আদায়
রাজস্ব আদায় বাড়ানোর উপায় খুঁজছে বাংলাদেশ
রাজস্ব আহরণ জোরদার করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে, যা রাজস্ব বৃদ্ধির ওপর সাম্প্রতিক সরকারি মূল্যায়নে তুলে ধরা হয়েছে। এটি একটি পরিমাপ, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে কর ও রাজস্ব কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় তা প্রতিফলিত করে।
রাজস্ব উচ্ছাস, মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) রাজস্বের প্রতিক্রিয়াশীলতা, রাজস্ব ব্যবস্থার কার্যকারিতা এবং রাজস্ব বৃদ্ধির পূর্বাভাস পরিমাপের একটি গুরুত্বপূর্ণ মানদন্ড।
একের বেশি একটি উচ্ছাস সহগ ইঙ্গিত দেয় যে, যখন একের চেয়ে কম সহগ ধীর বৃদ্ধির পরামর্শ দেয়, তখন করের রাজস্ব জিডিপির তুলনায় দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
প্রকৃত জিডিপি এবং ২০১২ অর্থবছর থেকে ২০২৩ অর্থবছর পর্যন্ত প্রকৃত রাজস্ব বৃদ্ধির হার ব্যবহার করে এক বিশ্লেষণে শূন্য দশমিক ৯০ এর গড় রাজস্ব উচ্ছাস পাওয়া গেছে, যার অবস্থান একের নিচে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের নথিতে বলা হয়েছে, এই নিম্ন স্কোর বাংলাদেশে রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর সুযোগকে তুলে ধরে।
সরকারি মূল্যায়নে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কার্যকর করের হার রাজস্ব কর্মক্ষমতার আরেকটি পরিমাপ হিসাবে কাজ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ভ্যাটের কার্যকর হার বাস্তব খাত থেকে ভোগের তথ্যের সঙ্গে তুলনা করে প্রাপ্ত করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: হয়রানি রোধ ও স্বচ্ছতা বাড়াতে কর নিরীক্ষা বাছাইকে ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ এনবিআরের
বিশ্লেষণে দেখা যায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কার্যকর ভ্যাটের হার বেড়েছে, যা ২০২৩ অর্থবছরে ৭ দশমিক ১ শতাংশে পৌঁছেছে। তবে এটি বাংলাদেশের বেশিরভাগ পণ্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ১৫ শতাংশ ভ্যাট হারের মানের চেয়ে অনেক কম।
বাংলাদেশের রাজস্ব আদায় এখনো তুলনামূলক অর্থনীতির তুলনায় পিছিয়ে আছে।
২০২২ সালে সাধারণ সরকারের রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ছিল নেপালে ২৩ দশমিক ১ শতাংশ, ভারতে ১৯ দশমিক ৮ শতাংশ এবং লাও পিডিআরে ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্তর এবং রাজস্ব সংগ্রহের মধ্যে একটি ইতিবাচক পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যমান বলে বিস্তৃত ঐকমত্য রয়েছে।
দেশের উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে কর প্রশাসন ব্যবস্থার কার্যকারিতা, দক্ষতা, স্বচ্ছতা এবং ন্যায্যতা বাড়াতে বড় ধরনের সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
এই সুবিধাগুলো বৃহত্তর অর্থনীতিকে সমর্থন করে এবং স্বল্প আয়ের গোষ্ঠীর ব্যয়ে ধনী ব্যক্তিদের পক্ষে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে অনুকূল যাতে না হয় তা নিশ্চিত করতে নথিটি কর ছাড়ের পুনর্বিবেচনার উপরও জোর দেয়। এভাবে রাজস্ব নীতির পুনর্বণ্টনমূলক লক্ষ্যকে ক্ষুণ্ন করে।
ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রেও উন্নতির উল্লেখযোগ্য সুযোগ রয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে মাত্র ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ টিআইএনধারী ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করেছেন, যা একই ধরনের দেশে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।
অর্থ মন্ত্রণালয় রাজস্ব আহরণ জোরদার করার জন্য বেশ কয়েকটি আধুনিক সংস্কার কৌশলের রূপরেখা তৈরি করেছে।
এর মধ্যে রয়েছে করের ভিত্তি সম্প্রসারণ, একটি আধুনিক সম্পত্তি কর ব্যবস্থা গ্রহণ, সবুজ এবং কার্বন কর প্রবর্তন, কর সংগ্রহ সহজতর করা, ট্যাক্স ফাইলিং এবং পেমেন্ট প্রক্রিয়াগুলো সম্পূর্ণরূপে স্বয়ংক্রিয় করা এবং কর সংগ্রহকারী এবং করদাতাদের মধ্যে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া হ্রাস করা।
আরও পড়ুন: কর ফাঁকিবাজদের চিহ্নিত করতে ডাটা অটোমেশনে ঝুঁকছে এনবিআর
অন্যান্য কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে নিরীক্ষাগুলোকে আরও নির্বাচনমূলক, উৎপাদনশীল এবং মানদণ্ডভিত্তিক করার পাশাপাশি কর নীতিনির্ধারণকে কর সংগ্রহ থেকে পৃথক করা।
মোট রাজস্বে আয়কর ও ভ্যাটের অংশ বৃদ্ধি করে সরকার এ লক্ষ্যে অগ্রগতি সাধন করেছে।
তবে এখনও পরোক্ষ করের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে প্রত্যক্ষ করের ওপর বেশি নজর দিতে হবে।
মোট রাজস্বে প্রত্যক্ষ করের প্রকৃত অংশ ছিল ২০২১ অর্থবছরে ৩২ দশমিক ৩ শতাংশ, যা অর্থবছর ২০২৩ এ সামান্য বেড়ে ৩২ দশমিক ৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
রাজস্ব প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার জন্য সরকার করের ভিত্তি প্রসারিত করার প্রচেষ্টা চালাবে, বাণিজ্য কর থেকে প্রত্যক্ষ করের দিকে নির্ভরতা স্থানান্তর করবে এবং আগামী বছরগুলোতে প্রত্যক্ষ করের প্রবৃদ্ধিকে আরও ত্বরান্বিত করবে।
আরও পড়ুন: রাজস্ব মামলার জট কমাতে জোরদার উদ্যোগ এনবিআরের
২৪ মিনিট আগে
কম রাজস্ব আদায় ঋণ ব্যবস্থাপনাকে বাধাগ্রস্ত করে: অর্থ মন্ত্রণালয়
কার্যকর ঋণ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বড় বাধা হিসেবে কম রাজস্ব আদায়কে চিহ্নিত করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর ফলে অবকাঠামো ও উন্নয়ন প্রকল্পে সরকারের বিনিয়োগের সক্ষমতাও সীমাবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে।
ঋণের স্থায়িত্বের ওপর রাজস্ব ও জিডিপি অনুপাত কম হওয়ার বিরূপ প্রভাব পড়ে বলে মন্ত্রণালয়ের এক নথিতে বলা হয়েছে।
নথিতে আরও বলা হয়, ‘২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণের সময়সীমার কারণে এই সমস্যা আরও বেড়েছে। এটি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক উৎস থেকে রেয়াতি অর্থায়ন পাওয়ার সুযোগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’
আরও পড়ুন: স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মচারীদের জন্য 'প্রত্যয়' পেনশন প্রকল্প চালু : অর্থ মন্ত্রণালয়
'মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি (২০২৩-২৪ থেকে ২০২৫-২৬)' শীর্ষক নথিতে উচ্চ সুদের হারের পরিবেশকে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই আরেকটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই পরিস্থিতি ঋণ নেওয়ার খরচ বাড়াচ্ছে এবং সরকারি অর্থের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।
এর প্রভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং অন্যান্য উন্নয়ন উদ্যোগে সরকারি তহবিলের প্রয়োজনীয়তা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে এবং পরিস্থিতি আরও জটিল হচ্ছে।
অন্যদিকে বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে ঋণ অফিসের বিভক্তি ঋণ ব্যবস্থাপনায় সমন্বয়ের বিষয়ে ঝুঁকি তৈরি করছে, যা দেশের আর্থিক স্থায়িত্বের ওপর প্রভাব ফেলছে।
উন্নতির লক্ষ্যে সুপারিশ
অর্থ মন্ত্রণালয় এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ঋণ ব্যবস্থাপনা, উন্নত রাজস্ব আদায় এবং ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে বিকল্প অর্থায়ন পদ্ধতি অন্বেষণে একটি বিস্তৃত ও সমন্বিত পদ্ধতির সুপারিশ করেছে।
নথিতে বলা হয়েছে, দেশের সরকারি ঋণ যাতে টেকসই থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য অবিলম্বে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আর্থিক দক্ষতা বাড়ানোর পদক্ষেপ
অর্থ বিভাগ এরই মধ্যে আর্থিক ব্যবস্থার দক্ষতা ও স্বচ্ছতা বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) এবং সেন্ট্রাল কাউন্টারপার্টি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিসিবিএল) মধ্যে সমঝোতা স্মারক সইয়ের মাধ্যমে সরকারি সিকিউরিটিজের সেকেন্ডারি মার্কেট (স্টক, বন্ড, অপশন এবং ফিউচার ক্রয়-বিক্রয়) লেনদেন চালু করা হয়েছে।
এই পদক্ষেপের লক্ষ্য সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেটের সুযোগ এবং গভীরতা বাড়ানো, প্রাতিষ্ঠানিক ও গৃহস্থালি উভয়ক্ষেত্রের বিনিয়োগকারীদের সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেনে অংশ নেওয়ার অনুমতি দেওয়া।
এই পদক্ষেপ সরকারের ঘাটতি অর্থায়নে ও পুঁজিবাজারের উন্নয়ন এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অতিরিক্ত সংস্কার
চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় নেওয়া আরেকটি উদ্যোগ হলো জাতীয় সঞ্চয়পত্র (এনএসসি) ইস্যু করার পদ্ধতির স্বয়ংক্রিয়করণ এবং কাগজের ব্যবহার কমানো।
এই পদক্ষেপটি স্ল্যাব-ভিত্তিক সুদের হার এবং স্বতন্ত্র বিনিয়োগের মতো নীতিগত পদক্ষেপগুলোর বাস্তবায়ন, সরকারের অর্থায়ন কৌশলের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে এনএসসিতে বিনিয়োগ কমায়।
এছাড়াও ঋণ বুলেটিন প্রকাশনার মাধ্যমে ঋণ তথ্যের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার চেষ্টাও করা হচ্ছে। এছাড়াও এটি অন্যান্য মন্ত্রণালয়, গবেষণা সংস্থা, ব্যবসায়ী সম্প্রদায়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং সাধারণ জনগণসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের কাজে আসছে।
মাঝারি ঋণের মাত্রা, উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ
নথিতে বলা হয়েছে, শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি ও বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার কারণে বাংলাদেশ সরকারি ঋণের পরিমিত স্তর এবং বৈদেশিক ঋণ সংকটের ক্ষেত্রে কম ঝুঁকি বজায় থাকলেও উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জগুলো রয়ে গেছে।
টেকসই সরকারি ঋণ বজায় রাখা এবং দেশের উন্নয়ন লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা অপরিহার্য।
আরও পড়ুন: জাতীয় সংসদে অর্থ পাচারকারীদের তালিকা প্রকাশ করুন: এ কে আজাদ
বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্পে চীনা অর্থ ছাড় আগের চেয়ে সহজ হবে: অর্থমন্ত্রী
৫ মাস আগে
ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায়কালে ভুয়া পুলিশ আটক
মাদারীপুরের রাজৈরে পুলিশ পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় শাহিন শেখ নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার রাতে উপজেলার টেকেরহাট বন্দর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শাহিন শেখ উপজেলার বৌলগ্রামের শাহ আলম শেখের ছেলে।
আরও পড়ুন: রাজধানীর মিরপুরে বিআরটিসির বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় আটক ৩
পুলিশ জানায়, শনিবার রাতে রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট এলাকায় পুলিশ পরিচয় দিয়ে একাধিক লোকজনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করছিলেন শাহিন।
এসময় বিষয়টি সাধারণ মানুষের সন্দেহে হলে তাকে আটক করে থানায় খবর দেন তারা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ পরিচয় দানকারী শাহিন শেখকে আটক করে।
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন জানান, আটককৃত শাহিনের কাছ থেকে পুলিশের একটি ভুয়া আইডি কার্ড ও একটি মোবাইল জব্দ করা হয়।
তিনি আরও জানান, তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় চুরি-ডাকাতির মামলাসহ বিভিন্ন ধরনের একাধিক মামলা রয়েছে।
আরও পড়ুন: মাগুরায় ঘর দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ: আটক ১
যশোরে লাঠির আঘাতে নারীর মৃত্যু, প্রেমিক আটক
১১ মাস আগে
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করবেন রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ শনিবার ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করবেন। যা হবে দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার শেষ ঈদ।
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায়।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচন হবে অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য: নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন জানান, সকাল সাড়ে ৮টায় রাষ্ট্রপতি ঈদের জামাতে অংশ নেবেন।
রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানাবেন-বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও সচিব, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
নামাজ শেষে সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত বঙ্গভবনে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন তিনি।
এছাড়া প্রতিকূল আবহাওয়া বা অন্য কোনো অনিবার্য কারণে জামাত সম্ভব না হলে সকাল ৯টায় বায়তুল মোকাররম মসজিদে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার জুড়ে বিস্তৃত জাতীয় ঈদগাহের প্যান্ডেলে প্রায় ৩৫ হাজার লোক ঈদের জামাতে অংশ নিতে পারে।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি হামিদকে বিদায় জানাতে প্রস্তুত হচ্ছে বঙ্গভবন
দেশের উন্নয়নে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ রাষ্ট্রপতির
১ বছর আগে