আহত ২৫
খুলনায় সংঘর্ষে পুলিশ সদস্য নিহত, আহত ২৫
খুলনায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল মো. সুমন নামে এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন।
এ ঘটনা ২০ থেকে ২৫ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি থেকে ২৩ শিক্ষার্থী আটক
শুক্রবার (২ আগস্ট) খুলনার জিরো পয়েন্ট, গল্লামারী মোড় ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
কনস্টেবল মো. সুমন পুলিশ লাইন্সে কর্মরত ছিলেন।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সংঘর্ষে আমাদের ২০ থেকে ২৫ জন গুরুতর আহত হয়েছেন এবং পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল মো. সুমন নিহত হয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ সর্বোচ্চ ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েছে। অথচ আমার এক ভাইকে পিটিয়ে মেরে ফেলল।’
আরও পড়ুন: খুলনায় বৈষম্যবিরোধী সমাবেশে শিক্ষার্থী-পুলিশ সংঘর্ষ, কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ
কোটা সংস্কার: খুলনা-যশোর মহাসড়কে শিক্ষার্থীদের অবরোধ
২ মাস আগে
হবিগঞ্জে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া নিয়ে সংঘর্ষ: ৭ পুলিশসহ আহত ২৫
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ধুলিয়াখালে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন।
এই সংঘর্ষের সময় একটি মোটরসাইকেল ও একটি পিকআপ ভ্যানসহ বেশ কিছু দোকান ভাঙচুর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সোনারগাঁয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে যুবক নিহত
বৃহস্পতিবার রাতে ধুলিয়াখাল এলাকার এ সংঘর্ষ হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, বৃহস্পতিবার রাতে দুই যুবকের মধ্যে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে সেখানে দুই যুবকের লোকজন জড়ো হয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
খবর পেয়ে সদর মডেল থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ১০ রাউন্ড রাবার বুলেট ও চার রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব জানান, সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: নড়াইলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
আইসিসি বিশ্বকাপ ২০২৩: ইংল্যান্ডের টানা তৃতীয় হার, আধিপত্য শ্রীলঙ্কার
৭ মাস আগে
মনপুরায় বিএনপির কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগ, আহত ২৫
ভোলার মনপুরায় শনিবার প্রতিপক্ষের হামলা ও ভাঙচুরের মুখে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি পণ্ড হয়ে গেছে। এসময় হামলায় কেন্দ্রীয় যুবদলের সহসভাপতি নুরুল ইসলাম নয়নসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে বিএনপি।
অন্যদিকে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতার দাবি বিএনপির অন্তর্দলীয় কোন্দলের কারণে এসব ঘটতে পারে।
শনিবার দুপুরে ভোলা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলমের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় যুবদল সহসভাপতি নুরুল ইসলাম নয়ন তাদের ওপর হামলার অভিযোগ করেন।
আরও পড়ুন: শনিবার সব উপজেলা ও থানায় অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি
এসময় তিনি বলেন, ‘পুলিশের উপস্থিতিতে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসীরা তিনিসহ বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর কয়েক দফা হামলা করেছে। বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়েছে।’
এছাড়া নয়নের অভিযোগ, ‘তাদের ওপর হামলা করা হলেও পুলিশ বাধা দেয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, ‘তেল-গ্যাসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ ১০ দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় বিএনপি দেশব্যাপী উপজেলা পর্যায়ে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। মনপুরা উপজেলায়ও শনিবার বিকাল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ওই কর্মসূচি পালন হওয়ার কথা ছিল।তিনি সকালে মনপুরা গিয়ে ডাকবাংলোতে অবস্থান করছিলেন। কিছুক্ষণ পর ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ আওয়ামী লীগের সদস্যরা সেখানে গিয়ে মহড়া দিতে শুরু করে এবং ডাকবাংলোর ভিতরে প্রবেশ করে কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে পুলিশ গিয়ে হামলাকারীদের কিছু না বলে উল্টো নয়নকে মনপুরা ত্যাগ করতে চাপ প্রয়োগ করে। এমন পরিস্থিতিতে ডাকবাংলো থেকে বের হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ বিএনপি নেতৃবৃন্দের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিয়ে ডাকবাংলো থেকে জোর করে বের করে নিয়ে আসে। বাংলো থেকে বের হওয়ার পরপরই বিএনপি নেতৃবৃন্দের ওপর হামলা করা হয়।’
পুলিশ তখন নিষ্ক্রিয় ছিল বলেও অভিযোগ করেন নুরুল ইসলাম নয়ন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের পাশাপাশি দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে মনপুরা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান সেলিনা চৌধুরী বলেন, ‘হামলার বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘তবে বিএনপির মধ্যে অন্তর্দলীয় কোন্দল রয়েছে। এক গ্রুপ অপর গ্রুপের ওপর হামলা করে থাকতে পারে।’
আরও পড়ুন: নাটোরে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে আ.লীগের হামলায় কর্মসূচি পণ্ড
বগুড়ার নন্দীগ্রামে বিএনপির কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
১ বছর আগে