রেলস্টেশন
ঈদযাত্রায় কমলাপুর রেলস্টেশনে মানুষের ঢল
ঈদুল আজহার আর মাত্র একদিন বাকি। বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে ঘরমুকো মানুষ। তবে শুক্রবার থেকে ছুটি শুরু হওয়ায় এ সংখ্যা বাড়তে থাকে।
আরও পড়ুন: সিলেটে শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতে লাখো মানুষের ঢল
শনিবার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে।
স্টেশনের প্লাটফর্মে ঠাসাঠাসি যাত্রী। কোনো রকমে ট্রেনে ওঠার প্রাণান্ত চেষ্টা। প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে কেউ কেউ জানালা দিয়ে উঠছিল।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু দিয়ে ঘরমুখো মানুষের ঢল
৫ মাস আগে
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেলস্টেশন নির্মাণ করা হবে: রেলপথমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার ভিশন মিশন প্রকল্পে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেলস্টেশন নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকীম।
শনিবার (১৮ মে) দুপুরে দুপুরে মধুখালী হতে কামারখালী হয়ে মাগুরা পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের সাইট অফিসে উপস্থিত হয়ে প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শনকালে একথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক: রেলপথমন্ত্রী
তিনি বলেন, জনস্বার্থে ও সড়ক যোগাযোগ সহজ করার লক্ষ্যে সব রেলস্টেশন ও রেললাইন সংস্কার করা হবে।
এরপর রেলপথমন্ত্রী মাগুরা মধুমতি নদীর উপর নির্মাণাধীন রেলসেতু, ব্রডগেজ রেলপথ ও মাগুরা রামনগর ঠাকুরবাড়ী রেলস্টেশন এলাকা পরিদর্শন করেন।
পরে মন্ত্রী মাগুরা সার্কিট হাউজে উপস্থিত হয়ে গার্ড অব অনার গ্রহণ করে রেলওয়ে প্রকল্পের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সার্কিট হাউজে মতবিনিময় করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- সংসদ সদস্য ড. বীরেন শিকদার, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, মাগুরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, পুলিশ সুপার মশিউদৌল্লা রেজা, মাগুরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পংকজ কুমার কুন্ডু।
আরও পড়ুন: প্রতিটি জেলায় রেল সংযোগ দেওয়া হবে: রাজবাড়ীতে রেলপথমন্ত্রী
রেলওয়ে কারখানায় উৎপাদন বাড়াতে মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে: রেলপথমন্ত্রী
৬ মাস আগে
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে প্রাণ হারালেন যাত্রী
দিনাজপুরের বিরামপুর রেলস্টেশন থেকে চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে প্রাণ হারালেন নয়ন নামে এক যাত্রী।
শনিবার (৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকাগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত যাত্রী নয়ন বিরামপুর পৌর শহরের নতিন বাজারের বাসিন্দা হাসান আলীর ছেলে। সে একজন ডিম ব্যবসায়ী।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোর নিহত
জানা গেছে, পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ট্রেনটি বিরামপুর স্টেশনে বিরতির পর চলতে শুরু করলে তাতে ওঠার চেষ্টা করেন নয়ন। এ সময় পা পিছলে নিচে পড়ে মাথা থেঁতলে যায় তার।
উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
পাবর্তীপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল আযম জানান, ঢাকায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে নয়ন।
আরও পড়ুন: চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ দিলেন শিশুসহ মা
বিরামপুরে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ দিয়ে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
৮ মাস আগে
নরসিংদী রেলস্টেশনে বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষে ৩ পুলিশ আহত, আটক ৩০
নরসিংদীতে বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষে ৩ পুলিশ আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।
শনিবার (২৮ অক্টোবর) সকালে ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ কর্মসূচিতে অংশ নিতে রেলস্টেশন থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিএনপির সংঘর্ষে রণক্ষেত্র নয়াপল্টন
ঢাকাগামী তিতাস কমিউটার, আন্তনগর এগারসিন্দুর ট্রেনে তল্লাশি চালিয়ে এবং স্টেশন এলাকা থেকে রায়পুরা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান খোকনসহ ৩০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আটকরা হলেন- রায়পুরা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান খোকন, নরসিংদী জেলা জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক নূরুজ্জামান, জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন, জেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য কামাল হোসেন, রায়পুরা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাকসহ ৩০ জন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঢাকা যাওয়ার সময় বিএনপির নেতা-কর্মী নাশকতা করার উদ্দেশ্যে ইট-পাথর নিক্ষেপ করতে থাকে। পরে পুলিশ তাদের প্রতিহত করতে ও জনগণের জানমাল রক্ষার্থে গুলি ছুড়ে।
এ ব্যাপারে নরসিংদী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম ভূইয়া জানান, বিএনপির শতাধিক কর্মী ট্রেনে উঠতে না পেরে পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে। এতে তিন পুলিশ সদস্য পাথরের ঘাতে আহত হন।
তিনি আরও জানান, পরে ৩৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ৩০ জনকে আটক করে। আটকদের যাচাই-বাছাই শেষে তাদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হবে।
আরও পড়ুন: রাজধানীর কাকরাইলে পুলিশের ওপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুর করেছে বিএনপি নেতা-কর্মীরা: ডিবি
বিএনপি-জামায়াতের সংঘর্ষে ১ পুলিশ নিহত, ৪০ জনের বেশি আহত
১ বছর আগে
কিশোরগঞ্জে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৭
কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলস্টেশনে যাত্রীবাহী ট্রেন ও মালবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী এগারসিন্ধুর ‘গোধূলী এক্সপ্রেস’ ট্রেনের সঙ্গে চট্টগ্রামগামী একটি মালবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
আরও পড়ুন: সিলেটে ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ভৈরব ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডিউটি অফিসার মোশাররফ হোসেন ইউএনবিকে জানান, এ পর্যন্ত ১২টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনার পর থেকে কিশোরগঞ্জের সঙ্গে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
মোশাররফ ইউএনবিকে আরও জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: সিলেটে ট্রেনে কাটা পড়ে একজন নিহত
দিনাজপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
১ বছর আগে
সংকটে জর্জরিত আলমডাঙ্গার রেলস্টেশন, নেই সংস্কারের উদ্যোগ
ভারতবর্ষে রেল যোগাযোগ চালুর মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার রেলস্টেশন চালু হয়। দেশের প্রথম দোতলা স্টেশন এটি। ঐতিহ্যবাহী এ রেলস্টেশনের মূলভবন নানা সমস্যায় জর্জরিত। সংস্কার ও সংরক্ষণেরও কোনো উদ্যোগ নেই। ব্রিটিশ আমলের এ স্থাপত্যের শরীরজুড়ে এখন পরগাছাদের বসবাস। রেলস্টেশনের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য সেই সময় ইউরোপ থেকে সৌন্দর্যবর্ধক বহু বিরল প্রজাতির গাছ নিয়ে এসে লাগানো হয়েছিল। এর মধ্যে নানা প্রজাতির ফুলের গাছও ছিল। সেসবের মধ্যেকার একটি বিরল প্রজাতির পাম ও একটি কাঠমল্লিকা ফুলগাছ এখনো মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে।
আলমডাঙ্গা স্টেশনে দীর্ঘদিন ধরে কুলির কাজ করা হায়দার আলী বলেন, বয়েস তো অনেক হলো। বহু বছর এখানে কুলির কাজ করি। স্টেশনের মেরামত খুব দরকার। সেই ইংরেজরা কবে করে গেছে।
স্টেশনের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা প্রবীণ আনছার আলীর সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, এই স্টেশনের দ্বিতল ভবন মূলত ১৭৫৩ সালের পরে তৈরি। তখন ব্রিটিশরা এই ভবনকে এই এলাকার নীল চাষের অফিস হিসেবে ব্যবহার করত। এই স্টেশনের নিচের ভবনে যে কত নীল চাষির রক্ত মিশে আছে, সেটা বলাই বাহুল্য। ১৮৬২ সালের পরে এটা রেলস্টেশন করে ব্রিটিশরা। বর্তমানে এর অবকাঠামোগত উন্নয়ন খুব দরকার।
আরও পড়ুন: অবশেষে ‘ডি ক্লাস’ মর্যাদায় চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশন
বেশ কয়েক বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী এ রেলস্টেশনের মূল ভবনের কোনো সংস্কার করা হয়নি। দীর্ঘদিনের অবহেলায় ঐতিহ্যের এ স্মারকের অবয়বজুড়ে জন্মেছে আগাছা।
আলমডাঙ্গাবাসী রেললাইনের সংস্কার, স্টেশনের সংস্কার, ঢাকাগামী ট্রেনের বরাদ্দ দেওয়া আসন সংখ্যা বৃদ্ধি ও নতুন ট্রেনের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যেতে বাচ্চা নিয়ে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, আলমডাঙ্গা স্টেশনটা অনেক পুরোনো। সেই হিসেবে এই স্টেশনের আরও উন্নয়ন খুব দরকার। এই স্টেশনে বসার পরিবেশ ভালো না। ভবনগুলোরও দুর্দশা কর্তৃপক্ষ খেয়াল করে না।
১ বছর আগে
ঠাকুরগাঁও রেলস্টেশনে বেড়েছে পকেটমারদের দৌরাত্ম্য, অসহায় ট্রেনযাত্রীরা
ঠাকুরগাঁও রেলস্টেশনে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, বিনা টিকিটের যাত্রীদের ও হিজড়াদের অত্যাচারসহ নানা অনিয়ম ছাড়াও এখন পাল্লা দিয়ে আশঙ্কাজনক হারে বেড়েই চলেছে পকেটমারদের দৌরাত্ম্য।
এমন কোনোদিন নেই যে সাধারণ রেলযাত্রীদের পকেট মারার অভিযোগ আসছে না।
আরও পড়ুন: পকেটমার সন্দেহে যুবককে গণপিটুনি দিল আ.লীগ নেতা
স্টেশনে পকেটমার চক্র একদিনে ১১ জনের বিভিন্ন অংকের প্রায় ৬৫ হাজার এবং গত তিনদিনে মোট ১৯ জনের প্রায় লাখ টাকা নিয়ে চম্পট হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।
এছাড়া ঠাকুরগাঁও রোড রেলস্টেশনসহ আশেপাশের প্রায় সব রেলস্টেশনেই পকেটমারদের দৌরাত্ম আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। এদিকে যাত্রী সেজে পকেটমারেরা লুটে নিচ্ছে অসহায় যাত্রীদের সর্বস্ব।
ভুক্তভোগী ও অভিযোগকারী ১৯ জনের মধ্যে রয়েছেন ব্যবসায়ী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, আইনজীবী ও সাংবাদিকসহ অন্যান্য পেশাজীবী।
তারা অভিযোগ করে বলেন, অভিনব কৌশলে কোনো কিছু বুঝতে না দিয়ে পকেটমার চক্র তাদের পকেটে হাত ঢুকিয়ে টাকা বের করে নিয়ে চম্পট হচ্ছে। আর এসব অধিকাংশ ঘটনা ঘটছে ঠাকুরগাঁও রোড রেলস্টেশন থেকে তাড়াহুড়ো করে ট্রেনে উঠা-নামার সময়।
ভুক্তভোগীরা বলেন, যাত্রী উঠানামা করার জন্য স্টেশনে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন মিনিট ট্রেন থামে। এসময় যাত্রীরা তাড়াহুড়ো করে ব্যাগসহ মালামাল নিয়ে ট্রেনে উঠা-নামার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সেই সুযোগে পকেটমার চক্র সু্যোগ বুঝে যাত্রীদের পকেটে থেকে টাকা-পয়সাসহ মোবাইল হাতিয়ে নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: বোয়ালমারীতে পরকীয়ার জেরে মেয়ের সামনে মাকে কুপিয়ে হত্যা!
১ বছর আগে
খুলনা রেলস্টেশনে ভাঙচুর: বিএনপির ১৭০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের সময় জেলার রেলস্টেশনে ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপির প্রায় ১৭০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খবির আহমেদ বলেন, শনিবার রাতে খুলনা রেলওয়ে থানায় এফআইআর দায়ের করেন স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার।
দলের বিভাগীয় সমাবেশে যোগ দিতে বাধা দেয়ার অভিযোগে শনিবার দুপুরে খুলনা রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়।
এ সময় বিএনপি কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং স্টেশনের দরজার কাঁচ ভেঙে দেয়।
স্টেশন মাস্টার বলেন, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা বিএনপি নেতাকর্মীরা নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এবং স্টেশনের কয়েকটি জানালার কাঁচ ভাঙচুর করে।
তিনি বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে বিএনপি নেতাকর্মীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং স্টেশনের আরও দরজা-জানালা ভাঙচুর করে।
খুলনা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সোনালী সেন বলেন, পুলিশ কাউকে বাধা দেয়নি এবং ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করেছে।
২ বছর আগে
বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা খুলনা রেলস্টেশনে হামলা চালিয়েছে: আ.লীগ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দাবি করেছে, খুলনা রেলওয়ে স্টেশনে বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।
শনিবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে এক বার্তায় বলেছে, ‘রেলওয়ে আমাদের জাতীয় সম্পদ। এটা রক্ষা করা সকলের দায়িত্ব।’
আরও পড়ুন: জনগণ যতদিন চাইবে ততদিন আ.লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকবে: হানিফ
শনিবার দুপুর ১টার দিকে খুলনায় বিভাগীয় সমাবেশ শুরু করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল(বিএনপি)।
এদিকে ক্ষমতাসীন দল বলছে, বিএনপি-জামায়াতের ‘সন্ত্রাসী বাহিনী’ রেলস্টেশনে হামলা চালিয়েছে এবং বিএনপি রাজনৈতিক সমাবেশের নামে সন্ত্রাসের পথে হাঁটছে। ‘তাদের ভাষা ও কার্যকলাপ রাজনীতির সঙ্গে যায় না।’
খুলনা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টারের বরাত দিয়ে আ.লীগ জানায়, নিজেদের মধ্যে কথা কাটাকাটির জের ধরে বিএনপির সমাবেশে নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
একপর্যায়ে তারা স্টেশনের কাচ ভেঙ্গে ফেলে জানিয়ে আওয়ামী লীগ জানায়, পুলিশকে খবর দিলে তারা আরও উত্তেজিত হয়ে পড়ে।
আওয়ামী লীগের দলীয় ওই ফেসবুক পোস্টে হামলার ছবিও প্রকাশ করেছে।
আরও পড়ুন: পকেটমার সন্দেহে যুবককে গণপিটুনি দিল আ.লীগ নেতা
হলে আসন নিয়ে বাণিজ্য আ.লীগের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি কাদেরের
২ বছর আগে
খুলনা রেলস্টেশনে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ
বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে আগতদের বাধা দেয়াকে কেন্দ্র করে খুলনা রেলস্টেশনে পুলিশ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।
খুলনার রূপসা উপজেলার বিএনপি কর্মী করিম মোল্লা জানান, সকালে তিনি ও দলের অন্যান্য নেতাকর্মীরা খুলনা স্টেশনে পৌঁছে পাশের একটি হোটেলে চেক করার জন্য বাইরে যাওয়ার সময় পুলিশ তাদের বাধা দেয় এবং জিজ্ঞাসাবাদ করে।
তিনি বলেন,`তারা কোথায় যাচ্ছেন এবং খুলনায় আসার কারণ জানতে চাইলে কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মী উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।'
খুলনা স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা বিএনপি নেতাকর্মীরা নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এবং স্টেশনের কয়েকটি জানালার কাঁচ ভাঙচুর করে।
তিনি জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলে বিএনপি নেতাকর্মীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং স্টেশনের আরও দরজা-জানালা ভাঙচুর করে।
আরও পড়ুন: মুন্সিগঞ্জে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ: ঢামেক হাসপাতালে আহত যুবদল কর্মীর মৃত্যু
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সোনালী সেন জানান, কাউকে বাধা দেয়া হয়নি। ধৈর্য্যের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
রেলওয়ে শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, সমাবেশ শুরু হওয়ায় বর্তমানে রেলস্টেশনের পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দাবি করেছে, বিএনপি-জামায়াতের লোকজন খুলনা রেলওয়ে স্টেশনে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।
আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে এক বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ে আমাদের জাতীয় সম্পদ। এটা রক্ষা করা সকলের দায়িত্ব।’
আরও পড়ুন: হাতীবান্ধায় ছাত্রলীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ৬
মুন্সীগঞ্জে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত শাওনের লাশ দাফন
২ বছর আগে