাজার টন মিউরিয়েট-অব-পটাশ (এমওপি) সার কিনবে বিএডিসি। প্রতি টনে খরচ হবে ৩২৭ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলার।
এটি একই সিসিসি থেকে ১৮০ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে আরও ৫০ হাজার টন মিউরিয়েট-অব-পটাশ (এমওপি) সার আমদানি করবে। প্রতি টনে খরচ হবে ৩২৭ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলার।আরও পড়ুন: এলএনজি, রাইস ব্রান অয়েল ও সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি
১ বছর আগে
এলএনজি, সার ও মসুর ডাল আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন মন্ত্রিসভায়
সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এলএনজি, সার ও মসুর ডাল আমদানিসহ সাতটি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সভায় কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাব অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলা ৫৭৮ কোটি ৬৫ লাখ টাকায় ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজির একটি কার্গো আমদানি করবে, যার প্রতিটি ইউনিট ১৩ দশমিক ৬৯ ডলার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক্সেলরেট এনার্জি এলপি এলএনজি কার্গো সরবরাহ করবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের একটি প্রস্তাবে ৭২ কোটি ৯১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৮ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল আমদানির জন্য কমিটির অনুমোদন পেয়েছে।
আরও পড়ুন: আয়কর আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন
ভারতের উমা এক্সপো প্রা. লিমিটেড (স্থানীয় এজেন্ট: ফিউচার ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড, ঢাকা) প্রতি কেজি ৯১ টাকায় মসুর ডাল সরবরাহ করবে।
কমিটি সার আমদানির বিষয়ে পৃথক দুটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
এর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির আওতায় মরক্কোর ওসিপি, এসএ থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার আমদানি করবে। প্রতি মেট্রিক টন ডিএপি সারের দাম হবে ৬১০ ডলার।
স্থানীয় কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি (কাফকো) থেকে ১০৫ দশমিক ৪৩ কোটি টাকায় আরও ৩০ হাজার মেট্রিক টন দানাদার ইউরিয়া সংগ্রহ করা হবে এবং প্রতি মেট্রিক টনের জন্য খরচ হবে ৩২৭ দশমিক ৬২ ডলার।
‘বরিশাল থেকে ভোলা হয়ে লক্ষ্মীপুর উন্নয়ন সড়ক’- শীর্ষক প্রকল্পের ব্যয় ১৫ কোটি ২১ লাখ টাকা বাড়ানোর জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
এদিকে, অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য নীতিগতভাবে অনুমোদন করেছে, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) অধীনে ‘চট্টগ্রাম বন্দরের নিউ মুরিং কনটেইনার টার্মিনাল ও ওভারফ্লো কনটেইনার ইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক মানের বেসরকারি অপারেটরদের নিয়োগ’।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ পিপিপি প্রকল্প, ২০১৮ এর জন্য প্রকিউরমেন্ট গাইডলাইন অনুযায়ী প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।
আরও পড়ুন: কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণে নীতিমালা অনুমোদন মন্ত্রিসভার
বিইআরসি ছাড়াই জ্বালানির মূল্য নির্ধারণ করবে সরকার, মন্ত্রিসভায় সংশোধনী অনুমোদন
১ বছর আগে