আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
জন্মাষ্টমী: হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি জন্মাষ্টমী উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম আজ (শনিবার) বন্ধ রয়েছে। তবে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসাধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে।
হিলি কাস্টমস সিএঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ফেরদৌস রহমান জানান, আজ শনিবার সারা দেশে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা শুভ জন্মাষ্টমী উদযাপন করছে। দিনটি উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় এই স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সব ধরণের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফলে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। আগামীকাল (রবিবার) থেকে পুনরায় বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজের দামে ঊর্ধ্বগতি
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। যাত্রীরা বৈধ পাসপোর্ট-ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলাচল করতে পারবেন।’
এ বিষয়ে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. নিজাম উদ্দীন জানান, সরকারি ছুটির কারণে আজ কাস্টমসের সব বিভাগ বন্ধ থাকবে। তবে আগামীকাল থেকে কাস্টমস অফিস খোলাসহ পণ্য আমদানি-রপ্তানিও পুনরায় শুরু হবে।
১১১ দিন আগে
ঈদে বেনাপোল বন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে টানা ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে যাত্রী পারাপারে পাসপোর্টধারীদের যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক থাকবে।
বুধবার (৪ জুন) সকালে বেনাপোল বন্দরের ডেপুটি ডিরেক্টর মামুন কবীর তরফদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, ঈদুল আজহার ছুটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৫ জুন) থেকে শনিবার (১৪ জুন) পর্যন্ত বন্দর এলাকায় সরকারি ছুটি থাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
তিনি আরও বলেন, ছুটির মধ্যে যাতে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ বিষয়ে বেনাপোল পোর্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।
আগামী রবিবার (১৫ জুন) সকাল থেকে বন্দর পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যক্রম শুরু করবে।
আরও পড়ুন: সোনামসজিদ বন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা
বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক আনু জানান, ঈদে টানা ১০ দিন বেনাপোল বন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। কাস্টমস ও বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঈদ উদযাপনে নিজ নিজ গ্রামের বাড়িতে যাবেন। এছাড়াও অনেক আমদানিকারক ঈদের ছুটিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে নিজ এলাকায় অবস্থান করবেন। তারা কর্মস্থলে ফিরে না আসা পর্যন্ত কোনো পণ্য খালাস নেবেন না। আগামী রবিবার (১৫ জুন) সকাল থেকে পুনরায় বন্দর ও কাস্টমসের কার্যক্রম সচল হবে।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইব্রাহিম আহম্মেদ জানান, ঈদের ছুটির কারণে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে। এ সময় কিছুটা বেশি ভিড় হয়ে থাকে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ঈদের ছুটিতে ভারতে যাত্রীর চাপ তুলনামূলক কম।
১৮৩ দিন আগে
সোনামসজিদ বন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে এ সময় পাসপোর্টধারী যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সোনামসজিদ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যসচিব রুহুল আমিন।
আরও পড়ুন: ঈদুল আজহা উপলক্ষে বুড়িমারী স্থলবন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
তিনি জানান, সাপ্তাহিক ছুটিসহ ঈদ উপলক্ষে ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত টানা ১০ দিন সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে এই সময়ে বন্দরের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।
ঈদের ছুটি শেষে ১৫ জুন সকাল থেকে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে।
ছুটির বিষয়টি ভারতের মহদিপুর স্থলবন্দরের কাস্টমস, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এবং এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনকে চিঠি দিয়ে অবহিত করা হয়েছে বলেও জানান রুহুল আমিন।
১৮৩ দিন আগে
ঈদুল আজহা উপলক্ষে বুড়িমারী স্থলবন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
লালমনিরহাট পাটগ্রাম উপজেলার পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বুড়িমারী স্থলবন্দরে ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে এ সময় আমদানি-রপ্তানি সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও পুলিশ অভিবাসন চৌকি (ইমিগ্রেশন) দিয়ে পাসপোর্টধারী মানুষ পারাপার ও বন্দরের অন্যান্য সরকারি কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে।
সোমবার (২ জুন) সকালে বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এ এস এম নিয়াজ নাহিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামী ৫ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফের কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বুড়িমারী কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (সিঅ্যান্ডএফ)।
বুড়িমারী কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফারুক হোসেন বলেন, ঈদ উপলক্ষে ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বুড়িমারী স্থল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সাপ্তাহিক ছুটিসহ টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: ঈদে ৮ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর, অব্যাহত থাকবে যাত্রী চলাচল
বুড়িমারী স্থলবন্দরের (ইমিগ্রেশন পুলিশ) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ঈদে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও আমাদের ইমিগ্রেশন বন্ধ থাকবে না। এ সময় পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।
এ বিষয়ে বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার (এসি) রাহাত হোসেন বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে ব্যবসায়ীরা আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন, তবে এ সময় বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের কাস্টমস কার্যালয় খোলা থাকবে এবং পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত চালু থাকবে।
১৮৫ দিন আগে
হিলি বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (মে দিবস) উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১ মে) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে সব ধরণের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে চেকপোস্ট দিয়ে এই দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ফেরদৌস রহমান জানান, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক মে দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ফলে এদিন আমাদের দেশে সরকারি ছুটি রয়েছে। একারণে দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় উদযাপনে দুই দেশের আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী, পরিবহন শ্রমিক ও বন্দর শ্রমিকেরা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন। ফলে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখা হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, আগামীকাল (শুক্রবার) সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় শনিবার সকাল থেকে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
আরও পড়ুন: সোমবার থেকে সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর চালু
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শফিউল আলম জানান, ‘মে দিবসের কারণে সরকারি ছুটি থাকায় বন্দরে সব কার্যক্রম বন্ধ আছে। আগামী শনিবার থেকে সব কার্যক্রম শুরু হবে। তবে আমাদের ব্যাগেজ শাখার কার্যক্রম চালু আছে। পাসপোর্ট যাত্রীরা ভ্রমন কর পরিশোধ করে ভারত-বাংলাদেশ যাতায়াত করতে পারবেন।’
এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম জানান, মে দিবস উপলক্ষে বন্দরে পণ্য আনা-নেওয়াসহ অন্যান্য কার্যক্রম বন্ধ রাখা হলেও হিলি চেকপোস্ট দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসায় যাত্রীরা চলাচল অব্যাহত রয়েছে। সপ্তাহের সাতদিনই সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত পাসপোর্ট যাত্রীরা আসা-যাওয়া করেন।
২১৮ দিন আগে
দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারতে দোলযাত্রা বা দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে সরকারি ছুটির কারণে শনিবার (১৫ মার্চ) সকাল থেকে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। তবে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও দু-দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে।
বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব মহসিন মিলন জানান, ভারতীয় পেট্রাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশন থেকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে ভারতে দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় শনিবার সকাল থেকে দু-দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানিসহ বন্দর ও কাস্টমসের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
আগামীকাল রবিবার (১৬ মার্চ) সকাল থেকে পুনরায় এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
আরও পড়ুন: হোলি উৎসবে বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি
ভারতের পেট্রাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী জানান, দোলযাত্রা বা দোল পূর্ণিমা উৎসবটি ‘হোলি’ নামে পরিচিত। অশুভ শক্তির বিনাশ হিসাবে ‘হোলি উৎসব’ হয়ে থাকে। এই উৎসবের কারণে আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত সিঅ্যান্ডএফ মালিক, কর্মচারী, হ্যান্ডলিং শ্রমিক, ট্রাকচালকরা নিজ নিজ এলাকায় ফিরে যান। ফলে আজ এ বন্দর দিয়ে কোনো আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম হবে না।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ ভূঁইয়া জানান, দোল পূর্ণিমায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও দু-দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক মামুন কবীর তরফদার জানান, ভারতে দোল পূর্ণিমায় সরকারি ছুটি থাকায় শনিবার এ পথে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। তবে বন্দরে পণ্য খালাস করা ভারতীয় খালি ট্রাকগুলো ফিরে যেতে পারবে।
আগামীকাল রবিবার সকাল থেকে যথারীতি এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
২৬৫ দিন আগে
শবে বরাত উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে এ সময় দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার চালু রয়েছে বলে জানিয়েছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব পবিত্র শবে বরাত পালিত হয়েছে। ফলে শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সরকারি ছুটি রয়েছে। একারণে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ফেরদৌস রহমান জানান, দুই দেশের স্থানীয় পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে কাল রবিবার থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানিসহ সব কার্যক্রম যথারীতি শুরু হবে।
আরও পড়ুন: আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও হিলি স্থলবন্দরে যাত্রী পারাপার চলছে
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম জানান, হিলি ইমিগ্রেশন যেকোনো উৎসব বা সরকারি ছুটির আওতামুক্ত থাকে। ফলে সপ্তাহের সাতদিনই সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত এই চেকপোস্ট ব্যবহার করে লোকজন বাংলাদেশ ও ভারতে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসা নিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন। তাই স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধের সঙ্গে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপারে কোনো সম্পর্ক নাই।
২৯৩ দিন আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে দু-দেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে আমদানি-রপ্তানি বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির।
বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি আলহাজ্ব শামসুর রহমান জানান, সোমবার সরকারি ছুটি থাকায় বেনাপোল দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। এ বিষয়ে রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পেট্রাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল স্থলবন্দরের ৫ কোটি টাকার স্ক্যানিং মেশিন বিকল, বাড়ছে মাদক ব্যবসা
বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ ভূঁইয়া জানান, মহান বিজয় দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও দু-দেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে।
বন্দর উপপরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির জানান, মহান বিজয় দিবসে সরকারি ছুটি ঘোষণা থাকায় দু-দেশের মধ্যে সোমবার আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। সেই সঙ্গে বন্ধ রয়েছে কাস্টমস ও বন্দরের সব কার্যক্রম। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ২৩১৮৪০ ডিম আমদানি
৩৫৪ দিন আগে
সিলেটের ৩ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারতীয়দের বাধার মুখে সিলেটের শেওলা স্থলবন্দর ও জকিগঞ্জ শুল্কস্টেশন দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এছাড়া শুল্কায়ন জটিলতায় তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে পাথর ও চুনাপাথর আমদানিও বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা।
এতে করে সীমান্তের দুইপাড়ে আটকে আছে পণ্যবাহী ট্রাক। ফলে সীমান্তে দেখা দিয়েছে অচলাবস্থা, লোকসান গুনতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। তাই জটিলতা নিরসনে উভয় দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন তারা।
আমদানিকারকদের সূত্র জানায়, ১ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগে ও ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ভারতের করিমগঞ্জের সুতারকান্দি শুল্ক স্টেশনে মিছিল নিয়ে জড়ো হন ভারতীয়রা। সীমান্ত এলাকায় বিক্ষোভ করেন তারা। পরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে তারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে সুতারকান্দি শুল্ক স্টেশন দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়।
এদিকে, পণ্য পরিমাপ-সংক্রান্ত জটিলতায় একই দিন থেকে ভারতের ডাউকি বর্ডার দিয়ে পাথর ও চুনাপাথর আমদানি বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন: ১৬ দিন ধরে তামাবিল দিয়ে পাথর ও কয়লা আমদানি বন্ধ
সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক পরিচালক ও পাথর আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি আতিক হোসেন বলেন, ইসকন ইস্যুতে ভারতের সুতারকান্দি ও করিমগঞ্জ বর্ডার দিয়ে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। ভারতীয়দের বাধায় ভারত থেকে বাংলাদেশে কিংবা বাংলাদেশ থেকে ভারতে কোনো পণ্যবাহী গাড়ি ঢুকতে পারছে না।
তিনি বলেন, ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারতের সুতারকান্দিতে পাথরসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী অন্তত ২০০ ট্রাক এবং এপারে শেওলা শুল্ক স্টেশনে অর্ধশতাধিক ট্রাক আটকা পড়েছে। জকিগঞ্জের ওপারে ভারতের করিমগঞ্জে আটকা পড়েছে ফল ও কাঁচামালবোঝাই অর্ধশতাধিক ট্রাক। পণ্য খালাস না হওয়ায় ট্রাকে থাকা এসব পণ্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
আতিক হোসেন বলেন, ‘তামাবিল স্থলবন্দরে পণ্য পরিমাপ নিয়ে অসন্তোষের জেরে ১৭ দিন পণ্য আমদানি বন্ধ রয়েছে। তামাবিল ও শেওলা স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে যে পাথর আমদানি করা হয়, তা সরাসরি খনি থেকে ট্রাকে লোড করা হয়। ফলে পাথরের সঙ্গে মাটি ও বালি মিশ্রিত থাকে।’
৩৬৫ দিন আগে
দুর্গাপূজা উপলক্ষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ছয়দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে এ সময় বন্দরের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা আসা-যাওয়া করতে পারবেন।
সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মামুন অর রশিদ জানান, বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে সোমবার (১৪ অক্টোবর) পর্যন্ত টানা ছয়দিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকবে।
১৫ অক্টোবর সকাল থেকে আবারও আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৬ দিন বন্ধ থাকবে সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর
মামুন অর রশিদ আরও জানান, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে আগামীকাল ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন ভারতের মহদিপুর স্থলবন্দরের রপ্তানিকাররা। ১৫ অক্টোবর সকাল থেকে যথারীতি বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
তবে এ সময় বন্দরে থাকা আমদানি করা পণ্য লোড আনলোডের কাজ চলবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজায় ৬ দিন বন্ধ থাকবে হিলি স্থলবন্দর
৪২৩ দিন আগে