নিরাপত্তা ব্যবস্থা
নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে পুলিশকে দায়িত্ব পালনের আহ্বান
কর্মবিরতির গুজবের মধ্যেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ পুলিশের প্রত্যেক সদস্যকে ধীরে ধীরে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (এআইজি) এ কে এম শহীদুর রহমান।
মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) রাতে রাজারবাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।
কর্মবিরতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত ভিত্তিহীন গুজব উপেক্ষা করতে কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান এআইজি।
জননিরাপত্তায় পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, 'পুলিশ জনগণের বন্ধু, জনগণের জন্য কাজ করে। পুলিশ ছাড়া সমাজ কল্পনা করা যায় না। তাই আমি আমাদের পুলিশ সদস্যদের আবারও অনুরোধ করছি, তারা যেন এই গুজব উপেক্ষা করে পর্যায়ক্রমে তাদের কাজে ফিরে যান। যাতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথাযথভাবে থাকে তা নিশ্চিত করুন।’
আরও পড়ুন: বুধবার নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
পুলিশ বাহিনীর বর্তমান সংকটময় পর্যায়ের কথা উল্লেখ করে এআইজি সারা বাংলাদেশে তার সহকর্মী কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ক্রমান্বয়ে জোরদার করার আহ্বান জানান। তিনি ইউনিট কর্মকর্তাদের তাদের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করার পরামর্শ দেন এবং উদ্ভূত পরিস্থিতি মূল্যায়ন করার সময় কর্মকর্তাদের ধীরে ধীরে তাদের ভূমিকা পুনরায় শুরু করতে উৎসাহিত করেন।
পাশাপাশি নিহত পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্ধারের বিষয়ে আপডেট দিয়েছেন এআইজি। তিনি জানান, বিভিন্ন থানায় পাওয়া লাশ সংগ্রহ করে রাজারবাগে আনা হয়েছে। অন্যান্য স্টেশন থেকে মৃতদেহ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে, তাদের দ্রুত দাফন এবং তাদের নিজ নিজ ঠিকানায় পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীর শীর্ষ পদে ব্যাপক রদবদল
৪ মাস আগে
শহীদ মিনারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার: র্যাব ডিজি
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এম খুরশীদ হোসেন।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে এম খুরশীদ হোসেন কঠোর নিরাপত্তা প্রটোকল বাস্তবায়নের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: শাল্লার ঘটনার সাথে জড়িতদের ছাড় নয়: র্যাব ডিজি
নিরাপত্তার বিষয়ে সাতটি সিসি ক্যামেরা বসানোর কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ৩৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে এগুলো কাজ করবে।
সম্ভাব্য হুমকির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে র্যাব মহাপরিচালক জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমাদের ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে শহীদ দিবস সম্পর্কিত কোনো সুনির্দিষ্ট হুমকি নেই। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছি।’
প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পাশাপাশি র্যাব অরক্ষিত জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় নজরদারি জোরদার করেছে। নারী ও শিশুদের সুরক্ষার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, তাদের সুরক্ষায় এলিট ফোর্স উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে।
মিথ্যা তথ্য ছড়ানো ও উসকানি রোধে অনলাইন স্পেস মনিটরিংয়ের দায়িত্বেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে র্যাবের সাইবার ইউনিট। এই ডিজিটাল নজরদারি স্মরণীয় ইভেন্টগুলোর সময় শান্তি ও সুরক্ষা বজায় রাখার বৃহত্তর কৌশলের অংশ।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে গুজব ছড়িয়ে হিন্দু বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ৫ জনের কারাদণ্ড
এছাড়া যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সামাল দিতে ২৪ ঘণ্টা স্ট্যান্ডবাই হেলিকপ্টার মোতায়েনসহ দ্রুত পরিস্থিতির সামাল দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে র্যাব।
সন্দেহজনক ব্যক্তিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করতে বিভিন্ন সড়কে নিরাপত্তা চৌকি বসানো হচ্ছে। শুধু ঢাকা নয়, সারাদেশেই র্যাব সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকাকে সুরক্ষিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমন্বয় প্রচেষ্টা চালিয়েছে। ভাষা শহীদ দিবস নিশ্চিত করতে নিবেদিত সার্বিক নিরাপত্তার অংশ হিসেবে র্যাবের পাশাপাশি বোম্ব ডিসপোজাল টিম ও ক্যানাইন স্কোয়াডসহ বিশেষায়িত ইউনিট মোতায়েন থাকবে।
আরও পড়ুন: মুরাদনগরে হিন্দুদের বাড়িতে আগুন, আটক আরও ৭
১০ মাস আগে
যেসব নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে এবারের বইমেলায়
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২৪ কে সামনে রেখে সম্ভাব্য নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ও জঙ্গি হুমকি মোকাবিলায় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আগামীকাল ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া দেশের সবচেয়ে বড় বইমেলায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিষয়টি তুলে ধরেন।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার নিরাপত্তা প্রটোকল খতিয়ে দেখার পর কমিশনার রহমান বলেন, ‘দর্শনার্থীরা যাতে কোনো ধরনের শঙ্কা ছাড়াই মেলা ঘুরে দেখতে পারেন সেজন্য আমরা একটি শক্তিশালী নিরাপত্তা কাঠামো গড়ে তুলেছি।’
আগামীকাল বিকাল ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাসব্যাপী এই আয়োজনের উদ্বোধন করবেন। মেলায় অংশগ্রহণকারীরা এখন থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাঁচটি নির্ধারিত গেট দিয়ে প্রবেশ ও বের হতে পারবেন, যার মধ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট হয়ে বিশেষ প্রবেশদ্বার রয়েছে। নিরাপত্তা বাড়াতে প্রতিটি প্রবেশ পথে আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টর থাকবে।ৎ
আরও পড়ুন: বইমেলায় জমজমাট উপস্থিতির প্রত্যাশা প্রকাশকদের
ডিএমপি কমিশনার অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক নিরাপত্তা পরিধি স্থাপন এবং ছদ্মবেশী গোয়েন্দাদের দ্বারা অব্যাহত নজরদারিসহ ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার রূপরেখা তুলে ধরেন। এছাড়াও, যে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা তদারকি এবং প্রতিরোধ করার জন্য অসংখ্য ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে।
নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পুরো মেলা এলাকা সার্বক্ষণিক সিসিটিভি ক্যামেরা মনিটরিংয়ের অধীনে রয়েছে, যেগুলো একটি ডেডিকেটেড কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে সংযুক্ত। মেলা সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন টহল ইউনিটের ব্যবস্থা করেছে ডিএমপি। ডগ স্কোয়াড, সোয়াট টিম এবং বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের উপস্থিতি তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার সক্ষমতা সরবরাহ করবে।
এসব নিরাপত্তা বিধানের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুস্থতার জন্য ডিএমপি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে নিখোঁজ শিশুদের জন্য একটি লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড সেন্টার, মায়েদের জন্য একটি নার্সিং সেন্টার, রক্তদান এবং মেলা প্রাঙ্গণে বিশুদ্ধ খাবার পানির সুবিধা।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে শনিবার থেকে সপ্তাহব্যাপী বিভাগীয় বইমেলা শুরু
১০ মাস আগে
হুমকির আশঙ্কা না থাকলেও শোক দিবসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবসে হুমকির কোনো আশঙ্কা না থাকলেও সার্বিক বিবেচনায় ঢাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ধানমন্ডি-৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের ভেতরে ও বাইরে বিপুল সংখ্যক মানুষকে সুশৃঙ্খলভাবে নিয়ন্ত্রণ করা পুলিশের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে। কারণ ভিড় আগের বছরের তুলনায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বেশি হতে পারে।
সোমবার (১৪ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ও এর আশপাশের এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২০ পুলিশ আহত, আটক ৯০: ডিএমপি
পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডি-৩২ নম্বর সড়কে বিপুল সংখ্যক মানুষ সমবেত হবেন।
তিনি আরও বলেন, যদিও হুমকির বিষয়ে কোনো তথ্য নেই, তবুও সেদিনের বিশাল জনসমাগম সামাল দেওয়া পুলিশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে।
ডিএমপি কমিশনার সবাইকে ব্যাগ, ছুরি বা ধারালো কোনো জিনিস সঙ্গে না আনতে অনুরোধ করেন। এলাকায় প্রবেশের আগে সবাইকে চেক করা হবে।
ইতোমধ্যেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়েকে চেকপয়েন্ট বসিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।
এছাড়া হোটেল ও অন্যান্য স্থানেও তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে।
ডিএমপি প্রধান আরও বলেন, পুলিশ নিয়মিত সাইবার স্পেস পর্যবেক্ষণ করছে। এছাড়া ডিবি ও সিটিটিসির সাইবার ইউনিট সার্বক্ষণিক কাজ করছে।
আরও পড়ুন: আ. লীগ ও বিএনপির কর্মসূচির অনুমতি দেয়নি ডিএমপি
১ বছর আগে
বরিশালের ৪০ লঞ্চঘাটে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার
বরিশালের পুলিশ সুপার ওয়াহিদুল ইসলাম বলেছেন, ঈদ উপলক্ষে নৌপথে যাতায়াতকারী যাত্রীদের নিরাপত্তায় বরিশালে ৪০টি লঞ্চ, স্পিডবোট ও ট্রলারঘাটে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, পাশাপাশি সড়ক পথেও ঈদে ঘরমুখী জনসাধারণের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জেলা পুলিশ প্রয়োজনীয় সকল স্থানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করবে।
মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলাবিষয়ক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা জানান।
আরও পড়ুন: রাজধানীমুখী যাত্রীদের চাপ বেড়েছে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে
পুলিশ সুপার বলেন, মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হাইওয়ে পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে জেলা পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। ট্রাফিক পুলিশের ছয়টি চেকপোস্ট নিয়মিতভাবে পালাক্রমে মহাসড়কে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। যার ফলে এখনো পর্যন্ত ঢাকা-বরিশাল এবং বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কে কোনো যানজটের সৃষ্টি হয়নি।
তিনি আরও বলেন, জেলাকে মাদক ও অপরাধমুক্ত রাখতে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এছাড়া জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে জেলা পুলিশের ১০টি থানা এলাকায় পুলিশি অভিযান জোরদার করাসহ টহল ডিউটি বৃদ্ধি এবং মাদক বিরোধী অভিযানও জোরদার করা হয়েছে।
ওয়াহিদুল ইসলাম বলেন, এরই অংশ হিসেবে গত একমাসে মাদক বিরোধী অভিযানে ৪৯টি মাদক মামলায় ৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় তিন কেজি ৫৭৭ গ্রাম গাঁজা, ১০৫৫ পিস ইয়াবা, একটি গাঁজার গাছ, ১০৬ বোতল ফেন্সিডিল, ১২ লিটার চোলাই মদ, পাঁচ লিটার বিদেশি মদ ও ছয়টি বিয়ার উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর এবং ঈদ পরবর্তী জনসাধারণের যাত্রা স্বাভাবিক, স্বাচ্ছন্দময় ও নির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে জেলা পুলিশের চলমান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শাহজাহান হোসেনসহ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ফতুল্লা লঞ্চঘাটে লঞ্চের ধাক্কায় ট্রলারের চালক নিহত
বরিশাল লঞ্চঘাটে ঢাকামুখী মানুষের ঢল
১ বছর আগে