ইন্ডাস্ট্রি
'আয়নাবাজি' এখন ওটিটির পর্দায়
নির্মাতা অমিতাভ রেজার প্রথম সিনেমা ‘আয়নাবাজি’। ক্যারিয়ারে দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর বড়পর্দায় অভিষেক দিয়েই তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ইন্ডাস্ট্রিতে খরার সময় ‘আয়নাবাজি’ নতুন এক সম্ভাবনা তৈরি করে। এবার ‘আয়নাবাজি’ দেখা যাবে জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘হইচই’ এর পর্দায়।
চঞ্চল চৌধুরী অভিনীত সিনেমাটি ২০১৬ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় যা দর্শক ও সমালোচক মহলে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। চঞ্চল চৌধুরী তার অসাধারণ অভিব্যক্তি, বুদ্ধিমত্তা ও বহুমুখী চরিত্রে অভিনয়ের পারদর্শিতাকে অসাধারণভাবে কাজে লাগিয়ে দর্শকদের তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন এই চলচ্চিত্রে। অভিনয় শিল্পীদের পাশাপাশি চলচ্চিত্রটির গল্প ও সিনেমাটোগ্রাফি দিয়ে সব দর্শকের কাছ থেকে ভূয়সী প্রশংসা পেয়েছিল।'আয়নাবাজি' তার অতুলনীয় সিনেমাটিক অভিজ্ঞতা দিয়ে ৭টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। সিনেমাটি এখন হইচইতে তার এক্সক্লুসিভ স্ট্রিমিং-এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী দর্শকদের মুগ্ধ করতে যাচ্ছে। এটি ২০১৬ সালের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র এবং জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী অভিনীত একটি যুগান্তকারী চলচ্চিত্র।
এই চলচ্চিত্রটি তার অনবদ্য গল্প দিয়ে দর্শকদের মনে একটি ঘোর সৃষ্টি করে যা দর্শকদের সিনেম্যাটিক জার্নিতে একটি ভিন্নমাত্রা যোগ করে যা দর্শকরা আগে কখনও দেখেননি। তাছাড়া এর অসাধারণ সিনেমাটোগ্রাফি এবং সাউন্ডস্কেপগুলো দর্শকের আবেগকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছিল। ৭টি জাতীয় চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ২০১৬ সালে সব স্তরের দর্শকের মন জয় করে নিয়েছিল এই চলচ্চিত্র।
১০ মাস আগে
বাংলাদেশে কৃষি যন্ত্রপাতির কারখানা, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক ও গবেষণা সেন্টার স্থাপন করবে চীন
বাংলাদেশে কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির কারখানা, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য এগ্রো-ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, বিজ্ঞানীদের প্রশিক্ষণ ও যৌথ গবেষণার জন্য এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি কো-অপারেশন সেন্টার স্থাপন করতে চায় চীন।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে বৈঠকে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এসব প্রস্তাব দেন।
চীনের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে।
আরও পড়ুন: চীন সফরে সম্পর্ক মেরামত করতে চান অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী
এছাড়া বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের জন্য উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে আরও বেশি স্কলারশিপ দেওয়ার ব্যাপারে অনুরোধ করেন।
তিনি বলেন, জাতীয় স্বার্থকে সবার আগে বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ সব দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায়। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং এ অঞ্চলের শান্তি-স্থিতিশীলতার জন্য বাংলাদেশ-চীনের সুসম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে কৃষিখাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। এসব সহযোগিতার মাধ্যমে কৃষিখাতে বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে।
রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের জন্য বোঝা উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে চীনের সহযোগিতা কামনা করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ছোট্ট দেশ, ১৭ কোটি জনসংখ্যা। এ অবস্থায়, ১০ লাখ রোহিঙ্গার খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুবই কঠিন।
এছাড়া দেশের নিরাপত্তার জন্যও রোহিঙ্গারা হুমকিস্বরূপ।
চীনা রাষ্ট্রদূত জানান, চীন রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।
এসময় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রুহুল আমিন তালুকদার, উপসচিব ইশরাত রেজা, চীনা দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সঙ ইয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: চীনের ভাইস মিনিস্টার শুক্রবার ঢাকা আসছেন
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য, বিনিয়োগ সম্পর্ক নিয়ে উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদনের স্বীকৃতিস্বরূপ সাংবাদিকতা পুরস্কার
১ বছর আগে