হাসানুল হক ইনু
ফের ৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক তথ্যমন্ত্রী ইনু
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ট্রাকচালক সুজন হত্যা মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর ফের পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমানের আদালত মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) শুনানি শেষে তাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে টিপু মুনশি
এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক সবুজ রহমান ইনুকে গ্রেপ্তার দেখানোসহ ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।
প্রথমে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। এর পর রিমান্ডের বিষয়ে শুনানি হয়।
হাসানুল হক ইনুর পক্ষে তার আইনজীবী মোহাম্মদ সেলিম রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন।
শুনানির সময় ইনুর আইনজীবী আদালতে বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘যৌক্তিক’ ছিল বলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানিয়েছিলেন হাসানুল হক ইনু।
আন্দোলন চলাকালে গত ১৫ জুলাই তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানান, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন যৌক্তিক। তিনি আন্দোলনের দাবি-দাওয়া মেনে নিতে শেখ হাসিনাকে অনুরোধও করেন।
অপরদিকে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা রিমান্ড মঞ্জুরের পক্ষে শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত তার রিমান্ডের আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: হাজী সেলিমের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
পলক, টুকুসহ ৬ জন আবারও রিমান্ডে
২ মাস আগে
বার্ষিক আয় কমলেও ৫ বছরে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সম্পদ বেড়েছে ৪ গুণ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনের সংসদ সদস্য হাসানুল ইনুর আয় তেমন না বাড়লেও গত ৫ বছরে তার সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ।
এই সময়ে তার বার্ষিক আয়ের পরিমাণ সামান্য কমে ৩৩ লাখ ৭৪ হাজার ৮০৪ টাকায় দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, গত ১০ বছরে ইনুর স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ২৯ গুণ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে কুষ্টিয়ায় রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে মনোনয়নের সঙ্গে দাখিল করা হলফনামা থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
হলফনামায় দেওয়া তথ্যানুযায়ী, পেশায় রাজনৈতিক কর্মী ও প্রকৌশলী হাসানুল হক ইনু। তার আয়ের বড় অংশ আসে ব্যবসা, বেতন-ভাতা, ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ ও টিভি টকশো থেকে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জমা দেওয়া হলফনামায় ইনু ব্যবসা থেকে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৭ লাখ ৬২ হাজার ১৪৯ টাকা, বেতন-ভাতা থেকে তার আয় ২৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৮০ টাকা, টিভি টকশো ও ব্যাংক সুদ থেকে পেয়েছেন ২ লাখ ১৬ হাজার ৭০ টাকা। সব মিলিয়ে তার বার্ষিক আয় ৩৩ লাখ ৭৪ হাজার ৮০৪ টাকা।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামায় তিনি আয় দেখিয়েছিলেন ৩৪ লাখ ৬১ হাজার ৬২৩ টাকা। সে হিসেবে ইনুর বার্ষিক আয় একটু কমে গেছে।
তা সত্বেও, গত পাঁচ বছরে হাসানুল হক ইনুর সম্পদ বেড়ে প্রায় ৪ গুণ হয়েছে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামায় তিনি সম্পদের পরিমাণ উল্লেখ করেছিলেন ১ কোটি ১৫ লাখ ৭ হাজার ৮৬৬ টাকা।
আরও পড়ুন: বিএনপির নেতারা গণতন্ত্রের ফেরেশতা নয়: ইনু
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় দেওয়া তথ্যে এর পরিমাণ ৩ কোটি ৯২ লাখ ৭৬ হাজার ২২৯ টাকা।
বর্তমানে ইনুর নগদ অর্থের পরিমান ৩ কোটি ৫৬ লাখ ১৫৫ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার নামে জমা রয়েছে ১৪ লাখ ৮৪ হাজার ৯২৪ টাকা, সোনা রয়েছে ২৫ ভরি।
১৯৭৪ সালের দাম অনুযায়ী এই সোনার দাম দেখানো হয়েছে ২৫ হাজার ৫০০ টাকা।
এছাড়া, তার ৪ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ গাড়ি আছে। আর রাজধানীর পূর্বাচলে ১০ কাঠার একটি প্লট রয়েছে, যার মূল্য দেখানো হয়েছে ১৬ লাখ ১০ হাজার টাকা।
তবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী হলফনামায় ইনুর স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে অবিশ্বাস্যভাবে।
স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে তার বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৮৫ লাখ ৫২ হাজার ২৫৮ টাকা।
এর মধ্যে নগদ অর্থ রয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৫৪ হাজার ৮৪৩ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা রয়েছে ১৬ লাখ ৩৭ হাজার ২৭০ টাকা, তার নামে ৭ লাখ ৪৮ হাজার ১৪৫ টাকার একটি অ্যাপার্ন্টমেন্ট আছে।
এছাড়া, তার স্ত্রীর ৪০ ভরি সোনা আছে, ১৯৭৪ সালের বাজার মূল্য অনুযায়ী এ সোনার দাম দেখানো হয়েছে ১২ হাজার টাকা।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় হাসানুল হক ইনু তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ দেখিয়েছিলেন ৬০ লাখ ৩ হাজার ২৫৮ টাকা।
আর দশম সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় জাসদ সভাপতি তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ দেখিয়েছিলেন ৬ লাখ ৩৮ হাজার ১৯০ টাকা।
আরও পড়ুন: সংবিধান পর্যালোচনার জন্য সংসদীয় কমিটি গঠনের প্রস্তাব ইনুর
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে ক্ষমতাবাজী বন্ধ এবং বৈষম্যের অবসান করতে হবে: ইনু
১১ মাস আগে
টেলিকম খাতের কর ব্যবস্থা ব্যবসা-বান্ধব করার আহ্বান
টেলিকম খাতের কর ব্যবস্থা ও ইকোসিস্টেম ব্যবসা-বান্ধব করার আহ্বান জানিয়েছে এই খাতের নীতি-নির্ধারক ও প্রতিনিধিরা। সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এ খাত সংশ্লিষ্ট সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কাজ করার পরামর্শ দেন তারা।
বুধবার (১৩ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে এমটব (এসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের) ও বিআইজিএফ (বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভরনেন্স ফোরাম) আয়োজিত টেলিকম ট্যাক্স পলিসি ও ইকোসিস্টেম নিয়ে এক পলিসি ডায়লগে বক্তারা এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনা করেন বিআইজিএফের চেয়ারপার্সন ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমাদের তরুণরা এখন ইন্টারনেট ভিত্তিক ব্যবসা করছে। ডিজিটাল কানেক্টিভিটির অনেক সুবিধা রয়েছে। এ বিষয়ে আমি একমত যে উচ্চ কর দীর্ঘদিন ধরে একটি সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি মনে করি, আমরা এনবিআর এর কাছে টেলিযোগাযোগ খাতে উচ্চ করের প্রভাবের বিষয়টি সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারিনি। আমাদের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে চিন্তা করতে হবে, যেখানে যৌক্তিক হারে কর নির্ধারণের দিকে নজর দেওয়া দরকার।’
অনুষ্ঠানে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘বাংলাদেশে টেলিকম খাতে কর খুব বেশি। এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারের কোষাগারে অনেক অর্থ দিচ্ছে, তাহলে তাদের শাস্তি দেয়া হচ্ছে কেন? ট্যাক্স কমানো হলে সরকারের কোন ক্ষতি নেই, কারণ এতে পরোক্ষভাবে সরকারের আয় বাড়ে। মোবাইল খাতে করপোরেট ও ন্যূনতম টার্নওভার কর কমিয়ে অন্যান্য শিল্প খাতের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ করা উচিত।’
পলিসি ডায়ালগে টেলিকম করনীতি ও টেলিকম ইকোসিস্টেম নিয়ে দুইটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যথাক্রমে রবি আজিয়াটার চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার শাহেদ আলম এবং এরিকসনের মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, শ্রীলংকার হেড অব নেটওয়ার্ক সল্যুশন এবং এরিকসন বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার আবদুস সালাম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মো. খলিলুর রহমান বলেন, ‘টেলিকম খাতকে সামনে এগিয়ে নিতে আমাদের বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। আমি মনে করি, কিছু কর যৌক্তিক করা দরকার। ট্যাক্স সংক্রান্ত সমস্যাগুলো সমাধানের মাধ্যমে প্রান্তিক গ্রাহকদের সুবিধা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমি এনবিআরের সাথে আলোচনা করব।’
পড়ুন: ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ডের প্রচারের আহ্বান বিজিএমইএ’র
বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, ‘দেশ বিদেশের সকল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যেন সঠিকভাবে তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিমালা অনুসরণ করেই তাদের ব্যবসা করার সুযোগ করে দেয়া হয়। টেলিকম খাত শুধু সেবা প্রদানই নয়, দেশের প্রবৃদ্ধিতেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। তাই তাদের প্রতি আমাদের ইতিবাচক মনোভাব সবসময়ই বজায় থাকবে। তাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই আমরা বিভিন্ন নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি।’
রবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সিএফও এম. রিয়াজ রাশিদ বলেন, মার্কেটে যত বেশি প্লেয়ার থাকবে অপারেটরদের কাজের দক্ষতা তত বেশি কমবে। আর শেষ পর্যন্ত এর প্রভাব গিয়ে পড়বে গ্রাহকদের উপর কারণ এতে সেবা প্রদানের ব্যয় বেড়ে যায়। তিনি বিষয়টির উপর নজর দেয়ার জন্য নীতি নির্ধারকদের মনোযোগ দেওয়ার অনুরোধ করেন।
মূল প্রবন্ধে শাহেদ আলম বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশের সাথে তুলনা করলে দেখা যায় যে, বাংলাদেশের মোবাইল খাতের কর তুলনামূলকভাবে বেশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অপারেটরদের বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন সন্তোষজনক নয়। একদিকে অপারেটরদের গ্রাহকপ্রতি গড় আয় কম অন্যদিকে মোবাইল ভয়েস ও মোবাইল ইন্টারনেটের মূল্য বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে কম। আমরা আরও নতুন ধরনের সাশ্রয়ী সেবা প্রদান করতে চাই। কিন্তু সেবাদাতাদের যদি করের ভারে জর্জরিত করা হয় তাহলে তাদের টিকে থাকাই কঠিন হয়ে যায়। আমরা এই খাতে যৌক্তিক হারে করারোপের দাবি জানাই। আমাদের মনে রাখা দরকার যে দেশের ৪৫ শতাংশ লোক নেটওয়ার্ক থাকা সত্ত্বেও এখনও মোবাইল ব্যবহার করতে পারে না।’
বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান, ‘সরকারের 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' রূপকল্প বাস্তবায়নে টেলিকম অপারেটররা প্রধানতম সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। করের ভার এবং অন্যান্য অনেক চ্যালেঞ্জে থাকা সত্ত্বেও আমরা কোটি কোটি গ্রাহকদের সেবা দিয়ে আসছি। আমরা সরকারের ভ্যাকসিন এবং বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত। এখনও অনেক পথ যেতে হবে, কিন্তু আমরা জেনে খুশি যে সরকার লং ডিসট্যান্স টেলিকম নীতি নিয়ে কাজ করছে। আমাদের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি এটি আমাদের আরও উৎকৃষ্ট সেবা দিতে সাহায্য করবে।’
গ্রামীণফোনের অ্যাক্টিং সিসিএও হোসেন সাদাত বলেন, ‘আমরা উচ্চ কর সমস্যা সমাধানের জন্য নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেছি। আমাদের প্রতি বছর বিপুল বিনিয়োগ করতে হয়। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ এর লক্ষ্য অর্জনের জন্য, আমাদের খুব শিগগিরই টেলিকম খাতের ট্যাক্স ব্যবস্থার বিষয়টি নিয়ে কাজ করতে হবে। আমাদের অযৌক্তিক করের বৈষম্য দূর করতে হবে। ভালো ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে করের পরিমাণ কম হওয়া উচিৎ। তৃণমূল স্তরে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির জন্য, আমাদের কর যৌক্তিকীকরণ করতে হবে।’
পড়ুন: ঈদে ২৩০০০ কোটি টাকার নতুন নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক
২ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলার হুমকিদাতারা চিহ্নিত রাজনৈতিক মোল্লা: ইনু
কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলার হুমকিদাতারা চিহ্নিত রাজনৈতিক মোল্লা বলে মন্তব্য করেছেন জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
৩ বছর আগে
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক আরও গভীর হচ্ছে: ইনু
সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের নেতা হাসানুল হক ইনু বুধবার ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার সাথে সাক্ষাৎ করেছেন এবং পারস্পরিক স্বার্থের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
৪ বছর আগে
বিএনপি একটি বিপজ্জনক চক্র: ইনু
মানিকগঞ্জ, ২৯ আগস্ট (ইউএনবি)- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বৃহস্পতিবার বলেছেন, বিএনপি একটি বিপজ্জনক চক্র। কারণ আগস্টের এই শোকের মাসে তারা জাতির জনককে স্মরণ করেনি।
৫ বছর আগে
‘নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়েছে’
কুষ্টিয়া, ১১ ডিসেম্বর (ইউএনবি)-‘নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কার্যকর হচ্ছে না’ বিএনপির এমন অভিযোগের ভিত্তিতে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বিএনপি নির্বাচনের নামে বারবার যে সমতল ভূমির (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) কথা বলছেন তা নিশ্চিত হয়েছে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমেই।
৫ বছর আগে
নির্বাচন অপরাধী হালালের স্থান নয়: তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ নভেম্বর (ইউএনবি)-তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, নির্বাচনকে অপরাধী ও খুনিচক্রকে হালাল করার কাজে ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ, তাতে নির্বাচনকে বিতর্কের মুখে ঠেলে দেয়া হয়।
৫ বছর আগে
‘নৌকা’ প্রতীকে নির্বাচন করতে চায় ইনুর জেএসডি, তরিকত ফেডারেশন
ঢাকা, ১১ নভেম্বর (ইউএনবি)- একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক ‘নৌকা’ মার্কায় নির্বাচন করতে চায়।
৬ বছর আগে
মানবকল্যাণে প্রয়োজন নিরাপদ ও সহজলভ্য ইন্টারনেট: তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ০৬ নভেম্বর (ইউএনবি)- তথ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘ক্রমপ্রসারমান ডিজিটাল জগতকে মানুষ ও সমাজের কল্যাণে কাজে লাগাতে প্রয়োজন নিরাপদ, সহজলভ্য, বাকস্বাধীন, বিশ্বাসযোগ্য ও টেকসই ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনা।'
৬ বছর আগে