জামালগঞ্জ
জামালগঞ্জে জলাশয় শুকিয়ে অবাধে মাছ নিধন, হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
সুনামগঞ্জের হাওরবেষ্টিত উপজেলা জামালগঞ্জ। অসংখ্য ছোট বড় হাওর, নদী-নালা, খাল-বিল সমৃদ্ধ জামালগঞ্জ এক সময় দেশিয় মাছে ভরপুর ছিল। রুই, কাতলা, চিতল, বোয়াল, শোল-গজার, কালি বাউশ, টেংরা, পাবদা, শিং-মাগুর ও বিভিন্ন প্রজাতির ছোট মাছসহ অসংখ্য জীববৈচিত্র্যের ভান্ডার ছিল উপজেলাটি।
কালের বিবর্তনে এবং মনুষ্য সৃষ্ট নানা সমস্যা ও প্রকৃতিবিনাশী কার্যকলাপে ধ্বংস হচ্ছে দেশিয় মাছের ভান্ডারখ্যাত হাওর। অনেক প্রজাতির মাছ এরই মধ্যে বিলুপ্ত হয়েছে। বিলুপ্তির পথে আরও অনেক প্রজাতির মাছ। হাওরে প্রতিবছর মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক, চায়না দুয়ারীসহ কারেন্ট জাল ও বিল শুকিয়ে ধ্বংস করা হচ্ছে মৎস্য ও জীববৈচিত্র্য। হাওরে এখন অর আগের মতো দেশিয় মাছ ও শামুক-ঝিনুক, কচ্ছপসহ নানা প্রজাতির প্রাণী তেমনটা চোখে পড়ে না।
বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে ইজারাদার ও সুবিধাভোগী দল শ্যালো মেশিন বসিয়ে বিল শুকিয়ে মাছ আহরণ করছে। এমনকি বিলের তলা শুকিয়ে কাদা মাটির গভীর থেকে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করে মাছ বের করে বংশ নিপাত করছেন তারা।
অভিযোগ আছে, বিগত সরকার ব্যক্তির নামে ইজারা প্রথা বাতিল করে মৎস্যজীবী সমিতির নামে ইজারা দেওয়ার ব্যবস্থা করে। যাতে করে প্রকৃত মৎস্যজীবীরা সুবিধা ভোগ করে। কিন্তু বাস্তবে হয়েছে তার উল্টো। মৎস্যজীবী সমিতির নামে বিল নিয়ে তৃতীয় পক্ষ হচ্ছে সুবিধাভোগী। নামমাত্র টাকায় বিক্রি হয়ে যায় অনেক সমিতি। বছরের পর বছর ধরে চলছে মৎস্য ও জীববৈচির্ত্য নিধন। প্রশাসনের চোখের সামনে মৎস্য আইন ভঙ্গ করে ছোট বড় সরকারি বিল শুকিয়ে মাছ আহরণ করছে সুবিধাভোগীরা। স্থানীয় প্রশাসন মাঝে মধ্যে দু-একটা অভিযান চালালেও— তা লোক দেখানো। বর্তমান সরকারের আমলেও ধারাবাহিকভাবে বিল শুকিয়ে দেদার মাছ শিকার চলছে।
উপজেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জামালগঞ্জ উপজেলায় ২০ একর পরিমাণের নিচে ৪১টি বিল রয়েছে— যার আয়তন ১৫৬ দশমিক ৩০ হেক্টর। আর ২০ একর পরিমাণের উপরে ৩৯টি বিল— যার আয়তন ১ হাজার ৯১১ দশমিক ৩০ হেক্টর। সরজমিনে দেখা যায়, উপজেলার দিঘা, বাইম দাইর, গঙ্গাধরপুর নদী জলমহালের একাংশ (উরা বিল) শুকিয়ে মাছ আহরণ করা হয়েছে। একের অধিক শ্যালো বসিয়ে বিল শুকানো চলছে দিরাই-চাতল গ্রুপ, আয়লা-ছাগাইয়া গ্রুপের চিনাইধরা, ধলাপাকনা, ঢালিয়া ও নয়াখাল নাইন্দা জলমহালে।
দিরাই চাতল বিলের ইজারাদার হরিনগর-নোয়াগাঁও-নলোয়ারপাড়-জগন্নাথপুর মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক সাহাব উদ্দিন বলেন, ছয় বছরের জন্য উন্নয়ন স্কিমে দিরাই চাতল বিল পেয়েছি। বিল ভরাট ও মাটিতে গ্যাস হওয়ার কারণে মাছ থাকে না। বিল খননের জন্য জেলা প্রশাসক স্যার, জামালগঞ্জের ইউএনও স্যার ও মৎস্য কর্মকর্তা অনুমোদন দিয়েছেন। আবহাওয়া ভাল থাকলে খনন কাজ শেষ করব।
উল্লেখ্য, গত দুই বছরও (২০২৩-২৪) খননের কথা বলে বিল শুকিয়ে মাছ আহরণ করা হয়েছে। অথচ জলমহালে কোনো খনন কাজ করা হয় নাই। বিভিন্ন বিলে বার বার ইজারা আইন ভঙ্গ করছে এসব মৎস্যজীবী সমিতি।
পাগনার হাওরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মৎস্যজীবী বলেন, আমরা বর্ষায় মাছ ধরলে জাল পোড়ানো হয়। এখন বিল শুকিয়ে মাছ ধরায় তাদের কিছুই হয় না। টাকা থাকলে সব কিছু করা যায় এ দেশে। কয়দিন পরে হাওরে আর মাছ পাওয়া যাইত (যাবে) না। বিষ মাইরা মাটির তল থেকে মাছ বের করে। এখন তো আর আগের মতো মাছ পাওয়া যায় না।
সমাজকর্মী মো. আব্দুর রব বলেন, হাওরের মৎস্য ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পথে। ইজারাদার বিল শুকিয়ে অবাধে মাছ আহরণ করছে। যারা বিল শুকাচ্ছে তাদের শক্তির উৎস কোথায়? এভাবে বিল শুকিয়ে মাছ ধরলে দেশিয় প্রজাতির মাছ ও জীববৈচিত্র্য চিরতরে ধ্বংস হয়ে যাবে। যে সমস্ত সমিতি ইজারা আইন ভঙ্গ করে তাদের প্রতিহত করতে হবে। প্রশাসনকে তাদের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
জামালগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. কামরুল হাসান বলেন, আমি বিভিন্ন জলমহালে প্রতিদিন তদারকি করছি। কোথাও শ্যালো মেশিন দিয়ে জলমহাল শুকিয়ে মৎস্য আহরণ করতে দেখলে, সঙ্গে সঙ্গে মেশিন বন্ধ করছি। দীঘা ও বাইম দাইর জলমহাল শুকিয়ে মাছ আহরণ করায় সমিতির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। যে সমস্ত সমিতি ইজারা আইন ভঙ্গ করবে— তাদের বিরুদ্ধেও প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শামসুল করিম বলেন, মৎস্য কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেওয়া আছে উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে যারা বিল শুকিয়ে মাছ ধরে— তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। আমি আপনার মাধ্যমে জানলাম জামালগঞ্জে বিল শুকিয়ে মাছ ধরা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সমিতির নিবন্ধনের বৈধ-অবৈধতার বিষয়ে প্রশ্নে তিনি বলেন, মৎস্যজীবী সমিতি নিয়ন্ত্রণ করে সমবায় অফিস। সমিতির বিরুদ্ধে তারা ব্যবস্থা নিতে পারবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুশফিকীন নূর বলেন, দিরাই-চাতল খননের জন্য অনুমতি নিয়েছে। যে অংশটুকু খননের জন্য অনুমতি নিয়েছে সেইটুকুই শুকাবে। যে সমস্ত বিল শুকিয়ে মাছ ধরা হয়েছে, তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করা হবে।
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, ইজারাদার বিল শুকিয়ে মৎস্য ও জীববৈচিত্র্য বিনষ্ট করে ইজারার শর্ত ভঙ্গ করেছে। তাদের ইজারা চুক্তি বাতিল করা হবে। কোনো অজুহাত দেখিয়ে বিল শুকিয়ে মাছ ধরার সুযোগ নেই ইজারাদারের।
দিরাই-চাতল বিল শুকানোর প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি এ ব্যাপারে কোনো অনুমতি দেই নাই।
৬০ দিন আগে
সুনামগঞ্জে কে কোন প্রতীক পেলেন
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর ও মধ্যনগর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার নৌকা প্রতীক, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন কেটলি প্রতীক, স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির সদস্য মো. সেলিম আহমদ ঈগল প্রতীক, বাংলাদেশ কগ্রেসের নবাব সালেহ আহমদ ডাব প্রতীক, জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মন্নান তালুকদার লাঙ্গল প্রতীক, তৃণমূল বিএনপির মো. আশরাফ আলী সোনালি আশঁ প্রতীক, গণফ্রন্টের মো. জাহানুর রশিদ মাছ প্রতীক, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) মো. হারিছ মিয়া একতারা প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে লড়বেন।
সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ নৌকা প্রতীক, মনোনয়ন বঞ্চিত বর্তমান এমপি ড. জয়া সেন গুপ্তা কাঁচি প্রতীকে এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সচিব মো. মিজানুর রহমান ঈগল প্রতীক নিয়ে ভোটে অংশ নেবেন।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহের ডিসিকে প্রত্যাহার, সুনামগঞ্জের ডিসিকে বদলির নির্দেশ ইসির
সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত বর্তমান এমপি এম. এ মান্নান নৌকা প্রতীক এবং তৃণমূল বিএনপির মোহাম্মদ শাহীনুর পাশা চৌধুরী সোনালি আশঁ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন।
এছাড়া জাতীয় পার্টির তৌফিক আলী লাঙ্গল প্রতীক ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির তালুকদার মো. মকবুল হোসেন কাঠাল প্রতীক নিয়ে লড়বেন।
সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ সাদিক নৌকা প্রতীক এবং জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে লড়বেন।
এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত মো. এনামুল কবির ইমন প্রতীক ঈগল ও মো. মোবারক হোসেন প্রতীক কাচি এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মোহাম্মদ দিলোয়ার আম প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকছেন।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মহিবুর রহমান মানিক নৌকা প্রতীক ও দলের মনোনয়ন বঞ্চিত শামিম আহমদ চৌধুরী ঈগল প্রতীক নিয়ে ভোটের লড়াই করবেন।
এছাড়া, গণফোরামের আইয়ুব করম আলী উদীয়মান সূর্য প্রতীক, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপির) আজিজুল হক আম প্রতীক, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)র আবু সালেহ একতারা প্রতীক, জাতীয় পার্টির (জেপি) আইনজীবী মনির উদ্দিন বাইসাইকেল প্রতীক, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) মো. আশরাফ হোসেন টেলিভিশন প্রতীক, জাতীয় পার্টির মো. নাজমুল হুদা লাঙ্গল প্রতীক এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের হাজী আব্দুল জলিল গামছা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকছেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ওসিদের পর ইউএনওদের বদলি চেয়েছে ইসি
সুনামগঞ্জে গ্রেপ্তার ৩২ শিক্ষার্থীর জামিন মঞ্জুর
৪৭৯ দিন আগে
জামালগঞ্জে ৩ সন্তান নিয়ে মায়ের বিষপান, ৩ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে স্বামীর উপর অভিমান করে ৩ সন্তানকে নিয়ে মা বিষপান করেছেন বলে জানা গেছে। এতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে মাকে প্রথমে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল পরে সিলেট হাসপাতালে রেফার করেছেন চিকিৎসক।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় তরুণ-তরুণীর বিষপানে আত্মহত্যা
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শফিকুল ইসলাম এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
রবিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ফেনারবাঁক ইউনিয়নের শান্তিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বিষপানে মারা যাওয়া তিন সন্তানের নাম সাকিবা বেগম (১৫), তামবির হোসেন (১৩) ও সাহেদ মিয়া (৫)।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, রবিবার সকালে শান্তিপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসেনের স্ত্রী যমুনা বেগম স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে সন্তানদের নিয়ে বিষ পান করেন।
এতে তাদের ৩ সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন মা যমুনা বেগম।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে জামালগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিলীপ কুমার দাস।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে বিষপানে যুবকের আত্মহত্যা
সিলেটে বিষপানে নার্সিং কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু
৫৬৪ দিন আগে
জামালগঞ্জে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুনের অভিযোগ
সুনামগঞ্জের-জামালগঞ্জে জায়গা নিয়ে বিরোধের জের ধরে বড় ভাইয়ের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ছোট ভাই খুন হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাতে জামালগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের ধানুয়াখালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নুরু মিয়া মৃত সুলতু মিয়ার ছোট ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায় সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নুরু মিয়া সঙ্গে বড় ভাই তাজুল ইসলামের স্ত্রী ও মেয়ের সঙ্গে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের কথা-কাটাকাটি হয়। কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে নূর মিয়াকে শাবল দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাতেই তাকে জামালগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসা হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
জামালগঞ্জ থানার পরিদর্শক (এসআই) সৌরভ দাস জানান, জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাইয়ের হাতে ভাই নিহতের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ জড়িতদের ধরতে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে জমি বিরোধের জেরে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
লালমনিরহাটে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
৬৮১ দিন আগে