সংস্কার কাজ
ডিসেম্বরের পর নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন: গোলাম পরওয়ার
সংস্কার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের পর নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক নয়, তারা ফ্যাসিস্ট। তাই গণতন্ত্রের সঙ্গে তাদের যায় না। এজন্য জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে যাবে কি যাবে না।’
শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে মানিকগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘যারা গণতন্ত্র ও মানুষ হত্যা করেছে, লাশ পুড়িয়ে ছাই করেছে এবং মানুষকে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করেছে, তাদের এদেশের মানুষ রাজনীতি করতে দেবে কিনা সেটা জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।’
আরও পড়ুন: কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধের পক্ষে নয় জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে সষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছেন।…তিনি পালানোর পর বাংলাদেশে তার লুকিয়ে থাকা দোসররা অনেক ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আন্দোলনে আমরা একসঙ্গে যেভাবে ঐকবদ্ধ ছিলাম, সেভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে যদি আমরা ঐকবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে পারি, তাহলে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রাজনৈতিক মৃত্যু এদেশে নিশ্চিত।’
এ সময় মানিকগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমির হাফেজ মাওলানা মো. কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত আলী, ঢাকা উত্তর অঞ্চল টিম সদস্য মাওলানা মো. দেলোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. জাহিদুর রহমানসহ দলটির বিভিন্ন নেতা।
আরও পড়ুন: খুলনা-৫: সম্পদ কমেছে নারায়ণ চন্দ্রের, মামলায় এগিয়ে গোলাম পরওয়ার
৪ সপ্তাহ আগে
ট্রাইব্যুনালের সংস্কার কাজ দ্রুত শেষ করার তাগিদ আইন উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংস্কার কাজ দ্রুত শেষ করার তাগিদ দিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টায় ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এই নির্দেশনা দেন।
এ সময় গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান,চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তাদের সঙ্গে ছিলেন।
পরে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, আইন উপদেষ্টা ও গণপূর্ত উপদেষ্টা সকাল সাড়ে ৮টায় ট্রাইব্যুনালের ভবন ও ভবন সংলগ্ন এলাকা সব কিছু পরিদর্শনে এসেছিলেন। ওনারা মূলত এসেছিলেন আমাদের পুরাতন যেটা কোর্ট বিল্ডিং, যেটা ট্রাইব্যুনাল হিসেবে ব্যবহৃত হতো, এটার সংস্কার কাজ চলছে, সেটার অগ্রগতি দেখার জন্য। তার ঘুরে ঘুরে দেখেছেন। প্রসিকিউশনের পুরাতন অফিস, সেটার পরিদর্শন করে প্রকৌশলীদের কাছ থেকে কাজের অগ্রগতি জেনেছেন। তাদেরকে তাগিদ দিয়েছেন যত দ্রুত সম্ভব পুরাতন কোর্ট বিল্ডিংটাকে ব্যবহার উপযোগী করে যেন মূল বিচার কাজটা সে ভবনে শুরু করা যায়।
রাজনৈতিক ইশতেহার অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর একাত্তরের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করেন। এরপর ট্রাইব্যুনালের রায়ে বেশ কিছু বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েকজনের ফাঁসি কার্যকরও করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সময়োপযোগী করতে সংশোধনী প্রস্তাব
এরই মধ্যে ঝিমিয়ে পড়েছিল ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম। তবে গত জুলাই আন্দোলনে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী গত ৫ সেপ্টেম্বর চিফ প্রসিকিউটর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ।
এতে চিফ প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের আরও চারজন আইনজীবীকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে আরও একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেএরই মধ্যে অন্তত ৫৪টি অভিযোগ জমা পড়েছে।
এসব অভিযোগ আনা হয়েছে, দেশত্যাগ করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, তৎকালীন পুলিশ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সদস্য, র্যাবের সাবেক ডিজি, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সংশ্লিষ্ট সদস্য, ১৪ দলের নেতা এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠন, পৃথকভাবে ১৪ দলের বিরুদ্ধে। এসব নেতা-কর্মী শিগগিরই এই ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি হবেন।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের বিরুদ্ধে অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ ববি হাজ্জাজের
২ মাস আগে
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সংস্কার কাজ বন্ধ থাকবে ১০ দিন
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশের চলমান সংস্কার কাজ ১০ দিন বন্ধ থাকবে।
আগামী ৩ জুলাই পর্যন্ত সড়কে সব ধরনের সংস্কার কাজ বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ (সওজ)।
এতে, ঈদে মানুষের বাড়ি ফেরার ভোগান্তি কিছুটা হলেও কমবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীর বলেন, ‘মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশে সওজের সংস্কার কাজ চলমান থাকার কারণে একমুখী সড়কে যানবাহন চলাচল করত। যার ফলে প্রতিনিয়ত যানজটের সৃষ্টি হয়। দূরপাল্লার শত শত যানবাহন আটকা পড়ে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটারের অধিক যানজটের সৃষ্টির পাশাপাশি ভোগান্তিতে পড়ত যাত্রী ও চালকেরা।’
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের সংস্কার কাজ ঈদের আগে শেষ না হলে তীব্র যানজটের আশঙ্কা
তিনি আরও বলেন, ‘এদিকে কোরবানির আগমুহূর্তে প্রচুর পশুবাহী গাড়ি মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করছে। এ ছাড়া ঘরে ফেরা মানুষেরা যাতে দুর্ভোগে পড়তে না হয়, সে জন্য সংস্কারকাজ বন্ধ রাখার অনুরোধ করেছিলাম। ১০ দিনের জন্য সংস্কারকাজ বন্ধ থাকায় মহাসড়কে যানজটের আশঙ্কা অনেক কমে যাবে। এর ফলে স্বস্তিতে ঘরে ফিরতে পারবে মানুষ।’
এ ব্যাপারে সংস্কার কাজের দায়িত্বে থাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাহের ব্রাদার্স লিমিটেডের প্রকল্প ব্যবস্থাপক রাসেল আহমেদ বলেন, বর্ষায় মহাসড়কের অনেক স্থানে খানাখন্দ সৃষ্টি হতে পারে। সে জন্য বর্ষা পুরোপুরি শুরুর আগে যতটুকু পারা যায় গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সংস্কার কাজ শেষ করার তাগাদা ছিল। কিন্তু জনগণের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে ৩ জুলাই পর্যন্ত কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। তাই আপাতত সংস্কার কাজ করা হচ্ছে না।
সড়ক ও জনপদ বিভাগের চট্টগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা বলেন, ‘হাইওয়ে পুলিশের অনুরোধে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে তারা আগামী দশ দিনের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে সড়ক সংস্কার কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে তারপর থেকে পুনরায় অসম্পূর্ণ অংশের সংস্কার কাজ শুরু হবে।’
আরও পড়ুন: বন্যা পরবর্তী সংস্কার কাজে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর তাগিদ
বিশ্বনাথে অসমাপ্ত সংস্কার কাজে ‘জনদুর্ভোগ’
১ বছর আগে
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের সংস্কার কাজ ঈদের আগে শেষ না হলে তীব্র যানজটের আশঙ্কা
সিরাজগঞ্জে ঈদের আগে মহাসড়কের সংস্কার কাজ দ্রুত শেষ না করা হলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়ে এবার ঘরমুখো যাত্রীদের চরম দুর্ভোগের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এ বছর মহাসড়কের উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত থাকায় ১৪টি ঝুঁকিপূর্ণ স্থান শনাক্ত করেছে জেলা পুলিশ। বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে হাটিকুমরুল হয়ে চান্দাইকোনা মহাসড়কের প্রায় ৫১ কিলোমিটার জুড়ে ২০টি স্থান সংস্কারে জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগে প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে।
তবে ১৪টি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে ভয়াবহ যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। প্রতি বছর উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের সব কয়টি জেলার ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের যানবাহনগুলো বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করে। এ কারণে বাড়তি চাপ পড়ে এ সংযোগ মহাসড়কে। তবে এ সড়কের ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে সংস্কার করা হবে।
বিশেষ করে বাস ও ট্রাক চালকরা বলছেন যে মহাসড়কের কাজ সম্পন্ন করা হলে ঈদ যাত্রায় স্বস্তি ফিরবে। উত্তরবঙ্গের ১৬ জেলার মানুষ ঈদযাত্রায় রাজধানী ঢাকা থেকে ফিরতে ব্যবহার করে এ মহাসড়ক। প্রতিদিন এ মহাসড়কে ১৬ থেকে ২০ হাজার যানবাহন চলাচল করছে এবং ঈদে ৩০ থেকে ৪০ হাজার যানবাহন চলাচল করে থাকে। এতে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় সংযোগ মহাসড়ক চারলেনে প্রশস্তকরণ ও সংস্কার কাজ চলছে। এতে ইতোমধ্যেই মহাসড়কে যানজট ও ধীরগতি দেখা দিচ্ছে। এছাড়া নবনির্মিত নলকা সেতুর উত্তরের লেন খুলে দিলেও ঢাকামুখী লেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন সেতু দিয়েই চলাচল করছে যানবহন। এ কারণে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: যানজটে অতিষ্ঠ সিলেট নগরবাসী
এ বিষয়ে আকতার জেভি প্রকল্পের ম্যানেজার এখলাস উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপারের সঙ্গে ইতোমধ্যেই আলোচনা হয়েছে। মহাসড়কের যেসব স্থানে খানাখন্দ রয়েছে সেসব স্থান দ্রুত মেরামত করা হবে। মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে ১৫ রমজানের মধ্যে চারলেনের নতুন সড়ক খুলে দেওয়া হবে। স্থানীয় সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, ঈদের আগে মহাসড়কে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলোতে সংস্কার কাজ তদারকি করা হচ্ছে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদরুল কবির বলেন, সাউথ এশিয়া সাবরিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক-২) এর কর্মকর্তা এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে জেলা পুলিশের সঙ্গে দুই দফা আলোচনা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে চান্দাইকোনো পর্যন্ত ১৪টি ঝুঁকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব ঝুকিপূর্ণ স্থান দ্রুত সংস্কারের আশ্বাস দিয়েছেন তারা।
তিনি আরও বলেন, ঈদ উপলক্ষে মহাসড়কে ১০টি মোবাইল টিম, ১৬টি পিকেট টিম কাজ করবে। সেই সঙ্গে মাইকিং ও জিডিটাল সাইনবোর্ড লাগানো হবে। এবার ঈদে সিরাজগঞ্জের মহাসড়কে ১৪৪ জন পুলিশ সদস্য যানজট নিরসনে অংশ নিচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ ট্রাফিক পরিদর্শক (প্রশাসন) সালেকুজ্জামান খান বলেন, ঈদ উপলক্ষে যানজট মুক্ত রাখতে জেলা পুলিশের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মহাসড়কে ১৫ থেকে ১৮টি মোবাইল টিম থাকবে। ইতোমধ্যেই যানজট নিরসনের কাজ শুরু করা হয়েছে।
জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেছেন, মহাসড়কে প্রায় ১৪টি ঝুঁকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। সাসেক-২’র কর্মকর্তা এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইতোমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে। সেসব স্থান তারা দ্রুত সংস্কার করে দিবে। ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্নে করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে তারা উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবাজার মার্কেটে আগুন: আশপাশের সড়ক বন্ধ হওয়ায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি
১ বছর আগে